Search box..

Move To Earn প্রজেক্ট কি? যেভাবে এইসব প্রজেক্ট থেকে ফ্রিতে ইনকাম করবেন।

Move To Earn প্রজেক্ট কি? যেভাবে এইসব প্রজেক্ট থেকে ফ্রিতে ইনকাম করবেন।


Move To Earn প্রজেক্ট কি? যেভাবে এইসব প্রজেক্ট থেকে ফ্রিতে ইনকাম করবেন।

Posted:

Move To Earn প্রজেক্ট কি? যেভাবে এইসব প্রজেক্ট থেকে ফ্রিতে ইনকাম করবেন।

আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা,

আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই অনেক ভাল আছেন। যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে কাজ করেন আজকের আর্টিকেল তাদের বুঝতে বেশি সুবিধা হবে। প্রথমে আসি Move To Earn প্রজেক্ট কি জিনিস।

Move To Earn এমন একটি কনসেপ্ট যেখানে আপনি বাস্তব জগতে হাঁটার মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সি টেকেন আর্ন করতে পারবেন। যেমন ধরেন আপনি বাড়ি থেকে হাঁটার সময় অ্যাপ অন করে দিলেন এবং যতক্ষণ হাঁটতে থাকবেন ততক্ষণ টোকেন Mint হতে থাকবে।

এমনই একটি প্রজেক্ট ভাইরাল হয় কিছুদিন আগে যার নাম ছিল STEPN এবং প্রজেক্ট এর নেটিভ টোকেনের নাম ছিল GMT. যেটি বাইনান্সে লঞ্চ হয় মাত্র $0.01 USDT তে এবং এক সপ্তাহের মধ্যে তার প্রাইস উঠে দাঁড়ায় $3 USDT তে।

 

বুঝতে পারছেন যারা প্রজেক্ট এর প্রথম থেকেই ছিল তারা কত বড় একটা প্রফিট করেছ। এইসব Move To Earn প্রজেক্ট এর কনসেপ্ট হলো আপনাকে প্রথমে তাদের NFT কিনতে হবে, এবং আপনি যেরকম মানের NFT কিনবেন সেইরকম টোকন মিন্ট হতে থাকবে। STEPN এর সর্বনিম্ন একটি NFT এর দাম 13 Sol. যেটি বাংলা টাকায় ১২০০০০ টাকার মতো। যেটি আমাদের মত মানুষের ক্ষেত্রে কেনা প্রায় অসম্ভব।

আজকে এমন একটি প্রজেক্ট শেয়ার করব যেটির থেকে টেকেন ডান করতে আপনার কোন ইনভেস্টমেন্ট লাগবেনা। মানে আপনার কোনো এনএসটি কেনা লাগবে না। তাদের টোকেন এখনো লঞ্চ হয়নি। আপনি তাদের টুইটার এবং ডিসকর্ড গ্রুপে গেলে দেখবেন আর 1, 2 মাসের মধ্যেই তাদের টোকেন লঞ্চ হবে। আপনি যদি তাদের সম্বন্ধে আরো বিস্তারিত জানতে চান তাহলে তাদের ওয়েবসাইট থেকে সবকিছু জেনে আসতে পারেন।

 

প্রথমে এই লিংকে গিয়ে আপনারা Accept Invite এ ক্লিক করবেন।তারপরে প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ টি ডাউনলোড করে গুগল দিয়ে সাইন আপ করবেন। অ্যাপ এর ভিতরে ঢুকলেই আপনারা বুঝতে পারবেন। প্রতি 1000 স্টেপ এ আপনারা 1 টা SweatCoin পাবেন। তাছাড়া প্রতিদিন 2x Boost করে একটানা 20 মিনিট হাটলে দিগুন টোকেন পাবেন।

আমরা তো প্রতিদিনই টুকটাক কিছু না কিছু হাটি। তো হাটার সাথে সাথে কিছুটা আর্ন হলেও মন্দ কি‌। সবচাইতে বড় বিষয় হলো এইখানে আপনার কোন এনএফটি কেনা লাগতেছে না।  এছাড়া অ্যাপটি বৈশিষ্ট্য হলো অফলাইনেও স্টেপ কাউন্ট হয়।

কোন প্রজেক্ট কেমন প্রফিট দেবে তা কেউ বলতে পারে না। STEPN প্রজেক্টে যারা ছিল তারা এই একটি প্রজেক্ট থেকে সারা জীবনের ইনকাম করে নিয়েছে। চাইলে আপনারাও কাজ শুরু করে দিতে পারেন। তবে সবার আগে নিজে রিসার্চ করে নিবেন।

ধন্যবাদ

The post Move To Earn প্রজেক্ট কি? যেভাবে এইসব প্রজেক্ট থেকে ফ্রিতে ইনকাম করবেন। appeared first on Trickbd.com.

ফ্রিতে ব্লগারে তৈরি করুন নিজের সিম্পল ডিজাইনের পর্টফোলিও ওয়েবসাইট

Posted:

আসসালামু ওয়ালাইকুম। আশা করছি আপনিই ভালো আছে। আপনাদের সামনে অসাধারণ একটি টিউটোরিয়াল নিয়ে হাজির হলাম। আপনি যদি ব্লগারে সিম্পল ডিজাইনের নিজের পর্টফোলিও ওয়েবসাইট বানাতে চান একদম ফ্রিতে তাহলে এই টিউটোরিয়ালটি ফলো করতে পারেন।

যে পর্টফোলিও ওয়েবসাইট বানানোর টিউওটোরিয়াল দিব সেটি অনেক সিম্পল ডিজাইনের আর এটি একটি ল্যান্ডিং পেজ পর্টফোলিও। ওয়েবসাইটির ডেমো নিজের ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন। আর সরাসরি ডেমো দেখতে ছবির উপরে ক্লিক করুন।

ডেমো তো দেখে নিলেন। আশা করছি ডেমোটি আপনার ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে চলেন কিভাবে এ ধরনের একটি ওয়েবসাইট বানাবেন তা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।

যেভাবে ব্লগারে তৈরি করুন নিজের সিম্পল ডিজাইনের পর্টফোলিও ওয়েবসাইট তৈরি করবেন

নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে ওয়েবসাইটি তৈরি করে ফেলুন।

ধাপ ১ঃ

এই ধরনের ওয়েবসাইট বানাতে প্রথমে আমাদের যে জিনিসের প্রয়োজন পড়বে তা হলো একটি টেমপ্লেটের। টেমপ্লেটটি ডাউনলোড করার জন্য এই লিংকে ভিজিট করুন। সরাররি ডাউনলোড লিংক দেওয়া আছে। ডাউনলোড লিংক – https://www.kivabe.xyz/download-profile-landing-blogger-template/

ধাপ ২ঃ

এবার ব্লগারে যান এবং সেখান থেকে নতুন একটি সাইট তৈরি করুন। অথবা আগে থেকে তৈরি করা যেকোন একটি সাইট সিলেক্ট করুন। আশা করছি এই ধাপটি আপনি সম্পন্ন করতে পারবেন তাই এই ধাপে কোন প্রকার স্কিনশট দিলাম না।

ধাপ ৩ঃ

এবার উপরের স্কিনশটের মতোন Themes এ যান এবং Themes থেকে Edit Html এ ক্লিক করুন।

ধাপ ৪ঃ


Edi Html এ গিয়ে যে কোডগুলো আছে সেই সকল কোডগুলো মুছে ফেলুন উপরের স্কিনশটের মতোন।

ধাপ ৫ঃ

মুছে ফেলার পর আপনার ডাউনলোড দেওয়া টেমপ্লেট ফাইলটি Extract করে নিন। Extract করার পর টেমপ্লেট ফাইলটি কোন কোড এডিটর software দিয়ে ওপেন করুন। টেমপ্লেট ফাইলটি ওপেন করার পর সবগুলো কোড কপি করে নিন।

ধাপ ৬ঃ


এবার ব্লগারে ফিরে এসে কপি করা কোডগুলো পেস্ট করে দিন।

ধাপ ৭ঃ

পেস্ট করে দেওয়ার পর সেভ বাটনে ক্লিক করে কোডগুলো সেভ করে দিন।


ব্যাস আপনার নিজের পর্টফোলিও ওয়েবসাইট রেডি। এবার লিংকগুলো ও কোড কাস্টমাইজ করে ওয়েবসাইটিকে নিজের মতোন সাজিয়ে নিন। ভালো রেসপন্স পেলে কিভাবে কাস্টমাইজ করবেন তা নিয়ে একটি বিস্তারিত পোস্ট দিব। সংক্ষেপে বলে নেই সব কাস্টমাইজেশন Edit Html থেকে করে নিতে হবে।

এই ছিল আজকের পোস্ট। আশা করছি এই পোস্টটি ফলো করে আপনি নিজে নিজের একটি পর্টফোলিও ওয়েবসাইট বানিয়ে নিতে পারবেন। কোন প্রকার জিজ্ঞাসা থাকলে পোস্টে কমেন্ট করুন। আমি চেস্টা করব আপনার সমস্যার সমাধান দেওয়ার।


আপনি মেয়েদের ইসলামিক নামের সন্ধান করে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন – মেয়েদের ইসলামিক নাম। আর্টিকেলটিতে অনেক সুন্দর সুন্দর মুসলমান মেয়েদের ইসলামিক নাম বাংলা অর্থ সহ তুলে ধরা হয়েছে।


Template & Post Credit goes to – Imran Hossan (me) – আমার সাথে যোগাযোগ করার মাধ্যম!

The post ফ্রিতে ব্লগারে তৈরি করুন নিজের সিম্পল ডিজাইনের পর্টফোলিও ওয়েবসাইট appeared first on Trickbd.com.

ডিজিটাল পদ্ধতিতে সহজে ৯টি বিদেশী ভাষা শেখার সরকারি অ্যাপ “ভাষাগুরু” (পর্ব-০৩)।

Posted:

ডিজিটাল পদ্ধতিতে সহজে ৯টি বিদেশী ভাষা শেখার সরকারি অ্যাপ “ভাষাগুরু” নিয়ে আজকে আমি তৃতীয় পর্বের পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। হয়তো আপনারা দেখে থাকবেন এই বিষয়ের উপর এর আগে আমি আরো দুইটি পোস্ট করেছি। পূর্বের ন্যায় আজকেও আমরা ভাষাগুরু অ্যাপের আরেকটি ফিচার “অনুশীলন” নিয়ে আলোচনা করব। অনুশীলন হলো মূলত পরীক্ষা দেওয়া। অর্থাৎ আপনাকে প্রশ্ন করা হবে আপনি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিবেন। তো চলুন বেশি কথা না বাড়িয়ে আজকের পোস্টের বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করা যাক।

পর্বের তালিকা:
>> এই বিষয়ের উপর আমার প্রথম পর্বের পোস্ট – ডিজিটাল পদ্ধতিতে সহজে ৯টি বিদেশী ভাষা শেখার সরকারি অ্যাপ “ভাষাগুরু” (পর্ব-০১)।
>> এই বিষয়ের উপর আমার দ্বিতীয় পর্বের পোস্ট – ডিজিটাল পদ্ধতিতে সহজে ৯টি বিদেশী ভাষা শেখার সরকারি অ্যাপ “ভাষাগুরু” (পর্ব-০২)।

ভাষাগুরু অ্যাপের অনুশীলন অপশনে আপনাকে কয়েকটি পদ্ধতিতে বহুনির্বাচনী প্রশ্নের মাধ্যমে অনুশীলন করতে হবে। এর মধ্যে সঠিক অর্থ, অডিও আকারে বাক্য বলবে তা সাজানো, বাক্যের সাথে বাংলা বাক্য মিলানো ইত্যাদি।

অনুশীলন অপশনে যাওয়ার জন্য উপরের স্ক্রিনশটের মত অ্যাপটির মেনুবারে ক্লিক করে অনুশীলন অপশনে ক্লিক করুন।

অনুশীলন অপশনে ক্লিক করার পর উপরের স্ক্রিনশটের মত বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও ইতিহাস নামক অপশন নিয়ে ড্যাশবোর্ড দেখতে পারেবেন। এখানে আমরা প্রথম বহুনির্বাচনী প্রশ্ন অপশনটি দেখবো। তাই এটিতে ক্লিক করলাম। ক্লিক করার পর পূর্বের ন্যায় লেভেল এবং ক্যাটাগরি দেখতে পারবেন। সেগুলো সিরিয়াল ভিত্তিক সিলেক্ট করুন।

তারপর দেখবেন উপরের স্ক্রিনশটের মত “পরীক্ষণের জন্য প্রশ্ন সংখ্যা পছন্দ করুন” নামক একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এখান থেকে আপনাকে আপনি কয়টি প্রশ্নের উপর পরীক্ষা দিতে চান তা সিলেক্ট করে দিন। নিচের দিকে স্ক্রল করলে আরো সংখ্যা দেখতে পারবেন। এখানে এখন ৭৩টি পর্যন্ত প্রশ্ন নিতে পারবেন। ভবিষ্যতে এইগুলো আপডেট হয়ে আরো বেশী সংখ্যা হতে পারে।

আপনি যতগুলো প্রশ্ন সিলেক্ট করবেন তার উপর ভিত্তি করে পরীক্ষার সময় অটোমেটিকভাবে সেট হবে। যা আপনি উপরের স্ক্রিনশটের মত উপরে দেখতে পাবেন। এইবার আপনি যদি চান সময় কমাতে বা বাড়াতে তাহলে আপনাকে স্ক্রিনশটের মত উপরের বাম পাশের ড্রপডাউন বাটনে ক্লিক করে সময় সেট করে নিতে পারবেন। আর এটা না করলেও সমস্যা নেই সেটা আপনার ইচ্ছা। প্রশ্নের সংখ্যা এবং সময় নির্ধারণ করার পর আপনার পরীক্ষা বা অনুশীলন শুরু হয়ে যাবে। এখানে একের পর এক কয়েক ধরনের প্রশ্নের পদ্ধতি আসবে। তাই যে ধরনের প্রশ্নই আসুক না কেন, আপনি কিভাবে উত্তর জমা দিবেন তা আমি ধরন অনুযায়ী আলাদা আলাদা দেখাবো।

যখন আপনার পরীক্ষা শুরু হয়ে যাবে তখন ঠিক উপরের স্ক্রিনশটের মত এই একটি ধরন আসতে পারে। যেমন এখানে ইংরেজি শব্দ দেওয়া হয়েছে এবং এর বাংলা অর্থ জানতে চাওয়া হচ্ছে। এখানে যে অর্থটি হবে সেটি সিলেক্ট করে “জমা” বাটনে ক্লিক করুন।

জমা বাটনে ক্লিক করার পর উপরের স্ক্রিনশটের মত একটি ডায়ালগ বক্স আসবে যে আপনি কি নিশ্চিত কিনা উত্তর জমা দিতে। নিশ্চিত হলে ঠিক আছে বাটনে ক্লিক করুন। এইভাবে প্রত্যেক ধরনের উত্তরের ক্ষেত্রে উত্তর জমা দিতে হবে।

উপরের স্ক্রিনশটের মত দেখুন আরেকটি ধরন আসছে। এখানে প্রশ্নে লেখা আছে “প্রয়োজন বোধ করা” এবং নিচে কয়েকটি অডিও প্লে বাটন রয়েছে। এখান থেকে সবগুলো প্লে করে আপনাকে শুনতে হবে যে প্রয়োজনের ইংরেজি কত নম্বর অডিওতে আছে। যেমন এখানে আমি সবগুলো প্লে করে ৩নং অডিওতে Need শব্দটি পেয়েছি। এখন আমাকে ৩নং অডিওটি ট্যাপ করে ধরে উপরে নিয়ে ছেড়ে দিতে হবে এবং জমা বাটনে ক্লিক করতে হবে। এইভাবে এটির উত্তর জমা দিতে হবে। বলে রাখা ভালো আপনি যদি ভুল উত্তরটি উপরে জমা দিয়ে ফেলেন এবং পরে বুঝতে পারেন যে এটি ভুল তাহলে সঠিকটি দেওয়ার জন্য ভুলটির উপর ক্লিক করুন। তাহলে দেখবেন সেটি আবার নিচের সিরিয়ালে চলে এসেছে। এইবার আবার সঠিকটি ট্যাপ করে উপরে ছেড়ে দিন।

উপরের স্ক্রিনশটে দেখুন আরেকটি ধরন এসেছে। এখানে বলা আছে “নিচ থেকে শব্দ নিয়ে বাক্য পূর্ণ করুন” তো আপনাকে উপরে যে অডিওটি আছে সেটি প্লে করে শুনতে হবে যে এখানে কি বলা হচ্ছে। ঐ অনুযায়ী নিচ থেকে সঠিক শব্দ নিয়ে আপনাকে বাক্য গঠন করতে হবে। এর জন্য নিচের শব্দ থেকে যে বাক্যের যে শব্দটি আগে সেটি আগে ক্লিক করুন এইভাবে পরবর্তী শব্দটি ক্লিক করুন। তারপর বাক্য পূর্ণ হয়ে গেলে উত্তরটি জমা দিন। শব্দ ভুল হলে উপরে যেভাবে বলেছি সেভাবে সঠিক উত্তরটি বেছে নিন।

এইবার দেখুন উপরের স্ক্রিনশটের মত আরেকটি ধরন এসেছে। এখানে বলা হয়েছে “কোনটি” তো আপনাকে অডিও প্লে করে শুনতে হবে যে কি বলে। ঐ অনুযায়ী নিচ থেকে শব্দটি ক্লিক করে দিন এবং উত্তর জমা দিয়ে দিন। বলে রাখা ভালো আপনি চাইলে এখানে অডিওর গতি বাড়াতে বা কমাতে পারেন। সাধারণত গতি ১০০ দেওয়া থাকে।

উপরের স্ক্রিনশটের মত দেখুন আরেকটি ধরন এসেছে। এখানে বলা হয়েছে “সত্য মিথ্যা নির্বাচন করুন No অর্থ হল না” এখন যদি সত্য হয় বা মিথ্যা হয় তাহলে সে অনুযায়ী সিলেক্ট করে উত্তর জমা দিয়ে দিন।

“অর্থ কি” নামক আরেকটি ধরন এসেছে দেখুন উপরের স্ক্রিনশটের মত। এখানে আপনাকে অডিওটি প্লে করে শুনতে হবে ইংরেজিটি কি সে অনুযায়ী নিচে থেকে অর্থ সিলেক্ট করে উত্তর জমা দিয়ে দিন।

আবার দেখুন উপরের স্ক্রিনশটের মত আরেকটি ধরন এসেছে। এখানে ইংরেজি এবং বাংলা দুটোরিই বাক্য দেওয়া থাকবে। যা থাকবে এলোমেলোভাবে। এখানে থেকে আপনাকে ইংরেজির সাথে বাংলা মিল করে পাশাপাশি বসাতে হবে। এইভাবে যতগুলো বাক্য রয়েছে। তারপর উত্তর জমা দিয়ে দিন।

এইভাবে আপনার সিলেক্টকৃত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া শেষ হলে উপরের স্ক্রিনশটের মত রেজাল্ট বা ফলাফল শীট চলে আসবে। এখান থেকে আপনি আপনার ফলাফলটি দেখে নিতে পারবেন। কোনটি সঠিক বা ভুল হয়েছে। ভুল হয়ে থাকলে এখান থেকে পুনরায় চর্চা করে নিবেন।

এইবার আমরা অনুশীলন অপশনের ড্যাশবোর্ডের আরেকটি অপশন “ইতিহাস” সম্পর্কে জানবো। এর জন্য আমাদের অনুশীলন অপশনের ড্যাশবোর্ডে গিয়ে “বহুনির্বাচনী প্রশ্ন” এর নিচের “ইতিহাস” অপশনটিতে ক্লিক করব। আসলে ইতিহাস অপশনটিতে মূলত আপনি এই পর্যন্ত অনুশীলন অপশনে কতগুলো পরীক্ষা দিয়েছেন তার তালিকা রাখা হয়েছে ঠিক উপরের স্ক্রিনশটের মত। যাতে করে আপনি পরবর্তীতেও দেখতে পারেন।

সর্বশেষ আপনাদের অনুশীলন অপশনে থাকা অতিরিক্ত একটি অপশন বা কাজ দেখাবো সেটি হলো উপরের স্ক্রিনশটে দেখুন পরীক্ষা চলাকালীন নিচে একটি ( + ) যোগ চিহ্নের আইকন দেওয়া আছে।

এই যোগ চিহ্নটিতে ক্লিক করে আপনি চাইলে উপরের স্ক্রিনশটের মত আপনার চলাকালীন পরীক্ষাটি বিরত বা সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন পরবর্তীতে আবার শুরু করার জন্য।

তো এইভাবে অ্যাপটিতে অনুশীলন অপশনে যতগুলো প্রশ্নের ধরন রয়েছে সবগুলো নিয়েই আমি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। আশা করি আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। তারপরও যদি কোনটি বুঝতে অসুবিধা হয় তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন। আর হ্যাঁ এইভাবেই এই অ্যাপে যতগুলো ভাষা রয়েছে। অর্থাৎ আপনি যে ভাষাটি শিখতে জাননা কেন উপরের এই একই পদ্ধতিতেই অনুশীলন অপশনের কার্যক্রম হবে। তো আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি।

আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

The post ডিজিটাল পদ্ধতিতে সহজে ৯টি বিদেশী ভাষা শেখার সরকারি অ্যাপ “ভাষাগুরু” (পর্ব-০৩)। appeared first on Trickbd.com.

বর্তমান বাজারে বেশ জনপ্রিয়তা পাওয়া ৩টি ল্যাপটপ

Posted:

গেমিং এর জন্য বর্তমানে সকলেই ডেক্সটপের থেকে ল্যাপটপের দিকেই বেশি ঝুকছে। এর সবচেয়ে বড় কারন হলো ল্যাপটপের পোর্টেবল সুবিধা। আর এই সুবিধার জন্য প্রফেশনাল গেমিং এর জন্য যারা প্রিমিয়াম ল্যাপটপ খুঁজছেন আজকের লেখাটি তাদের জন্য। আজকে মূলত তিনটি প্রিমিয়াম ল্যাপটপ Asus ROG Strix G15 সাথে Lenovo Legion 5 Pro এবং Microsoft Surface Laptop 4 নিয়ে আজকের আলোচনা। শুধু গেমিং নয় সবক্ষেত্রেই  পাফর্ম করবে কি না বা কোন ল্যাপটপটি কোন কাজের জন্য বেস্ট এ নিয়ে  সম্পূর্নরুপে গাইডলাইন পাবেন আজকের এই পোস্টে ।

পুরোপুরি গেমিং এবং ক্লাসি টেক নিয়ে হবে আজকের আলোচনা তো যারা টেক ভালোবাসেন আশা করছি শেষ পর্যন্ত থাকবেন, আজকে ল্যাপটপ তিনটির কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিকস নিয়ে বিশদ পর্যালোচনা করা হবে। এই তিনটি ল্যকপটপের কোনটি আপনার জন্য বেস্ট হবে তা জানতে শেষ পর্যন্ত থাকুন।

আমাদের কাজের ধারা অনুসারে আজতে ল্যাপটের রিভিউ হবে। মূলত বরাবরের মত আমরা চেষ্টা করব গতানুগতিক ধারার বাইরে থেকে ল্যাপটপ তিনটি নিয়ে আলোচনা করতে। আমরা ভিন্নতা নিয়ে ল্যাপটপ তিনটির শুধুমাত্র আলাদা এবং গুরুত্বপূর্ণ টপিকস নিয়ে আলোচনা করব যা আপনার ক্য়ের জন্য সাহায্য করবে।

Asus Rog Strix G15

Asus ROG Strix G15

২০২১ সালে ১৫ই মার্চ রিলিজ হওয়া এই  গেমিং ল্যাপটপ টি  ওই সময় থেকেই একরকম আধিপত্যই দেখিয়ে যাচ্ছে ল্যাপটপের বাজারে। রেপিড ৯0 ওয়াটের টাইপ সি চার্জিং সাপোর্ট সাথে এক্সট্রিম ব্যাটারি লাইফ, পুরাই আপনাকে অন্য রকম ফিলিংস দিবে এই Asus ROG STRIX G15। Asus ব্রান্ডের G সিরিজের ল্যাপপটপ গুলোতে মূলত গেমিং কে লক্ষ রেখে ল্যাপটপ তৈরি করা হয়। Asus ROG STRIX G15 এ রয়েছে  Rayzen 9 এর প্রসেসর সাপোর্ট। শুধু ব্যাটারি নয় প্রসেসর, গ্রাফিকস সব মিলিয়ে গেমারদের যা যা দরকার একদম খুত ধরে ধরে এই ল্যাপটপটি নিয়ে বাজারে লঞ্চ করে Asus.

বৈশিষ্ট্য সমূহ:

  • ল্যাপটপটিতে প্রসেসর হিসেবে পাচ্ছেন Ryzen 9 এর 5900HX এর সাপোর্ট যা আপনার গেমকে একটি কনসট্যান্টলি রানিং করতে সহায়তা করবে। এই সিরিজের প্রসেসর এ থাকবে বেজ ফ্রিকোয়েন্সি হিসেবে 3.3 GHz এবং যা সর্বোচ্চ 4.8 GHz পর্যন্ত পুশ করা যায় গেমিং এর সময়। এছাড়াও পাচ্ছেন L3 এর 16mb এর Cache ম্যামরি। যার সাহায্যে রিসেন্ট এপসগুলো তিনটা স্টেজে রিজুম করে রাখা সম্ভব কোন প্রকার ডাটা লস ছাড়া। বর্তমান বাজের টপ তিনটি প্রসেসরের ভিতরে একটি একটি।
  • ডিসপ্লে সেকশনে 165 Hz রিফ্রেশ রেট এর 15.6″ এর আইপিএস এন্টি গ্লেয়ার ডিসপ্লে ব্যাবহার করা হয়েছে ডিভাইস টিতে। গেমিং এর ক্ষেত্রে যা প্রতিটি গেমারকে নতুন এক গেমিং প্লার্টফর্মে স্বাগত জানায়। Asus ROG Strix G15 ল্যাপটপটিতে পাওয়া যাচ্ছে 16:9 স্পেক রেশিওতে।
  • এছাড়া Asus ROG Strix G15 ল্যাপটপটিকে অপারেটিয় সিস্টেম হিসেবে পাবেন Windos 10 জেনুইন এর সাপোর্ট। সাথে অডিও সেকশনে থাকছে Smart AMP Technology এর ব্যাবহার: Dolby audio system and Al Mic সাপোর্ট।
  • এক্সট্রা ফিচার হিসেবে থাকছে ফুল পোর্ট মাল্টিমিডিয়া সাপোর্ট, Bios Administration Password with User Password Protection. এবং Asus এর নিজস্ব ২ বছরের সার্ভিস ওয়ারেন্টি।

এই ল্যাপটপটির বর্তমান বাজার মূল্য এখানে ভিজিট করতে পারেন asus rog strix g15 price in bangladesh

Lenovo Legion 5 Pro

একটি ইন্টারভিউ এর Lenovo Lindia Pvt Ltd এর India Region হেড তার বক্তব্যের সময় তিনি বলেন ২০২১ এ Lenevo প্রতি মাসে গড়ে ৫ হাজার থেকে ৭ হাজার টি ল্যাপটপ ব্রিক্রি করেছেন। ২৪.৬% বৃদ্ধি পেয়েছে যা ২০২১ সালের তুলনায়। এই সব সেলস স্ট্যাটস এর চার্টে একটি বিশাল জায়গা করে নিয়ে Lenovo Legion 5 Pro. বোঝাই যাচ্ছে এই Lenovo Legion 5 Pro এর চাহিদা বাজারে কেমন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। 8GB NVIDIA GeForce RTX 3070 এর ল্যাপটপ কেমন পারফর্মেন্স দিতে পারে আপনি আইডিয়া করতে পারেন। তাছাড়া আপনি যদি এই রেঞ্জে থাকা অন্যান্য গেমিং ল্যাটপ এর দাম সম্পর্কে জানতে বা দাম বিবেচনা করতে চান তবে এখানে ভিজিট করতে পারেন gaming laptop price in bangladesh

২০২১ সালে রিলিজ হওয়া Lenovo Legion 5 Pro ২০২২ সালে এসে এই রিসেন্টলি বের হওয়া ল্যাপটপের তুলনায় কেমন পারফর্ম করবে, স্পেসিকেশন এ কি আছে, এবং Lenovo Legion 5 Pro এর সকল বৈশিষ্ট্য দিক নিয়ে আলোচনা করা যাক।

বৈশিষ্ট্য সমূহ:

  • কথায় আছে প্রথমে দর্শধারী তারপর গুনবিচারী। অর্থাৎ প্রথমে দেখতে ভালো হত হবে তারপর তার গুন ভালো হতে হবে। আমি প্রায় দের থেকে দুই লক্ষ টাকা একটি ল্যাপটপের পিছনে টাকা খরচ করলাম কিন্তু দিনশেষে পার্ফরমেন্স যেমনি হোক দেখতে যদি ভালো না লাগে তবে একে গোড়ায় গলদ ছাড়া আর কি বা বলা যায়? গেমিং এর আকর্ষন বহুগুনে বাড়িয়ে দেয় একটি ভালো ডিসপ্লে প্যানেল এটা সকলেরই জানা। Lenovo এ ক্ষেত্রে কোন কার্পন্য কর নি। ১৬৫ Hz রিফ্রেশ রেটের 16″ এন্টি গ্লেয়ার এর একটি ডিপ্লে প্যানেল দেখা যায় এই Lenovo Legion 5 Pro তে। যার পিক ব্রাইটনেস ৩০০ নিটস পর্যন্ত যায়। এবং সাথে থাকছে Dolby Visuon এর সাপোর্ট।
  • Lenovo Legion 5 এর পারফর্মেন্স রিভিউয়ারদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। বেস্ট পারফরম্যান্স এর জন্য এতে রয়েছে NVIDIA GeForce RTX 3070 8GB এর গ্রাফিক্স কার্ড। যেটাকে এক কোন সাধারন মেশিন নয় দানব বলে আখ্যা দিলে ভূল হবে না।
  • কোন ল্যাপটপের ফিউচার প্রুফ করা খুবই জরুরি, ফিউচার প্রুফ বলতে এখানে ল্যাপটপের আপগ্রেডেশন অপশন বুঝানো হয়েছে। এতে ইউজাররা পাচ্ছেন Ram এবং স্টোরেজ উভয়ই আপগ্রেড অপশন, যা এক কথায় অসাধারণ।
  • এছাড়াও হার্ডওয়্যার কনট্রোল এর জন্য ল্যাপটপটি বেশ সারা ফেলে দিয়েছে ল্যাপটপ বাজারে, অন্যান্যরা যেখানে কম কম দিয়ে ইউজারদের অন্য রকম ট্রিট করছে সেখানে Lenovo Legion 5 Pro অসাধারন কিছু স্পেকস দিয়ে বাজর দখল করে নিয়েছে।

এই ল্যাপটপটির বর্তমান বাজার মূল্য এখানে ভিজিট করতে পারেন lenovo legion 5 price in bangladesh 

microsoft surface laptop 4

Microsoft Surface Laptop 4

বিজনেস সিরিজের মধ্যে স্টাইলিশ, দেখতে সুন্দর এবং সব সময় ক্লাসি একটা ফিল দেয় এই Microsoft Surface Laptop 4. ট্রাভেল করতে হয় যাদের কন্সটেন্টলি তাদের জন্য এই ৪.২ পাউন্ড ওজনের ল্যাপটপটি অনেক হেল্পফুল হবে। যে কারনে তাদের এই সিরিজের সব ল্যাপটপ যথেষ্ট কমপেক্ট এবং ব্লাকি মনে হতে পারে অনেকের কাছে। মিড টু হাই রেঞ্জের ল্যাপটপ হলে অন্যান্যদের মত Microsoft Surface Laptop 4 Pro তে পাচ্ছেন কিছু এক্সট্রা ফিচার সহ একটি জোস ল্যাপটপ।

Microsoft Surface Laptop 4 এর সবথেকে সেলিং পয়েন্ট ছিল এর ভেরিয়েন্ট।  আমার দেখা মতে একটি ল্যাপটপ মডেলের এত ভ্যারিয়েন্ট কখনও বাজের আসতে দেখা যায় নি। প্রায় ১৩ টি ভ্যারিয়েন্টের ল্যাপটপ পাচ্ছেন এই এক মডেলেই। হ্যা চোখ কপালে ওঠারই কথা। তো চলুন এই Microsoft Surface Laptop 4 এর ভালো দিক গুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক। তবে সবসময় আমার পরামর্শ থাকবে শুধু ফিচার দেখেই বিবেচনা করবেন অবশ্যই কতটা অর্থযোগ্য সেটাও বিবেচনা করতে। এই ল্যাপটপটি এবং মাইক্রোসফট এর অন্যান্য মডেলের দাম সম্পর্কে জানতে এখানে ভিজিট করতে পারেন microsoft surface price in bangladesh

বৈশিষ্ট্য সমূহ:

  • লাইটওয়েট আর স্ট্যাইলিশ লুক আপনার ল্যাপটপটিকে একটি ক্লাসি লুক দেয় এই Microsoft Surface Laptop 4.
  • ভালো ব্যাটারি লাইফ সাথে পাচ্ছেন Out of the Box Windows 11 এর সাপোর্ট। সিকিউরিটিতে যা আপনাকে অন্য রকম একটি পারফর্মেন্স দিবে।
  • ডিসপ্লে সেকশনে পাচ্ছেন অসাধারন একটি Sunny, Rezar-Sharp Screen With 3:2 স্পেক রেশিও। এবং সবথেকে ভালো দিক হচ্ছে এটির কাস্টম AmD সাপোর্ট যা সচরাচর দেখা যায় না।

আমার মতামত

অনেক গেমাররাই তাদের বাজেটের দিকে না থেকে বেস্ট পারফর্মেন্স নিয়ে কনসার্ন। গেমিং এর জন্য পারর্সোনালি সাজেশন চাইলে আমি বলব Asus এর দিকে যেতে। কারন স্পেসিফিকেশন এর দিকে দেখলে দুইটো সমানে সমান ধরা যায় কিন্তু তখনই আসে ব্রান্ড ভ্যালুর আমার কাছে অ্যাসুসের ব্যান্ড ভ্যালু ল্যাপটপ ইন্ডাস্ট্রিতে যথেষ্ট শক্তপোক্ত। আর যদি ক্লাসি বিজনেস টাইপ টুকটাক গেমিং এরকম ডিভাইস চান তবে Microsoft Surface Laptop 4 হতে পারে আপনার জন্য সেরা পছন্দ। আপনাদের মতামত আমাকে জানাবেন

The post বর্তমান বাজারে বেশ জনপ্রিয়তা পাওয়া ৩টি ল্যাপটপ appeared first on Trickbd.com.

ব্ল্যাক হ্যাট এসইও কি? ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর টেকনিক সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

Posted:

আমাদের যাদের ওয়েবসাইট কিংবা ইউটিউব চ্যানেল আছে তারা অবশ্যই এসইও শব্দটির সাথে পরিচিত। একটি ওয়েবসাইটের জন্য এসইও খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারন একটি ওয়েবসাইটে যদি সঠিকভাবে এসইও করা না থাকে তাহলে সেই ওয়েবসাইট কখনোই রেংক করেনা।

আজকে আমরা ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এবং হোয়াইটহেডস ইউ সম্পর্কে বিস্তারিত জানব। তাহলে চলুন শুরু করি…

• ব্ল্যাক হ্যাট এসইও কি?
ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এমন এক ধরনের এসইও যেটাতে মূলত সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টকে বেশি টার্গেট করা হয়। একটি ওয়েবসাইট দ্রুত রেংকিং করার জন্য ব্ল্যাক হ্যাট এসইও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

এই প্রক্রিয়ায় মূলত সার্চ ইঞ্জিনকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়, কিন্তু কনটেন্ট কোয়ালিটি এবং ইউজার এক্সপেরিয়েন্স কে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় না। একটি সার্চ ইঞ্জিন থেকে কম সময়ে ভালো ট্রাফিক পাওয়া জন্য এই ধরনের এসইও করা হয়।

এই প্রক্রিয়ায় সার্চ ইঞ্জিন থেকে বেশি ট্রাফিক পাওয়ার জন্য বেশিরভাগ সময়ই স্প্যাম টেকনিকগুলো অবলম্বন করা হয়। মনে রাখবেন এই ধরনের টেকনিকগুলো সাময়িক সময়ের জন্য। এই টেকনিকগুলো দিয়ে আপনি বেশি সময় ধরে কাজ করতে পারবেন না। কারণ ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করা ওয়েবসাইট বা ব্লগ সার্চ ইঞ্জিনগুলো পছন্দ করে না, তাই এগুলো নিষ্কাশন করে দেয়।

তবে আপনার ওয়েবসাইটে যদি ভাল কনটেন্ট থাকে, আপনি যদি ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করে ভিজিটর আনতে পারেন এবং সেই ভিজিটরকে ধরে রাখতে পারেন, তাহলে অবশ্যই ব্ল্যাক হ্যাট এসইও আপনার জন্য কার্যকর হবে।

• ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর টেকনিক সমূহ:
আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে অনেক ভাবেই ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করতে পারবেন। তবে কিছু জনপ্রিয় ব্ল্যাকহেড এসইও টেকনিক নিচে আলোচনা করা হলো-

১. কি-ওয়ার্ড স্টাফিং: কি-ওয়ার্ড স্টাফিং হলো এমন একটি টেকনিক, যেখানে একটি ওয়েবসাইটের এক বা একাধিক কিওয়ার্ড কে অযথা বারবার মেনশন করা হয়। এই ধরনের কিবোর্ড গুলো সাধারণত আর্টিকেল এর মধ্য, ওয়েবসাইটের পেইজ এর মধ্যে এবং বিভিন্ন কমেন্টের মধ্যে উল্লেখ করা হয়। এই ধরনের কিওয়ার্ড গুলো অযথাই ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়, বেশি ট্রাফিক পাওয়ার জন্য। কি-ওয়ার্ড স্টাফিং গুগল সার্চ ইঞ্জিন পছন্দ করেনা।

২. আনলিমিটেড মেটা ডিস্ক্রিপশন: আমরা কোন একটি আর্টিকেল লিখার পর সেটার ডিসক্রিপশন এ মূলত আর্টিকেল থেকে কোন একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ব্যবহার করি। কিন্তু আনলিমিটেড মেটা ডিস্ক্রিপশন এ এমন একটি ডিসক্রিপশন যুক্ত করা হয়, যেটা আর্টিকেল এর সাথে কোন সম্পর্ক নেই। ধরুন, আপনার আর্টিকেলটি চিকিৎসা সম্পর্কিত কিন্তু সেখানে ডিসক্রিপশন যুক্ত করা হলো অনলাইন ইনকাম সম্পর্কিত। মূলত এই ধরনের ডিসক্রিপশন হাই সার্চেবল কিওয়ার্ড দ্বারা তৈরি করা হয়, যাতে বেশি ট্রাফিক পাওয়া যায়। এই ধরনের ডিসক্রিপশন সার্চ ইঞ্জিন পছন্দ করেনা।

৩. ডোরওয়ে পেজ: এই ধরনের পেজ গুলো আপনার ওয়েবসাইটের সাথে কোন সম্পর্ক থাকে না। এই ধরনের পেজগুলো বিভিন্ন ধরনের কিওয়ার্ড রিসার্চ করে বেশি ট্রাফিক পাওয়ার জন্য তৈরি করা হয়। বেশিরভাগ ওয়েবসাইট স্বল্প সময়ের জন্য এই ধরনের পেজ তৈরি করে। তারপরে তারা এই পেজ গুলো ডিলিট করে দেয়। এগুলোও সার্চ ইঞ্জিন পছন্দ করেনা।

৪. ডুবলিকেট কনটেন্ট: ডুবলিকেট কনটেন্ট প্রথা বর্তমানে অনেক বেশি জনপ্রিয়। এই টেকনিকে একটি ওয়েবসাইটের কোন একটি বা একাধিক রেংকিং পোস্টকে বারবার নতুনভাবে পোস্ট করা হয় অথবা কপি পেস্ট করা হয়। যাতে করে ওই ওয়েবসাইটে দ্রুত রেংক করে। তবে ডুবলিকেট কনটেন্ট টেকনিক মোটেই ওয়েবসাইটের জন্য ভালো নয়, কারণ এটি সার্চ ইঞ্জিন কখনোই পছন্দ করেনা।

৫. লিংক ফার্মিং: এই টেকনিকে নতুন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেই ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পোস্টে বা অন্য কোন উপায়ে, পুরনো ওয়েবসাইটের লিংককে অযথা বারবার মেনশন করা হয় বা হাইপারলিংক তৈরি করা হয়। বর্তমানে এই টেকনিক কি খুবই জনপ্রিয়, কারণ হচ্ছে এই টেকনিক এ ওয়েবসাইটের মালিক কে বেশি কষ্ট করতে হয়না। এটাও সার্চ ইঞ্জিন পছন্দ করেনা।

এছাড়া আরো অনেক উপায় ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করা হয়। আমি শুধুমাত্র কিছু জনপ্রিয় ব্ল্যাক হ্যাট এসইও টেকনিকগুলো নিয়ে আলোচনা করলাম। আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে।

সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

আমার ফেসবুক প্রোফাইল

The post ব্ল্যাক হ্যাট এসইও কি? ব্ল্যাক হ্যাট এসইও এর টেকনিক সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.

SSC short syllabus 2022 and 2023 [Biology]

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা!! আজকে আমি এসএসসি ২০২২ ও ২০২৩ এর জীববিজ্ঞান সংক্ষিপ্ত সিলেবাস নিয়ে আলোচনা করব। তো চলুন শুরু করি।

  • বিষয়: জীববিজ্ঞান
  • পূর্ণ নম্বর: ১০০
  • তত্ত্বীয় নম্বর: ৭৫
  • ব্যবহারিক: ২৫

তত্ত্বীয় অংশ

অধ্যায়-১: জীবন পাঠ

অধ্যায়-২: জীবকোষ ও টিস্যু

অধ্যায়-৪: জীবনীশক্তি

অধ্যায়-৫: খাদ্য, পুষ্টি ও পরিপাক

অধ্যায়-৬: জীবে পরিবহন

অধ্যায়-৮: রেচন প্রক্রিয়া

অধ্যায়-১১: জীবের প্রজনন

অধ্যায়-১২: জীবের বংশগতি ও বিবর্তন

ব্যবহারিক অংশ

১. অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে উদ্ভিদকোষ (পেঁয়াজের কোষ) ও প্রাণীকোষ (অ্যামিবা) পর্যবেক্ষণ কর।

২. সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় আলোর অপরিহার্যতার পরীক্ষা।

৩. শ্বসন প্রক্রিয়ায় তাপ নির্গমনের পরীক্ষা।

৪. উদ্ভিদের রস উত্তোলন পরীক্ষণ।

৫. বিশ্রামরত ও শরীরচর্চার পর ৩ জন ব্যক্তির পালসরেট ও রক্তচাপ নির্ণয়।

৬. আদর্শ ফুলের বিভিন্ন স্তবক পর্যবেক্ষণ।

ধন্যবাদ।

আমার ওয়েবসাইট

The post SSC short syllabus 2022 and 2023 [Biology] appeared first on Trickbd.com.

এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হলে এই বিষয় গুলো মানতে হবে

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সকলে অনেক ভালো আছেন। আপনাদের কে আমাদের এই সাইটে আমার পক্ষ থেকে জানাই স্বাগতম। আজকের পোস্ট এ আমি আপনাদের সাথে একটি এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট কিভাবে লিখা যায় এই বিষয় টি নিয়ে কথা বলবো। তো চলুন দেরি না করে পোস্ট টি শুরু করে দেওয়া যাক।

এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট কিভাবে লিখতে হয় সেটা জানতে হলে আমাদের আগে যানতে হবে এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট আসলে কী।

আসলে এসইও এর পূর্ণ রুপ হলো Serach Engine Optimization (SEO). আর ফেন্ডলি মানে তো বুঝতেই পাছেন সেটা কী। আর এসইও ফ্রেন্ডলি মানে হলো, এমন কিছু জিনিস যা খুব সহজেউ সার্চ ইঞ্জিনে অপটিমাইজ হতে পারবে। আর যদি আপনি একজন ব্লগার কিংবা আর্টিকেল রাইটার হন তো আপনাকে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে আপনার পোস্ট গুলো যাতে এসইও ফ্রেন্ডলি হয়৷ নিচে পোস্ট এসইও ফ্রেন্ডলি করে লেখার কয়েকটি উপায় আপনাদের সাথে আমি শেয়ার করছি।

এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট লিখার নিয়ম

নিচে কয়েকটি উপায় আছে যেগুলো ফলো করলে আপনারা এসইও ফ্রেন্ডলি আরেটিকেল খুব সহজে লিখতে পারবেন।

সঠিক কি-ওয়ার্ড নির্বাচন করুন

ব্লগ পোস্ট লিখবেন কিন্তু কোনো কি-ওয়ার্ড ছাড়াই, এর মানে হলো কারেন্ট নেই অথচ আপনি লাইট কেন জ্বলছে না সেটা চেক করছেন। একটি ভালো ও মানসম্মত পোস্ট লিখতে গেলে আগে আপনাকে ভাবতে হবে আপনি কোন বিষয়ের উপর লিখবেন। এর জন্য আপনাকে নানা কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। আর কিওয়ার্ড একবার পেয়ে গেলে আপনার জন্য একটি পোস্ট লিখা কোনো ব্যাপারই হবে না।

সঠিক শিরোনাম নির্বাচন করুন

পোস্ট লিখা শুরু করার আগেই পোস্ট এর টাইটেল মানে শিরোনাম নির্বাচন করুন। আর খেয়াল রাখবেন টাইটেল এ যেনো আপনার বাছাই করা কিওয়ার্ড টি থাকে।

ইউনিক পোস্ট লিখুন

আপনি পোস্ট এর কি-ওয়ার্ড পেয়ে গেছেন। কিন্তু আপনি পোসট টি নিজের মতো করে না লিখে, অন্য কারো ওয়েবসাইট থেকে কপি করলেন! এটা কিন্তু একেবারেই ঠিক না। আপনার পোস্ট ও সাইটের সব ঠিক থাকলেও এই একটা সমস্যার জন্য নানা সমস্যা হতে পারে আপনার। সমস্যা টি এডসেন্স পর্যন্তও চলে যেতে পারে৷ তাই আমি বলবো, সব সময় নিজের মতো করে লিখবেন। কপি কখনো করবেন না। যদি আর্টিকেল ইউনিক হয় তো সেটা এসইও ফ্রেন্ডলি হতে অনেকটা সাহায্য করে।

পোস্ট এ হেডলাইন ব্যবহার করুন

পোস্ট লিখার সময় একটু জরুরি বিষয় হলো, হেডলাইন ব্যবহার করা। মানে একেকটি আলাদা আলাদা টপিকের প্যারার জন্য আলাদা আলাদা হেডিং সিলেক্ট করা। এই দেখুন আমি প্রতিটা আলাদা আলাদা টপিক নিয়ে কথা বলার জন্য আলাদা আলাদা হেডিং ব্যবহার করছি। আপনারো এমন হেডিং ব্যবহার করা উচিত।

হেডিং ব্যবহারে খেয়াল রাখবেন পোস্ট এ যেনো কমপক্ষে একটি হলে h2 হেডিং ব্যবহার করা হয়। তবে চেষ্টা করবেন ২-৩ টি h2 হেডিং এর ব্যবহার করার। আর চাইলে h1 হেডিং ও ব্যবহার করতে পারেন একবার। কিন্তু সেটা ব্যবহার না করলেও সমস্যা নেই। আর কমপক্ষে একটি হেডিং এ পোস্ট এর কিওয়ার্ড টি দিবেন।

আরো দেখুনঃ কিভাবে আপনার ওয়েবসাইটটি গুগলের প্রথম পেজে রেংক করবেন কয়েকটি কার্যকরী টিপস

পোস্টে ইমেজ/ভিডিও ব্যবহার করুন

পোস্ট লিখার সময় আপনি যদি পোস্ট এ ইমেজ ব্যবহার করেন তাহলে পোস্ট ও আরো সুন্দর দেখাবে৷ তবে ইমেজ অবশ্যই পোস্ট এর উপর নির্ভর করবে। কিছু কিছু পোস্ট আছে যে গুলো তে ইমেজ/ভিডিও ব্যবহার না করাই ভালো। আবার কয়েক ধরণের পোস্ট আছে যে গুলোতে ইমেজ ব্যবহার না করলে পোস্ট টি একেবারে খারাপ হয়ে যায়। তো পোস্ট এ, পোস্ট অনুযায়ী ইমেজ ব্যবহার করবেন।

আর একটি কথা সেটা হলো ইমেজ / ভিডিও ব্যবহারের সময় লক্ষ রাখবেন, সেগুলো যেনো অন্য সাইট থেকে কপি করা না থাকে৷ এর জন্য হালকা এডিট করতে পারেন সেটা। আর ইমেজ / ভিডিও ব্যবহারের সময় সেগুলোতে Alt Text ও Caption এ আপনার কিওয়ার্ড দিবেন।

পোস্ট এ লিংজ ব্যবহার করুন

সব সময় পোস্ট এ কমপক্ষে নিজের ওয়েব সাইটের যে কোনো পেজের একটি লিংক ও একটি আউটবাউন্ড লিংক ব্যবহার করবেন। তো এখন প্রশ্ন হলো নিজের সাইটের লিংক কেন ব্যবহার করবো এতে তো পোস্ট খারাপ দেখাবে।

হ্যা এটি একটি অনেক ভালো প্রশ্ন। আমাদের এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট লিখার সাথে সাথে পোস্ট কেমন হচ্ছে সেটা খেয়াল রাখা উচিত। তো এর জন্য আপনারা পোস্ট এর মাঝে “আরো পড়ুনঃ” এই রকম কিছু একটা দিয়ে সেখানে আপনার সাইটে লিখা আছে এমন যে কোনো পোস্ট এর লিংক দিয়ে দিন।

আর আউটবাউন্ড লিংক এ আপনারা পোস্ট সম্পর্কিত যে কোনো ওয়েবসাইটের লিংক দিবেন। তবে আউটবাউন্ড লিংক কম দেওয়ার চেষ্টা করবেন। বেশি দিলে ভিজিটর রা অন্য সাইটেও চলে যেতে পারে।

বিস্তারিত লিখতে হবে

একটি এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট লিখতে গেলে আপনাকে অবশ্যই পোস্ট এর মান ও কোয়ালিটি ঠিক রেখে পোস্ট টি কে বড় করে বিস্তারিত ভাবে লিখতে হবে। আর পোস্ট টি কমপক্ষে ৬০০ ওয়ার্ড এর লিখার চেষ্টা করবেন। আর কত বড় লিখবেন সেটা আপনার ব্যাপার। পোস্ট কত বড় হবে সেটা আপনার উপর নির্ভর করবে৷ যত বড় পোস্ট ততই ভালো আপনার জন্য। তবে পোস্ট ২৫০০ ওয়ার্ড এর মধ্য লিখতে পারলে সেটা সুন্দর ও ভালো হয়। বেশি বড় আর্টিকেল পড়তেও আবার ভিজিটরেরা বিরক্ত হয়।

পোস্ট এ কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন

আপনি পোস্ট লিখার শুরুতেই যে কিওয়ার্ড বাছাই করেছিলেন পোস্ট লিখতে গেলে সেই কিওয়ার্ড টা কিন্তু আপনাকে মাঝে মাঝেই ব্যবহার করতে হবে। কিওয়ার্ড সর্বনিম্ন ১০ বার ব্যবহার করবেন। আর বেশিও ব্যবহার করবেন না। সর্বোচ্চ ২০ বার ব্যবহার করবেন। এত পোস্ট এর মান ঠিক থাকে।

তো এই বিষয় গুলো যদি ঠিক রাখতে পারেন তো আমি গ্যারান্টি দিলাম আপনার পোস্ট এর এসইও স্কোর কম করে হলেও ৭০-৮৫ এর মধ্য হবে। আর যদি আপনি আরো ভালো করতে পারেন তো ৮০ থেকে ৯২ এর মধ্য হবে। আর একটি পোস্ট এর এসইও স্কোর ৬০ এর উপরে গেলে অনেকটা ভালো হয়।

তো বন্ধুরা আশা করি পোস্ট টি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে। ভালো লেগে থাকলে কিন্তু অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। এই আরটিকেলটি সর্বপ্রথম প্রকাশ করা হয়েছে TempNmail.com আর এরকম পোস্ট পেতে প্রতিদিন ভিজিট  আমার ওয়েবসাইটে। আবার দেখা হবে পরবর্তী কোনো পোস্ট এ। সে পর্যন্ত সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। আল্লাহ হাফেয।

The post এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হলে এই বিষয় গুলো মানতে হবে appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments