এটিএম বুথে কার্ড আটকে গেলে করণীয় |
- এটিএম বুথে কার্ড আটকে গেলে করণীয়
- অনলাইন ইনকাম করতে গিয়ে নিজেই বিপদে পড়তে যাচ্ছেন না তো? অনলাইন ইনকামের সাবধানতাগুলো জেনে নিন
- সারফেস ওয়েব, ডার্ক ওয়েব ও ডিপ ওয়েব এর মধ্যে পার্থক্য কি? বিস্তারীত জেনে নিন
এটিএম বুথে কার্ড আটকে গেলে করণীয় Posted: অটোমেটেড টেলার মেশিন বা এটিএম প্রযুক্তি সময়ের সাথ সাথে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো তাদের শাখা থেকে টাকা উইথড্র এর চাপ কমাতে এটিএম ব্যবস্থার উন্নতির উপর অধিক জোর প্রদান করা আসছে। তবে এই প্রযুক্তি ব্যবহারে রয়েছে যথেষ্ট সচেতনার প্রয়োজনীয়তা। এটিএম বা ডেবিট কার্ড এটিএম মেশিনে আটকে যাওয়া এটিএম ব্যবহারের সাধারণ সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। অবস্থা বিবেচনায় এই বিষয়টি বেশ বিরক্তির কারণ হতে পারে। এমনকি নগদ টাকার প্রয়োজনে বিপদেও ফেলে দিতে পারে। বিশেষ করে ব্যাংক বন্ধের দিনে এমন সমস্যা হলে গ্রাহককে বেশ বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। তাছাড়া যদি এক ব্যাংকের এটিএম কার্ড অন্য ব্যাংকের বুথে আটকে যায় তাহলে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগতে পারে সমস্যা সমাধান করতে। সুতরাং প্রত্যেক এটিএম কার্ড ব্যবহারকারীর উচিত এই সমস্যাটি সম্পর্কে আগে থেকে জেনে রাখা এবং সেই অনুযায়ী কার্ড ব্যবহার করা। এটিএম বুথে কার্ড আটকে যায় কেনো?একটি ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড এটিএম বুথে থাকা মেশিনে আটকে যেতে পারে বিভিন্ন কারণে। এটিএম বুথে কার্ড আটকে যাওয়ার সচরাচর কারণগুলো হলোঃ
এছাড়া বেশিরভাগ এটিএম ভিসা, মাস্টারকার্ড, ইত্যাদি সার্ভিস সাপোর্ট করে। যদি আনসাপোর্টেড কোনো কার্ড মেশিনে ব্যবহার করা হয়, তবে তা আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এটিএম বুথে কার্ড আটকে গেলে করণীয়এটিএম মেশিনে কার্ড আটকে গেলে সর্বপ্রথম তৎক্ষণাৎ ব্যাংকের কাস্টমার কেয়ার ডিপার্টমেন্টকে কল করে ব্যাপারটি জানান।। এটিএম বুথ এর স্থান ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে ব্যাংককে অভিহিত করুন। এমন অবস্থায় আপনার হাতে দুইটি উপায় থাকবে – কার্ডটি উদ্ধার করা কিংবা ব্লক করা। তবে সবচেয়ে ভালো হয় উক্ত কার্ড ব্লক করে দেওয়া। এতে কার্ডটি অন্য কারো দ্বারা ব্যবহারের মত অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয় থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ব্যাংক থেকে রিপ্লেসমেন্ট কার্ড ও কার্ডের পিন আপনার রেজিস্টার্ড এড্রেসে ৭ থেকে ১০দিনের মধ্যে পাঠানো হবে। এছাড়া নিকটস্থ ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করে কার্ড রিপ্লেস করতে পারেন অল্পসময়ের মধ্যে। এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাথে নিয়ে যেতে ভুলবেন না। আবার আপনি চাইলে আটকে যাওয়া কার্ড উদ্ধারের সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। মেশিনের লোকেশন ব্যাংকে জানালে ব্যাংক উক্ত কার্ড উদ্ধারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে। উদ্ধারকৃত কার্ড আপনার কাছে সরাসরি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, কিংবা ব্যাংকের শাখা থেকেও তুলতে পারেন। আটকে যাওয়া এটিএম কার্ড রিপ্লেসের প্রক্রিয়া উপরে উল্লেখিত প্রক্রিয়ার মত প্রায় একই। রিপ্লেসমেন্ট কার্ডের ক্ষেত্রে নতুন পিন থাকে, আর কার্ড উদ্ধার করা হলে একই কার্ড থাকে বলে পিন আগের মতোই থাকে। নতুন ক্রেডিট কার্ড নেয়ার পর যে কাজগুলো অবশ্যই করবেন নিরাপদে এটিএম কার্ড ব্যবহারের জন্য করণীয়কার্ডনির্ভর ব্যাংকিং ব্যবস্থা দিনেদিনে অধিক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এছাড়া সুবিধার খাতিরে গ্রাহক ও মার্চেন্টগণ কার্ডের ব্যবহারকে অধিক পছন্দ করেন। নিয়মিত কার্ড ব্যবহারকারীদের কাছে তো কার্ড ছাড়া চলা বেশ কঠিন বিষয়। সাধারণত বেশিরভাগ বাণিজ্যিক ব্যাংক তাদের সাথে ব্যাংক একাউন্ট খোলা হলে আপনাকে ডেবিট কার্ড দিবে। এটি হতে পারে একটি ভিসা কার্ড বা মাস্টারকার্ড। অথবা অন্য কোনো নেটওয়ার্কও হতে পারে। এর পিন সব সময় মনে রাখুন। আরো জানুনঃ এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলার সময় যা খেয়াল রাখা জরুরি। ব্যাংক থেকে কার্ড না দিলে এরপর আপনার যদি কার্ডের প্রয়োজন হয়, তবে ব্যাংকে যোগাযোগ করে কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন। এই কার্ড ব্যবহারের সময় যদি কোনো সমস্যায় পড়েন সেক্ষেত্রে কার্ড ব্লক করে দিয়ে নতুন রিপ্লেসমেন্ট কার্ডের জন্য ব্যাংকে যোগাযোগ করতে পারেন। তবে পরিচয় ভেরিফিকেশন ছাড়া ব্যাংক নতুন কার্ড ইস্যু করবেনা। ডেবিট কার্ড এবং ক্রেডিট কার্ড এর মধ্যে পার্থক্য কী? কোনো কারণে কার্ডে কোনো সমস্যা হলে তখন যদি জরুরি টাকা তোলার প্রয়োজন হয়৷ সেক্ষেত্রে ব্যাংকের নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করুন। আবার আপনি চাইলে ব্যাংকের চেকবই ব্যবহার করে ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে পারবেন। ব্যাংকে থাকা কোনো এটিএম থেকে টাকা তুলতে গিয়ে এটিএম মেশিনে টাকা আটকে গেলে সেক্ষেত্রে ব্যাংকের কর্মীদের সাহায্য নিতে পারেন। ব্যাংকের কর্মীগণ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে আপনার আটকে যাওয়ার কার্ড উদ্ধার বা রিপ্লেস করতে। ক্রেডিট কার্ড কি ও কিভাবে পাবেন আবার আপনার হাতের কাছে যদি উক্ত ব্যাংকের শাখা না থাকে তাহলে অনলাইন ব্যাংকিং বা মোবাইল ব্যাংকিং এর সাহায্যে দ্রুত টাকা তুলতে পারবেন একই কার্ডের সাহায্যে। তবে ব্যাংক ভেদে এই সুবিধা ভিন্ন হয়ে থাকে। উল্লেখিত কোনো উপায় কাজ না করায় আপনি যদি কার্ড ব্যবহারে অপারগ হন, সেক্ষেত্রে বন্ধু বা পরিবারের কারো কাছ থেকে অর্থ ধার নিতে পারেন। তবে মনে রাখবেন কার্ড হারিয়ে গেলে বা এটিএম মেশিনে আটকে গেলে আপনার প্রথম কাজ হবে ব্যাংককে উক্ত বিষয়ে জানানো। এই পোস্ট পড়ে এটিএম বুথে কার্ড আটকে গেলে করণীয় সম্পর্কে তো জানলেন। পরবর্তীতে যদি এটিএম মেশিনে আপনার ডেবিট কার্ড বা ক্রেডিট কার্ড আটকে যায়, তবে বিভ্রান্ত না হয়ে ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে কার্ড উদ্ধার বা রিপ্লেস এর ব্যবস্থা করুন। আরো শিখুন: রবি নাম্বার দেখার নিয়ম The post এটিএম বুথে কার্ড আটকে গেলে করণীয় appeared first on Trickbd.com. |
অনলাইন ইনকাম করতে গিয়ে নিজেই বিপদে পড়তে যাচ্ছেন না তো? অনলাইন ইনকামের সাবধানতাগুলো জেনে নিন Posted: আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা অনলাইনে ইনকাম করার জন্য প্রতিনিয়ত অনলাইনে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। আবার অনেকেই বিভিন্ন সাইট এবং অ্যাপস এ কাজ করে ধোকাও খেয়েছেন। যেহেতু অনলাইন, তাই আপনাকে কিছু সাবধানতা অবলম্বন করে চলতে হবে। তাহলে চলুন সেগুলো জেনে নেই… • ওয়েবসাইট বা অ্যাপসে কাজ: তাই উল্টাপাল্টা কোন অ্যাপস বা ওয়েবসাইটে কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। • নতুন ইনকামের ওয়েবসাইট বা অ্যাপস: • নিজের পার্সোনাল ইনফরমেশন: বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট বা অ্যাপস হলে দিতে পারেন। তা না হলে দেওয়ার দরকার নেই। নিজের পার্সোনাল ইনফরমেশন দিলে কিন্তু পরে আপনি বিপদে পড়তে পারেন। • পেইমেন্ট: তারা কিভাবে পেমেন্ট দিবে, এই বিষয়টাও ভালোভাবে জেনে নেবেন। • কাজের ইনফর্মেশন: • অবৈধ ওয়েবসাইট: অবৈধ ওয়েবসাইটে কাজ করলে কিন্তু আপনার জেল ও হতে পারে। তাই এগুলো থেকে দূরে থাকাই উত্তম। • ক্রিপ্টোকারেন্সি: বাংলাদেশে এরকম অনেককেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে বৈধ উপায়ে লেনদেন করলে সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। অবৈধ উপায়ে লেনদেন করলে আপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। আজকে এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ। আমার ফেসবুক প্রোফাইল The post অনলাইন ইনকাম করতে গিয়ে নিজেই বিপদে পড়তে যাচ্ছেন না তো? অনলাইন ইনকামের সাবধানতাগুলো জেনে নিন appeared first on Trickbd.com. |
সারফেস ওয়েব, ডার্ক ওয়েব ও ডিপ ওয়েব এর মধ্যে পার্থক্য কি? বিস্তারীত জেনে নিন Posted: আমরা সবাই বিভিন্ন তথ্য জানার জন্য ইন্টারনেট ব্রাউজিং করি। আমার এই আর্টিকেলটাও কিন্তু ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনি পড়তেছেন। আমরা কিন্তু ইন্টারনেটের অল্প কিছু অংশ ব্রাউজিং করতে পারি। পুরো ইন্টারনেট জগত অনেক বড়, আমরা সম্পূর্ণ অংশ ব্রাউজিং করার অনুমতি পাই না। ইন্টারনেট মূলত তিন ভাগে বিভক্ত: তাহলে চলুন আমরা ইন্টারনেটের এই তিনটি অংশ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই… • সার্ফেস ওয়েব: সারফেস ওয়েবে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। এবং এটা আপনি খুব সহজেই যেকোনো ব্রাউজার দিয়ে এক্সেস করতে পারবেন। • ডার্ক ওয়েব: ডার্ক ওয়েবে প্রবেশ করতে হলে আপনাকে বিশেষ একটি ব্রাউজার (যেমন: tor) ব্যবহার করতে হবে। সাধারণ ব্রাউজার দিয়ে আপনি এই অংশে প্রবেশ করতে পারবেন না। ডার্ক ওয়েবে অনেক ধরনের ইলিগ্যাল কাজকর্ম হয় (যেমন: মাদকদ্রব্য বা ড্রাগ কেনাবেচা, মানুষকে খুন করার জন্য হায়ার করা, মুভি পাইরেসি হয় , চাইল্ড পর্নোগ্রাফি, আগ্নেয় অস্ত্র কেনাবেচা ইত্যাদি)। এখানে যারা ইলিগ্যাল কাজ করে তাদেরকে ট্রেস করা সম্ভব হয় না, যার কারণে কোন দেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও তাদের কিছু করতে পারেনা। তবে বর্তমানে প্রযুক্তির উন্নয়নের কারণে ডার্ক ওয়েবের কিছু কিছু ওয়েবসাইট ট্রেস করা সম্ভব হচ্ছে। ডার্ক ওয়েব কিন্তু ভালো কাজেও ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন দেশের সরকার এবং প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের গোপন এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ডার্কওয়েবে সংরক্ষণ করে। এতে করে তাদের গোপন তথ্য অন্য কেউ জানার সম্ভাবনা অনেকটা কমে যায়। • ডিপ ওয়েব: ডিপ ওয়েব এর ওয়েবসাইটগুলোতে ডুকতে গেলে আপনাকে অবশ্যই সেই ওয়েবসাইটের লিংক বা আইপি অ্যাড্রেস জানতে হবে। এছাড়া সাধারণ ব্রাউজার দিয়ে ডিপ ওয়েবে প্রবেশ করতে পারবেন না। আশা করি সবাই বুঝতে পেরেছেন। সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ। আমার ফেসবুক প্রোফাইল The post সারফেস ওয়েব, ডার্ক ওয়েব ও ডিপ ওয়েব এর মধ্যে পার্থক্য কি? বিস্তারীত জেনে নিন appeared first on Trickbd.com. |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments