Search box..

রবি সিমে আনলিমিটেড ফ্রি ইন্টারনেট!!

রবি সিমে আনলিমিটেড ফ্রি ইন্টারনেট!!


রবি সিমে আনলিমিটেড ফ্রি ইন্টারনেট!!

Posted:

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ট্রিকবিডি মেম্বার।

কেমন আছেন সকলে?

আশা করি আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমতে সকলে ভালো আছেন।

আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি।

তাই আজকে আপনাদের জন্য নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম।

তো বেশি দেরি না করে শুরু করা যাক।

বর্তমানে বাংলাদেশের ৫ টি টেলিকম প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

এসব টেলিকম প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে গ্রামীণফোন, রবি

,বাংলালিংক ,এয়ারটেল ,টেলিটক, স্কিটো সিম গুলো লক্ষ্য করা যায়।

বাংলাদেশে অনেকদিন ধরে ফ্রি ইন্টারনেট অফার বন্ধ রয়েছে।

তবুও বর্তমানে কিছু কিছু সিম কোম্পানি ফ্রি ইন্টারনেট অফার প্রদান করছে।

এগুলোর মধ্যে রবি অন্যতম একটি টেলিকম প্রতিষ্ঠান।

বাংলাদেশের রবির প্রায় সাড়ে 5 কোটি গ্রাহক রয়েছে।

রবি সব সময় তার গ্রাহকসেবা কে আকৃষ্ট করার জন্য বিভিন্ন রকম লোভনীয় অফার প্রদান করে থাকে।

রবি সব সময় কম টাকার মধ্যে ইন্টারনেট প্রদান করে থাকে,

এর ফলে মানুষ রবি সিমের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে বেশি।

বর্তমান সময়ে রবি একটি ইন্টারনেট অফার প্রদান করছে,

যার মাধ্যমে ফ্রিতে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে।

অনেকে হয়ত জানেন আবার অনেকেই হয়তো জানেন না,,,

*১২১*১০২০৩০*১#

কোডটি ডায়াল করার পরে ফ্রি এমবি পাওয়া যাবে।

আপনাদের সুবিধার জন্য স্ক্রিনশট এড করে দিলাম।

দেখুন আমি কোডটি ডায়াল করলাম তারপরে এরকম একটি

ইন্টারফেস আসবে।

তারপরে আপনার ফোনে একটি কনফার্মেশন এসএমএস আসবে সেখানে দেখা যাবে আপনি এমবি পেয়েছেন।

আর এই এমবির জন্য আপনাকে কোন টাকা চার্জ করা হবে না।

যতবার ডায়াল করবেন ততবার 1mb করে ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন।

এটার নির্দিষ্ট কোনো লিমিটেশন নেই,

আপনি যতবার কোড ডায়াল করবেন ততবার ফ্রি ইন্টারনেট পেয়ে যাবেন।

অনেক সময় দেখা যায় আমাদের জন্য এই 1mb অনেক মূল্যবান হয়ে দাঁড়ায়।

তাই ফ্রিতে হলেও এই 1mb আমাদের জন্য অনেক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে থাকে।

তো বন্ধুরা এই ছিল বিস্তারিত।

ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি পড়ার জন্য।

যদি পোস্টের কোথাও ভুল ত্রুটি থাকে ধরিয়ে দেবেন শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করব।

যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমাকে পাবেন এই লিংকে

আমার ফেসবুক আইডি

ভাল থাকবেন

সুস্থ থাকবেন

আল্লাহ হাফেজ।

The post রবি সিমে আনলিমিটেড ফ্রি ইন্টারনেট!! appeared first on Trickbd.com.

কি-বোর্ডের শর্টকাট কি ব্যবহার করে ব্রাউজারের এক্সটেনশন ওপেন করুন। বাড়িয়ে নিন আপনার প্রোডাক্টিভিটি।

Posted:

আমরা যারা অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্টিভ কাজ করে থাকি তারা প্রায় সকলেই কাজের সুবিধার্থে বিভিন্ন ধরনের ব্রাউজার এক্সটেনশন ব্যবহার করে থাকি। তার মধ্যে কিছু এক্সটেনশন আমরা একদম প্রায়শই ব্যবহার করে থাকি। তাই আপনি যদি এ সকল এক্সটেনশনের জন্য কি-বোর্ড শর্টকাট সেট করে রাখেন তাহলে আপনি খুব সহজেই কি-বোর্ডের মাধ্যমেই এ সকল এক্সটেনশন গুলো খুব অল্প সময়ে এবং সহজে ওপেন করতে পারবেন, যেখানে মাউস দিয়ে বারবার ওপেন করা একটু সময়ের ব্যাপার। আর আপনি যে ব্রাউজার ই ব্যবহার করেন না কেন, আজকের টপিকে প্রায় সকল ব্রাউজারেই কিভাবে এক্সটেনশনে জন্য শর্টকাট কি সেট করবেন তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তাহলে চলুন মূল টপিকে যাওয়া যাক।

 

ক্রোম ব্রাউজারে এক্সটেনশন শর্টকাট ব্যবহারের নিয়ম (How to Set a Keyboard Shortcut for a Chrome Extension):

  • ক্রোম ব্রাউজাররে এক্সটেনশন শর্টকাট ব্যবহার করার জন্য প্রথমেই ব্রাউজারের এক্সটেনশনস (Extensions) অপশন থেকে ম্যানেজ এক্সটেনশনে (Manage Extensions) যেতে হবে।
  • তারপর থ্রি লাইনস মেনু থেকে কি-বোর্ড শর্টকার্টস (Keyboard Shortcuts) অপশনে যেতে হবে।
  • সেখানে আপনি আপনার ব্রাউজারে ইন্সটল করা এক্সটেনশন গুলোর তালিকা দেখতে পাবেন এবং সেগুলোর সাথে  শর্টকাট এড করার জন্য একটি আইকন দেখতে পাবেন।
  • শর্টকাট এড করার আইকনে ক্লিক করে Ctrl অথবা Alt এর সাথে অন্য কোন কি একসাথে চেপে ধরলেই উক্ত এক্সটেনশনের জন্য শর্টকাট কি সেট হয়ে যাবে।

 

 

ফায়ারফক্স ব্রাউজারে এক্সটেনশন শর্টকাট ব্যবহারের নিয়ম (How to Set a Keyboard Shortcut for a Firefox Extension):

  • ফায়ারফক্স ব্রাউজারে এক্সটেনশন শর্টকাট ব্যবহার করার জন্য প্রথমেই ব্রাউজারের এড্রেসবারে গিয়ে about:addons লিখেএন্টার প্রেস করুন।
  • এবার আপনি আপনার ব্রাউজারে ইন্সটল করা এক্সটেনশন গুলোর লিস্ট দেখতে পাবেন এবং পাশে একটি সেটিংস বাটন দেখতে পাবেন।
  • সেটিংস বাটনে ক্লিক করে ম্যানেজ এক্সটেনশন  শর্টকাট অপশনে ক্লিক করুন।
  • এবার Type a shortcut বক্সে ক্লিক করে Ctrl অথবা Alt এর সাথে অন্য কোন কি একসাথে চেপে ধরলেই উক্ত এক্সটেনশনের জন্য শর্টকাট কি সেট হয়ে যাবে।

 

ক্রোমিয়াম বেইজড ব্রাউজার মাইক্রোসফট এজ এবং ব্রেভ ব্রাউজারে এক্সটেনশন শর্টকাট ব্যবহার করার জন্য ক্রোম ব্রাউজারে ক্ষেত্রে দেখানো স্টেপ গুলো ফলো করুন।

 

Also Check: Fake NID Card Maker BD

 

আশাকরি আজকের টপিকটি আপনাদের কাছে ভাল লেগেছে। কোন কিছু না বুজে থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করবনে অথবা আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। আর ভাল কিছু পেতে পোষ্টে কমেন্ট করে টিউনারদের উৎসাহিত করুন। Signing Out…

আল্লাহ্‌ হাফেজ।

-: Al Sayeed :-

The post কি-বোর্ডের শর্টকাট কি ব্যবহার করে ব্রাউজারের এক্সটেনশন ওপেন করুন। বাড়িয়ে নিন আপনার প্রোডাক্টিভিটি। appeared first on Trickbd.com.

যে কোন অ্যাপ বা সাইটে টোকেন ক্লেইম করার জন্য মোবাইলে টাইমার ক্লক সেট করবেন যেভাবে।

Posted:

আসসালামু আলাইকুম

আশা করি আপনি ও আপনার পরিবারের সকলেই সুস্থ্য ওভালো আছেন। অনলাইন জ্ঞান অর্জনে ও বিতরণে ট্রিকবিডির সঙ্গেই থাকুন।

বরাবরের মতই অপ্রাসঙ্গিক কথা না বলে মূলে আলোচনায় চলে যাচ্ছি।

অনলাইনে আমরা যারা খুব ছোট পরিমানে মাসে ইনকাম করে থাকি তারা সাধারণত অ্যাপ থেকে ইনকাম, মাইনিং, এয়ারড্রপ, ইনভেস্টমেন্ট, নির্দিষ্ট সময় পর পর ক্লেইম করার ইত্যাদি কাজ করি।

আজ দেখাবো নির্দিষ্ট সময় পরপর যেকোন অ্যাপ বা সাইটে টোকেন ক্লেইম করার জন্য টাইমার সেটিং ট্রিক্স।

তো সর্বপ্রথম আমি একটি সাইট নির্বাচন করে নিচ্ছি যেটি দ্বারা আপনাদের সম্পূর্ণ ধারণা দিব। সাইটির নাম হচ্ছে Beastfi

ইতিমধ্যে এই সাইটে আমার একটি একাউন্ট আছে আপনাদের যে কোন সাইটে থাকতে পারে সমস্যা নেই।

এই সাইট থেকে প্রতি ৫ মিনিট পর পর 0.00763889 BSW ইনকাম করা যায় যেখানে 1 BSW এর দাম হচ্ছে 60৳।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে সারাদিন তো আর এই সাইটে বসে থেকে ৫ মিনিট পর পর ক্লেইম করা যাবেনা। এক দিকে এক সময় বিরক্তি আর অনেক দিন লেগে যাবে ৫ মিনিট পর পর না করতে পারলে।

তাই আপনাদের একরম যে সাইট আছে তার জন্য টাইমার সেট করে নিন।

টাইমার সেট করতে আপনাদের এই Google এর Clock এপ্লিকেশনটির প্রয়োজন পড়বে। প্লেস্টোর থেকে থেকে ডাউনলোড করে নিন।

ডাউনলোড করা হয়ে গেলে ওপেন করুন। এখন আপনাকে এপের ভিতর কিছু সেটিং করে নিতে হবে তার জন্য স্ক্রিনশট ফলো করুন।

প্রথমে ডানপাশের উপরে থ্রি ডট এ ক্লিক করুন


তারপর Settings অপশনে ক্লিক করুন।


Setting এ আসার পর Time Zone সিলেক্ট করে নিন GMT +6


এটা হচ্ছে টাইমার সেটিং এর মূল বিষয় এখানে আপনি কত মিনিট পরপর ক্লেইম করবেন তা সেট করতে হবে।

Alarm টি কত মিনিট পর অটোমেটিক বন্ধ হবে তা Silence After অপশন থেকে সেট করে দিন। আমি ৫ মিনিট দিলাম।

এখন আপনি কত মিনিট পর পর ক্লেইম করবেন তা Snooze Length থেকে সেট করুন। আমি ৫ মিনিট পর পর করব তাই ৫+১=৬ মিনিট করে দিলাম।

আপনি যত মিনিট পর পর ক্লেইম করবেন অবশ্যই তার সাথে ১ যোগ করতে হবে।

Setting সেট করা হয়ে গেলে ব্যকে চলে আসুন তারপর + আইকনে ক্লিক করুন।


যেকোন একটি টাইম সেট করে নিন অবশ্যই AM/PM লক্ষ্য রাখবেন।


তারপর সকল বার গুলো ক্লিক করে অন করে দিবেন সাথে Vibration এর √ টিক মার্ক উঠিয়ে দিয়ে OK বাটনে ক্লিক করুন।



নির্দিষ্ট সময় পর পর আপনার স্ক্রিনে এ্যালার্ম নোটিফিকেশন ভেসে উঠবে আপনি আপনার কাজটি সম্পন্ন করে Screen অথবা নোটিফিকেশন বার থেকে Snooz এ ক্লিক করে দিবেন।




আপনার যদি একাধিক একাউন্ট বা বিভিন্ন সাইট মিলিয়ে অনেক গুলো একাউন্ট থাকে তাহলে Clock এপটি Apkcloner দিয়ে ক্লন করে আলাদা আলাদা একাউন্ট এর জন্য টাইম সেট করে নিতে পারেন।

এই এপ থেকে সর্বোচ্চ ৩০ মিনিটের Snooze টাইমার সেট করতে পারবেন আপনার ক্লেইমিং টাইম যদি এর বেশি হয় তাহলে নির্দিষ্ট সময় ব্যবধানে আলাদা Time দিয়ে একের অধিক এ্যালার্ম সেট করে নিলেই হবে।

আপনি চাইলে আলাদা আলাদা একাউন্টের টাইমার এলার্ম এর জন্য সেই সাইটের নাম দিয়ে রিংটোন মেইক করে সেট করে দিতে পারেন এতে আপনার বুঝতে সুবিধা হবে কোন কাজটি আপনার করতে হবে।

অনলাইনে আর্নিং ও এয়ার্ড্রপের কাজ করতে যারা আগ্রহী তাদেরকে আমার টেলিগ্রাম চ্যানেলে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

The post যে কোন অ্যাপ বা সাইটে টোকেন ক্লেইম করার জন্য মোবাইলে টাইমার ক্লক সেট করবেন যেভাবে। appeared first on Trickbd.com.

[ব্যবসায়িক আইডিয়া] ৫ থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে কি কি ব্যবসা করা যেতে পারে চলুন জেনে নিই

Posted:

ব্যবসা হলো এমন একটি ইনকামের জায়গা, যেখানে আপনি যদি সঠিকভাবে কাজ করেন তাহলে কম সময়ে আপনি ভালো আয় করতে পারবেন। আপনি যদি সঠিক নিয়ম মেনে ব্যবসা শুরু করেন, তাহলে অবশ্যই আপনি সেটাতে সফল হবেন, ইনশাআল্লাহ।

তবে আমাদের অনেকেরই যেহেতু প্রথম অবস্থায় ব্যাবসায়িক পুঁজি কম থাকে, তাই আজকের পোস্ট এর মাধ্যমে আপনাদের মাঝে কম টাকার (আনুমানিক ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা) মধ্যে কিছু ব্যবসায়িক আইডিয়া শেয়ার করব। চলুন শুরু করি…

• হোম-গ্রোন বেকারি:
আমাদের দেশে জনপ্রিয় একটি সকালের নাস্তা হলো পাউরুটি, কুকি অথবা স্ন্যাকস। আপনি চাইলে কম খরচে আপনার নিজের বাসার মধ্যে থেকে, পাউরুটি এবং কুকি তৈরি করে সেগুলো সেল দিতে পারবেন।

এছাড়া আমাদের দেশে প্রতিটি গলি গলিতে চায়ের দোকান আছে, আপনি চাইলে সেখানেও আপনার তৈরীকৃত পাউরুটি কিংবা কুকি বিক্রি করতে পারবেন। এগুলো বিক্রি করে আপনি আপনার ব্যবসাকে আরো প্রসারিত করতে পারবেন।

• সুগন্ধি তৈরির ব্যবসা:
বর্তমান বাজারে অনেক কেমিক্যালযুক্ত সুগন্ধি পাওয়া যায়, যেগুলো মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর। আপনি চাইলে আপনার বাসার মধ্যে কম খরচে বিভিন্ন গাছের ফুল, ডালপালা ইত্যাদি ব্যবহার করে সুগন্ধি তৈরি করতে পারেন।

বর্তমানে অর্গানিক সুগন্ধির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আপনি চাইলে সেগুলো আপনার বাসায় তৈরি করে আপনার এলাকার মধ্যে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

• আয়রনিং বা ইস্ত্রির ব্যবসা:
বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষের কাছে সময় হয় না, যার কারণে তারা নিজের পোষাক নিজেই ইস্ত্রি করতে পারে না। যার ফলে তারা বিভিন্ন দোকানে তাদের পোশাক ইস্ত্রির জন্য দেয়।

আপনি চাইলে কম খরচে একটি আয়রনিং বা ইস্ত্রির ব্যবসা করতে পারেন। এই ব্যবসায় খরচ অনেকটাই কম। আপনি আপনার এলাকার মধ্যে থেকেই এই ব্যবসা করতে পারবেন।

• পরিবেশবান্ধব কাগজের ব্যাগ তৈরি:
বর্তমানে আগের তুলনায় পলিথিনের ব্যবহার অনেকটাই কমে গেছে। আপনি চাইলে আপনার বাসায় খুব কম খরচে পরিবেশবান্ধব ব্যাগ তৈরি বিক্রি করে,‌ সেটা বিভিন্ন দোকানে হোলসেলে বিক্রি করতে পারবেন।

এছাড়া আপনি যদি পরিবেশবান্ধব ব্যাগ তৈরি করার একটি মেশিন কিনেন, তাহলে আপনি একদিনে প্রচুর পরিমাণে ব্যাগ তৈরি করতে পারবেন। এতে করে আপনার ব্যবসার প্রসার আরো বৃদ্ধি পাবে। আপনি চাইলে অনলাইনের মাধ্যমে হোলসেল এর অর্ডার নিয়ে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

• সেলাইয়ের ব্যবসা:
আপনি চাইলে কম খরচে শুধুমাত্র একটি সেলাই মেশিন কিনে, বিভিন্ন ধরনের মানুষের পোশাক সেলাই অথবা বাসার পর্দা সেলাই এর মাধ্যমে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

পরে যখন আপনার মূলধন বাড়বে, তখন আপনি চাইলে আপনার ব্যবসাকে বড় পরিসরে গার্মেন্টস সেক্টরে ও নিয়ে যেতে পারবেন।

• ঘর সাজ-সজ্জার ব্যবসা:
বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষ তাদের ঘরকে সাজিয়ে রাখতে ভালবাসে। আপনি চাইলে মোটামুটি কম পুঁজিতে স্বল্প পরিসরে ঘরের সাজসজ্জা সরঞ্জামের ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

পরবর্তীতে যখন আপনার মূলধন পারবে তখন আপনি এই ব্যবসা বড় পরিসরে বাড়াতে পারবেন। আপনি চাইলে আপনার এলাকার মধ্যেও এ ব্যবসা করতে পারেন, অথবা বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমেও এ ব্যবসা করা সম্ভব।

• আয়ুর্বেদিক ওষুধের ব্যবসা:
আপনি চাইলে বিভিন্ন দেশ থেকে আয়ুর্বেদিক ওষুধ আমিয়ে অথবা বিভিন্ন ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করে সেগুলো বিক্রি করে ব্যবসা করতে পারেন।

তবে মনে রাখবেন, আপনার বিক্রিকৃত আয়ুর্বেদিক ওষুধ গুলো যেন সঠিক হয়।

• হ্যান্ডিক্রাফট এর দোকান:
অনেক মানুষ হাতে তৈরি জিনিসপত্র বেশি পছন্দ করে। আপনি চাইলে হাতের তৈরি জিনিসপত্র নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

আপনার মূলধন যদি কম থাকে সেক্ষেত্রে স্বল্প পরিসরের প্রথমে সে ব্যবসা শুরু করুন, পরে যখন মূলধন বাড়বে তখন আপনার ব্যবসা ও বাড়াতে পারবেন।

আমি আজকের পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের কম টাকায় ব্যবসা শুরু করার জন্য কিছু আইডিয়া শেয়ার করলাম। আশা করি পোস্টটি আপনাদের কাজে আসবে।

সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

 

অনলাইন ইনকাম কি? কিভাবে অনলাইন ইনকাম করা যায়

আমার ফেসবুক প্রোফাইল

The post [ব্যবসায়িক আইডিয়া] ৫ থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে কি কি ব্যবসা করা যেতে পারে চলুন জেনে নিই appeared first on Trickbd.com.

গ্রাফিক্স ডিজাইন (Graphics Design) কি? গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা গুলো জেনে নিন

Posted:

বর্তমানে যুব সমাজের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষই চায় ফ্রিল্যান্সিং করতে। আপনি অনেকগুলো বিষয়ের মধ্যে যেকোনো একটি বা একাধিক কাজ শিখে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন।

আজকে আমি কথা বলব গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে। তাহলে চলুন জেনে আসি…

• গ্রাফিক্স ডিজাইন (Graphics Design) কি?
গ্রাফিক্স ডিজাইন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে আমরা আমাদের চিন্তা, দক্ষতা ও শিল্পকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ছবি, শব্দ, টেক্সট ইত্যাদি যুক্ত করে নতুন একটি ছবির ডিজাইন তৈরি করা।

টেক্সট, ছবি ও ধারণা থেকে তৈরি হওয়া ইমেজটি আমরা বিভিন্ন এডভেটাইস, ম্যাগাজিন, বই, ওয়েবসাইট এবং লোগো ইত্যাদিতে ব্যবহার করতে পারি।

• গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে কতদিন লাগবে:
আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনের উপরে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার ৩ থেকে ৪ বছর লাগবে।

আর যদি আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন এর উপরে ডিপ্লোমা করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার ৬ থেকে ৮ মাস বা ১ বছর লাগতে পারে।

আর আপনি যদি কোন ধরনের ডিগ্রী অর্জন না করে শুধুমাত্র কাজ করার জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চান, সে ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন কোচিং সেন্টারে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারবেন। কোচিং সেন্টারে গ্রাফিক্স ডিজাইন কতদিনের শিখবেন সেটা সম্পূর্ণ আপনার নিজের উপরে নির্ভর করবে।

তবে আপনি যদি ভাল কোন কোচিং সেন্টারে যুক্ত হয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখেন, সেক্ষেত্রে আপনি তাড়াতাড়ি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারবেন। ফালতু সব কোচিং সেন্টারের যুক্ত না হয়ে, ভালো কোচিং সেন্টারে যুক্ত হওয়ার চেষ্টা করবেন। ফালতু কোচিং সেন্টারের যুক্ত হলে আপনার শুধু টাকা এবং সময় দুইটাই নষ্ট হবে, কিন্তু আপনি সঠিক কাজ শিখতে পারবেন না।

• গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে কি কি লাগে:
আমি আগেই বলে রাখি প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইন আপনি সাধারণ কোনো কম্পিউটার দিয়ে করতে পারবেন না। সাধারণ কম্পিউটার গুলো দিয়ে আপনি হয়তো সাধারণ কিছু গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করতে পারেন (যেমন: দোকানের ছবি এডিট করা)।

কিন্তু আপনি যদি এডভান্স লেভেলের গ্রাফিক ডিজাইন করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই লেটেস্ট টেকনোলজি ও প্রযুক্তি দিয়ে পিসি বিল্ড আপ করতে হবে। এ বিষয়টা নিয়ে আমি পরবর্তী কোন একটি পোস্টে আলোচনা করার চেষ্টা করব।

• কি কি কাজে গ্রাফিক্স ডিজাইন ব্যবহার করা হয়:
১. কোম্পানির লোগো তৈরিতে।
২. প্রিন্টেড করা জিনিসে (যেমন: ম্যাগাজিন, বই, নিউজপেপার ইত্যাদি)
৩. বিজ্ঞাপনের ব্যানার ডিজাইন এর ক্ষেত্রে।
৪. অনলাইন এবং টিভিতে বিভিন্ন ডিজাইনের ক্ষেত্রে।
৫. বিভিন্ন গ্রিটিং কার্ড তৈরিতে।
৬. ইনভিটেশন কার্ড তৈরিতে (ইত্যাদি)

এছাড়া আরো অনেক কাজে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা রয়েছে।

• গ্রাফিক্স ডিজাইন এর প্রয়োজনীয়তা:
বর্তমানে বেশিরভাগ কোম্পানি তাদের নিজস্ব গ্রাফিক্স ডিজাইনার নিয়োগ দেয়। এছাড়া এডভার্টাইজিং এবং লোগো ডিজাইন সেক্টর থেকে শুরু করে ভিডিও গ্রাফিক্স সেক্টর পর্যন্ত সকল ক্ষেত্রেই গ্রাফিক্স ডিজাইন এর গুরুত্ব অপরিসীম।

এছাড়া আপনি যদি কোম্পানিতে চাকরি নাও পান, সেক্ষেত্রেও আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতিমাসে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কারণ ফ্রীলান্সিং জগতে গ্রাফিক্স ডিজাইনে আলাদা একটি গুরুত্ব রয়েছে। আপনি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে (যেমন: ফাইবার, আপওয়ার্ক, freelancer.com ইত্যাদি) গিয়ে দেখতে পারেন গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা কতটুকু।

বর্তমানে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা অনেক বেশি, এবং ভবিষ্যতে আরো বৃদ্ধি পাবে।

গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে অনেক কিছু লিখা যায়। কিন্তু আপনাদের বোঝানোর স্বার্থে আমি গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কিছু সাধারণ ধারণা আপনাদের মাঝে উল্লেখ করলাম।

গ্রাফিক্স ডিজাইন সেক্টরে প্রবেশ করার আগে অবশ্যই গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেবেন। এতে করে পরবর্তীতে আপনি ঝামেলায় পড়বেন না।

সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

 

ব্যাংক ড্রাফট কিভাবে করতে হয় | How to make a bank draft

আমার ফেসবুক প্রোফাইল

The post গ্রাফিক্স ডিজাইন (Graphics Design) কি? গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদা গুলো জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments