Search box..

বাংলা আর্টিকেল রাইটিং- এ এসইওর গুরুত্ব

বাংলা আর্টিকেল রাইটিং- এ এসইওর গুরুত্ব


বাংলা আর্টিকেল রাইটিং- এ এসইওর গুরুত্ব

Posted: 12 Mar 2022 07:39 PM PST

রাইটিং করে যারা অনলাইনে ইনকাম করতে চান তাদের  এসইওর গুরুত্ব কি তা জানা ফরজ। একটি ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনে র‌্যাংক পায় বেষ্ট কোয়ালিটি আর্টিকেলের মাধ্যমে। তাহলে প্রশ্ন হতে পারে কিভাবে কোয়ালিটি সম্পন্ন আর্টিকেল লিখবেন? একটি কোয়ালিটি সম্পন্ন আর্টিকেল লিখতে এসইও (Search Engine Optimization)- এর উপর নজর দেওয়া অতি জরুরি।

SEO  কি?

SEO (Search Engine Optimization) হলো এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ মেথড বা পদ্ধতি যা গুগলকে প্রয়োজনীয় বিষয়বস্তু বোঝাতে সক্ষম। এসইও টেকনিকের মাধ্যমে যে কোন ওয়েব পেজকে গুগলে এর প্রথম পেজে আনা সম্ভব।

SEO Optimized  আর্টিকেল রাইটিং কি?

SEO Optimized আর্টিকেল রাইটিং এর অর্থ, লক্ষ্যযুক্ত শব্দ বা বাক্যাংশগুলিতে ফোকাস করা। এবং এটিকে কীওয়ার্ড বা কীওয়ার্ড বাক্যাংশও বলা হয় যা গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনেও দ্রুত র‌্যাঙ্ক পেতে সাহায্য করতে পারে। তাছাড়া, এসইও-ভিত্তিক বিষয়বস্তু লেখার জন্য, আপনাকে লক্ষ্যযুক্ত কীওয়ার্ডগুলিতে আর্টিকেলে উল্লেখ করা উচিত যা লোকেরা সাধারণত অনলাইনে খুঁজে পায়।

কেন রাইটিং- এ এসইওর গুরুত্ব দেয়া হয়?

প্রত্যেক ওয়েবসইট মালিক স্বাভাবিকভাবে তাদের ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনে RANK করানোর জন্যে এসইও করে। আর্টিকেলে এসইও করার মাধ্যমে আমরা সার্চ ইঞ্জিনের রেজাল্ট পেজের প্রথমে থাকার চেষ্টা করি। কারণ কোন ইউজার যখন কোনকিছু নিয়ে গুগলে সার্চ দেয় তখন রেজাল্ট পেজের প্রথমে যারা থাকে তাদের লিংকেই ক্লিক করে। আপনার কন্টেন্ট বা ব্লগ-এ যদি কাঙ্খিত কী ওয়ার্ড উল্লেখ না থাকে তাহলে খুজে পাবে না কেউ এটাই স্বাভাবিক।

আরেকটো ক্লিয়ার করার জন্য একটা উদাহরণ দিচ্ছি-

মনে করুন, আপনার একটি ব্লগ ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি  ডায়াবেটিস নিয়ে লেখা লিখি করেন। এখন আপনি অবশ্যই চাইবেন যে গুগলে কেউ যখন ডায়ারেটিস নিয়ে কোন কিছু লিখে সার্চ দিবে তখন যেন গুগলে আপনার ওয়েবসাইটকেই প্রথমে দেখায়। তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের লিংকে গ্রাহকরা এসে আপনার  আর্টিকেলটি পড়বে এতে করে আপনার ভিজিটর বাড়বে।

সঠিক কীওয়ার্ড রিসার্চ ও আর্টিকেলে প্রয়োগ করা

কোন আর্টিকেল লেখার আগে বেশ কিছু কী ওয়ার্ড রিচার্জ করতে হবে যেগুলো মানুষ গুগলে সার্চ করে। কী ওয়ার্ড রিচার্জ করার জন্য কী-ওয়ার্ড প্ল্যানার বা অন্যান ‍টুল ব্যবহার করতে পারেন।

নির্ধারিত কী ওয়ার্ডগুলো আর্টিকেল লেখার সময় ক্রমানোসারে বসাতে হবে। মনে রাখবেন, যখন কোন কী ওয়ার্ড বসাচ্ছেন তখন যেন বাক্যের এক গেয়ামী বা অসম্পূর্নতা না হয়  এর ফলে এসইওর গুরুত্ব নষ্ট হয়ে যায়। বাক্যটি যেন মান সম্পন্ন হয় তার উপর নজন দেয়া অতি জরুরি।

১০০০ শব্দের একটি  আর্টিকেলে কয়টি কী ওয়ার্ড রাখা দরকার

লেবু বেশি চিপলে যেমন তিতা হয়ে যায় তেমনি বেশি বাড়তি কিছু করলে ফলাফল খারাপ হয়। অথাৎ আর্টিকেল রাইটিং- এ এসইওর গুরুত্ব না থাকলে গুগল কখনই র‌্যাক দেয় না।  ১০০০ শব্দের একটি আর্টিকেলে ৫ থেকে ৭ বার  মেইন কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করা ভাল।

এই ধরনের প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে  iTipsbd ওয়েবসাইটি বিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য। ধন্যবাদ Trickbd.

The post বাংলা আর্টিকেল রাইটিং- এ এসইওর গুরুত্ব appeared first on Trickbd.com.

বাংলা ভাষায় ইংরেজি শিখুন

Posted: 12 Mar 2022 07:38 PM PST

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন এবং ট্রিকবিডির সাথেই আছেন। এই পর্বে আমি আলোচনা কররো কিভাবে বাংলা ভাষায় ইংরেজি শিখা যায়।

আমি বিশ্বাস করি- ভাষা, সাহিত্য এবং ব্যাকরণ এক একটি ভাষার তিনটি আঙ্গীনা। ভাষার আঙ্গীনায় সকলের যাতায়াত, সাহিত্যের আঙ্গীনা কেবলমাত্র বিশারদদের জন্য সংরক্ষিত। আর ব্যাকরণের আঙ্গীনা শুধুমাত্র পন্ডিতদের জন্য।

তাহলে আমরা যেভাবে আমাদের ছাত্র/ছাত্রীদের ইংরেজি শেখাই তার মানে দাঁড়ায়- একজন সুস্থ, স্বাভাবিক, সাধারণ মানুষ না হবার আগেই তাদেরকে পন্ডিত বানানোর চেষ্টা করা হয়। এটা এক ধরনের পাগলামী যা শুরুতেই একজন শিক্ষার্থীর উপর চাপানো হয়।

তাই বলছি মাতৃ ভাষাকে সবার আগে মূল্যায়ন করুন ও বাংলা ভাষায় ইংরেজি শিখুন। Grammar আগে শিখে কোন ভাষা শেখা খুব কঠিন। তাই প্রচলিত পদ্ধতির ন্যায় কিছু নিয়ম শিখুন ইংরেজি শেখার জন্য।

Rule: I  'do' = আমি করি

আমরা সবাই এই ছোট বাক্যের সাথে পরিচিত। তয় আমি এটকে অন্য ভাবে বলি যে এটি একটি সূত্র। দেখুন আপনি অংক করতে সুত্র ব্যবহার করেন। তাই একই নিয়মে অনেক অংক করতে পারেন শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট সূত্র ব্যবহার করে।

এখানে do টা হচ্ছে  base verb/ V1 । এই base verb/ V1 পরিবর্তন  করে ছোট ছোট অনেক শব্দ তৈরি করতে পারবেন। যেমন:  I go – আমি যাই ।     I come- আমি আসি।   I see- আমি দেখে ।  I drink- আমি পান করি ইত্যাদি।

নিচের টেবিল দেখে দেখে Practice করার চেষ্টা করুন।

বাংলা ভাষায় ইংরেজি শিখুন

বাংলা ভাষায় ইংরেজি শিখুন

Rule: To + Verb – নিয়ে কিছু কথা

আমরা প্রায় সাবাই Verb-এর V1, V2, V3 কি তা জানি। Verb-এর  V1 বা base verb এর আগে  to বসালে:-  To do = করতে। আরো কিছু উদাহরণ যেমন: To come= আসতে  To see= দেখতে,  To drink= পান করতে ইত্যাদি।

বাংলা বাক্যের মাঝে কোন কাজ করতে এই রকম উচ্চরন হলে Verb-এর  V1 বা base verb এর আগে to বসাতে হয়।

সহজ বাংলা ভাষায় ইংরেজি শিখুন এই কথাটা মাথায় রেখে উপরের দুটি নিয়মকে সূত্র ধরি। এই দুটি সূত্রের আলোকে কিছু উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো। দেখুন ইংরেজি Grammar ছাড়া বাক্য তৈরি করার ম্যাজিক।

I  'do' + to + Verb

কিছু বাক্য বাংলায় চিন্তা করা যাক। যেমন:

আমি গ্রামার ছাড়া ইংরেজি শিখতে এখানে আসি। – I come here + to learn English + without grammar.

তুমি প্রতি সপ্তাহে তোমার বন্ধুর সাথে দেখা করতে চাও। – You want + to meet + your friend +every week.

সে তার লেসনগুলো তৈরি করতে অনেক সময় নেয়।– He takes much time + to prepare his lessons.

বি:দ্র: বোঝার সুবিধার জন্য আমি ইংরেজি বাক্যের মাঝে প্লাস চিহ্ন ব্যবহার করছি। আপনারা নিয়ম অনুসরণ করে শব্দ তৈরি করার চেষ্ট করুন। কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে জানাতে পারেন।

এই আর্টিকেলে বাংলা ভাষায় ইংরেজি শিখুন কথায় উপর ভিত্তি করে আমি দুটি ইংরেজি শেখার সূত্র ব্যবহার করেছি। এগুলো ব্যবহার করে অনেক বাক্য তৈরি করা সম্ভব। বিস্তারিত জানতে এখানে ভিজিট করতে পারেন। ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন- দেখা হবে আবার নতুন কোন টপিক নিয়ে। ধন্যবাদ।

The post বাংলা ভাষায় ইংরেজি শিখুন appeared first on Trickbd.com.

স্কুল,কলেজ, সেন্টার বা জেলা ভিত্তিক ছাত্র ছাত্রীদের রেজাল্ট দেখার নিয়ম

Posted: 12 Mar 2022 07:38 PM PST

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন । এই পর্বে আমি আলোচনা কররো কিভাবে স্কুল,কলেজ, সেন্টার বা জেলা ভিত্তিক ছাত্র ছাত্রীদের রেজাল্ট বের করবেন।

বর্তমান সময়ে আমরা অনেকেই অনেক কিছু জানি তারপরও কিছু জিনিস ওজানা থেকে যায়। আমরা সাধারনত রোল, রেজিঃ নম্বর ব্যবহার করে JSC, SSC, HSC/ALIM এবং অন্যান্য বেজাল্ট বের করে থাকি।

কখনও কি ভেবে দেখেছেন একটা কেন্দ্র বা জেলার সকল কলেজের রেজাল্ট একসাথে কিভাবে বের করা যায়? সত্যিই, শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক একটি অসাধারণ ওয়েবসাইট যার মাধ্যমে সহজে সকল ছাত্র ছাত্রীদের রেজাল্ট একসাথে বের করা যায়।

অন্য বা আপনার পাশের কলেজ বা স্কুলের রেজাল্ট দেখতে চান?  WEB BASED RESULT PUBLICATION SYSTEM FOR EDUCATION BOARDS এই ওয়েবসাইটের সাহায্যে নিঃসন্দেহে দেখতে পারবেন।  এটি এমন একটি ওয়েবসাইট যার মাধ্যমে দ্রুত ছাত্র ছাত্রীদের আলাদা আলাদা বা অল-স্কুল/কলেজের রেজাল্ট বের করা যায়।

ওয়েবসাইটি কিভাবে পাবেন?

একদম সহজ! আপনি জাস্ট গুগলে যাবেন এন্ড search করবেন web base result.  খুবই সহজে এই ওয়েবসাইট – https://eboardresults.com/v2/home থেকে আপনার কাঙ্খিত রেজাল্ট বের করতে পারবেন । নিচের ছবিতে ভাল করে লক্ষ করুন।

ছাত্র ছাত্রীদের রেজাল্ট

ছাত্র ছাত্রীদের রেজাল্ট

প্রথমত, আপনি  চাইলে তাদের দেওয়া ইউজার গাইড পড়তে পারেন।

১ম বক্সঃ এই বক্সে কাঙ্খিত পরীক্ষার  নাম সিলেক্ট করুন। যেমন-  HSC এক সকল ছাত্র ছাত্রীদের রেজাল্ট দেখতে চাইলে  HSC/Alim Equivalent এটা সিলেক্ট করবেন।

২য় বক্সঃ এখানে পরীক্ষার বছর (সাল) সিলেক্ট করুন।

৩য় বক্সঃ কাঙ্খিত বোর্ড সিলেক্ট করুন।

৪র্থ বক্সঃ এখানে কাঙ্কিত অপশন সিলেক্ট করুন। যদি আপনি একক রেজাল্ট দেখতে চান তাহলে Individual Result সিলেক্ট করুন। আর যদি অল-কলেজের সমস্ত ছাত্র ছাত্রীদের রেজাল্ট দেখতে চান তাহলে Institution Result সিলেক্ট করুন। অল-কলেজের রেজাল্ট দেখতে কলেজের  EIIN নম্বর দরকার হবে। এটি কলেজের নাম গুগলে সার্চ করে সহজে বের করে নিতে পারেন।

সেন্টারের রেজাল্ট দেখতে চাইলে Center Result সিলেক্ট করুন। জেলার রেজাল্ট দেখতে চাইলে District Result সিলেক্ট করুন।

৫ম ধাপে শুধু একটা কাজ বাকি। লক্ষ করুন Security Key (4 digits) এটাকে পাশের বক্সে বসিয়ে দিন তার পর Get Result-এ ক্লিক করুন এবং আপনার কাঙ্খিত রেজাল্ট দেখুন।

প্রিয় বন্ধুগন আশা করি আমার পোষ্টটি আপনার ভাল লেগেছে এবং কিছুটা হলেও উপকৃত হয়েছেন। ভালো লাগলে কমেন্ট করে আপনার মন্তব্য জানাবেন।  এই ধরনের টিপ্স পেতে ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন। এবং পাশাপাশি আরো এ ধরনের পোষ্ট পেতে আমার ওয়েবপেজটি দেখে আসতে পারেন। ইনসাআল্লাহ আবার দেখা হবে পরবর্তী অন্য কোন পোষ্ট এ। ভাল থাকবেন সবসময়। ধন্যবাদ।

The post স্কুল,কলেজ, সেন্টার বা জেলা ভিত্তিক ছাত্র ছাত্রীদের রেজাল্ট দেখার নিয়ম appeared first on Trickbd.com.

কেন এই কার্টুন টির দাম ৩৩৩ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা?

Posted: 12 Mar 2022 12:58 PM PST

আসসালামুআলাইকুম,

আমি যদি বলি এই উপরের ছবিটির দাম ৩৩৩ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা আপনি কি বিশ্বাস করবেন? বিশ্বাস করেন বা না করেন এটা আপনার ব্যাপার

কিন্তু সত্যিই এই ছবিটির দাম ৩৩৩ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা এবং দিন দিন এটির দাম বেড়েই যাচ্ছে।

আমি এই ছবিটি ডাওনলোড করলে কি আমি ও এতো টাকার মালিক হবো? 

হুম…খুব ভালো চিন্তা। আসলেই যদি এই ছবিটির দাম এতো হয় তবে এটা ডাওনলোড করলেই তো আমি ও এই টাকা টার মালিক হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু আসলে ব্যাপার টা এমন না, এই ছবিটির শুধুমাত্র অরিজিনাল সোর্স এর দাম ৩৩৩ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা, ডুপ্লিকেট এক কপি আপনার ফোনে রাখলে সেটার কোন দাম নেই…।ব্যাপার টা আরেকটু সহজ করে দেই? “মোনালিসা” এর নাম শোনেছেন? লিউনার্দো দ্যা ভিঞ্চি এর এক বিখ্যাত সৃষ্টি মোনালিসা… মোনালিসা এর ব্যাপারে না জানলে এখানে দেখুন, এখন কেউ যদি মোনালিসার এই আর্ট এর একটা ছবি তুলে প্রিন্ট করে নিজের বাসায় টাংগায়, সে কিন্তু আসল মোনালিসার মালিক হয়ে গেলো না যেটা ল্যুভ জাদুঘরে  রয়েছে। লক্ষ্য করুন এখানে মোনালিসার সাথে তার আসল যে উৎস সেটার সম্পর্কিত রয়েছে। অর্থাৎ মোনালিসার ছবি প্রিন্ট করলেই আপনার কাছে আসল মোনালিসা থাকবে না শুধু মাত্র ল্যুভ জাদুঘরে রাখা মোনালিসাই একমাত্র অরিজিনাল মোনালিসা যেটা পৃথিবীর অনেক দামি একটি চিত্রকর্ম।

ঠিক তেমনি উপরের ছবিটি ডাওনলোড করলেই সেটার মূল্য নেই, শুধুমাত্র অরিজিনাল Bored Ape  যেটা ওপেন সি প্ল্যাটফর্ম এ আছে, সেটার দাম ই ৩৩৩ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা! এবং দিন দিন সেটার দাম আর বেড়েই চলছে।

আসলে এখানে হচ্ছে টা কি, মানুষ কেন এই ছবি এতো টাকা দিয়ে কিনে?

আসল কাহিনীটা হচ্ছে ছবিটা নিয়ে না, ছবির পিছিনের প্রযুক্তি নিয়ে। NFT (non-fungible token)  প্রযুক্তি টাই মূলত এই ছবিটির এতো দাম হওয়ার পিছনের কারণ। এখন এন এফ টি সম্পর্কে যদি বুঝাই, বর্তমান যুগে যদি লিউনার্দো দ্যা ভিঞ্চি বেচে থাকতো এবং ধরুন তার মোনালিসা ছবিটা সে শখের বসে ফেসবুকে দিলো, তারপর ছবিটা এমন ভাবে সবাই শেয়ার করা শুরু করলো যে লিউনার্দো এর চেয়ে যারা শেয়ার করেছে তারা ছবিটার জন্য বেশি ক্রেডিট পেয়ে গেলো, লিউনার্দো কে কেউ চিনলোই না, তো এই সমস্যার সমাধান কি? কীভাবে লিউনার্দো ই যে ডিজিটাল মোনালিসার আসল মালিক সেটা বুঝা যাবে?

NFT হচ্ছে সমাধান,  NFT হচ্ছে এক প্রকার ডিজিটাল টোকেন যেটার মাধ্যমে অরিজিনাল কন্টেন্ট এর যদি হাজার কপি ও হয় ছবিটার অরিজিনাল মালিক কে সেটা টোকেন থেকে বুঝা যায়। সুতরাং লিউনার্দো মোনালিসার এই ছবিটাকে NFT তে কনভার্ট করে আপলোড করলে এই ছবিটার আসল মালিক কে চিনতে কারো সমস্যা হতো না এবং লিউনার্দো ও নিশ্চিন্তে তার শিল্পকর্ম চালিয়ে যেতে পারতো, সাথে তার চিত্রকর্ম খুব সহজে বেচা কিনা ও করতে পারতো।

এই ধারনা থেকেই উপরের ছবিটি একটি পপুলার NFT Token হওয়ায় মানুষ এতো টাকা দিয়ে এই জিনিষটি কিনছে এবং এই প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ অনেক সম্ভবনাময় হওয়ায় দিন দিন এটার দাম আরো বেড়েই যাচ্ছে।

আমি কি এমন ছবি বানিয়ে বিক্রি করতে পারবো? 

অবশ্যই পারবেন। কিন্তু আপনাকে ইউনিক কিছু তৈরি করতে হবে যেটা মানুষকে আকৃষ্ট করতে পারবে। বর্তমান সময়ে ইউনিক কিছু করা না জানলে নিজেকে পিছিয়ে রাখা লাগে, ক্রিয়েটিভিটির এই যুগে ক্রিয়েটিভ কিছু শিখে রাখলে সেটা আপনাকে অনেক দিক থেকেই এগিয়ে রাখবে।

এনিমেশন বা কার্টুন হচ্ছে এমন একটা ক্রিয়েটিভ জিনিষ যেটার মাধ্যমে নিজের ভিতরকার ক্রিয়েটিভ সত্তা টাকে বের করে আনা যায়। ইচ্ছা করলেই বানিয়ে ফেলা যায় স্বপ্নেরর জগত।

এনিমেটর বা কার্টুনিস্ট দের ডিমান্ড দিন দিন বেড়েই চলছে, তাছাড়া NFT এর পাশা পাশি মেটাভার্স এ ও অনেকে তাদের নতুন দুনিয়া বানাচ্ছে আর্টওয়ার্ক দিয়ে।

আমি কোথায় শিখতে পারবো এমন ক্রিয়েটিভ কিছু বানানো?

প্রথমত আপনার যদি ইচ্ছা শক্তি দৃড় হয় তাহলে অনেক পপুলার রিসোর্স রয়েছে যেখানে আপনি ডিজিটাল কন্টেন্ট বানানো শিখতে পারেন, এর মধ্যে আমরা সবচেয়ে পছন্দের কোর্স টি হচ্ছে 10 minute school এর Cartoon Animation কোর্সটি, এই কোর্স টির মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই এনিমেশন এবং কার্টুন বানানো শিখতে পারবেন যেটা আপনাকে ভবিষ্যতের ক্রিয়েটিভ জগতে পা রাখতে সহায়তা করবে।

৯০% ডিস্কাউন্ট এ কোর্সটিতে enroll  করে শুরু করুন আপনার ক্রিয়েটিভ জার্নি এবং বানিয়ে ফেলুন আপনার কল্পনার জগত।

 এখানে ক্লিক করে কোর্স টি করে কি কি শিখবেন দেখে নিন

পোষ্ট টি শেষ করার আগে আপানদের কাছে প্রশ্ন! নিচের ছবিটার দাম কতো হতে পারে? :3

 

The post কেন এই কার্টুন টির দাম ৩৩৩ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা? appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments