Search box..

BDIX Connected Hosting কি? কি কারনে এতো ফাস্ট BDIX Web Hosting? বিস্তারিত জেনে নিন।

BDIX Connected Hosting কি? কি কারনে এতো ফাস্ট BDIX Web Hosting? বিস্তারিত জেনে নিন।


BDIX Connected Hosting কি? কি কারনে এতো ফাস্ট BDIX Web Hosting? বিস্তারিত জেনে নিন।

Posted:

আমরা যারা ওয়েবসাইট বা ওয়েব এ্যাপ্লিকেশন নিয়ে কাজ করি তারা বিভিন্ন ধরনের ওয়েব হোস্টিং এর নাম শুনে থাকি। যেমন শেয়ার্ড হোস্টিং, রিসেলার হোস্টিং, ক্লাউড হোস্টিং, ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং, ডেডিকেটেড সার্ভার হোস্টিং ইত্যাদি। তবে এর পাশাপাশি আরেকটি নাম হয়তো আপনি শুনেছেন সেটি হলো BDIX Connected Hosting সার্ভিস। আপনি জানেন কি এই BDIX Web Hosting আসলে কি আর কেনই বা এমন নাম করণ? আর এই BDIX Web Hosting কে কেনো বলা হয় এতো দ্রুতগতি সম্পন্ন? জাননেনা তো! তাহলে পুরো লিখাটি পড়ুন এবং জেনে নিন। কারণ আজকে আমি আপনাদেরকে জানাবো BDIX Web Hosting এর আদ্যোপান্ত।

BDIX Connected Hosting কি জানার আগে আমাদেরকে জানতে হবে BDIX কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে।

BDIX-web-hosting

BDIX কি?

BDIX এর পূর্ন অর্থ হলো Bangladesh Internet Exchange । যেটি কিনা বাংলাদেশের অনেক গুলো ISP বা Internet Service Provider মিলে তৈরি করা হয়েছে। এর প্রধান কাজ হলো, সব ISP এর User দের মধ্যে ডাটা শেয়ার করা। সব ISP বলতে, যেসব ISP , BDIX এর সদস্য তাদের মধ্য দ্রুত গতির ডাটা শেয়ার করার একটি মাধ্যম । এখানে ডাটা শেয়ার বলতে বুঝায় ফাইল ডাউনলোড, ভিডিও স্ট্রিমিং, ফাইল শেয়ার ইত্যাদি। সহজ ভাষায় বলতে, BDIX একটি IXP (Internet Exchange point) যেখানে আইএসপি গুলো সংযুক্ত হয়ে, একে অন্যের সাথে রাউটিং তথ্য শেয়ার করতে পারে। BDIX এ কানেক্টেড আছে দেশের প্রায় ৩৫০০+ আইএসপি।

BDIX এর কাজ কি?

BDIX এর কাজ কী, সেটি জানার জন্য আপনাকে প্রথমে জানতে হবে ,পৃথিবীর অনান্য সার্ভার কিভাবে কাজ করে। ধরুন সেটি , Youtube এর সার্ভার । এখন আপনি, যখন Youtube এ কোন ভিডিও প্লে করতে চান । তখন আপনাকে ওই ভিডিও এর উপর ক্লিক করতে হয়। আপনি যখন ওই ভিডিওতে ক্লিক করেন, তখন আপনার ওই Request টি আমারেকিায় থাকা Youtube এর সার্ভার এর কাছে যায়। যেটি কিনা বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কিলো মিটার এর থেকেও অনেক বেশি হয়ে থাকে। আর ওই Request টি, যে সরাসরি Youtube এর সার্ভার এর কাছে যায়, তেমন কিন্তু নয়। প্রথমে আপনার Request টি, আপনার wifi router থেকে Fiber cable দিয়ে আপনার Local ISP এর কাছ যাবে। এরপর আপনার ISP যেখান থেকে মূল সংযোগ এনেছে , সেই ISP এর কাছে যাবে ,ধরুন BTCL এর কাছে, এরপর BTCL এর সার্ভার ওই Request টি ফাইবার ক্যাবল এর সাহায্যে আমেরিকায় থাকা Youtube server এর কাছে পাঠাবে। এরপর যখন, Youtube এর সার্ভার ওই Request টি Accept করবে, তখন ওই সিগন্যালটি আবার Youtube এর সার্ভার থেকে আপনার ডিভাইস পযর্ন্ত আসবে। এরপর আপনার ওই Youtube Video টি প্লে হবে।
তো বুঝতেই পারছেন, ইন্টারনেট এ কোন কিছু এক্সেস করতে হলে, অনেক গুলো ধাপ পেরোতে হয়। যা কিনা হয়ে থাকে মাত্র কয়েক ন্যানো সেকেন্ড এর মধ্যে। আর তাই আমরা বুঝতে পারি না।
এখন ভাবুন ওই সার্ভার যদি, বাংলাদেশের কোনো শহরে থাকতো তাহলে এটি কত দ্রুত এ্যাকসেস করা যেতো? নিশ্চয়ই ভাবছেন তাহলে তো চোখের পলকে সব এ্যাকসেস করা যেতো।
জ্বি, আপনি ঠিকই ভাবছেন।
এখন কথা হলো BDIX এর কাজ কি এখানে?
আমি আগেই বলেছি BDIX এ যুক্ত থাকা সকল ISP এর ইউজাররা একে অপরের মধ্যে ডাটা দ্রুত গতিতে ভাগাভাগি করতে পারে। এবার মনে করুন ঢাকা তে অবস্থিত একটি সার্ভারে কোনো একটি ওয়েবসাইটের ডাটা রয়েছে, যেমনটা ইউটিউব এর ডাটা আমেরিকার সার্ভারে রয়েছে। আর ঢাকার এই সার্ভারে BDIX কানেকশন রয়েছে। তাহলে BDIX এ যুক্ত থাকা সকল ISP এর ইউজাররা কত দ্রুত এই সার্ভারে থাকা ওয়েবসাইটের ডাটা এ্যাকসেস করতে পারবে সেটা নিশ্চয়ই এবার অনুমান করতে পারছেন। এই যে দ্রুত গতিতে সবার সাথে ফাইল শেয়ার করার কাজটি BDIX এর মাধ্যমে করা হয়ে থাকে।

তাহলে, BDIX Web Hosting কি?

আগেই জেনেছেন যে BDIX এক ধরনের ভার্চুয়াল নেটওয়ার্ক তৈরি করে যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই তাদের সার্ভার থেকে যে কোন ফাইল অনেক কম সময় অনেক দ্রুত গতিতে ডাউনলোড করতে পারবেন। এই নেটওয়ার্কের আওতাভুক্ত সার্ভারকেই BDIX Hosting বলা হয়।

BDIX Hosting এর সুবিধা কি?

১। বাংলাদেশের ISP নেটওয়ার্ক ব্যবহারকারীরা ২০০ গুণ বেশি দ্রুতগতিতে ব্রাউজ করতে পারবে।

২। লেটেন্সি কম থাকে বিধায় খুব দ্রুত ট্রাফিক রাউটিং হয়।

৩। প্রতিটা ইন্টারনেট প্রভাইডার এমনকি মোবাইল অপারেটর গুলিতে ও বিডিআইএক্স এর এক্সট্রা Bandwidth Speed থাকে যার ফলে আপনি সর্বোচ্চ গ্রাহকের কাছে পৌছাতে পারবেন সাইটের স্পিড ধরে রেখে।

৪। গ্লোবাল নেটওয়ার্ক স্পিড ১০০ এমবিপিএস থাকলে ও বিডিআইএক্স ১জিবিপিএস পর্যন্ত থাকে। যেই জন্য খুব দ্রুত ওয়েবসাইট লোড হয়।

৫। গ্লোবাল ইন্টারনেট যেকোনো কারনে সমস্যা হলেও বিডিআইএক্স হোস্টিং এ রাখা আপনার সাইট স্বাভাবিক থাকবে। স্বাভাবিক স্পীডেই ভিজিট হবে।

BDIX হোস্টিং কাদের জন্য?

খুব সহজে বললে, আপনার টার্গেট যদি বাংলাদেশি ভিজিটর হয় তবে আপনার BDIX হোস্টিং নেওয়া উচিত। যেমন বাংলাদেশ ভিত্তিক ই-কমার্স, ব্লগ বা নিউজ পেপার, বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান।

BDIX সার্ভারে সাইট হোস্ট করলে বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশ থেকে স্বাভাবিক ভাবেই সবাই ব্রাউজ করতে পারবে তাই এ বিষয়ে অতিরক্ত চিন্তার কারণ নেই।

কোন লোকেশনের হোস্টিং আপনার সাইটের জন্য নিবেন ? বিস্তারিত জেনে নিন।

বিডিআইএক্স হোস্টিংয়ের অসুবিধাঃ

আপনার ওয়েব সাইটের টার্গেটেড ভিজিটর যদি ইন্টারন্যাশনাল হয় তাহলে BDIX Hosting ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ বাংলাদেশি কোন ভিজিটর যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে থাকা সার্ভার ভিজিট করে তাহলে তার জন্য সার্ভারের ল্যাটেন্সি বেশি হবে, ঠিক তেমনি BDIX Server এ হোস্ট করা কোন সাইট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোন ভিজিটরের জন্য ল্যাটেন্সি আরও বেশি হবে।

কোন কোম্পানি থেকে আপনি BDIX Hosting নিবেন?

আমি আপনাকে এখানে সাজেস্ট করবো BDIXWebHosting.Com থেকে BDIX কানেক্টেড Shared, Reseller, VPS বা ডেডিকেটেড সার্ভিস নেওয়ার জন্য। কারণ BDIXWebHosting এর আছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে নিজস্ব ডাটাসেন্টার এবং দক্ষ সাপোর্ট ও টেকনিক্যাল টিম। এছাড়া BDIXWebHosting.Com এর রয়েছে ১০জিবিপিএস+ নেটওয়ার্ক ক্যাপাসিটি । BDIXWebHosting সম্পূর্ণ নিজস্ব প্রযুক্তি ব্যবহার করে BDIX কানেক্টেড ওয়েব হোস্টিং সার্ভিস দিচ্ছে একারণে আপনি আপনার পছন্দ মতো হোস্টিং প্যাকেজ সাজিয়ে নিতে পারবেন।

The post BDIX Connected Hosting কি? কি কারনে এতো ফাস্ট BDIX Web Hosting? বিস্তারিত জেনে নিন। appeared first on Trickbd.com.

ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (Virtual Reality) কি? এবং এটি কিভাবে কাজ করে

Posted:

ভার্চুয়াল রিয়েলিটি সম্পর্কে অনেকেই শুনেছেন। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বর্তমানে খুব জনপ্রিয় একটি প্রযুক্তি। বিভিন্ন এ্যানিমেশন থেকে শুরু করে মুভি এবং ভিডিও গেমেও ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করা হয়।

আসুন তাহলে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানি…

• ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (Virtual Reality) কি?
Virtual Reality শব্দের অর্থ হলো সামনের বাস্তবতা। এটিকে এক ধরনের বাস্তবিক অনুকরণ ও বলা যেতে পারে।

এটি 3D এবং 5D প্রযুক্তি ব্যবহার করে কম্পিউটারের মাধ্যমে এমনভাবে তৈরি করা হয়, যেটা আপনি ফিজিক্যালি এবং মেন্টালি দুইভাবেই অনুভব করতে।

• ভার্চুয়াল রিয়েলিটির প্রকারভেদ:
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি মূলত ৫ প্রকার, যেগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে বিভিন্ন কাল্পনিক জগত তৈরি করার জন্য।

Fully Immersive:
সম্পূর্ণ ভার্চুয়াল জগতকে রিয়েলেস্টিক বাস্তবমুখী করার জন্য ফুললি ইমার্সিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।

এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভার্চুয়াল জগত তৈরি করলে, আপনি মনে করবেন আপনি অন্য একটি জগত রয়েছেন।

Semi Immersive:
কোন একটি ভার্চুয়াল জগতকে আংশিক রিয়েলিস্টিক বাস্তবমুখী করার জন্য সেমি ইমার্সিভ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।

এই প্রযুক্তি বেশিরভাগ বিভিন্ন ভিডিও গেমে ব্যবহৃত হয়।

Non Immersive:
কোন ভার্চুয়াল জগতকে তৈরি করা হবে, কিন্তু সেটা বাস্তব মুখী হবে না। এই ধরনের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কে নন-ইমার্সিভ প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি করা হয়।

বিভিন্ন ধরনের কার্টুন এবং ভিডিও গেম তৈরিতে এই প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়।

Augmented Reality:
অগমেন্টেড রিয়েলিটি ভার্চুয়াল রিয়েলিটির এমন একটি প্রকার যেখানে বিভিন্ন ক্যারেক্টার আপনার মনে হবে আপনার রুমের মধ্যে আছে, কিন্তু সত্যিকারে সেটা আপনার সাথে থাকবে না।

উদাহরণস্বরূপ, বিভিন্ন হোম ডেকোরেটররা এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে আপনার বাসা কেমন হবে সেটা দেখাতে পারবে। যেমন আপনার ঘরের কোন স্থানে শোবার খাট রাখলে সেটা সুন্দর লাগবে, তিনি এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে আপনাকে অনুধাবন করাতে পারবেন।

Collaborative VR:
ভার্চুয়াল রিয়েলিটির এই ভাগে একটি নতুন জগৎ তৈরি হয়ে যায়। যেখানে আপনি এবং অন্যান্য ব্যক্তিরা একই সাথে কথাবার্তা এবং কার্টুন ক্যারেক্টার এর মাধ্যমে দেখাও করতে পারে। ভার্চুয়াল রিয়েলিটির ভাগটি অনেক উন্নত। (যেমন: পাবজি ও ফ্রী ফায়ার গেম)

• ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কি কি কাজে ব্যবহৃত হয়:
১. মেডিকেল প্রশিক্ষণ এবং প্র্যাকটিসে
২. সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ এবং ট্রেনিং
৩. ভিডিও গেমে
৪. ইন্টারটেইনমেন্ট এর ক্ষেত্রে (যেমন: মুভি)
৫. ড্রাইভিং শেখার ক্ষেত্রে (ইত্যাদি)

এছাড়া আরো অনেক কাজে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহৃত হয়।

• ভার্চুয়াল রিয়েলিটির সুবিধা:
১. শিক্ষা এবং বিভিন্ন ট্রেনিং এর ক্ষেত্রে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার ফলে এক স্থানে কাজ অন্য স্থানে বসে করা যাচ্ছে। ট্রেনিং এবং প্রশিক্ষণের সময় আপনি সুরক্ষিত থাকবেন।
২. ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে একটি কাল্পনিক জগৎ তৈরি হওয়ার ফলে, আমরা সেই জগতকে অনুধাবন করতে পারি।
৩. আধুনিক গেমিং এর ক্ষেত্রে আপনি বাস্তবতার ছোঁয়া দিতে পারছেন।
৪. বিভিন্ন ধরনের পরিকল্পনা করার জন্য ভার্চুয়াল রিয়েলিটি অনেক বেশি ব্যবহৃত হয়।

আশা করি আজকের পোস্ট এর মাধ্যমে আপনারা কিছু জানতে পেরেছেন।

সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

আমার ফেসবুক প্রোফাইল

The post ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (Virtual Reality) কি? এবং এটি কিভাবে কাজ করে appeared first on Trickbd.com.

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শুরু করার জন্য কি কি প্রয়োজন জেনে নিন

Posted:

বর্তমানে যুব সমাজের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষই ফ্রিল্যান্সিং করতে চায়। কিন্তু তারা সঠিক পরামর্শ না পাওয়ার কারণে ফ্রীলান্সিং জগতের ঢুকার কিছুদিন পরেই হারিয়ে যায়। ফ্রিল্যান্সিং জগৎ মানুষ যতটা সহজ মনে করে, তার থেকে অন্তত তিন থেকে চার গুণ কঠিন।

ফ্রিল্যান্সিং জগতে প্রবেশ করার আগে অবশ্যই আপনার বেশ কিছু জিনিস জানা প্রয়োজন। তাহলে চলুন সেই বিষয় গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি…

• সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা:
ফ্রিল্যান্সিংয়ে প্রবেশ করার আগে অবশ্যই আপনাকে কোন একটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা থাকতে হবে। কারণ ফ্রীলান্সিং জগতে আপনার একটি ভুল সিদ্ধান্তের কারণে আপনার সম্পূর্ণ ক্যারিয়ার নষ্ট হয়ে যাবে।

অনেকে একটা ভুল করে থাকেন সেটা হলো ফ্রিল্যান্সিংকে ফুলটাইম নেওয়া। আপনি যদি পড়ালেখা অথবা চাকরি করে থাকেন, তাহলে কখনোই ফ্রিল্যান্সিংকে ফুলটাইম হিসেবে নিবেন না। এতে আপনার সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হবে, কারণ ফ্রিল্যান্সিং জগতে কাজ পেতে অনেক সময় বছর লেগে যায়।

আর যদি আপনার কোন ধরনের কাজ না থাকে, সেক্ষেত্রে আপনি ফ্রিলেন্সিংকে ফুলটাইম হিসেবে নিতে পারেন। অবশ্যই কোন একটি বিষয় নিয়ে ফ্রীলান্সিং শুরু করবেন। প্রথম অবস্থায় একের অধিক বিষয় নিয়ে কাজ না করাই উত্তম।

• কৌশল:
ফ্রিল্যান্সিং জগতে কৌশলতাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ফ্রিল্যান্সিংয়ে এমন অনেক কাজ রয়েছে, যেগুলো সর্টকাটে করা সম্ভব। আপনি যদি সেই কাজগুলো কৌশল ব্যবহার করে সর্টকাটে করেন, তাহলে তাড়াতাড়ি অনেক কাজ করতে পারবেন।

আর যদি কৌশলে সর্টকাটে না করেন, তাহলে আপনার ওই কাজ করতে অনেক সময় লেগে যাবে। এ ছাড়া কোন কিছু সম্পর্কে না জানলে সেটা কিভাবে গুগল বা ইউটিউবে সার্চ করে বের করতে হয়, সেটাও জানা খুবই জরুরী।

• ইংরেজির দক্ষতা:
ফ্রীলান্সিং জগতের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ইংরেজির দক্ষতা। আপনি যে ফ্রীলান্সিং সেক্টরে কাজ করেন না কেন, আপনি যদি ইংরেজি না জানেন তাহলে আপনার বায়ারের সাথে কমিউনিকেশন ভালো হবে না।

এতে করে আপনার অর্ডার ক্যান্সেল হতে পারে, অথবা আপনার প্রোফাইলের মধ্যে ব্যাড রেটিং চলে আসবে। যেটা আপনার আইডির জন্য অনেক খারাপ হতে পারে। যদি আপনি ইংরেজি একটুও না জানেন, সেক্ষেত্রে আগে ইংরেজিটা শিখে নেন। তারপরে ফিলান্সিং জগতে প্রবেশ করুন। বর্তমানে কিন্তু গুগল ট্রান্সলেটের সাহায্য নিয়েও অনেকে ফ্রীলান্সিং করছে।

• জ্ঞান ও দক্ষতা:
ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো কোন বিষয়ের উপর জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করা। আপনি যদি কোন বিষয়ে জ্ঞান বা দক্ষতা অর্জন না করেন, তাহলে আপনি ফ্রীলান্সিং জগতের কোন কাজ পাবেন না।

আর যদি কাজও পান, তাহলেও আপনি সঠিকভাবে সেই কাজ করতে পারবেন না। এতে করে আপনার একাউন্টে বেড রেটিং চলে আসবে।

• কম্পিউটার বা ল্যাপটপ:
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য অবশ্যই আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকতে হবে। অনলাইনের মধ্যে আপনাকে অনেকেই বলবে মোবাইল দিয়েও ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। আসলে আপনি মোবাইল দিয়ে প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন না।

প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার হতে হলে অবশ্যই একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকতে হবে।

• ইন্টারনেট কানেকশন:
আপনি যদি প্রফেশনাল ভাবে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনার বাসায় ওয়াইফাই কানেকশন নিয়ে নিন। কারণ আপনি মডেম এর সাহায্যে ইন্টারনেট কিনে ফ্রীলান্সিং করলে আপনার অনেক টাকা খরচ হবে।

ফ্রীলান্সিং না প্রথমাবস্থায় কেউই এত টাকা খরচ করতে চাইবে না।

• ধৈর্য:
ফ্রী-ল্যান্সিং এ আপনার কাজ পেতে অনেক সময় কয়েক বছরও লেগে যায়। তাই অবশ্যই আপনাকে ধৈর্যের সাথে এই সেক্টরে পড়ে থাকতে হবে।

আপনি যদি ধৈর্য হারিয়ে এই সেক্টর থেকে চলে যান, তাহলে আপনি কখনো ফ্রীলান্সার হতে পারবেন না।

পরিশেষে, অযথা কোনো কাজ না শিখে এবং ইংরেজি না জেনে, ফিলান্সিং জগতে কখনো প্রবেশ করবেন না। এতে করে আপনি কোন কাজ পাবেন না, শুধু সময় এবং টাকা নষ্ট হবে।

আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে।

সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

 

ফেসবুক পেজকে জনপ্রিয় করার কয়েকটি উপায়

আমার ফেসবুক প্রোফাইল

The post ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শুরু করার জন্য কি কি প্রয়োজন জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.

জাভা ফোনেই ওয়াপকিজ সাইট গুগলে সাবমিট করা শিখুন

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি । যাই হোক আমি বেশি কথা বাড়াতে চাই না সরাসরি পোস্টের কথাতে চলে আসতে চায় ।

অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদেরকে Wapkiz site গুগলে Submit করা শেখাতে যাচ্ছি । আশা করি সকলে আমার আজকের পোস্ট পড়বেন । ভালো লাগলে লাইক এবং কমেন্ট করবেন ।

তো চলুন আমরা জাভাতেই Wapkiz site গুগলে সাবমিট করা শিখি । ট্রিকবিডিতে এটা সম্পকে কিছু লেখা দেওয়া রয়েছে । তবে আবারও আমার দেওয়ার কারণ নতুনদেরকে শেখানো ও পোস্টে ব্যাখ্যা দিয়ে উপস্থাপন করা যাতে আরও অনেক লোক শিখতে পারে ।

আমরা অনেকেই হয়তো জানিনা যে জাভা মোবাইলেই ওয়াপকিজ সাইট গুগলে সাবমিট করা যায় । হ্যাঁ আসলে এটা সত্য । তবে কিছু সুনিদিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করতে হয় । আপনাদেরকে বললে হয়তো বিশ্বাস নাও করতে পারেন তবুও বলছি । আমার বাড়িতে কোন এন্ড্রয়েড ফোন নাই । জাভাতেই সব কাজ সারি । আমার ওয়াপকিজ www.242.wapkiz.com সাইটটি জাভা মোবাইল দিয়েই গুগলে সাবমিট করা । আপনারা গুগলে সাচ দিয়ে দেখতে পারেন ।

তো গুগলে সাইট সাবমিট করার জন্য প্রথমে সাইটের panel mod এ যান । তারপর Submit to google অপশনে ক্লিক করুন ।


তারপর গুগল ভেরিফাইড ফাইল ডাউনলোড করুন ।

এখন আবার পেছনে এসে Webmaster tool verified by upload file অপশনে ক্লিক করুন ও ডাউনলোড করা ফাইলটি ছবিতে দেখানো নিয়ম অনুসারে আপলোড করুন ।

তারপর আবার Submit to google অপশনে ক্লিক করে নিচের দেওয়া ছবির মতো লিংকটিতে ক্লিক করুন ।


তারপর Verify অপশনে ক্লিক করুন ।

যদিও ক্লিক করার পর Internal 500 error দেখাবে । তবুও আশাহত না হয়ে অপেক্ষায় থাকবেন ও প্রতিদিন আপনার সাইট গুগলে সাচ দিবেন ও চেক করে নিবেন । কারণ এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে একটু দেরি হবে । কারণ ওয়াপকিজের লোক সাইটের সবকিছু চেক করে গুগলে ব্যাবহারের অনুমতি দিবে ।

কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করুন ।

The post জাভা ফোনেই ওয়াপকিজ সাইট গুগলে সাবমিট করা শিখুন appeared first on Trickbd.com.

[hot post]জাভা ইউজাররা নিয়ে নিন অসাধারন একটি ভুতুরে একশন গেম।

Posted:

Trickbdর সকল ইউজার এবং ভিজিটরদের জানাই আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।Trickbdতে সকলে নতুন কিছু শেখার জন্য আসে।তো চলুন আজকেও আমরা নতুন কিছু সম্পর্কে জেনে আসি।

আজকের এই ভূতুরে গেমটির নাম Lego Batman।যদিও এই গেমটির ব্যাকগ্রাউন্ট সেইরকম ভুতুরে নয়।তবে এই গেমটিতে যে মেইন অর্থাৎ আপনাকে দেখতে একটু ভুতুরে হবে।এই গেমটি অনেক ভালো,,কিন্তু ট্রিকবিডিতে দেখলাম এরকম একটি ভালো গেম নিয়ে কেউ পোস্ট করেনি.,তাই পোস্টটি করলাম।আপনারা হয়তো জানেন মানুষ মাত্রই ভুল হয়।আর আমিও একজন মানুষ আমার পোষ্টে যদি কোন ভুল ক্রুটি হয়।তাহলে কমেন্টে গালা গালি না করে ভুলটা ধরিয়ে দিবেন।

গেমটি সম্পর্কে: গেমটিতে আমার কাছে যে জিনিসটি সবচেয়ে ভালো লেগেছে তা হল এই গেমটির ব্যাকগ্রাউন্ট এবং একশন মুড।গেমটি খেলতে হলে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের কৌশল অবলম্বন করে করতে হবে।এই গেমটির মেইন বিষয় হলো শত্রুকে মারা এবং বোনাস নেওয়া।এখানে আপনার সামনে বিপদ আসলে অর্থাৎ শত্রু আসলে তাদের মারতে হবে।এছাড়াও এই গেমটির গ্রাফিক্স একেবারে অসাধারন।এই গেমটি একটি একশন গেম।এখানে যত ভালোভাবে আপনি খেলতে পারবেন তত তাড়াতাড়ি আপনার লেভেল আপ হবে।

তো অনেক কথা বললাম এবার গেমটির বিস্তারিত দেখে নেওয়া জাক

গেম ডিসক্রিপশন:-



Game Name: Lego Batman

Game Size: 349 Kb

Game Version: 1.0.0

Game Type: .jar

Game Vendor: Player X

Game ScreenSize: 240*320

তো এখন চলুন গেমটির কয়েকটি Screenshot দেখে বুঝে নেয়া যাক যে, গেমটি কেমন।


























যেভাবে খেলবেন:খেলা শুরু হওয়ার আগে আপনাকে কিছু দিকনির্দেশনা দিবে.. এগুলো আপনাকে ঠিকভাবে মানতে হবে।আমি প্রথমেই বলেছি এটি একটি একশন গেম।এই গেমে আপনার কাজ হল, শত্রুকে মারা এবং বোনাস নেওয়া।আপনাকে আপনার চারপাশের শত্রু এবং বোনাস এর ওপর নজর রাখতে হবে।সামনে যদি শত্রু আসে তাহলে আপনাকে 1 প্রেস কর শত্রুকে মারতে হবে।আবার আপনি যদি শত্রু থেকে সেভ মোডে যেতে চান তাহলে আপনাকে 3 প্রেস করতে হবে।আবার জাম্পিং করার জন্য আপনাকে 2 প্রেস করতে হবে।আপনি যদি জাম্পিং করে এগিয়ে যেতে চান তাহলে আপনাকে 2 প্রেস করতে হবে দুইবার।আপনি যদি ওপরের সারিতে থাকা কোনো শত্রুকে মারতে চান তাহলে আপনাকে 5 প্রেস করতে হবে।

আশা করি গেমটি আপনাদের ভালোই লেগেছে।তো আপনারা গেমটি খেলতে থাকুন।গেমটিতে অনেক লেভেল আছে।গেমটি একটি রানার গেম এবং অনেক মজার গেম।তাই ভাবলাম আপনাদের সাথেও গেমটা শেয়ার করি। তাহলে গেমটা ডাউনলোড করে খেলতে থাকুন।নিচে ডাউনলোড লিঙ্ক দেয়া হল:-

Download Game

তো বন্ধুরা আজকে এখানেই বিদায় নিতে হচ্ছে…..দেখা হবে অন্য আরেকদিন,,, নতুন কিছু নিয়ে শিঘ্রই আপনাদে কাছে আবার ফিরে আসব।আর হ্যা,, কমেন্ডে আপনাদের মতামত জানাতে ভুলবেন না।তো বন্ধুরা ভালো থাকুন… সুস্থ থাকুন… ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন।ধন্যবাদ।

The post [hot post]জাভা ইউজাররা নিয়ে নিন অসাধারন একটি ভুতুরে একশন গেম। appeared first on Trickbd.com.

Download করে নিন Bin ব্যাবহার করার সে App CCXEN Tools

Posted:

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন।আপনারা বিভিন্ন সাইটে Trial নিবার জন্য বিন ব্যাবহার করে থাকেন!

আচ্ছা কেমন হয় যদি BIN ব্যাবহার করার করার জন্য সব প্রয়োজনীয় জিনিস এক App এই পাওয়া যায়..?

কি বুঝলেন নাতো..? চলুন দেখে নেওয়া যাক
CCXEN Community এর পক্ষ থেকে বানানো CCXEN TOOLS এর বৈশিষ্ট্য। 

App Details

Name : CCXEN Tools
Size : 17 MB
Published by CCXEN TOOLS
Version : 2.5
Download : LINK 1   LINK 2

lINK  1 : যদি আপনার ফোনে Install করার সময় Play Protect Warning দেখায় তাহলে Install Anyway করে Install করে নিবেন। ( App টি Play Store এ না থাকায় এমন হতে পারে)
LINK 2 : যদি আপনার ফোনে App টি Install না হয় তাহলে এই Version নামান।

এবার বিস্তারিত দেখে নেওয়া যাক।

 

  • CC GENERATOR
    Bin ব্যাবহার করার জন্য সবার আগে প্রয়োজন পড়ে Bin থেকে CC Generate করার।তাই Home Page এ Bin থেকে CC Gen রাখা হয়েছে।
    Note : প্রথমবার Install করার পর আপনি CC GEN টি অফলাইনেও ব্যাবহার করতে পারবেন।

  • CC CHECKER : Bin থেকে CC Generator করার পর CC গুলো চেক করার জন্য একটি CC CHECKER প্রয়োজন পড়ে।তাই Number 2 & 3  তে   CC Checker রাখা হয়েছে।

  • Temp Mail : বিভিন্ন সাইটে একাউন্ট খোলার জন্য অল্প সময়ের জন্য ইমেইল এড্রেস লাগে তাই এখানে একসাথে ৩ টি সবচেয়ে জনপ্রিয় TempMail Server Add করা হয়েছে।
    Edu TempMail এ আপনি Temp Edumail পাবেন।

  • Fake Info : Bin ব্যাবহার করার সময় বিভিন্ন দেশের মানুষের নাম ঠিকানা বা পরিচয় লাগে।এইখানে আপনি এসব পেয়ে যাবেন।

  • Temp Number : বিভিন্ন সাইটে যেখানে Otp Verification লাগে সেখানে ব্যাবহার করতে পারবেন। যেমন AWS, Stripe, Azure ইত্যাদি একাউন্ট খোলার সময় কাজে লাগাতে পারেন।

  • SSN Generator : এখানে USA এর ফেক SSN পেয়ে যাবেন। Edu Mail খোলার সময় এইটা কাজে লাগে।

  • CPF GEN + CHKR : এখানে ব্রাজিলের CPF পাবেন সাথে সাথে চেক করার ও সুযোগ পাবেন

  • BDIX Proxy : BDIX SPEED Bypass এর জন্য HTTP/ S5/S4 পাবেন।
    ( এইটা Extra ভাবে লাগানো হয়েছে)

  • তারপরে নিচের দিকে CCXEN Community এর লিংকগুলো পেয়ে যাবেন। আ

আশা  করি App টা যারা Bin ব্যাবহার করেন তাদের কাজে আসবে।

 

GO TO  CC GENERATOR

 

Join Our Telegram Group to Get Fresh Bins , CC , Configs , Tools, Charged Cards, Free Premium Aaccounts

JOIN TELEGRAM

The post Download করে নিন Bin ব্যাবহার করার সে App CCXEN Tools appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments