Search box..

কালো জিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন!

কালো জিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন!


কালো জিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন!

Posted:

কালো জিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। কালোজিরা এর গুনাগুন সম্পর্কে আপনি যদি জানেন তাহলে নিশ্চয় আপনি এটি নিয়মিত খেতে পারেন! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেও কালোজিরা সম্পর্কে সাহাবায়ে কেরামের পরামর্শ দিয়েছেন ইনশাল্লাহ।

সত্যিকার অর্থে কালোজিরার উপকারিতা আমরা এই তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগে বিজ্ঞানীদের মত প্রকাশ নাহলে হয়তোবা অনেকে বিশ্বাস করতাম না। তবে খাঁটি ঈমানদার অবশ্যই নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতিটি কথাকে বিশ্বাস করবে ইনশাআল্লাহ।

আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করার মূল টপিকঃ

1. Kalo jirar opokarita‌

2. ওজন কমাতে কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম

3. সকালে খালি পেটে কালিজিরা খাওয়ার উপকারিতা

5. কালোজিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম

6. কালো জিরার উপকারিতা ও অপকারিতা

7. টানা ৭ দিন কালোজিরা খেলে কি হয়

8. পুরুষাঙ্গে কালোজিরার তেল ব্যবহারের নিয়ম

9.প্রতিদিন কালোজিরা খেলে কি ক্ষতি হয়

10. কালোজিরার ক্ষতিকর দিক কি

1. Kalo jirar opokarita‌

শুরুতেই মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাল জিরা এই সম্পর্কে একটু কথা বললাম। আসলে তার মূল কারণ ছিল মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কালোজিরা নিজে খেয়েছিলেন।

এমনকি সাহাবা একরাম এরাও এই কালোজিরা সেবন করেছেন। সুতরাং বুঝতেই পারছেন, Kalo jirar opokarita‌ কত বেশি আল্লাহর পক্ষ থেকে আসবে ইনশাল্লাহ। বর্তমান প্রযুক্তির বিজ্ঞানীরা এই,

কথাকে সমর্থন করতে দ্বিধাবোধ করেনি যে কালোজিরার উপকারিতা অনেক রয়েছে। যেটা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই খবর বা বার্তা কত আগেই পাঠিয়েছে নিশ্চয় আল্লাহর পক্ষ থেকে।

2. ওজন কমাতে কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম

বর্তমানে আপনি কালোজিরা সেবন করে ও অতিরিক্ত ওজন হলে সে ওজন কমাতে পারেন। তবে সত্যি কি তাই? প্রিয় বন্ধুরা কালোজিরা খাওয়ার সময় আপনি বুঝতে পারবেন কালোজিরা খেতে কেমন লাগে! তবে আস্তে আস্তে একটু একটু করে খেতে খেতে অভ্যাস হলে ভালো লাগবে ইনশাল্লাহ্।

আর এদিকে শরীরের জন্য কালোজিরার গুরুত্ব অনেক বেশি কারণ এই কালোজিরা সেবনে জন্য আপনার শরীরের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাবেন। তবে ওজন কমাতে অথবা বাড়াতে নয় বরং ঠিকঠাক থাকতেই আপনি নিয়ম মেনে কালোজিরা সেবন করতে পারেন। সকালে খালি পেটে কালোজিরা খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন ইনশাল্লাহ।

3. সকালে খালি পেটে কালিজিরা খাওয়ার উপকারিতা

যখন আপনার পেট ক্লিয়ার হবে তখন আপনি এই কালোজিরা সেবন করার জন্য আপনার শরীরের জানা-অজানা অনেক ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাবেন। দিন রাত 24 ঘন্টার ভিতরে আমরা সকালে যখন ঘুম থেকে উঠি তখন আমাদের পেট ক্লিয়ার বা খালি থাকে,

ঠিক এই সময় সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা অনেক রয়েছে। সকালে আপনি যদি খালি পেটে মধু ও কালোজিরা একসাথে সেবন করেন তাহলে আরো বেশি আপনার শরীরের জন্য উপকার হবে ইনশাল্লাহ।
সকালে খালি পেটে মধু ও কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা? নিশ্চয়ই একটু হলেও ধারণাই বুঝি আসছেন!

5. কালোজিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম

1 থেকে 2 চামচ কালোজিরা খাওয়া এবং এর উপকার অনেক বেশি পাবেন। বাজারে আবার কালোজিরার তেল পাওয়া যায় আপনি চাইলে সেই তেল অর্থাৎ কালোজিরার তেল সেবন করতে পারেন। এটি আপনি সকালে খেলে আরও বেশি উপকার পাবেন তবে নিয়ম অমান্য করে কালোজিরা সেবন করবেন না।

6. কালো জিরার উপকারিতা ও অপকারিতা

সত্যি কথা বলতে কালোজিরার উপকারিতা অনেক বেশি রয়েছে কিন্তু কালোজিরার উপকারিতা একেবারেই নেই। রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রায় সময় কালো জিরার উপকার এর কথা সাহাবাগণের মাঝে জানিয়ে নিজেও সেবন করতেন।

কালোজিরার উপকারিতা বলতে সাধারণত আপনি যদি নিয়মিত অমান্য করে খান তাহলে অপকারিতা হতে পারে। মনে রাখবেন কালোজিরা খেতে হলে আপনাকে অবশ্যই নিয়ম মানতে হবে, কালোজিরা উপকার ভেবে বেশি সেবন করা উচিত নয় এটি মাথায় রাখবেন অবশ্যই।

7. টানা ৭ দিন কালোজিরা খেলে কি হয়

যখন আপনি কালোজিরা উপকার ভেবে খাওয়া শুরু করবেন,,,, ধরুন আজকে আপনি কালো জিরার উপকারের কথা শুনে খাবার শুরু করলেন এবং খেতে খেতে এক টানা সাতদিন খেলেন তাহলে কি হবে? অবশ্যই আপনি টানা সাতদিন কালোজিরা খেলে নিজের ভিতরে বিভিন্ন পরিবর্তন দেখতে পারবেন।

এমনকি নিয়ম অনুযায়ী আপনি হস্তমৈথুন থেকে বেঁচে থাকতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। কালোজিরা টানা সাতদিন খেলে নিজের শরীরের বিভিন্ন রোগ দূর হওয়া এবং নিজের শরীরের বিভিন্ন দিক গুলো পরিবর্তন হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়।

8. পুরুষাঙ্গে কালোজিরার তেল ব্যবহারের নিয়ম

কালোজিরার যেহেতু তেল রয়েছে আপনি চাইলেই এই কালোজিরার তেল পুরুষাঙ্গে ব্যবহার করতে পারেন। তবে খবরদার বিবাহিত হলে একটু সমস্যায় পড়তে হবে, আপনারা হয়তো জেনে খুশি হবেন পুরুষাঙ্গে কালোজিরার তেল ব্যবহারের ফলে হস্তমৈথুন দূর হবে ইনশাআল্লাহ।

আপনি দিনে ১-২ চা চামচ কালোজিরা তেল সেবন বা ব্যবহার করতে পারেন। তবে পুষ্টিবিদ হোশেটের মতে, শুরুর দিকে ১/২ চা চামচ সেবন করা উচিৎ। আর হ্যাঁ এই বিষয়টি স্পষ্ট যে বিবাহিত হলে কালোজিরার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন প্রয়োজন ব্যতীত।

9. প্রতিদিন কালোজিরা খেলে কি ক্ষতি হয়

আপনি যদি নিয়মিত প্রতিদিন কালোজিরা সেবন করতে থাকেন তাহলে অবশ্যই কালোজিরার গুনাগুন থেকে শরীরের অনেক উপকার পাবেন আশা করা যায়। তবে আপনি যদি কালোজিরা বেশি বেশি করে খাওয়া শুরু করেন উপকারের কথা ভেবে তাহলে অবশ্যই প্রতিদিন কালোজিরা বেশি খেলে আপনার ক্ষতি হবে।

10. কালোজিরার ক্ষতিকর দিক কি

সত্যি কথা বলতে কালোজিরার ক্ষতিকর কোনো দিক নেই তবে বেশি বেশি কালোজিরা সেবন করার কারণে আপনার শরীরে ক্ষতি হতে পারে। কারণ এতে পিত্ত সমস্যা রয়েছে যেটা আপনার শরীরের জন্য ক্ষতি । সন্তানসম্ভবা নারীদের ক্ষেত্রেও কালিজিরা খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, কালিজিরা শরীর অতিরিক্ত গরম করে।

কালো জিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম|| কালোজিরাতে কি কি রয়েছে?

কালো জিরাতে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন B1, ভিটামিন B2, ৫.২৬ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ১৮ মাইক্রোগ্রাম, লৌহ, কার্বো-হাইড্রেট, ভিটামিন B3, ক্যালসিয়াম, পাচক এনজাইম, জীবাণুনাশক এবং অম্লনাশক ইত্যাদি উপাদান।

কালো জিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম|| কালো জিরার উপকারিতা?

১. বুকের দুধ

অনেক মা ও বোনেরা রয়েছে যাদের সন্তান হওয়ার পর বুকে দুধ আসে না। দুধ আসে তবে হয়তোবা অনেক কম আসে জেটা সন্তানকে সন্তুষ্টি করতে পারেনা। তার জন্য সাধারণত বুকের দুধ বৃদ্ধিতে কালোজিরার উপকারিতা অনেক বেশি। বলতে পারেন বুকের দুধ বৃদ্ধিতে কালোজিরা এক মহা ঔষধ।

২. দৈহিক ও মানসিক

সাধারনত রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছোটবেলা থেকেই কালোজিরা সেবন করতেন। তবে আমি জোর দিয়ে বলছি না আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সবচেয়ে বেশি ভালো জানেন। কালোজিরা দৈহিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়ক প্রচুর পরিমাণে।

তাই ছোটবেলা থেকেই কালোজিরা সেবন করা উচিত কমপক্ষে দুই বছরের ঊর্ধ্বে সন্তানদের কালোজিরা খাওয়ালে কোন সমস্যা হবে না। বরং কালোজিরার গুরুত্ব এবং গুনাগুন এত বেশি যে, সেই ছোট সন্তান বড় না হতেই তার শারীরিক গঠন ও শরীরের বিভিন্ন উপকার হবে ইনশাল্লাহ।

৩. মধুর সাথে কালোজিরার উপকারিতা

আপনি যদি কালো জিরা খেয়ে আরো বেশি উপকার পেতে চান তাহলে মধুর কোন বিকল্প নেই। কারণ কালোজিরাতে একদিকে শরীরের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। অন্যদিকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মধু খেতে ভালো বাসতেন।

হয়তোবা এ বিষয়টি আপনারা অনেকে জানতে পারেন তাই মধুর সাথে আপনি কালোজিরা মিশিয়ে সেবন করার জন্য আপনার শরীরের আরো অনেক বেশি উপকার পাবেন ইনশাআল্লাহ। তাই মধুর সাথে কালোজিরার উপকারিতা আরো অনেক বেশি পরিমাণে পাবেন ইনশাল্লাহ।

৪. সর্দি জ্বর

আমাদের অনেকের সর্দি এবং জ্বর খুবই সাধারণ একটি রোগ যেটা প্রায় সকলের মাঝেই দেখা যায়। আপনার এই সর্দি জ্বর এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কালোজিরার গুনাগুন অপরিসীম।

তাই আপনি সর্দি অথবা যোহর যেটাই হোক না কেন এই রোগে আক্রান্ত হলে, ১ টেবিল চা চামচ তুলসী পাতার রসের সাথে এক চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে খেলেও সর্দি, কাশি এবং জ্বর এই ধরনের বিভিন্ন রোগ থেকে আপনি মুক্তি পাবেন ইনশাআল্লাহ।

৫. ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ

কালোজিরার উপকারিতা সম্পর্কে বলা শুরু করলে এর উপকারের কথা শেষ করা যাবে না। এমনকি এই কালোজিরার জন্য আপনি ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ আপনার কাছে থাকবে ইনশাল্লাহ। তবে এই কথা থেকে কেউ বিভ্রান্ত হবেন না বোঝার জন্য কথাটি বললাম।

আপনি ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য, এক চামচ মধু এবং এক চামচ কালোজিরা মিশিয়ে প্রতিদিন দিনে দুই থেকে তিনবার সেবন করবেন। আশা করি এর ফলে আপনি আপনার ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে খুব সহজে আনতে পারবেন এবং যেটি কিনা কালোজিরার বড় একটি উপকারিতা।

৬. পাইলস সমস্যা

বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশে পাইলস সমস্যা দেখা দেয় অনেকের। আপনাকে বললাম না কালোজিরার উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না! এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনি সাধারণভাবে এক টেবিল চামচ মাখন এবং এক টেবিল চামচ কালোজিরার তেল

ও এক টেবিল চামচ তিলের তেল মিশিয়ে সকালে নিয়মিত খালি পেটে খেতে হবে অন্তত ১-২ মাস। যদি আপনি নিয়মিত নিয়ম মেনে সঠিকভাবে এটি কন্টিনিউ করতে পারেন তাহলে আশা করা যায় আপনার পাইলস সমস্যা থাকলে দূর হবে ইনশাআল্লাহ।

৭. শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি রোগ

য সাধারণভাবে শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি, এজাতীয় রোগের কালোজিরা হচ্ছে একটি অপ্রতিরোধ্য ঔষধ। আপনি এর থেকেও মুক্তি পাবেন কালোজিরার সেবন করার ফলে ইনশাল্লাহ, তবে নিয়ম মেনে আপনি যদি কালোজিরা ব্যবহার অথবা সেবন না করেন তাহলে আপনার ক্ষতি হওয়া অস্বাভাবিক এর কিছু নয়।

৮. যৌন সমস্যা

নিশ্চয় আপনারা জলপাই এর কথা শুনেছেন একে আরবিতে জয়তুন বলা হয়। এই জলপাই এর উপকারিতাও অনেক রয়েছে, তাই আপনি যদি মধু এবং কালোজিরার তেলের সাথে এক টেবিল চামচ মাখন ও এক টেবিল চামচ জয়তুনের তেল মিশিয়ে প্রতিদিন তিনবার সেবন করেন তাহলে,

আপনি আপনার যৌন সমস্যা থেকে মুক্তি সহ শরীরের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন ইনশাল্লাহ। তবে খুব বেশি সেবন করার ফলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে। তাই বিষয়টি খেয়াল রেখে সেবন করবেন আশা করি ফলাফল ভাল পাবেন ইনশাল্লাহ।

৯. আমাশয় নিরাময়

আমাশয় নিরাময়ে করার জন্যও এই কালোজিরার কোন বিকল্প নেই। আপনি এই আমাশয় নিরাময়ে করার জন্য নিয়ম মেনে কালোজিরা সেবন করলে সমাধান পাবেন। তবে নিয়মটি এক টেবিল চামচ মধুর সাথে এক টেবিল চামচ কালোজিরা মিশিয়ে নিয়মিত দিনে ২-৩ বার করে একমাস কন্টিনিউ করতে হবে।

কারণ ফলাফল পাওয়ার জন্য আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে কয়েক সপ্তাহের ভিতরে ফলাফল পাবেন ইনশাল্লাহ। তবে আপনি একমাস একটানা খাবার পরিকল্পনা করে শুরু করবেন অবশ্যই, আমাশয় নিরাময়ে এক মাসের ভিতরে সঠিক ফলাফল ইনশাল্লাহ পাবেন।

কালো জিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কের শেষ পরামর্শ?

প্রিয় বন্ধুরা কালোজিরার উপকারিতা এবং খাওয়ার বেশকিছু নিয়ম সম্পর্কে আজকে আমরা জেনেছি। তবে লক্ষণীয় মূল বিষয় হল অনিয়মিত এবং অতিরিক্ত পরিমাণে কালোজিরা খাওয়া যাবেনা।

দৈনিক না হলেও মাঝে মাঝে স্বল্প পরিমাণে কালোজিরা সেবন করতে হবে। এবং কালোজিরার সঠিক ব্যবহার সঠিক জায়গায় ব্যতীত অন্য কোন কাজে ব্যবহার করলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আজকে এ পর্যন্তই কালোজিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

The post কালো জিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন! appeared first on Trickbd.com.

প্রোডাক্ট রিভিউ লেখার নিয়ম || Rules for writing product review?

Posted:

প্রোডাক্ট রিভিউ লেখার নিয়ম || Rules for writing product review

আলোচনার মূল টপিকঃ
১. প্রোডাক্ট রিভিউ ((Product Review) কি?

২. ই-কমার্সে প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) কেন গুরুত্বপূর্ণ?

৩. প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) আর্টিকেল লেখার নিয়ম

৩.১ প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) পোস্ট :

৪. বুক রিভিউ (Book Review) লেখার নিয়ম

৫. আমাজন প্রোডাক্ট রিভিউ (Amazon Product Review)

৬. প্রোডাক্ট রিভিউয়ের (Product Review) মন্তব্য লেখার নিয়ম

প্রোডাক্ট রিভিউ ((Product Review) কি?

প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) হলো প্রোডাক্ট রিভিউ সাধারণত কোন পণ্যের সঠিক তথ্যগুলো বায়ারদের কাছে উপস্থাপন করতে হবে। এটি আপনি আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে প্রোডাক্ট রিভিউ (Review) করতে পারেন। মূলত প্রডাক্ট রিভিউ হলো কোন পণ্যের সকল তথ্যগুলো উপস্থাপন করা।

আপনার শেয়ার করা প্রোডাক্ট এর সম্পর্কে ভালো এবং মন্দ সহ ব্যবহার করার নিয়ম? এছাড়া প্রত্যেককে নির্ভুল তথ্য দেওয়া সহ আপনার নিজের মতামত কি? এবং প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) এর মার্কেট প্রাইস ও কারা বায়ার এগুলো বিস্তারিত ভাবে লিখতে হবে।

২. ই-কমার্সে প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) কেন গুরুত্বপূর্ণ?

অনলাইনে প্রোডাক্ট রিভিউ (Review) খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে তাদের জন্য যারা অনলাইনের মাধ্যমে গ্রাহকের কাছে কাঙ্খিত পণ্যটি পৌঁছে দিতে চাই। অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম রয়েছে।

সাধারণত নিজের ব্যবসার খাতিরে অন্যদিকে গ্রাহকের সহজ সরল ভাবে পৌঁছে দিতে ই-কমার্সে প্রডাক্ট রিভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি যারা ই-কমার্স (E-commerce) ওয়েবসাইট এ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাদের জন্য ই-কমার্সে, প্রডাক্ট রিভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

৩. প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) আর্টিকেল লেখার নিয়ম

সাধারণত অনলাইন জগতে প্রোডাক্ট রিভিউ (Review) আর্টিকেল এর মাধ্যমে লিখতে হয়। আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি যত সুন্দর এবং নির্ভুল কয়েকটি তথ্য উপস্থাপন করবেন, যাতে গ্রাহক সন্তুষ্টি হয় এভাবে আর্টিকেল লিখতে হবে।

প্রোডাক্ট রিভিউ আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রেঃ

আপনার নির্দিষ্ট প্রোডাক্টের কিছু ভিডিও ক্লিপস অথবা ইমেজ থাকা

1. আপনার নির্দিষ্ট পণ্যটির বর্ণনা যেমনঃ প্রোডাক্টটি কেমন কোথা থেকে কিভাবে কি কি আছে ইত্যাদি তথ্য

2. আপনার কাঙ্খিত প্রডাক্ট এর বায়ার কে

3. সঠিক তথ্য এর প্রমান উপস্থাপন

4. আপনার রিভিউ করার প্রোডাক্ট এর কয়েকটা ভালো-খারাপ দিক উপস্থাপন

5. পরিশেষে কাঙ্খিত পণ্যটির জন্য আপনার ব্যক্তিগত মতামত

প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) পোস্ট : শুদ্ধ এবং সহজভাবে কাঙ্খিত প্রডাক্ট রিভিউ এর পণ্যটি সম্পর্কে পোস্ট করতে হবে। কমপক্ষে আপনি ৩৫০ থেকে যত বেশি শব্দ লিখতে পারেন ততই ভালো। তবে অনেকে বড় আর্টিকেল দেখে আপনার পোস্ট না করতে পারে, তাই এই বিষয়টি খেয়াল রাখা জরুরী।

মূলত আপনার কাঙ্খিত প্রোডাক্ট এর ভালো মন্দ দাম কত এবং কি কি থাকছে? এর সকল তথ্যগুলো গ্রাহকের কাছে সহজ সরলভাবে বর্ণনা করা প্রডাক্ট রিভিউ পোস্ট। তবে আপনার (প্রোডাক্ট রিভিউ) পোস্ট যেন একেবারে ছোট না হয় আবার বিরক্ত না হয় এই বিষয়টি মাথায় রেখে পোস্ট করতে হবে।

৪. বুক/পণ্য রিভিউ (Book Review) লেখার নিয়ম

বুক অথবা পণ্য রিভিউ করার জন্য বেশ কিছু পয়েন্ট আপনাকে অবশ্যই লিখতে হবে। মনে রাখবেন যে করেই হোক আপনি আপনার ভিউয়ার্স কে সন্তুষ্ট করার চেষ্টা করবেন। তবে ভুলভাল আজেবাজে এমন কোন কাজ করবেন না যেন নিজের অথবা অন্যের ক্ষতি হয়।

বুক/প্রোডাক্ট রিভিউ লেখার জন্যঃ

1. যারা পণ্য অথবা বুক ক্রয় করতে পারবে

2. কাঙ্খিত পণ্যটির ভালো মন্দের দিক গুলো

3. পণ্যটি সম্পর্কে আপনার ব্যক্তিগত মতামত

4. নির্দিষ্ট পণ্যটির অরিজিনাল কয়েকটি ছবি

5. কাঙ্খিত পণ্যটির দাম

৫. আমাজন প্রোডাক্ট রিভিউ (Amazon Product Review)

প্রডাক্ট/পণ্যের রিভিউ : আপনার কাঙ্খিত প্রোডাক্ট এর রিভিউ ভিউয়ার্স এর কাছে তুলে ধরার জন্য, মূলত কয়েকটি বিষয় উপস্থাপন করলেই হবে। বিশেষ করে আপনি যদি আমাজন প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) এর কাজ করেন এই ক্ষেত্রে বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

1. স্পেসিফিকেশন (Specification)

2. ফিচারস (Features)

3. পিকচার (Photo)

4. প্রোডাক্ট ডিটেইলস (Product Details)

5. স্পেশালিটি আপনার কাছে আমাজন প্রোডাক্ট-টির ভাল দিকগুলো

6. এই প্রোডাক্ট টির সমস্যা আছে কিনা

7. প্রয়োজনের ক্ষেত্রে প্রোডাক্ট-টির ভালো-মন্দের কয়েকটি স্ক্রীনশট দেওয়া

8. ব্যক্তিগত শেষ পরামর্শ ও অ্যামাজন প্রডাক্ট রিভিউ এর এফিলিয়েট লিংক

উপরোক্ত এই কয়েকটি বিষয় মাথায় রেখে আপনি যদি অ্যামাজন কম্পানির প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) সরল ভাবে উপস্থাপন করেন। তাহলে নির্দিষ্ট ভিউয়ার্স আপনার এই প্রোডাক্ট রিভিউ এ সন্তুষ্টি হবে। এবং আপনি অন্যদিকে অ্যামাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

অ্যামাজন ভালো রিভিউয়ের জন্যঃ

কিওয়ার্ড রিসার্চ (Keyword research) : কিওয়ার্ড রিসার্চ না করে আপনি ভালোভাবে প্রোডাক্ট রিভিউ করতে পারবেন না। তাই আপনি অবশ্যই কিওয়ার্ডের এসএমএস করবেন। https://keywordtool.io/ওয়েবসাইটে গিয়ে কিওয়ার্ড রিসার্চ আমাজন প্রোডাক্ট রিভিউ এর জন্য চাইলে করতে পারেন।

ডেস্ক্রিপশন (Description) : আপনার ভিজিটর যেন এই ডেস্ক্রিপশন দেখে আপনার কাঙ্খিত প্রোডাক্ট রিভিউ সম্পর্কে ধারণা পাই। খুব বেশি বড় অথবা একেবারে ছোট দিবেন না। তাছাড়া কিওয়ার্ড রিসার্চ করে কয়েকটি কিওয়ার্ড এখানে দিয়ে দিবেন।

মেটা ডেস্ক্রিপশন (Meta Description) : এটা এসইও এর জন্য খুভি গুরুত্বপূর্ণ।এখানে আপনার পুরো ব্লগ এর সারমর্ম লিখবেন। সেটা অবশ্যই আকর্ষনীয় হতে হবে। মনে রাখবেন মেটা ডেস্ক্রিপশন দেখেই কিন্তু ভিজিটর ওয়েবসাইট এ আসে তাই সেখানে আপনার কিওয়ার্ড অবশ্যই থাকতে হবে।এখানে ১৬০ ওয়ার্ড এর বেশি লিখবেন না।

মেটা ডেসক্রিপশন এ সাধারণত আপনি আপনার প্রডাক্ট রিভিউ এর কিওয়ার্ড কয়েকটি দিবেন। মনে রাখবেন এসইও করার জন্য এবং নির্দিষ্ট গ্রাহকের কাছে পৌঁছে যাওয়ার ক্ষেত্রে মেটা ডেসক্রিপশন খুবই কার্যকর। তাই সর্বোচ্চ ১৫০ এর বেশি শব্দ এখানে ব্যবহার করবেন না।

৬. প্রোডাক্ট রিভিউয়ের (Product Review) মন্তব্য লেখার নিয়ম

আপনার যেকোনো ভিজিটরের জন্য তাদের সন্তুষ্টি করা আপনার দায়িত্ব। তারা যদি কোনো মন্তব্য (Comment) করে তাহলে আপনি আপনার মন মত মন্তব্য লিখলেই হবে না। এমন মন্তব্য লেখা যাবে না যাতে সে মনে কষ্ট পাই অবশ্যই প্রত্যেক টি মন্তব্য আপনি এমন ব্যবস্থাপনা করবেন যেন ভিজিটর আপনার পণ্যের রিভিউ থেকে বঞ্চিত না হয়।

প্রোডাক্ট রিভিউ (Product Review) এর মন্তব্যঃ আপনার মন্তব্যে অবশ্যই শুরুতে কাঙ্খিত ভিজিটরের সম্মান জানিয়ে মন্তব্য শুরু হয়। এবং দু এক কথায় তাদের প্রশ্নের অথবা জানার আগ্রহ প্রকাশ করবেন না। মনে রাখবেন মন্তব্য ভালো না হলে আপনার ভিজিটর হাতছাড়া হতে পারে।

তাই মন্তব্যটি আপনি রিপ্লে (Reply) দেওয়ার পূর্বে একটু বেশি বড় করে কাঙ্খিত বিষয়টি বিবেচনা করে মন্তব্য করবেন। এবং পরিশেষে আপনি আপনার সাধ্যমত সম্মান জানিয়ে মন্তব্য শেষ করবেন যেন মন্তব্য দেখলে ভালো লাগে।

প্রোডাক্ট রিভিউ লেখার নিয়ম || Rules for writing product review?

লেখক দের ক্ষেত্রে

একজন লেখক কপিরাইট অধিকার অর্জন করেন যদি তাদের কাজ নির্দিষ্ট মানদণ্ডে মেলে। একজন ব্যক্তির দ্বারা তৈরি কাজের ক্ষেত্রে, সাধারণত, সেই কাজটিতে একটি কপিরাইটের প্রথম মালিক সেই ব্যক্তি যিনি কাজটি তৈরি করেছেন, অর্থাৎ লেখক। কিন্তু, যখন একের অধিক ব্যক্তি একে অপরের সাথে সহযোগিতায় কাজটি তৈরি করে, তখন কিছু মানদণ্ড পূরণ করা হয় তবে যৌথ লেখার একটি মামলা তৈরি করা যেতে পারে।

The post প্রোডাক্ট রিভিউ লেখার নিয়ম || Rules for writing product review? appeared first on Trickbd.com.

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ঘুরে আসুন অনলাইনে

Posted:

This-Day-in-1971

Website বিবরণ

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ওয়েবসাইটের প্রবেশ করলেই আপনার চোখের সামনে ভেসে উঠবে মুক্তিযুদ্ধের তথ্যভান্ডার। ওয়েবসাইটের প্রথমেই চারটি ছবিতে যুদ্ধের ময়দানে থাকা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ছবির পাশাপাশি বিদেশি গণমাধ্যমে দেশের উদ্বাস্তুদের করুণ কাহিনি তুলে ধরা হয়েছে। ছবিগুলোর নিচে তিনটি বিভাগে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের বিস্তারিত তথ্য ও উদ্দেশ্য তুলে ধরার পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের সময় ৯ মাসে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনার তথ্য জানা যাবে। পেজের নিচের অংশে রয়েছে ছয়টি ভিডিও। এসব ভিডিওতে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন তথ্য জানার সুযোগ মিলবে।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ওয়েবসাইট

Website Link

www.liberationwarmuseumbd.org

 বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেই ঘুরে আসা যাবে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরটি

About-LWM

ওয়েবসাইটের পাশাপাশি ফেসবুকেও রয়েছে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সরব উপস্থিতি। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের www.facebook.com/liberationwarmuseum.official/ পেজে হালনাগাদ সব তথ্যই জানা যাবে।


Courtesy: Prothom alo

The post মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ঘুরে আসুন অনলাইনে appeared first on Trickbd.com.

কালোজিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম

Posted:

কালোজিরার উপকারিতা – আপনারা সবাই কালোজিরা নামটি শুনে থাকবেন। কিন্তু এই কালোজিরার অষুধি গুনাগুন সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানেন না। আমাদের গুরুজনেরা বলে থাকবেন কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা অনেক। কিন্তু সে উপকারিতা গুলো কি কি আপনারা তা জানেন না। তাই আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো কালোজিরার অষুধি গুনাগুন সম্পর্কে।

কালোজিরা হচ্ছে একটি খুবই উপকারী একটি ঔষধি এবং মসলা জাতীয় খাদ্য। এটি আমাদের দেশে বেশির ভাগ মানুষ খাবারে মসলা হিসেবে ব্যবহার করে। তবে আপনারা হয়তোবা যেন অবাক হবেন যে এর উপকারিতা বিশাল যে তা বলে শেষ করা সম্ভব হবে না। তো কালোজিরার উপকারিতা গুলো সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের এই পোস্টটি সম্পুর্ণ ভালভাবে দেখুন।

কালোজিরার উপকারিতা
আপনাদের মধ্যে হয়তোবা অনেকেই অপেক্ষা করছেন যে কালোজিরার উপকারিতা গুলো কি কি তা জানতে। আমরা এই সকল উপকারিতাগুলো নিচে আপনাদেরকে ব্যাখ্যা করব। তো কালোজিরার উপকারিতা অনেক বড় একটি ব্যাখ্যা হতে চলেছে আমাদের এই পোস্টটিতে। তাই চলুন আর কথা না বাড়িয়ে কালোজিরার উপকারিতা সম্পর্কে জানা যাক:

কালোজিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি
কালোজিরা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে থাকে। এক পাতা পুদিনা পাতা রস বা চায়ের মধ্যে এক চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে প্রতিদিন ৩ বার করে খেতে হবে। এর ফলে আপনার মাথা ঠান্ডা থাকবে। মস্তিষ্কের রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি করবে। আপনার মাথার স্মৃতিশক্তি খুবই ভালো হবে। এর ফলে আপনার ঘুম ভালো হবে।

হার্টের সমস্যার সমাধানে
হার্টের সমস্যা সমাধানে এক কাপ দুধের সাথে, এক টেবিল চামচ কালো জিরার গুঁড়ো মিশিয়ে দিনে ৩ বার করে ২ মাস খেলে আপনি ভালো রকমের উপকার পাবেন। আপনার হার্টের সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে এই ভাবে কালোজিরা খেলে।

পাইলস সমস্যা সমাধানে
এক টেবিল চামচ মাখন এবং এক টেবিল চামচ কালোজিরার তেল এবং এক টেবিল চামচ তিলের তেল মিশিয়ে সকালে নিয়মিত খালি পেটে খেতে হবে অন্তত ১-২ মাস। এর ফলে আপনার পাইলসের সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে এমনকি ছেড়ে যেতে পারে।

শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি রোগ নিরাময়
আমরা যারা শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি রোগে আক্রান্ত তারা এই নিয়মটি পালন করতে পারেন। প্রতিদিন আপনার খাদ্যতালিকায় নিয়মিত কালোজিরা বাটা রাখুন। এর ফলে আপনি অতি দ্রুত শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারবেন। এজাতীয় রোগের কালোজিরা হচ্ছে একটি অপ্রতিরোধ্য ঔষধ।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে
বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। এই রোগকে শুধুমাত্র নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে আমাদের কোন সমস্যায় হয় না। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে প্রতিদিন এক চিমটি কালোজিরা একগ্লাস পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খাবেন। এতে করে আপনার শরীরে রক্তের মধ্যে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। যার ফলে আপনার শরীরে ডায়াবেটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

অনিয়মিত মাসিক সমস্যা সমাধানে
এক কাপ কাঁচা হলুদের রসের সাথে এক কাপ আতপ চালের ধোয়া পানির সাথে কালোজিরার তেল মিশিয়ে নিয়মিত খেলে এই সমস্যার সমাধান হবে ইনশাআল্লাহ।

বুকের দুধ বৃদ্ধিতে
অনেক মায়ের সন্তান হওয়ার পর বুকে দুধ আসে না, তাদের জন্য কালোজিরা হচ্ছে একটি মহা অষুধ। যেসব মায়েদের বুকের দুধ আসে না তারা প্রতিরাতে এক টেবিল চামচ কালোজিরা দুধের সাথে মিশিয়ে খাবেন। ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে আপনার বুকের দুধের পরিমাণ বা প্রবাহ অনেক গুণ বৃদ্ধি পাবে।

দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে
২ বছরের উর্ধ্বে বয়সী শিশুদের নিয়মিত কালোজিরা খাওয়ানোর অভ্যাস করা উচিৎ। নিয়মিত কালোজিরা খেলে শিশুর শারীরিক গঠন ভালো হয়। তাছাড়াও শিশুর স্মরণশক্তি ও মানসিক বৃদ্ধি দ্রুত ঘটে। কিন্তু দুই বছরের নিচে বয়সী শিশুদের কে কালোজিরা খাওয়ানো উচিৎ নয়। এতে শিশুদের সমস্যা হতে পারে। তাই দুই বছর বয়সের ঊর্ধ্বে বয়সী শিশুদের কালোজিরা খাওয়ার অভ্যাস করানো উচিৎ।

মধু কালোজিরার উপকারিতা
মধুর সাথে কালোজিরা মিশিয়ে খাওয়ার অনেক গুণ রয়েছে। সব গুনাগুন বলতে শুরু করলে শেষ করা সম্ভব হবে না। তবুও আমরা আপনাদের জন্য সবচেয়ে সেরা সেরা কিছু গুনাগুন নিচে আলোচনা করব। তাই মধু কালোজিরার উপকারিতা জানতে হলে আমাদের সঙ্গে থাকুন। মধু খাওয়ার রয়েছে অনেক উপকারিতা।

সর্দি সারাতে
আমাদের দেশে সর্দির সমস্যা হচ্ছে একটি সার্বজনীন সমস্যা। ১ টেবিল চা-চামচ কালোজিরা এর তেল ও ১ টেবিল চা চামচ মধু এক কাপ চায়ের সাথে মিশিয়ে নিয়মিত দিনে তিনবার খেতে হবে। এছাড়াও সর্দি সেরে না যাওয়া পর্যন্ত মাথায় ও ঘাড়ে কালোজিরা মালিশ করতে হবে। এছাড়াও ১ টেবিল চা চামচ তুলসী পাতার রসের সাথে এক চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে খেলেও সর্দি, কাশি এবং জ্বর সেরে যাবে।

ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে
এক চামচ মধু এবং এক চামচ কালোজিরা মিশিয়ে প্রতিদিন দিনে দুই থেকে তিনবার খেতে হবে নিয়মিত। এতে করে আপনার ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এছাড়াও রসুনের দুটি কোষ চিবিয়ে এবং কালোজিরা শরীর মালিশ করে আধঘন্টা রোদে বসে থাকতে হবে থাকতে হবে। এতে আপনার শরীরের ব্লাড প্রেসার অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

যৌন সমস্যার সমাধানে
মধু এবং কালোজিরার তেলের সাথে এক টেবিল চামচ মাখন এবং এক টেবিল চামচ জয়তুনের তেল মিশিয়ে প্রতিদিন তিনবার খাবেন। এইভাবে খেলে ১-২ মাসের মধ্যে আপনি সুফল পাবেন। কালোজিরা পুরুষের শরীরে মধ্যে স্পার্ম বৃদ্ধি করে। কালোজিরা পুরুষ ও মহিলা উভয়ই যৌন ক্ষমতা বাড়ায় এবং যৌন সমস্যা সমাধান করে।

আমাশয় নিরাময়ে
এক টেবিল চামচ মধুর সাথে এক টেবিল চামচ কালোজিরা মিশিয়ে নিয়মিত দিনে ২-৩ বার করে একমাস খেলে অনেক উপকার পাবেন। এতে করে আপনার আমাশয় সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।

কালোজিরার উপকারিতা হাদিস
প্রাচীনকাল থেকে কালিজিরা মানবদেহের নানা রোগের প্রতিষেধক এবং প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

তাই বিস্ময়কর এই জিনিসটির প্রশংসা করেছেন আমাদের প্রিয় রাসুল (সা.)। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছেন, কালিজিরায় সকল প্রকার রোগের উপশম আছে, তবে 'আস্সাম' ব্যতীত। আর 'আস্সা-ম' হলো মৃত্যু। এর 'আল হাব্বাতুস্ সাওদা' হলো (স্থানীয় ভাষায়) 'শূনীয' (অর্থাৎ কালিজিরা)। (মুসলিম, হাদিস : ৫৬৫৯)

এ কারণেই হয়তো সাহাবায়ে কেরাম সব সময় সঙ্গে কালিজিরা রাখার পরামর্শ দিতেন। খালিদ ইবনে সাদ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা (যুদ্ধের অভিযানে) বের হলাম। আমাদের সঙ্গে ছিলেন গালিব ইবনে আবজার। তিনি পথে অসুস্থ হয়ে গেলেন। এরপর আমরা মদিনায় ফিরলাম, তখনো তিনি অসুস্থ ছিলেন। তাঁকে দেখাশোনা করতে আসেন ইবনে আবি আতিক। তিনি আমাদের বললেন, তোমরা এ কালিজিরা সঙ্গে রেখো। এর থেকে পাঁচটি কিংবা সাতটি দানা নিয়ে পিষে ফেলবে, তারপর তন্মধ্যে জয়তুনের কয়েক ফোঁটা তেল ঢেলে দিয়ে তার নাকের এদিক-ওদিকের ছিদ্র দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা করে প্রবিষ্ট করাবে। কেননা আয়েশা (রা.) আমাদের নিকট বর্ণনা করেছেন যে তিনি নবী (সা.)-কে বলতে শুনেছেন, এই কালিজিরা 'সাম' ছাড়া সব রোগের ওষুধ। আমি বললাম, 'সাম' কী? তিনি বললেন মৃত্যু। (বুখারি, হাদিস : ৫৬৮৭)

পবিত্র হাদিসে যেহেতু রাসুল (সা.) এই জিনিসটি সব রোগের মহৌষধ বলেছেন, তাই বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে বাঁচতে সতর্কতামূলক আমাদের খাবারের মেন্যুতে কালিজিরা যোগ করা যেতে পারে। এতে করে অন্তত রাসুল (সা.) এর সুন্নত আদায় হবে।

(Source: Internet)

পোস্টটি প্রথম প্রকাশিত হয় এইখানে

The post কালোজিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম appeared first on Trickbd.com.

Uncharted (2022) মুভির রিভিও

Posted: 29 Mar 2022 10:56 PM PDT

কীভাবে একটি ভিডিও গেমের উপর ভিত্তি করে একটি চলচ্চিত্র গেমের চেয়ে বেশি প্রাণহীন হয়? গেমিং জগতের বিরুদ্ধে নক দীর্ঘকাল ধরে হয়েছে যে তাদের মধ্যে মানবিক উপাদানের অভাব রয়েছে, তবে রুবেন ফ্লেশারের “আনচার্টেড” পুরস্কার বিজয়ী ফ্র্যাঞ্চাইজির চেয়ে খালি বোধ করেযার উপর ভিত্তি করে। সবুজ পর্দার বিশেষ প্রভাব এবং পাতলা ট্রেজার-হন্ট প্লটিংয়ের দ্বারা আধিপত্য, “আনচার্টেড”-এ মৌলিকভাবে অ্যাডভেঞ্চারের অনুভূতির অভাব রয়েছে যা Sony গেমগুলিকে সর্বকালের সবচেয়ে প্রিয় কিছুতে পরিণত করেছে। সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয় হল প্রকৃত সিনেমার চেয়ে গেমগুলিকে বিশ্ব নির্মাণ, চরিত্র এবং বর্ণনার পরিপ্রেক্ষিতে কতটা সিনেমাটিক মনে হয়। এটি কিছু ভিডিও গেম অভিযোজনের মতো বিপর্যয়কর নয়, এবং এটি অন্ততপক্ষে এটির পায়ে যথেষ্ট হালকা যে এটির ফ্যান বেসের বুদ্ধিমত্তাকে কখনই অপমান করতে পারে না কারণ এই সিনেমাগুলির অনেকগুলিই করে। যাইহোক, “আনচার্টেড” নাথান ড্রেকের ভিডিও গেম অ্যাডভেঞ্চারের সদিচ্ছাকে নিজের মতো করে তৈরি করতে চায় বলে মনে হয়; এটি কোন ঝুঁকি নেয় না এবং গল্প বলার ক্ষেত্রে একটি খালি ন্যূনতম প্রচেষ্টার মতো অনুভব করে। রজার বিখ্যাতভাবে বলেছিলেন যে ভিডিও গেমগুলি কখনই শিল্প হতে পারে না. যেগুলির উপর ভিত্তি করে এই সিনেমাটি অবশ্যই আরও শৈল্পিক।

নাথান ড্রেক ( টম হল্যান্ড)কে ইন্ডিয়ানা জোনস এবং সিরিয়াল অ্যাডভেঞ্চার ফিল্মগুলির জন্য একটি থ্রোব্যাক হিসাবে কল্পনা করা হয়েছিল যা তাকে অনুপ্রাণিত করেছিল। তিনি একটি মসৃণ কথা বলা গুপ্তধন শিকারী হওয়া উচিত, এমন কেউ যিনি একটি সামান্য ধূসর নৈতিক এলাকায় বিদ্যমান যেখানে অমূল্য নিদর্শনগুলি চুরি করা উচিত কারণ ড্রেকের মতো অন্য কেউ তাদের প্রশংসা করতে পারে না। হল্যান্ডের তত্পরতা আছে কিন্তু ড্রেকের মতো একজন চরিত্রের জন্য প্রয়োজনীয় ওজন এবং বিশ্ব-ক্লান্তির অভাব রয়েছে, যিনি একটি অনাথ আশ্রমে বেড়ে উঠেছেন এবং শেষ মেটাতে চুরি করতে ইচ্ছুক। ইন্ডিয়ানা যদি সাধারণত একটি ঘরে সবচেয়ে বুদ্ধিমান ব্যক্তি হন, তবে ড্রেককে সবচেয়ে তীক্ষ্ণ প্রবৃত্তির অধিকারী হতে হবে, এমন একজন ব্যক্তি যিনি দক্ষতা এবং সাহসের জায়গা থেকে ইতিহাসের ধাঁধা দেখেন। হল্যান্ড একজন বুদ্ধিমান অভিনেতা, কিন্তু তিনি এখানে ভুল করেছেন, সবসময় তার পছন্দের ভিডিও গেমের চরিত্র হিসাবে একটি বাচ্চার মতো সাজছেন।

একটি বারে কাজ করার সময় এবং তার পৃষ্ঠপোষকদের কাছ থেকে গয়না চুরি করার সময়, ড্রেকের সাথে ভিক্টর সুলিভান ওরফে সুলি ( মার্ক ওয়াহলবার্গ ) যোগাযোগ করেন, যিনি তাকে বলেন যে তিনি নাথনের ভাই স্যামের সাথে ইতিহাসের সবচেয়ে বিখ্যাত হারিয়ে যাওয়া ধনগুলির একটির কাছাকাছি এসেছিলেন। তারা বিখ্যাত অভিযাত্রী জুয়ান সেবাস্টিয়ান এলকানোর ডায়েরি চুরি করেছিল, যা তাদের ম্যাগেলান অভিযানের দ্বারা লুকানো গুপ্তধনের দিকে পরিচালিত করবে। তারা দ্রুত পথ পাড়ি দেয় সান্তিয়াগো মনকাদা (একজন আন্তোনিও ব্যান্ডেরাস এতটাই কম ব্যবহার করা হয়েছে যে একজনকে বিশ্বাস করতে হবে যে তার অর্ধেক অংশ কেটে ফেলা হয়েছে), সেই পরিবারের উত্তরাধিকারী যিনি মূল অভিযানে অর্থায়ন করেছিলেন। মনকাদার ইচ্ছা জো ব্র্যাডক ( টাটি গ্যাব্রিয়েল ) দ্বারা প্রয়োগ করা হয় এবং ছেলেরা বার্সেলোনায় সুলির এক পুরানো সহকর্মীর সাথে পুনরায় মিলিত হয় যার নাম ক্লো ফ্রেজিয়ার ( সোফিয়া আলী, যে মোটামুটি সিনেমা চুরি করে)।

স্পেন এবং ফিলিপাইনের যাত্রায় “অপরিচিত” এই চরিত্রগুলিকে একে অপরের থেকে দূরে সরিয়ে দেয়, কিন্তু এতে কোন কিছুরই কোন ওজন নেই। এটি সবুজ পর্দা পারফর্ম করছে যা উপেক্ষা করে যে এই ধরনের একটি ছবিতে কতটা সেটিং গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। নাথান এবং ক্লোই একটি ননডেস্ক্রিপ্ট সুড়ঙ্গের মধ্য দিয়ে লুকানো ধন-সম্পদের জন্য হামাগুড়ি দিচ্ছে বা সুলি প্রকৃত পাপা জন-এর কয়েকটি লড়াইয়ের দৃশ্যগুলির মধ্যে একটিতে প্রবেশ করছে কিনা, ডিজাইনটি একবারও বিবেচনার মতো মনে হয় না। “আনচার্টেড” এর মতো একটি চলচ্চিত্র দর্শকদের পরিবহন করতে হবে। আমাদের যাত্রায় যেতে হবে, শুধু অভিনেতাদের প্লেন থেকে পড়ে যাওয়ার ভান দেখতে হবে না। “অপরিচিত” গেমগুলি সারা বিশ্বের খেলোয়াড়দের নিয়ে যায়। এই ঠান্ডা, দূরের অ্যাডভেঞ্চার ফিল্মের সময় আপনি একবারও সেই অনুভূতি পাবেন না।

সবচেয়ে খারাপ ভিডিও গেম অভিযোজনের গভীরতা থেকে যদি কিছু “অপরিচিত” বাঁচায়, তবে এটি কাস্টের আপেক্ষিক আকর্ষণ। হল্যান্ড ভুল হতে পারে, কিন্তু তিনি শুধুমাত্র একটি অবিশ্বাস্যভাবে পছন্দযোগ্য চলচ্চিত্র তারকা, এবং আমি আশা করি তিনি এমন অংশগুলি খুঁজে পেতে পারেন যা তার আকর্ষণকে আরও ভালভাবে ব্যবহার করবে। ওয়াহলবার্গ তার ক্যারিশমা এবং একজন গুপ্তধন শিকারীর ক্লান্ত টোনের মধ্যে একটি সুন্দর ভারসাম্য তৈরি করেছেন যিনি দেখেছেন এবং যথেষ্ট করেছেন এবং কেবল সেই চূড়ান্ত গিগটি চান যা তাকে জীবনের জন্য সেট করতে পারে। বান্দেরাস নষ্ট হয়ে গেছে এবং গ্যাব্রিয়েল অসঙ্গতিপূর্ণ, কিন্তু আলি তর্কাতীতভাবে একজন পারফর্মার যিনি পান যে “অপরিচিত” মজাদার হওয়া উচিত। যখন তিনি পর্দায় থাকেন তখন তিনি চলচ্চিত্রটিকে কিছু প্রয়োজনীয় শক্তি এবং অনির্দেশ্যতা দেন।

“আনচার্টেড” হল সেই প্রজেক্টগুলির মধ্যে আরেকটি যেটি বহু বছর ধরে এত সম্ভাব্য প্রোডাকশন টিমের মাধ্যমে হয়েছে যে এটি তার পরিচয় হারিয়েছে। বিভিন্ন ফিল্মমেকাররা এই মুভিটি তৈরি করার চেষ্টা করেছিলেন এবং ডেভিড ও. রাসেল , নিল বার্গার , জো কার্নাহান , শন লেভি , ড্যান ট্র্যাচেনবার্গ এবং ট্র্যাভিস নাইট সম্পর্কে 2008-এ ফিরে যাওয়ার খবর রয়েছে৷সব গুজব বা এমনকি বিভিন্ন পয়েন্ট সংযুক্ত ছিল. যখন একটি প্রকল্প বছরের পর বছর ধরে অনেকগুলি পুনরাবৃত্তির মধ্য দিয়ে যায়, তখন এটি প্রায়শই একটি চূড়ান্ত চলচ্চিত্রের দিকে নিয়ে যেতে পারে যা একটি সমঝোতার মতো মনে হয়, একটি জলাবদ্ধ সংস্করণ যা বছরের পর বছর ধরে প্রস্তাবিত সবকিছুর সবচেয়ে সাধারণ, সবচেয়ে মৌলিক উপাদান গ্রহণ করে। “অপরিচিত” অনুরাগী এবং নতুনদের জন্য বাক্স চেক করে কিন্তু এটি এমন একটি অনুমানযোগ্য পদ্ধতিতে করে যে এতে কোন প্রান্ত বা স্পার্কের অভাব থাকে না। আমি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একাধিকবার “অপরিচিত” গেম খেলেছি, একাধিক-ঘণ্টার প্রতিশ্রুতি। এটি দেখতে শুধুমাত্র দুটি সময় লাগতে পারে।

Starring:
Tom Holland
Mark Wahlberg
Sophia Ali
Tati Gabrielle
Antonio Banderas
Cinematography

Distributed by Sony Pictures Releasing
Release dates:
February 7, 2022 (Barcelona)
February 18, 2022 (United States)
Running time – 116 minutes
Country – United States
Language – Hindi
Budget – $120 million
Box office – $357.9 million

filmymaza.xyz এ গিয়ে সার্চ করলে পেয়ে যাবেন

নতুন নতুন মুভি পেতে Telegram Channel সাবস্ক্রাইব করুন।

বিঃদ্রঃ এই মুভি ডাউনলোড লিংক বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে নেয়া হয়েছে আর এই গুলো গুগল ড্রাইভ এ আপলোড হয় তাই নিদিষ্ট কোনো ডিরেক্ট ডাউনলোড লিংক দেয়া যাচ্ছে না।

The post Uncharted (2022) মুভির রিভিও appeared first on Trickbd.com.

বিকাশে বা যেকোনো মোবাইল ব্যাংকিংয়ে ভুল নাম্বারে টাকা পাঠালে করণীয়গুলো জেনে নিন

Posted:

বর্তমান বাংলাদেশের বিকাশ সম্পর্কে জানেনা এমন লোক পাওয়া মুশকিল। বিকাশের মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই একই স্থান থেকে অন্য স্থানে এক সেকেন্ডেরও কম সময়ে টাকা পাঠাতে পারি।

মোবাইল ব্যাংকিং গুলো জনপ্রিয় হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে, এই ব্যাংকিং ব্যবহার করতে গেলে শুধুমাত্র আমাদের পার্সোনাল মোবাইল নম্বর ও জাতীয় পরিচয় পত্র থাকলেই হয়। এছাড়া মোবাইল ব্যাংকিং গুলোর এজেন্ট আমাদের প্রতিটি এলাকার গলিতে গলিতে আছে। যার ফলে আমরা খুব সহজেই টাকা পেয়ে যাই।

মোবাইল ব্যাংকিং এর সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো ভুল নাম্বারে টাকা চলে যাওয়া। এটা সবচেয়ে বেশি ঘটে থাকে বিকাশের ক্ষেত্রে। কারণ বাংলাদেশের মোবাইল ব্যাংকিংয়ে বিকাশের ইউজার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। তাহলে চলুন ভুল নাম্বারে টাকা গেলে করণীয় গুলো জেনে নেই..

• বিকাশে ভুল নাম্বারে টাকা গেলে করণীয়:

১. টাকা পাঠানো ক্যানসেল করুন: আপনি যদি বিকাশ নেই এমন কোন নম্বরে টাকা পাঠান, সেক্ষেত্রে বিকাশ এপস এর মধ্যে “সেন্ড মানি” অপশনে গিয়ে সেই টাকা পাঠানো ক্যানসেল করতে পারবেন।

আর যদি এই অপশন না থাকে, সেক্ষেত্রে বুঝবেন আপনি যেই নাম্বারে টাকা পাঠিয়েছেন সেই নাম্বারে বিকাশ খোলা হয়েছে।

২. ফোন করে জানাবেন না: অনেকেই একটা ভুল করেন, আপনি যেই নাম্বারে ভুল করে টাকা পাঠিয়েছেন, সেই নাম্বারের ব্যক্তিকে কখনোই ফোন করবেন না।

কারণ সে যদি টাকা উঠিয়ে ফেলে তাহলে আপনার টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে। তবে আপনার পরিচিত নাম্বার হলে মোবাইল করে জানাতে পারেন।

৩. কাস্টমার কেয়ারের সাথে কথা বলুন: আপনি যেই নম্বরে ভুলে টাকা পাঠিয়েছেন, সেই ব্যক্তিকে ফোন না করে, আপনি যত দ্রুত সম্ভব বিকাশের কাস্টমার কেয়ার এর সাথে লাইভ চ্যাট বা কলে কথা বলে নিন। অথবা আপনার নিকটস্থ কোনো কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে যোগাযোগ করুন।

কাস্টমার কেয়ারে হয়তো আপনার থেকে কিছু ভেরিফিকেশন (যেমন: জাতীয় পরিচয় পত্র, পাঠানো টাকার পরিমান, বর্তমান একাউন্টের ব্যালেন্স ইত্যাদি) চাইবে সেগুলো সঠিক ভাবে দিবেন। এছাড়া যার জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে একাউন্টটি খোলা, তাকে অবশ্যই সাথে নিয়ে যাবেন। তাকে সাথে না নিয়ে গেলে কিন্তু বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে আপনাকে সাহায্য নাও করতে পারে।

৪. থানায় জিডি করুন: আপনি যদি কাউকে ভুলে বেশি টাকা পাঠিয়ে দেন, সেক্ষেত্রে অবশ্যই থানায় গিয়ে একটি জিডি করে আসবেন। তারপরে সেই জিডির একটি কপি আপনি বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে নিয়ে যাবেন। বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে নিয়ে গেলে তারা আপনার টাকা আপনার একাউন্টে ফিরিয়ে দিবে। আপনি যে একাউন্টে ভুলে টাকা পাঠিয়েছেন, সে একাউন্টে যদি টাকা থাকে।

তবে মনে রাখবেন যাকে ভুলে টাকা পাঠিয়েছেন তাকে কখনো কল দিবেন না। কারণ সে যদি আপনার টাকা তার অ্যাকাউন্ট থেকে উঠিয়ে ফেলে, তাহলে আপনার টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে।

আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের অনেক কাজে আসবে। আজকের এই পোস্টের তথ্যগুলো আপনি যেকোন মোবাইল ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রেই কাজে লাগাতে পারবেন। মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সচেতন হবেন। তাহলে আর এই ধরনের সমস্যায় পড়বেন না।

মনে রাখবেন, বিকাশ থেকে বা যেকোনো মোবাইল ব্যাংকিং এ আপনার থেকে কখনোই পিন নম্বর জানতে চাইবে না। কারণ আপনার একাউন্টে ব্যবহারকৃত পিন নম্বরটি তাদের ডাটাবেজে সেইভ আছে। তারা চাইলেই সেটা দেখতে পারে।

সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

 

বিকাশ থেকে ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম 2022

আমার ফেসবুক প্রোফাইল

The post বিকাশে বা যেকোনো মোবাইল ব্যাংকিংয়ে ভুল নাম্বারে টাকা পাঠালে করণীয়গুলো জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.

ফরেক্স ট্রেডিং (Forex Trading) কি? ফরেক্স ট্রেডিং কিভাবে করে জেনে নিন

Posted:

বর্তমান সময়ে অনলাইন ইনকাম দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনলাইন ইনকাম জগতের একটি জনপ্রিয় সেক্টর হলো ফরেক্স ট্রেডিং। হয়তো অনেকেই অনলাইনে ইনকাম করার উপায় খুঁজতে গিয়ে ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে শুনেছেন। কিন্তু সেটা নিয়ে বিস্তারিত হয়তো জানেন না।

তাই যারা ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি। আজকের পোস্টের মাধ্যমে আমরা ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানব। তাহলে চলুন শুরু করি…

• ফরেক্স ট্রেডিং (Forex Trading) কি?
ফরেক্স ট্রেডিং এর ফরেক্স এর মানে হলো ফরেন এক্সচেঞ্জ। যার মানে দাঁড়ায় বিভিন্ন দেশের বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন। সহজ ভাষায় বলতে গেলে, বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন আদান-প্রদান কেই ফরেক্স ট্রেডিং বলে।

২০১৯ সালের এপ্রিল মাসের হিসাব অনুযায়ী বিশ্বব্যাপী প্রতিদিন ৬.৬ ট্রিলিয়ন ফরেন এক্সচেঞ্জ সেটেলমেন্ট করা হয়েছে। এছাড়া ফরেক্স মার্কেটপ্লেস হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফাইন্যান্সিয়াল মার্কেটপ্লেস।

• ফরেক্স ট্রেডিং কিভাবে কাজ করে:
ধরুন আপনি বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা থেকে একটি প্রোডাক্ট আনতে চাচ্ছেন। কিন্তু সেই প্রোডাক্টের দাম পে করতে হবে ডলারে। কিন্তু আপনার কাছে আছে বাংলাদেশি টাকা। এখন আপনাকে ফরেক্স ট্রেডিং এর সাহায্যে বাংলাদেশি টাকাকে আমেরিকান ডলারে রূপান্তর করতে হবে। তাহলেই আপনি সেই প্রোডাক্টটি কিনতে পারবেন।

আবার, আপনি যদি এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করেন সেক্ষেত্রে আপনাকে মুদ্রার একচেঞ্জ করতে হবে। আর এই এক্সচেঞ্জ ই হলো ফরেক্স।

মনে রাখবেন মুদ্রার দাম প্রতিদিন বা প্রতি ঘন্টায় উঠানামা করে। তাই আপনাকে এক ডলার কিনতে কত টাকা খরচ করতে হবে,‌ সেটা মুদ্রার দাম এর উপর নির্ভর করবে। আপনার দেশের মুদ্রার মান যদি কমে যায়, সেক্ষেত্রে আপনাকে এক ডলার কিনতে বেশি টাকা খরচ করতে হবে। আর যদি মুদ্রার মান বেড়ে যায়, সেক্ষেত্রে আপনাকে এক ডলার কিনতে কম টাকা খরচ করতে হবে।

• ফরেক্স ট্রেডিং এর সুবিধা:
ফরেক্স ট্রেডিং এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো ফরেন এক্সচেঞ্জ এর ক্ষেত্রে কোন কেন্দ্রীয় মার্কেটপ্লেসের প্রয়োজন পড়ে না। ফরেন এক্সচেঞ্জ মূলত ইলেকট্রনিক্যালি পরিচালিত হয়, ওভার দ্যা কাউন্টার (ওটিসি) সিস্টেম এর মাধ্যমে।

ফরেক্স ট্রেডিং করতে গেলে বেশি মূলধনের প্রয়োজন পড়ে না। আপনি চাইলে মাত্র ৫০ ডলার থেকেও ফরেক্স ট্রেনিং শুরু করতে পারেন। এছাড়া ফরেক্স ট্রেডিং দিন দিন বেড়েই চলেছে।

এছাড়া ফরেক্স ট্রেডিং করার জন্য দামি কোন ডিভাইসের প্রয়োজন পড়ে না। আপনি চাইলে আপনার বাসার কম্পিউটার, ট্যাবলেট, এমনকি স্মার্টফোনের সাহায্যেও ফরেক্স ট্রেডিং করতে পারেন।

এছাড়া ফরেক্স ট্রেডিং মার্কেটপ্লেসের মুদ্রার দাম আহামরি ওঠানামা করে না। যার ফলে আপনি যদি ক্ষতির সম্মুখীন হনও। তাহলে পরবর্তীতে আবার লাভ করতে পারবেন।

এছাড়া ফরেক্স ট্রেডিং যেহেতু গ্লোবালি, তাই আপনি বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে ফরেক্স ট্রেডিং করতে পারবেন।

• ফরেক্স ট্রেডিং এর অসুবিধা:
আমি আগেই বলেছি ফরেক্স ট্রেডিংয়ে মুদ্রার দাম উঠানামা করে। যদি আপনি ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে ভালো মতো না জেনে লোভ এর মধ্যে পড়ে বেশি টাকা ইনভেস্ট করে ফেলেন এবং সেই মুদ্রার দাম যদি কমে যায়, সেক্ষেত্রে আপনার প্রচুর পরিমাণে টাকা লস হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

তাই অবশ্যই ফরেক্স মার্কেটপ্লেসে প্রবেশ করার আগে ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে খুঁটিনাটি ভালোমতো জেনে নেবেন। এতে আপনার ঝুঁকি কমে যাবে।

• ফরেক্স ট্রেডিং থেকে আয়:
ফরেক্স ট্রেডিংয়ে যেমন অনেক ঝুঁকি, আছে ঠিক তেমনি প্রচুর ইনকাম রয়েছে। ধরুন আপনি কোন একটি মুদ্রার (যেমন: আমেরিকান ডলার) উপরে ইনভেস্ট করেছেন, যদি সেই মুদ্রার দাম বেড়ে যায়, সেক্ষেত্রে আপনি সেই মুদ্রাটা সাথে সাথে বিক্রি করে দিলে আপনি প্রচুর পরিমাণে লাভ করতে পারবেন।

বর্তমানে অনলাইনে অনেকগুলো ফরেক্স ট্রেডিং মার্কেটপ্লেস হয়েছে। যেগুলো থেকে আপনি চাইলে প্রথম অবস্থায় ফরেক্স ট্রেডিং শিখতে পারবেন। আপনার শেখা শেষ হলে আপনি সেখানে ইনভেস্ট করে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

• বাংলাদেশের ফরেক্স ট্রেডিং:
ফরেন এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অ্যাক্ট ১৯৪৭ অনুসারে, বাংলাদেশে ফরেন কারেন্সি বা বৈদেশিক মুদ্রা আদানপ্রদান শুধুমাত্র বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক অথোরাইজড বা অনুমতি প্রাপ্ত ডিলার বা মানি এক্সচেঞ্জার দ্বারা করা যাবে।

অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংক, যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে মানি এক্সচেঞ্জ এর অনুমতি দেবে শুধুমাত্র তারাই ফরেক্স ট্রেডিং করতে পারবে। যদি বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি ছাড়া অন্য কেউ মানি এক্সচেঞ্জ এর কাজগুলো করে, তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

আশা করি ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কে আপনারা বুঝতে পেরেছেন।

সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

 

বাংলাদেশে ইন্টারনেট ডাটার (এমবির) মেয়াদ থাকছে না

আমার ফেসবুক প্রোফাইল

The post ফরেক্স ট্রেডিং (Forex Trading) কি? ফরেক্স ট্রেডিং কিভাবে করে জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.

[hot post]জাভা ইউজাররা আপনাদের জাভা মোবাইলের জন্য নিয়ে নিন অসাধারন একটি Soldier জাভা গেম।

Posted:

বন্ধুরা তোমরা সবাই কেমন আছো। আশা করি সবাই ভালো আছো।আমিও অনেক ভালো আছি।আজ আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম JetPack Soldierr নামে দারুন একটা রানার জাভা গেম।

আজকের এই গেমটির নাম JetPack Soldier।এই গেমটি অনেক ভালো,,কিন্তু ট্রিকবিডিতে দেখলাম এরকম একটি ভালো গেম নিয়ে কেউ পোস্ট করেনি.,তাই পোস্টটি করলাম।আপনারা হয়তো জানেন মানুষ মাত্রই ভুল হয়।আর আমিও একজন মানুষ আমার পোষ্টে যদি কোন ভুল ক্রুটি হয়।তাহলে কমেন্টে গালা গালি না করে ভুলটা ধরিয়ে দিবেন।

গেমটি সম্পর্কে: গেমটিতে আমার কাছে যে জিনিসটি সবচেয়ে ভালো লেগেছে তা হল এই গেমটির জাম্পিং এবং ব্যাকগ্রাউন্ট।গেমটি খেলতে হলে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের কৌশল অবলম্বন করে জাম্পিং করতে হবে।এই গেমটির মেইন বিষয় ই হলো জাম্পিং করা।এখানে আপনাকে সামনে আসন্ন বোনাস এবং বিপদ দেকে জাম্পিং করতে হবে।এছাড়াও এই গেমটির গ্রাফিক্স একেবারে অসাধারন।এই গেমটি একটি Runner গেম।এখানে যত ভালোভাবে আপনি খেলতে পারবেন তত তাড়াতাড়ি আপনার লেভেল আপ হবে।

তো অনেক কথা বললাম এবার গেমটির বিস্তারিত দেখে নেওয়া জাক

গেম ডিসক্রিপশন:-



Game Name: JetPack Soldier

Game Size: 387 Kb

Game Version: 1.0

Game Type: .jar

Game Vendor: Softgames

Game ScreenSize: 240*320

তো এখন চলুন গেমটির কয়েকটি Screenshot দেখে বুঝে নেয়া যাক যে, গেমটি কেমন।






















যেভাবে খেলবেন:খেলা শুরু হওয়ার আগে আপনাকে কিছু দিকনির্দেশনা দিবে.. এগুলো আপনাকে ঠিকভাবে মানতে হবে।আমি প্রথমেই বলেছি এটি একটি রানার গেম।এই গেমে আপনার শুধু একটাই কাজ, আর তা হল জাম্পিং করা।আপনাকে সামনের বস্তুর ওপর নজর রাখতে হবে।সামনে যদি বিপদ আসে তাহলে আপনাকে জাম্পিং করতে হবে।আবার এই গেমে আপনার জন্য কয়েন থাকবে।এই কয়েনগুলো আপনাকে পয়েন্ট হিসেবে সংগ্রহ করতে হবে।আপনি যদি দেখেন যে উপরে কয়েন রয়েছে,, তাহলে আপনাকে 2 টিপে ওই কয়েনগুলো সংগ্রহ করতে হবে।তবে এখানে আরেকটি সুবিধা হলো আপনি বারবার 2 প্রেস করতেই থাকলে, ওপরেই ভেসে থাকতে পারবেনে।তো আপনাকে এই গেম শুধু 2 প্রেস করেই খেলতে হবে।

আশা করি গেমটি আপনাদের ভালোই লেগেছে।তো আপনারা গেমটি খেলতে থাকুন।গেমটিতে অনেক লেভেল আছে।গেমটি একটি রানার গেম এবং অনেক মজার গেম।তাই ভাবলাম আপনাদের সাথেও গেমটা শেয়ার করি। তাহলে গেমটা ডাউনলোড করে খেলতে থাকুন।নিচে ডাউনলোড লিঙ্ক দেয়া হল:-

Download Game

আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হচ্ছে পরবর্তী পোস্টে।আর কমেন্ডে আপনাদের মতামত জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।তো বন্ধুরা ভালো থাকুন… সুস্থ থাকুন… ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন।ধন্যবাদ।

The post [hot post]জাভা ইউজাররা আপনাদের জাভা মোবাইলের জন্য নিয়ে নিন অসাধারন একটি Soldier জাভা গেম। appeared first on Trickbd.com.

গুগলের জিমেইল আইডি ব্যাবহারে সতর্কতা (মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে)

Posted: 29 Mar 2022 01:23 PM PDT

এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী প্রত্যেকের বাধ্যতামূলক একটি জিমেইল একাউন্ট ফোনে লগইন করে রাখতে হয়। তাছাড়াও গুরুত্বপূর্ন কাজে বা বিভিন্ন প্রয়োজনে আমরা একাধিক জিমেইল বা ইমেইল ব্যবহার করে থাকি।

অনেক সময় বন্ধু বা কোন পরিচিতজনদের কেউ বলবে তাকে একটা Gmail ID Create করে দেওয়ার জন্য কিংবা বলতে পারে তার Gmail ID Problem হচ্ছে একটু ঠিক করে দেওয়ার জন্য।

মোবাইলে লগইন করা আছে এমন যে কোন জিমেইলে যদি ভিকটিম তার মোবাইল থেকে লগইন করতে পারে তখন ভিকটিম চাইলে আপনার মোবাইল Reset মেরে সকল ডেটা মুছে দিতে পারবে। (আপনার ফোন দিয়ে তার জন্য যে জিমেইল একাউন্ট ক্রিয়েট করবেন, সেই জিমেইল আপনি আপনার ফোন থেকে রিমুভ করার আগে পর্যন্ত আপনার ফোনে তো সেই জিমেইল টি থাকবেই) যা আপনার জন্য হতে পারে অপূরনীয় ক্ষতি।

Google Find My Device সিস্টেমটি তৈরি করা হয়েছে শুধু মাত্র নিজের ফোন হারিয়ে ফেলার পর সেটা খুজে পাওয়ার জন্য বা খুজে না পাওয়া গেলে সেই ফোন থেকে সকল পার্সোনাল ডেটা/ডেটা মুছে ফেলার জন্য। কিন্তু কিছু অসাধু চক্র এর বিপরীত ব্যবহারের ফায়দা নিচ্ছে।

জেনেশুনে কোনভাবে অপরিচিত কারো এমন মেসেজের ফাদে পা দেয়া ঠিক হবেনা। আপনার মোবাইলে লগইন করা জিমেইল যদি তার মোবাইল থেকে লগইন করতে পারে কিংবা তার মোবাইলে লগইন থাকা Gmail আপনার মোবাইলে Login করাতে পারে তাহলে ভিকটিম আপনার Mobile Reset করতে পারবে। যার ফলে আপনার মোবাইলে থাকা সকল ছবি, ভিডিও, কন্টাক্ট নাম্বার, অ্যাপস, ফাইলসহ সবকিছু ডিলিট হয়ে যাবে।
আবার অনেকে আরেক ঝামেলায় পরতে পারেন, অনেক ফোন রিসেট দেয়ার পর সেই আগের জিমেইল ছাড়া লগইন করা যায় না যে সকল মোবাইলে রিসেট দেয়ার পর আগের জিমেইল ছাড়া লগিন করা যায়না তাদের হবে এক্সট্রা ভোগান্তি।
তাই এ ধরনের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি।


The post গুগলের জিমেইল আইডি ব্যাবহারে সতর্কতা (মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে) appeared first on Trickbd.com.

প্রতিদিন চ্যালেঞ্জ সম্পন্ন করে Banglalink সিমে 25Mb থেকে 200MB পর্যন্ত ফ্রিতে নিন এবং নতুন User নিন 1.5GB বোনাস একদম ফ্রিতে.!!

Posted:

বাংলালিংক গ্রাহকরা প্রতিদিন কিছু চ্যালেঞ্জ সম্পন্ন করে ২৫ থেকে ২০০ এমবি পর্যন্ত একদম ফ্রি তে নিতে পারবেন। এই অফারটি শুধু মাত্র সেই সব গ্রাহকরা নিতে পারবে যে সব গ্রাহক বাংলালিংক সিমের MyBl অ্যাপ ব্যবহার করে। MyBl অ্যাপ ব্যবহার কারিদের ৩ সপ্তাহ ১টি করে চ্যালেঞ্জ দিয়া হবে তা সম্পন্ন করতে পারলে পাবে বোনাস। চ্যালেঞ্জ গুলা হচ্ছে MyBl অ্যাপ ব্যবহার করা উপর.!

ছাড়া যারা আগে MyBl অ্যাপ ব্যবহার করেননি তাড়া প্রথম বার MyBl অ্যাপ লগইন করলে পাবে 1.5GB বোনাস এবং প্রতি দিন MyBl এ লগইন করলে 25MB করে বোনাস প্রথম ৩০ দিম

যারা কখনো MyBl অ্যাপ এ লগইন করেননি তাড়া এই পোস্ট টি দেখে 1.5GB ফ্রি তে নিয়ে নিন এখনি

MyBl অ্যাপ এ ঢুকে এখানে ক্লিক করুন।

এখন চ্যালেঞ্জ শুরু করুন তে ক্লিক করুন।

তার পর চলুন শুরু করি তে ক্লিক করুন।

তার পর একটি পেজ এ নিয়ে যাবে সেখান থেকে ব্যাক আসবেন।

তার পর দাবি করুন তে ক্লিক করুন।

তার আপনি আপনার চ্যালেঞ্জ সম্পন্ন করার বোনাস পেয়ে যাবেন।

 

 

ধন্যবাদ…!

The post প্রতিদিন চ্যালেঞ্জ সম্পন্ন করে Banglalink সিমে 25Mb থেকে 200MB পর্যন্ত ফ্রিতে নিন এবং নতুন User নিন 1.5GB বোনাস একদম ফ্রিতে.!! appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments