Unilever থেকে নিয়ে নিন ফ্রী প্রোডাক্ট স্যাম্পল!! (Limited time offer) |
- Unilever থেকে নিয়ে নিন ফ্রী প্রোডাক্ট স্যাম্পল!! (Limited time offer)
- ১ মাসে ফ্রীল্যান্সার হয়ে ঘরে বসে লাখ টাকা আয় করুন!
- [Earn Bitcoin] বিটকয়েন আয় করুন সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বিশস্ত দুইটি ওয়েবসাইট থেকে [PTC]
- ক্ল্যাম্প মিটার এর পরিচিতি ও ব্যবহারের দিকনির্দেশনা।
Unilever থেকে নিয়ে নিন ফ্রী প্রোডাক্ট স্যাম্পল!! (Limited time offer) Posted: Trickbd বাসীরা আশা করি সকলে ভালো আছেন। আমি ভালো আছি। বেশি কথা না বারিয়ে চলে আসি মুল পোস্ট এ।
ইউনিলিভার বাংলাদেশ থেকে তাদের প্রোডাক্ট স্যাম্পল টেস্ট করার জন্যে মাঝে মাঝে অফার দেই। কিছু তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করলে তারা ফ্রী তেই আপনার ঠিকানায়। Sample গুলো ডেলিভারি করে দিবে।
আপনি যদি এই অফারটি নিতে চান তাহলে নিচে দেওয়া লিংক থেকে দ্রুত রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন। এটি খুব সীমিত সময় এর অফার গতবছর একবার দেওয়া হয়েছিল। তাই এইটা কতক্ষন থাকে ঠিক করে বলা যাচ্ছে না। https://experience.smartpick.com.bd/
ছবিতে দেওয়া সকল তথ্য ঠিক মত দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করবেন। এরপর নিচের দুই বক্স এ টিক মার্ক দিয়ে নেক্সট বাটন এ ক্লিক করলে আপনার নম্বর এ otp যাবে। এরপর otp ঠিকমত দিলে আপনাকে এই পেজ এ নিয়ে যাওয়া হবে। এই পেজ এ আপনি একটা অর্ডার ট্র্যাকিং নম্বর সেটা যত্ন করে রেখে দিবেন। পরে মেসেজ বা কল এ অর্ডার ট্রাক করার নির্দেশনা আসলে কোড টি কাজে লাগবে। এরপরে আর কোনো কাজ নেই শুধু কল এর অপেক্ষা। আশা করি সব কিছু ঠিক ভাবে করলে আপনারা সঠিক সময়ে আপনাদের পার্সেল পেয়ে যাবেন। একজন একটা করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। অতি লোভ করলে শেষে একটাও পাবেন না।
তো আজ এই পর্যন্তই। ভালো লাগল লাইক কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আবার আসবো নতুন কোনো অফার নিয়ে কিংবা কোনো tech trick নিয়ে। ততক্ষণ পর্যন্ত ট্রিকবিডি এর সাথে থাকুন। আমার অন্যান্য পোস্ট গুলি…. প্রতি মাসে ইনকাম করুন ৫ থেকে ১৫ হাজার টাকা। 10 minute school Affiliation থেকে! মোবাইল ফোন এর স্ক্রীনলক থাকা অবস্থায় কিভাবে ছবি বা ভিডিও করবেন। The post Unilever থেকে নিয়ে নিন ফ্রী প্রোডাক্ট স্যাম্পল!! (Limited time offer) appeared first on Trickbd.com. |
১ মাসে ফ্রীল্যান্সার হয়ে ঘরে বসে লাখ টাকা আয় করুন! Posted: 07 Mar 2022 06:21 AM PST ফ্রীল্যান্সিং এখন বাংলাদেশের একটি ট্রেন্ডিং শব্দ। এর জনপ্রিয়তার পিছনে অনেকগুলো কারন ও রয়েছে, যেমনঃ ১।ফ্রীল্যান্সার তার ইচ্ছা মতো সময়ে কাজ করে নিতে পারেন, ৯-৫ টা এরকম সময় দেয়ার দরকার নেই। ২।কোন একদিন নিজেকে একটু সময় দিতে মন চাইলো, ফ্রীল্যান্সার নিজের ইচ্ছা মতো ছুটি কাটাতে পারেন কারো অনুমতির সেখানে তেমন প্রয়োজন নেই। ৩।ফ্রীল্যান্সিং এ ভালো যোগ্যতা থাকলে আয় এর ক্ষেত্র এর অভাব হয় না, সাথে ভালো মানের অর্থ সেখান থেকে আয় করা যায়, স্যালারি এর মতন আয় টা নির্দিষ্ট নয়। এরকম অনেক সুবিধার জন্য ফ্রীল্যান্সিং এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে, আর আপওয়ার্ক হচ্ছে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় মার্কেট প্লেস। আজকে আমরা কয়েকটি ব্যাপার নিয়ে কথা বলবো যেটা আপনাকে আপওয়ার্কে প্রথম কাজটি পেতে সহায়তা করবে। ১। যোগ্যতাঃসবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন হচ্ছে আপনার যোগ্যতা, প্রথমেই আপনার নিজেকে কর্ম দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এর কোন বিকল্প নেই। অনেকে জায়গায় দেখা যায় ১ মাসে ফ্রীল্যান্সার হয়ে ঘরে বসে লাখ টাকা আয় করুন!– এই ধরনের চটকদার বিজ্ঞাপন দেখে অনেকেই চেষ্টা করেন সেই ফাঁদে পা দিতে, দিন শেষে দেখা যায় কাজের কাজ কিছুই হয় না। কুইক মানি বলতে দুনিয়াতে কোন শব্দ নেই, যারা কুইক ইনকামের চটকদার বিজ্ঞাপন দিচ্ছে তারা আপনার টাকা দিয়ে ঠিক ই কুইক মানি কামাচ্ছে কিন্তু আপনি সে ফাঁদে পরে টাকা এবং সময় দুটিই হারাচ্ছেন। সুতরাং সময় নিন এবং নিজের দক্ষতা বাড়ান, টাকা আপনার পিছেই দৌড়াবে। ২। কাজের সাথে যোগ্যতার মিলঃপ্রথমত এমন কাজে অ্যাপ্লাই করুন যে কাজ আপনি সম্পূর্ন করার ব্যাপারে কনফিডেন্ট, কনিফিডেন্স এর সাথে অ্যাপ্লাই করলে আপনার প্রোপোসাল এর মাধ্যমেই ক্লায়েন্ট সেটা বুঝতে পারবে। তাছাড়া আপনার আপওয়ার্ক এর টাইটেল এর সাথে মিল রেখে কাজে অ্যাপ্লাই করুন, যেমনঃ ক্লায়েক্ট পোষ্ট করলো তার PHP Expert দরকার, কিন্তু আপনার প্রোফাইল টাইটেল এ দেয়া আপনি একজন Graphic Designer, ক্লায়েন্ট কিন্তু আপনার প্রোফাইল দেখার আগে যাদের প্রোফাইল টাইটেলে PHP এর সাথে সম্পর্কিত টাইটেল দেয়া তাদের বেশি প্রাধান্য দিবে। আপনার যদি কয়েকটি ব্যাপারে স্কিল (যোগ্যতা) থাকে তবে অ্যাপ্লাই করার আগে আপনি আপওয়ার্কের Specialized Profile অপশন টি ব্যবহার করতে পারেন। ৩। ইমোশনাল অ্যাটাচমেন্টঃধরন নিলাম আপনার যোগ্যতা তৈরি করেছেন এবং আপওয়ার্কে অ্যাপ্লাই করার জন্য আপনি তৈরি, এখনো নতুন হিসেবে কাজ পাওয়া খুব ই কঠিন। এখন আপনি যখন আপওয়ার্কে নতুন কোন কাজে বিড করবেন চেষ্টা করুন যে ক্লায়েন্ট এর কাজে বিড করছেন তার নাম টা তার আগের কাজের হিষ্ট্রি থেকে খুঁজে বের করতেন, দেখুন অন্য কোন ফ্রীল্যান্সার তাকে নাম ধর রিভিও দিয়েছে কিনা। যদি ক্লায়েন্ট এর নাম পেয়ে থাকেন অ্যাপ্লাই করার সময় HI বা Hello লিখে তার নামতা লিখে আপনার প্রপসাল শুরু করুন, ক্লায়েন্ট এর সাথে একটা ইমোশনাল সংযোগ তৈরি হবে। ৪। মুখোমুখি কথোপকথনঃএমন ভাবে প্রপসাল টা লিখুন যে আপনি ক্লায়েন্ট এর সামনে বসে তার সাথে কথা বলছেন, নিজের অভিজ্ঞতার ঝুড়ি বলার চাইতে ক্লায়েন্ট এর সমস্যা আপনি কীভাবে ঠিক করবেন সেই ব্যাপারে বেশী কথা বলুন। ক্লায়েন্ট এর প্রজেক্ট কমপ্লিট করার একটা পথ প্রোপসাল এই বলে দিন, ক্লায়েন্ট আপনাকে ইন্টারভিও এর জন্য ডাকার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। ৫। আপনার কাজ দেখানঃধরলাম এই জায়গায় এসে আপনি প্রোপসাল ও পেয়ে গেছেন, আপানর ৫০% কাজ কিন্তু শেষ। এখন আপনাকে আপনার কাজ ক্লায়েন্ট এর কাছে দেখানো লাগবে। এই কাজ দেখানো মানে এমন না আগের কাজ গুলোর লিস্ট দিয়ে দিবেন, যদি ক্লায়েন্ট আপনাকে হায়ার করেনি , ক্লায়েন্ট এর প্রবলেম এর একটা ছোট সমস্যা সমাধান করে ফেলেন। তাকে বুঝান আপনি কাজ টা করতে আগ্রহী এবং সে আপনাকে হায়ার করার সাথে সাথেই আপনি তাকে কাজ টা করে দিতে পারবেন।। দেখবেন আপনার আগ্রহ দেখে ক্লায়েন্ট আপনাকে হায়ার করার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। আশা করি এভাবে গাতে পারলে আপনি আপওয়ার্কে আপনার প্রথম কাজ টি পেয়ে যাবেন। আজকে এই পর্যন্তই । এমন আর অনেক আপডেট পেতে ট্রিকবিডি এর সাথেই থাকুন। The post ১ মাসে ফ্রীল্যান্সার হয়ে ঘরে বসে লাখ টাকা আয় করুন! appeared first on Trickbd.com. |
[Earn Bitcoin] বিটকয়েন আয় করুন সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বিশস্ত দুইটি ওয়েবসাইট থেকে [PTC] Posted: আসসালামু আলাইকুম! আজকের এই পোস্ট-এ আপনাকে স্বাগতম। আশা করছি পুরো পোস্ট-টি মনোযোগ এবং ধৈর্য সহকারে পড়বেন। তো কেমন আছেন সবাই? আশা করছি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই অনেক ভালোই আছেন। বর্তমান বাংলাদেশে প্রায় 16 কোটি 78 লক্ষ এর অধিক মানুষ এবং এদের মধ্যে বেকারত্বের হার 5.30%। তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও এখন এগিয়ে চলেছে। বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে। এসকল ফ্রিল্যান্সারদের রয়েছে আলাদা আলাদা স্কিলস বা দক্ষতা। এসব স্কিলস বা দক্ষতা দিয়েই তারা দেশি-বিদেশি মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে। ওয়েব ডিজাইন/ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন , ডিজিটাল মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং ইত্যাদি আরও অনেক সেক্টর আছে যেগুলোর একটি আয়ত্ত করে আপনি নিজেও অনেক টাকা আয় করতে পারেন। তবে এর জন্য আপনাকে সেই নির্দিষ্ট বিষয় এর উপর ভালো দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং এর পেছনে অনেক সময় ব্যয় করতে হবে। তাহলেই আপনি ঐ বিষয়ে দক্ষ হয়ে উঠবেন। তবে আপনার যদি কোন দক্ষতা না থাকে বা আপনি যদি কোন স্কিল শেখার সিদ্ধান্ত না নিয়ে থাকেন, আপনি যদি দিন-রাত মিলিয়ে বেশির ভাগ সময়ই অনলাইনে ঘুরতে থাকেন অথবা আপনি যদি কোন দক্ষতা বা স্কিলস ছাড়াই অনলাইন থেকে কিছু টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য রয়েছে PTC ওয়েবসাইট। PTC ওয়েবসাইট কি?PTC – Pay To Click হচ্ছে এমন একটি ওয়েবসাইট যারা আপনার ক্লিক এর জন্য আপনাকে টাকা দেয়। অর্থাৎ আপনি তাদের ওয়েবসাইটে থাকা অ্যাড/ওয়েবসাইট/ভিডিও কিছু নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ভিউ করবেন এবং আপনাকে তারা পে করবে। এর জন্য আপনার স্পেশাল কোন দক্ষতার প্রয়োজন নেই, ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে জানলেই চলবে। ইন্টারনেট জুড়ে অসংখ্য PTC ওয়েবসাইট আছে যেগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই ফেইক বা ভুয়া। আপনি কষ্ট করে কাজ করবেন কিন্তু দেখবেন পেমেন্ট এর বেলায় তারা ছলচাতুরী করবে। আপনাকে তারা পেমেন্ট দিবে না। তবে কিছু বিশ্বস্ত PTC সাইট আছে আপনারা যদি সেখানে কাজ করেন তাহলে অবশ্যই পেমেন্ট পাবেন। আজকে আমি তেমনই বিশ্বস্ত এবং অধিক জনপ্রিয় দুইটি সাইট নিয়ে কথা বলবো। বিশ্বস্ত এবং জনপ্রিয় PTC ওয়েবসাইট1. adBTCadBTC – হচ্ছে আজ পর্যন্ত আমার দেখা সবচেয়ে সেরা PTC ওয়েবসাইট। এই ওয়েবসাইটটির যাত্রা শুরু হয় 2016 সাল থেকে এবং ট্রাস্টপাইলট-এ এর রেটিং হচ্ছে 4.6 এই ওয়েবসাইটে কাজ হচ্ছে আপনাকে ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে এবং এর বিনিময়ে আপনাকে সাতোশি দেওয়া হবে। তাছাড়া আরেকটি অপশন থেকে আপনি রাশিয়ান রুবলও আয় করতে পারবেন। adBTC – তে কি কাজ করে আয় করবেন?1. Surf Ads (Satoshi) 2. Surf Ads (Ruble) 3. Video Ads 4. Active Window Surfing 5. Autosurfing 6. Shortlinks 1. Surf Ads – এটাই আয়ের প্রধান অপশন। এখানে আপনি শুধুমাত্র ওয়েবসাইট ভিজিটের বিনিময়ে সাতোশি পাবেন! এইখানে আপনাকে সর্বোচ্চ 30 সেকেন্ড এবং সর্বনিম্ন 13 সেকেন্ড পর্যন্ত একটি ওয়েবপেজে থাকতে হবে বা ট্যাব খোলা রাখতে হবে! এর বিনিময়ে সর্বনিম্ন 2.1 থেকে 30 সাতোশি পর্যন্ত পাবেন একটি ওয়েবসাইট ভিজিট’এর জন্য । 2. Surf ads ₽ (Ruble) – এখানে ক্লিক করলেও আপনি ওয়েবসাইট ভিজিটের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন কিন্তু পার্থক্য শুধু আপনাকে সাতোশির বদলে রুবল বা রাশিয়ান টাকা দেওয়া হবে। (আমার পরামর্শ থাকবে আপনারা প্রথম অপশন থেকেই কাজ করুন) 3. Video ads – এই অপশনে আপনারা ভিডিও দেখে আয় করতে পারবেন। তবে এর বিনিময়েও আপনাকে রুবল দেওয়া হবে! 4. Active window surfing – এখানে ক্লিক করলে আপনাদের সামনে একটি ওয়েবসাইট ওপেন হবে এবং ওপরে দেখবেন 5 সেকেন্ডের মতো সময় আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে তারপর ঐখানে আপনাকে একই রকম ইমেজ দুইটা থাকবে তার একটায় ক্লিক করতে হবে! ব্যাস 4.5 বা 4.5 সাতোসি পেয়ে যাবেন। 5. Autosurfing – এখানে ক্লিক করলে আপনাদের কিছুই করতে হবে না! শুধু ক্লিক করে কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করবেন দেখবেন 2.1 বা 2.5 সাতোশি পেয়ে যাবেন। (উল্লেখ্য যে এখানে আপনারা বেশি ওয়েবসাইট পাবেন না) 6. Shortlinks – এখানে ক্লিক করলে আপনারা কিছু শর্টলিংক পাবেন! সেই লিংকে ক্লিক করে বিজ্ঞাপন বা রিডাইরেক্ট বাইপাস করে ডেসটিনেশন পেজে গেলেই 0.5/0.13 রুবল পেয়ে যাবেন! adBTC – থেকে উপরের ছয়টি অপশন এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। ওয়েব সাইটটি থেকে দৈনিক বা মাসিক কি পরিমাণ সাতোশি আয় হতে পারে?আসলে আপনার আয় মূলত নির্ভর করবে আপনি ওয়েবসাইটে কত পরিমাণ সময় দিচ্ছেন তার উপর। তবুও নতুন হিসেবে আপনি প্রত্যেকদিন 80 থেকে 100 সাতোশি আয় করতে পারবেন। তাহলে মাসে আপনি 2400 বা 3000 সাতোশি আয় করতে পারবেন। আপনি ওয়েবসাইটে কতটুকু সময় দিচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে একটা রেটিং দেওয়া হবে। যার যত বেশি রেটিং সে ততো বেশি আয় করতে পারবে। যদি প্রত্যেকদিন 100 Satoshi হয় তাহলে 30 দিন = 3000 সাতোশি বা 1.273137 ডলার। (বর্তমান বিটকয়েন এর দাম অনুযায়ী) মিনিমাম উইথড্র এবং পেমেন্ট মেথড?পেমেন্ট মেথড হিসেবে আছে –
মিনিমাম উইথড্র –
তাই FaucetPay – তে উইথড্র দিবেন। 1000 হলেই উইথড্র দিতে পারবেন। তিন দিন এর মধ্যেই পেমেন্ট পেয়ে যাবেন। আমার পেমেন্ট প্রুফ –adBTC – থেকে আমি মোট 5 বার পেমেন্ট পেয়েছি। আপনারা আপনাদের আর্ন করা সাতোশি দিয়ে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাদের ওয়েবসাইট প্রমোট করতে পারবেন। এর জন্য আপনার ব্যালেন্স অ্যাডভারটাইজার্স এ ট্রান্সফার করে আপনাকে এড ক্রিয়েট করতে হবে অথবা আপনি এখানে বিটকয়েন ডিপোজিট করে অ্যাড ক্রিয়েট করে আপনার ওয়েবসাইট প্রোমোট করতে পারবেন। img কিভাবে adBTC – তে কাজ করবেন?এর জন্য আপনাকে adBTC – তে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। অ্যাকাউন্ট খুলতে নিচের দেওয়া লিংক থেকে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনার ইমেইল এবং ইনফরমেশন দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে নিন। আপনি চাইলে আমার রেফারে জয়েন হতে পারেন আবার সরাসরি ও জয়েন হতে পারেন। এটা সম্পূর্ণ আপনার ইচ্ছা। আমার রেফারে জয়েন করলে আপনি কোনো বোনাস পাবেন না কিন্তু আপনার আর্নিং থেকে আমি কিছুটা পেতে থাকবো। লিংকে গিয়ে আপনার ইমেইল এবং কমপক্ষে 8 সংখ্যার পাসওয়ার্ড ও ক্যাপচা পূরণ করে ‘Sign Up’ এ ক্লিক করুন। তারপর আপনার ইমেইলে একটা ভেরিফিকেশন মেইল আসবে। মেইলে আসা লিংকে ক্লিক করে আপনার অ্যাকাউন্টটি ভেরিফাই করে নিন। ভেরিফাই করা হয়ে গেলে ব্রাউজারে এসে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনার সদ্য খোলা অ্যাকাউন্টটি লগইন করে ফেলুন। সেক্ষেত্রে আমি সাজেস্ট করবো ‘Uc Turbo Browser‘ ব্যবহার করতে! কাজ করে অনেক মজা পাবেন তাহলে। লগইন করার পর বাম সাইডে উপরে মেনু অপশনে ক্লিক করলে আপনি নিচের ছবির মতো আর্নিং অপশনগুলো দেখতে পারবেন। উপরের ছবিতে দেখানো Surf Ads – এ ক্লিক করলে একটি ক্যাপচা আসবে। ক্যাপচা পূরণ করলে নিচের ছবির মতো একটি লিংক আপনাকে Open করতে বলবে। এবং আপনি সেখানে ক্লিক করলে একটা নতুন ট্যাবে লিংকটি বা ওয়েবসাইট টি ওপেন হবে।তারপর ট্যাব অপশনে ক্লিক করলে দেখবেন সেখানে নিচের মতো সেকেন্ড গণনা হচ্ছে ! সেকেন্ড যতক্ষণ 0 না হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত আপনাকে ট্যাবটি খুলে রাখতে হবে! ট্যাব কেটে দেওয়া যাবে না। তারপর সেকেন্ড 0 বা শূন্য হয়ে গেলেই আপনি নিচের ছবির মতো লেখা দেখতে পারবেন! উপরের ছবির মতো Success/Excellent/You earnedলেখা আসলেই দ্বিতীয় ট্যাবটি কেটে প্রথম ট্যাবে ক্লিক করবেন এবং দেখবেন আপনার অ্যাকাউন্টে সাতোশি যোগ হয়ে গেছে! কাজ করার সময় আপনাকে মাঝে মধ্যে ক্যাপচা পূরণ করা লাগবে! সহজ ক্যাপচা যেমনঃ Nine+2=? এরকম সহজ গাণিতিক ক্যাপচা আসবে! যদি নিচের ছবির মতো লেখা দেখতে পান তাহলে আবার পরে ওয়েবসাইট থেকে বের হয়ে আসবেন এবং পরে কোন সময় ঢুকে দেখবেন নতুন কোন লিংক অ্যাড হয়েছে কিনা।
2. CoinpayuCoinPayu – হচ্ছে আরেকটি জনপ্রিয় PTC সাইট। এই সাইটটি 2017 সাল থেকে যাত্রা শুরু করে। এটি একটি আমেরিকান ওয়েবসাইট। এটিও adBTC এর মতোই একটি ওয়েবসাইট। এখানেও আপনারা ওয়েবসাইট ভিজিট/ভিডিও দেখার মাধ্যমে সাতোশি আয় করতে পারবেন। এটি একটি বিশস্ত ওয়েবসাইট। এখানে কাজ করলে আপনার নিশ্চিত পেমেন্ট পেয়ে যাবেন। Coinpayu – এ কি কি কাজ করে সাতোশি আয় করা যায়?1. View Ads
2. Crypto Faucetএখানে রয়েছে 12+ ক্রিপ্টো Faucet. প্রতি 1 ঘন্টা পর পর আপনারা সর্বোচ্চ 4 টি Faucet ক্লেইম করতে পারবেন। প্রতি ক্লেইম এ 2+ সাতোশি পাবেন। Faucet থেকে আয় করা ক্রিপ্টো মেইন ব্যালেন্স এ ট্রান্সফার অথবা সরাসরি উইথড্র করতে পারবেন। তাছড়া ক্রিপ্টো Swap করে অন্য ক্রিপ্টো তে রূপান্তরিত করতে পারবেন। 3. OfferWallথ্রিস্ল্যাশ/ডট মেনু তে ক্লিক করে Offers – এ ক্লিক করলে CPX RESEARCH, AYETSTUDIOS, AdGatemedia এর মতো জনপ্রিয় OfferWall পেয়ে যাবেন। এগুলোর মাধ্যমে Survey করে বেশি সাতোশি আর্ন করা যায়। তবে বাংলাদেশ থেকে আপনাকে খুব বেশি Survey দেওয়া হবে না। তবে কিছু Survey পেলেও পেতে পারেন। OfferWall থেকে Survey করে আমার আর্ন করা কিছু সাতোশি’র প্রমাণ। Coinpayu – তে উইথড্র মেথডস কি কি এবং মিনিমাম উইথড্র কত?উইথড্র মেথড হিসেবে আছে –
উইথড্র দেওয়ার তিন দিনের মধ্যেই পেমেন্ট পেয়ে যাবেন। আমার পেমেন্ট প্রুফCoinpayu – অ্যাকাউন্ট খোলাএই ওয়েবসাইট থেকে সাতোশি আয় করতে হলে প্রথমে আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। নিচে দেওয়া লিংক এ ক্লিক করুন। তারপর আপনার একটি ইউজারনেম(E:tushar696), ইমেইল, পাসওয়ার্ড দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলুন। অ্যাকাউন্ট খোলা হয়ে গেলে ইমেইল ভেরিফাই করে নিন এবং সাইটে লগইন করে কাজ শুরু করে দিন। ওয়েবসাইট দুইটি থেকে উইথড্র করার সময় আপনাদের উইথড্র ওয়ালেট লিংক করাতে হবে যেটা আপনারা সহেজই পারবেন আশা করি। কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথাসর্বশেষে একটা কথা বলতে চাই যে, এই ওয়েবসাইটগুলোর মাধ্যমে আপনারা লাখ-লাখ টাকা হয়তো আয় করতে পারবেন না কিন্তু যা ই আয় করবেন সেটা অবশ্যই হাতে পাবেন। যারা অনলাইন থেকে কিছু আর্ন করতে চান তারা এই ওয়েবসাইট দুইটি ট্রাই করতে পারেন। তবে আমি বলবো আপনারা ভালো কোন স্কিল অবশ্যই অর্জন করুন যেটা আপনার ভবিষ্যতে কাজে দিবে।আজকে এ পর্যন্তই। বুঝতে বা আমার লেখায় কোন ভুল-ত্রুটি থাকলে অবশ্যই কমেন্ট বক্স-এ জানাবেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতক্ষণ লেখাটি পড়ার জন্য। আপনার সময় অনেক অনেক ভালো কাটুক। ফেসবুকে আমিThe post [Earn Bitcoin] বিটকয়েন আয় করুন সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বিশস্ত দুইটি ওয়েবসাইট থেকে [PTC] appeared first on Trickbd.com. |
ক্ল্যাম্প মিটার এর পরিচিতি ও ব্যবহারের দিকনির্দেশনা। Posted: আজ আপনি এমন একটি ক্ল্যাম্প মিটার এর সাথে পরিচিতি হতে যাচ্ছেন যেটা সমস্ত ক্ল্যাম্প মিটারের সুপারস্টার যার সম্পর্কে সবাই কাজের মধ্যেই আলোচনা করে? কিন্তু আপনি এমন একটি গাইড খুঁজছেন যা আপনাকে AC এবং DC amps পরিমাপ করতে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে সাহায্য করবে? আপনার কাজ সঠিক ও নির্ভুল করতে এবং নিজেকে একজন দক্ষ প্রকৌশলী হিসিবে গড়ে তুলতে এই ক্যাম্প মিটারটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যাইহোক, আপনি এখন সঠিক জায়গায় আছেন। ক্ল্যাম্প মিটার কীভাবে ব্যবহার করতে হয় তার জন্য এটি চূড়ান্ত নির্দেশিকা। আপনি আগে কখনো ক্ল্যাম্প মিটার ব্যবহার করেননি বা যারা নতুন তাদেরকে মাথায় রেখে সহজ ভাবে বোঝানো হয়েছে। কিভাবে একটি ক্ল্যাম্প মিটার পরিচালনা করতে হয় তা খুব সহজেইশিখে নিন। আপনি যদি একটি ক্ল্যাম্প মিটার সাধারণ-উদ্দেশ্য ব্যবহার করতে জানেন তবে আপনি ইতিমধ্যেই অনেক কিছুই জেনে গেছেন। কিন্তু, এর মধ্যে সামান্য পার্থক্য জানা গুরুত্বপূর্ণ, যা আপনাকে পরীক্ষা এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে। একজন পেশাদার প্রকৌশলী জানেন একটি ক্ল্যাম্প মিটার কিভাবে কাজ করে এবং কাজের পরিবেশে এটি কীভাবে ব্যবহার করা যায়। ক্ল্যাম্প মিটার কি?একটি ক্ল্যাম্প মিটার হল একটি মাল্টিমিটারের একটি উন্নত প্রকরণ যার উপরে একটি চোয়ালের মতো কাঠামোর প্রধান পার্থক্য রয়েছে যা কারেন্ট এবং ভোল্টেজের যোগাযোগহীন পরিমাপের সুবিধা দেয়। উদাহরণস্বরূপ: একটি তার এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত কারেন্ট সনাক্ত করতে পারে। যেহেতু আপনাকে ম্যানুয়ালি টেস্টিং প্রোবগুলি প্লাগ করতে হবে না, লাইভ সার্কিটের দিকে যেতে হবে এবং পরিমাপ করার জন্য সিস্টেমটি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে হবে না, তাই এই ধরণের ক্ল্যাম্প মিটারগুলি একজন ইলেক্ট্রিশিয়ানের জীবনের অন্যতম ও গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হয়ে উঠতে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। একটি ক্ল্যাম্প মিটার এবং একটি DMM এর মধ্যে প্রধান পার্থক্যএকটি ক্ল্যাম্প মিটারকে ডিজিটাল মাল্টিমিটার থেকে আলাদা করার জন্য নিম্নরূপ:
একটি ক্ল্যাম্প মিটার এবং একটি ডিজিটাল মাল্টিমিটার (DMM) সাধারণত হাতে-কলমে যায়, কারণ আপনি কিছু পরীক্ষার অ্যাপ্লিকেশনের জন্য এগুলিকে বিনিময় যোগ্যভাবে ব্যবহার করতে পারবেন না। ক্ল্যাম্প মিটার কীভাবে ব্যবহার করতে হয় সে সম্পর্কে ঝাঁপিয়ে পড়ার আগে, প্রথমে এর মৌলিক উপাদানগুলি শিখে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। এখানে একটি ক্ল্যাম্প মিটারের প্রধান উপাদানগুলির একটি তালিকা রয়েছে। ক্ল্যাম্প মিটারের স্পেসিফিকেশনগুলো উল্লেখ যোগ্য:ক্ল্যাম্প – চোয়ালের মতো গঠন যা কন্ডাক্টরের চারপাশে ক্ষতবিক্ষত থাকে যা কারেন্ট সনাক্ত করতে এবং পরিমাপ করতে পারে। স্পর্শকাতর বাধা – শক থেকে আপনার আঙ্গুল এবং হাত রক্ষা করে। হোল্ড – আবার চাপা না হওয়া পর্যন্ত ডিসপ্লে রিডিং ফ্রিজ করে। ডায়াল – পরিমাণ এবং রেজোলিউশন পরিবর্তন করে। ডিসপ্লে স্ক্রিন – সাধারণত LCD ব্যাকলাইট বোতাম (ঐচ্ছিক) সর্বনিম্ন-সর্বোচ্চ বোতাম – পরিমাণের সর্বোচ্চ, সর্বনিম্ন এবং গড় মাত্রা পরিমাপ করতে। ইনরাশ কারেন্ট বোতাম – পরিমাপ থেকে ইনরাশ কারেন্ট নেগেট করে। শিফট বোতাম – ডায়ালে আরও ফাংশন নির্বাচন করতে লিভার – চোয়াল ছেড়ে দিতে ব্যবহৃত হয়। প্রান্তিককরণ চিহ্ন – পরিবাহী এই দুটি চিহ্নের মধ্যে থাকা উচিত এই, 13, এবং 14 সব ইনপুট জ্যাক। এটা স্পষ্ট যে চোয়াল ক্ল্যাম্প মিটারের মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য। আপনি যে মডেলটি কিনতে চান তার উপর ভিত্তি করে এই উপাদানগুলি এবং ফাংশনগুলি পরিবর্তিত হতে পারে। ক্ল্যাম্প মিটার কিভাবে কারেন্ট পরিমাপ করে?উপরে উল্লিখিত হিসাবে, ক্ল্যাম্প মিটার ট্রান্সফরমার কার্যক্রমের নীতিতে কাজ করে। চোয়ালের মতো গঠন বা ক্ল্যাম্প মিটারের ক্ল্যাম্প একটি ফেরাইট কোর দ্বারা গঠিত যার চারপাশে তামার উইন্ডিং রয়েছে। এই কোর এবং এর উইন্ডিং সেকেন্ডারি উইন্ডিং হিসাবে কাজ করে (ট্রান্সফরমারের মতো)। সুতরাং, যখন এই চোয়ালের মতো গঠন একটি কারেন্ট বহনকারী কন্ডাক্টরের চারপাশে “ক্ল্যাম্প” করা হয়, তখন এটি কারেন্ট সনাক্ত করে। এই মিলিত কারেন্ট তারপরে ফেরাইট কোর থেকে পরীক্ষকের ইনপুটের শান্টে স্থানান্তরিত হয়। যেহেতু এই মিলিত কারেন্ট একটি খুব ছোট পরিমাণ (সাধারণত 1/1000 তম ), পরীক্ষক এই মানটিকে গুণ করে এবং সঠিক কারেন্টের মাত্রা প্রদান করে সামঞ্জস্য করে। এই নীতির কারণেই ক্ল্যাম্প মিটার উচ্চ মাত্রার কারেন্ট পরিমাপ করতে পারে। অন্য কথায়, আপনি যদি 1 অ্যাম্পিয়ার কারেন্ট বহন করে এমন একটি কন্ডাক্টর পরিমাপ করছেন, তাহলে পরীক্ষক এটিকে 1 মিলিঅ্যাম্প হিসাবে সনাক্ত করবে এবং তারপরে এটিকে মূল মানের মধ্যে রূপান্তর করবে। এই মানটি স্ক্রিনে আপনার কাছে প্রদর্শিত হবে। কিভাবে একটি ক্ল্যাম্প মিটার ব্যবহার করবেন?যেহেতু আজকাল অ্যানালগ মডেলগুলি ব্যবহারের সংখ্যা খুবই কম তাই আপনাকে একটি ডিজিটাল মডেল কেনার পরামর্শ দেওয়া হল। এখানে আমরা শুধুমাত্র একটি ডিজিটাল ক্ল্যাম্প মিটারের কাজের উপর ফোকাস করব ৷ উপরন্তু, উল্লেখিত নির্দেশিকায়, পদক্ষেপগুলি শুধুমাত্র DC amps বা AC amps পরিমাপের জন্য । অন্যান্য সমস্ত পরিমাণের জন্য, প্রক্রিয়াটি একই রকম তবে আপনাকে ডায়ালে সংশ্লিষ্ট ফাংশন নির্বাচন করতে হবে। বর্তমান পরিমাপ করার জন্য একটি ক্ল্যাম্প মিটার ব্যবহার করার সময় অনুসরণ করতে হবে। #১ মিটার চালু করুন এবং প্রোবগুলি সরান (যদি সংযুক্ত থাকে)। #২ ডায়াল ব্যবহার করে এসি কারেন্ট বা ডিসি কারেন্ট ফাংশন নির্বাচন করুন। ডিসপ্লেতে একটি চোয়ালের চিহ্ন দেখাতে হবে, যা নিশ্চিত করবে যে ক্ল্যাম্পের মাধ্যমে পরিমাপ সনাক্ত করা হচ্ছে (আপনার মিটার কীভাবে এটি নির্দেশ করে তা দেখতে ব্যবহারকারীর ম্যানুয়ালটি পড়ুন)। #3 সাইড লিভার ব্যবহার করে চোয়ালের মতো কাঠামো খুলুন এবং কন্ডাকটরটি প্রবেশ করান যার মাধ্যমে কারেন্ট পরিমাপ করা হবে। প্রযুক্তিবিদরা তাদের মাধ্যমিক হাত দিয়ে এটি করতে পারেন যাতে প্রাথমিকটি ব্যবহার করে পরিমাপগুলি নোট করা যায় । #4 তারপর চোয়ালের মতো কাঠামোটি বন্ধ করুন এবং চোয়ালে খোদাই করা প্রান্তিক করণ চিহ্নগুলির মধ্যে কন্ডাকটরকে সমান করুন। যদি এই চিহ্নগুলি আপনার মডেলে দেখানো না হয়, তাহলে ক্ল্যাম্পের কেন্দ্রে কন্ডাকটর সামঞ্জস্য করার চেষ্টা করুন। #5 ডিসপ্লে যথাযথ রিডিং দেখাবে। ব্যবহারকারীরা প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী রেজোলিউশন পরিবর্তন করতে পারেন, তবে বেশিরভাগ মিটার মডেল স্বয়ংক্রিয়ভাবে এটি করে। এটি সুপারিশ করা হয় যে সঠিকভাবে উত্তাপযুক্ত কন্ডাক্টরের জন্য সমস্ত পরিমাপ নেওয়া উচিত। লাইভ তারের চারপাশে পরিমাপ করবেন না। কারেন্ট প্রোবের সাথে ক্ল্যাম্প মিটারের জন্য একটি সাইড নোট:কিছু মডেলে কারেন্ট প্রোবের অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্যও রয়েছে যা ছোট এলাকায় কন্ডাক্টরের কারেন্ট এবং ভোল্টেজ পরিমাপ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে যেখানে শক্ত চোয়ালের মতো কাঠামো ব্যবহার করা কঠিন হয়ে পড়ে। Fluke 376 FC ক্ল্যাম্প মিটার এর সাথে iFlexপ্রথমে, প্রোবের অন্য প্রান্তটি মিটারের সাথে সংযুক্ত করুন এবং তারপরে এগিয়ে যান। প্রক্রিয়াটি শুধুমাত্র একটি পরিবর্তনের সাথে একই রকম যা আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে প্রোবটি সঠিকভাবে ক্ষত হয়েছে এবং তারপরে মিটারের সাথে সংযুক্ত করা হয়েছে। সঠিক ফাংশন নির্বাচন করুন (এই বৈশিষ্ট্য সহ মিটার সাধারণত ডায়ালে একটি পৃথক ফাংশন থাকবে)। ডিসপ্লে তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট পরিমাপ দেখাবে। একটি Clamp Meter দিয়ে পরিমাপ করার সময় কয়েকটি দরকারী অভিজ্ঞতার টিপস সর্বদা পরীক্ষায় প্রথম আসে, কিন্তু আপনি যদি একজন শিক্ষানবিস হন, তাহলে আপনার প্রথম প্রকল্পগুলির মাধ্যমে আপনাকে সাহায্য করার জন্য এখানে কিছু দরকারী টিপস রয়েছে: কারেন্ট পরিমাপ করার সময়, একই সময়ে দুটি কন্ডাক্টরের চারপাশে কখনই আটকে রাখবেন না কারণ তাদের মধ্য দিয়ে যাওয়া কারেন্ট একে অপরকে বাতিল করবে (যদি তারা বিপরীত দিকে প্রবাহিত হয়)।
বেশিরভাগ মডেলে, মিটার নির্দেশ করবে যে বর্তমান পরিমাপ করা হচ্ছে 0.5 A এর নিচে। ডিসি কারেন্ট পরিমাপ করার সময় “শূন্য” ফাংশন ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়। পরিমাপ থেকে ডিসি অফসেট সরিয়ে দেয়, সঠিক ফলাফল দেয় যখন রিডিংগুলি ভুল বলে মনে হয়। অন্য কিছু পরীক্ষা করার আগে সর্বদা প্রথমে নির্বাচিত ফাংশনটি পরীক্ষা করুন। একটি ক্ল্যাম্প মিটার ব্যবহার করা সহজ যদি আপনি বুঝতে পারেন এটি কিভাবে কাজ করে। এটি পরীক্ষা করার সময় এই নির্দেশিকা অনুসরণ করলে এটি সহজ হয়ে যায়। সুতরাং, আপনার নতুন টুল বের করুন এবং পরিমাপ করুন। The post ক্ল্যাম্প মিটার এর পরিচিতি ও ব্যবহারের দিকনির্দেশনা। appeared first on Trickbd.com. |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments