Search box..

10Minuteschool এর কোস ফি নগদ পেমেন্ট করলে পাচ্ছেন ১০% ক্যাশব্যাক!!

10Minuteschool এর কোস ফি নগদ পেমেন্ট করলে পাচ্ছেন ১০% ক্যাশব্যাক!!


10Minuteschool এর কোস ফি নগদ পেমেন্ট করলে পাচ্ছেন ১০% ক্যাশব্যাক!!

Posted:


10Minuteschool এর কোস ফি নগদ একাউন্ট দিয়ে পেমেন্ট করলেই পাবেন ১০% ক্যাশব্যাক !!


নগদ বাংলাদেশের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের একটি । নগদ বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে নানা সুবিধা দেওয়ার মাধ্যমে । তেমনি একটি সুবিধা দিচ্ছে 10Minuteschool এর কোসের ক্ষেত্রে ।

বতমানে 10Minuteschool অনেক ধরনের কোস দিয়ে থাকে । আর খরচটা কমিয়ে আনার অনেকটা চেষ্টা করেছে নগদ । ১০% ক্যাশব্যাক দিচ্ছে নগদ ।


10minuteschool এর কোস ফি নগদের মাধ্যমে পেমেন্ট করলেই পাচ্ছেন ১০% Instant cashback অথাৎ ১০০টাকায় ১০টাকা ক্যাশব্যাক । এই অফারটির মেয়াদ মাত্র ১মাস অথাৎ ২০ জুন ২০২২ তারিখ পযন্ত এই অফারটি চালু থাকবে ।


বিস্তারিত জানতে :-নগদের ওয়েবপেজ
এছাড়া নগদের ভেরিফাইড পেজে আপনারা এই বিষয় সম্পকিত পোস্ট দেখতে পারেন ।
পোস্টটি এখানে দেখুন ।

10Minuteschool.com

The post 10Minuteschool এর কোস ফি নগদ পেমেন্ট করলে পাচ্ছেন ১০% ক্যাশব্যাক!! appeared first on Trickbd.com.

পড়ার লেখায় মনযোগ বাড়ানোর কাযকারী উপায় ২০২২।

Posted: 22 May 2022 10:14 AM PDT

আজকে যে বিষয়ে লিখব সেটা হলো
পরা শোনায় কিভাবে মনযোগি হব
ছাত্র ছাত্রীদের মনে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো পরাশোনায় কিভাবে মনযোগ দেয়া যায়।
বা লেখা পরায় মনযোগ বৃদ্ধির উপায় কী?
দেখুন যদিও আপনি মনযোগে পরাশোনা করতে চাইছেন তাহলে পরাশোনার সঠিক নিয়মকানুন গুলো আপনাকে জানতে হবে।
পরা শুনা শুরু করার আগে ছাত্র ছাত্রীদের মনে এটা বিশ্বাস রাখতে হবে যে আমি পরব এবং জীবনে পরাশোনা ছাড়া কিছু নেই।
তাই আমারা যত বর উদ্দেশ্য রাখিনা কেন জীবনে সেটা পূরণ করতে হলে আমাদের পরাশোনা ভালো করে করতেই হবে।
তাই এটা মেনে চলতে পারলেই মনে মারাত্মক ভাব জেগে উঠবে এবং লেখা পরার প্রতি আগ্রহ বারবে।
যদি পরা নিয়ে আগ্রহ না থাকে তাহলে বেশিক্ষণ পরালেখায় মন থাকবে না।ফলে ছাত্র ছাত্রীর মনে হতাশা জন্ম নিবে।
তাই এই টিপস গুলো গুরুত্বপূর্ণ
চলুন উপায়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত দেখে আসি।

লেখা পরায় মনযোগ বৃদ্ধির উপায়

তাহল চলুন
১.মনযোগ নিয়ে পড়তে বসার কিছু ছোট নিয়ম:টেবিলে পড়তে বসা।পড়ার জিনিস পত্রগুলো হাতের কাছে রাখা। বিছানায় পরতে না বসা।পরার জায়গা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা তাই মনযোগে অধিক সময় পরতে হলে এই ছোট্ট ছোট্ট নিয়মকানুন গুলো মেনে চলতে হবে।

২.পড়ার জন্য নিদিষ্ট সময় নিধারিত করা।সময়ের পড়া সময়ে পড়তে হবে।
পরাশুনা করার জন্য নির্দিষ্ট রুটিন করে নিলে পরতে আনেক সুবিধা হবে। কারন এতে কখনো কি বিষয়ে পরতে হবে সেটা আগে থেকে জানা থাকে। রুটিন বানানো না থাকলে বা টাইম টেবিল ঠিক না থাকলে সব বই একসঙ্গে নিয়ে বসে ছাত্র ছাত্রীরা বিভ্রান্তে পরে যায়।
৩.পড়ার জন্য একটি শান্ত এবং সঠিক জায়গা ঠিক করা।নিরব স্থানে পড়া।
পরার জায়গা বেশি গরম বা ঠান্ডা যাতে না হয়।যদি পরা যায়গা শান্তি পরিবেশ না হয় চিল্লাচিল্লি বা টিভি ইত্যাদি চালানো থাকে তাহলে যত মন দিয়ে পরুকনা কেন পরা শিখা হবে না।তাই মন দিয়ে পরার জন্য জায়গা শান্তি পূর্ণ ও পরিস্কার হতে হবে।

৪.পড়ার সময় অন্য জিনিসে ধ্যান না করা।অমনোযোগি হবেন না। আজ কাল বর হোক বা বাচ্চা হোকনা মোবাইল সবাই ব‍্যাবসার করে।স্মাট্ ফোনে ভিবিন্ন গেমস ফেসবুক ইন্টারনেটে ব‍্যাস্থ থাকে।ফলে পরা লেখার প্রচন্ড ক্ষতি হয়। তাই পরতে হলে এই জিনিস গুলো দুরে রাখতে হবে হ
৫.মেডিটেশন দ্বারা পড়তে মনযোগ আনা।ধ্যান করুন।এতে মাথা ফ্রেশ থাকে।
আমরা শারীরিক ভাবে যতই ঠিক থাকিনা কেন মানসিক ভাবে সুস্থ থাকা অনেক জরুরি।তাই মোডিটেসন খুব জরুরি।
৬.পড়ার মাঝে মাঝে বিরতি নেয়া।অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না।
আমরা যে কোনো কাজ যদি লাগাতার করে থাকি এটা কিন্তু অবশ্যই খুব খারাপ। তাই পরার মাঝে মাঝে বিরতি রাখা জরুরি।
৭.সব সময় নোটিস বানিয়ে পড়া।এতে গুরুত্বপূন পড়াগুলো সহজে খুজে পাবে।
নোটিশ বানাতে থাকলে পরা শিখতে এবং বুঝতে সুবিধা হয়।
৮.পুরনো প্রশ্নের সমাধান করা।এতে পরিক্ষার ভালো ধারনা আসে।
যদি গত তিন বা পাচ বছরের পুরোনো গুলো পরিক্ষার সময় সুচি হিসাবে সমাধান করতে পারেন।
৯.ভালো ঘুম অনেক জরুরি।দিনে কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘুমানো জরুরি।
মনোযোগ দিয়ে পরার জন্য ভালো ঘুম দরকার কারণ ঘুম না হলে আমরা যতই জোর করে পরিনা কেন সারাদিন দূর্বল লাগবে। তাই ঘুম জরুরি।
পড়া মুখস্ত ১০.রাখার উপায়:নিবির পরিবেশে পড়া,খুব সকালে বা গভির রাতে মুখস্ত করা।
দিনে ভাগে অনেক পরায় মন বসতে আসুবিদা হয়ে থাকে। সেটা মনে থাকেনা হ
তবে অনেক বাচ্চারা যখন খুব ভোরে পরতে বসে তখন কিন্তু দারুণ মনযোগে তারা পরে।
এছাড়া ভোরের সময় অনেক তারাতারি পরি মনে হয়ে যায়।তাই পরা মনে রাখতে যদি সমস্যা হচ্ছে তাহলে অবশ্যই ভোরে পরার চেষ্টা করুন।

The post পড়ার লেখায় মনযোগ বাড়ানোর কাযকারী উপায় ২০২২। appeared first on Trickbd.com.

[ ধামাকা পোষ্ট ] পড়ে নিন অনন্ত বিষাদগাথা বইটির প্রথম গল্প (কি আসে যায়)

Posted:

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । তাই বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক
কী আসে যায়
ইরতিজা আলম জয়ীতা
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ
Linguistic Secretary, Alate

রাত ২.২৬।
কিছু জটপাকানো চিন্তা নিয়ে বাইরে তাকিয়ে আছি আমি। জানালার বাইরে রাতের
শহর, আধঘুমন্ত শহরটা দেখতে কেমন মায়া লাগে। নিয়নের আলো জ্বেলে শহরটাকে
পাহারা দিচ্ছে পিচঢালা কালো রাস্তাগুলো- স্রোতহীন নদীর মতো। কখনো কখনো নদীর
বুকে ঢেউয়ের দোলার মতো দু’একটা গাড়ি ছুটে যাচ্ছে রাতের নীরবতায় ফাটল ধরিয়ে।
লোকে আমাকে কবি বলে। দু’কলম লিখতে জানলেই কবি হওয়া যায় না। কবি হতে
হলে প্রাচীন কিছু গল্প জানতে হয়। যেমন- আমার বাসার পাশের এই আমগাছটার বয়স
কতো? তার পাতায় পাতায় কোন রূপকথা লেখা আছে? কিংবা সিলিংফ্যানের আড়ালে
লুকনো টিকটিকিটা ঠিক কেন এভাবে চুপ হয়ে বসে আছে?
যাকগে, এরকম কিছু উদ্ভট চিন্তা আমার মাথায় প্রায়ই আসে, গুটিশুটি মেরে প্রভুভক্ত
কুকুরের মতো বসে থাকে মাথার ভেতরে। এগুলোকে আমি আর পাত্তা দিই না এখন,
ব্যস্ততার অজুহাতে তাড়িয়ে দিই বারবার। আমার দৃষ্টি জানালা ছাড়িয়ে আকাশ ছোঁয়।
কালো আকাশটাকে এত গুমোট মনে হয় কখনো কখনো! এই যেন বুকের উপর ভার
হয়ে চেপে বসবে। আর বুকের ভেতর একটা পাথর বয়ে বেড়ানোর তীব্রতা আমি ছাড়া
কেই বা ভালো বুঝে? আধখানা একটা মরা চাঁদ ঝুলে আছে তারাহীন আকাশে। কেমন
ফ্যাকাশে একটা আলো। বারান্দার হলদে আলো চাঁদের আলোর সাথে মিশে একাকার
হয়ে গেছে। আচ্ছা আমাদের জীবনও কি ঠিক এই মরা চাঁদটার মতো না? মৃত একটা
আত্মা নিয়ে শরীর বাঁচিয়ে রাখার সাধারণ একটা চেষ্টা না শুধু? জীবনের মানে কী অনেক
ব্যাপক? অনেক বিস্তৃত? অনেক গভীর কোনো মানে আছে না-কি এই জীবনের?
আমাকে লোকে কবি কেন বলে? কবিদের তো কাজ সবকিছুর মধ্য থেকে শুভ্রতা
টেনে আনা। কই আমি তো তা পারি না? এই যেমন, এই মরা চাঁদ দেখে আমার ভিতরে
কোনো আক্ষেপ জাগছে না। কই আমি তো ভরা পূর্ণিমা দেখে গৃহত্যাগী হতে চাইনি
কখনো? আমার কাছে ক্ষুধা আর কবিতা এক পাল্লায় মাপার মতো যন্ত্র নেই। আমি
পথকে নদী ভাবতে পারি ঠিকই, কিন্তু সেই নদীতে ভেসে কোনো এক উজানের দিকে
নৌকা বাইতে পারি না। খালি পায়ে পথ হেঁটে হিমু হওয়ার শখ জাগলেও স্যান্ডেলের
মায়া ছাড়তে পারি না। আসলে মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় সন্তানদের কবি হলে ঠিক চলে
না।
আমার সবটুকু কাব্যপ্রতিভা তাই বাংলা অ্যাসাইনমেন্টের অফসেট পেপারে। আমার
রচনা করা মানবিক উপাখ্যানগুলো সেমিস্টার শেষে উঁইপোকায় কাটে কোনো এক বদ্ধ
স্টোররুমে। আমার মনে পড়ে যেদিন কবিতার খাতাটা বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছিলো, আর
আমি তখন ব্যস্ত ছিলাম কোনো এক ত্রিকোণমিতির সমীকরণ মেলাতে। যখন দেখতে
পেলাম খাতাটা, ততক্ষণে ভিজে একসা হওয়া খাতাটা থেকে আমার কবিতাগুলি মুক্তি
পেয়ে গেছে। কালো কালি পানিতে মিশে গেছে। "অজস্র রাতের তারা- আলো নিভিয়ে
দাও, অন্ধকারে হোক আমার বসতি; আর গোধূলির আলো থাকুক তোমার- সোনালি
আলোয় রাঙা তোমারে আমি দু’চোখ মেলে শুধু দেখি"— এসব বাক্যের জন্য শোক করার
চেয়ে ত্রিকোণমিতির সমীকরণটাই বেশি জরুরি মনে হয়েছিলো। তবে হ্যাঁ, দু’এক
ন্যানো সেকেন্ডের জন্য হাত কেপেছিলো ঠিকই। বিংশ শতাব্দীতে শোকের বয়স হয়তো
ন্যানো সেকেন্ডেরও কম।
কাব্যপ্রতিভা আমার কাজে লাগেনি কখনোই। বাংলা সৃজনশীলে গত্বাঁধা আটটি নাম্বারই
ছিলো আমার কাব্যের রিপোর্টকার্ড। প্যাস্কেলের সূত্র মেলাতে মেলাতে আমার ধীরগতির
জীবনের একমাত্র বলটা কখন যেনো বিপরীত বলে একদম মিলিয়ে গেলো— বুঝতেই
পারিনি। মাঝেমধ্যে মনে হতো ঠিকই, কী লাভ জৈব যৌগ পড়ে, যেখানে জীবনের
যোগটুকুই মিলানোর ক্ষমতা আমার নেই? আমার জোরালো গলার বক্তব্যগুলো একে
একে মারা যেতে লাগলো চিৎকার করে ভূগোলের সীমা পরিসীমা মুখস্থ করতে গিয়ে
মধ্যরাতে নিঃশব্দ কিছু চিৎকার ঘরের দেওয়ালগুলোয় বাঁধা পেয়ে ফিরে আসতে লাগলো
আমার কাছেই। যত জোরে বের হতো সেসব চিৎকার, ফিরে আসতো তার চেয়ে আরো
অনেক বেশি তীব্রতা নিয়ে। আমি ভাবতাম, জাগতিক পদার্থের সূত্রগুলো
• মানবিক নিয়মে খাটে না? কবিতা নিয়ে যে তীব্র প্রেম ছিলো আমার, কিংবা অপ্রেম,
বলি না কেন- শীতের ঝরে যাওয়া পাতাগুলোর মতো কোনো এক রাতে তা ঝরে গেছেনিঃশব্দে । এক ঋতু আফসোস আর এক বারান্দা হাঁটুজলে ভিজে আমি মৃত প্রেমের শোক
করেছি বড়জোর এক সপ্তাহ। এরপর আর মনে পড়েনি তাকে। তবে ব্যস্ত দিনগুলোয়,
লাইব্রেরিতে বইয়ের মাঝে, দিনের ব্যস্ততম চায়ের চুমুকে কিংবা বৃষ্টিবিলাসের অমিয়
মুহূর্তগুলোতে— কাউকে বা কোনো কিছুকে যদি মনে পড়ে থাকে তবে তা আমার এই
প্রথম প্রেম। কবিতাকে ভালোবেসে আমি ব্যর্থ প্রেমিকার মতো কবিতার হাড়গোড় নিয়ে
বেঁচে আছি। কবিতায় পেট ভরে না- এ মহাসত্য বোঝার পর থেকে আমি ছেড়েছি
কবিতাকে- কিংবা কবিতাই আর থাকতে চায়নি আমার সাথে। এ কারণেই কবিতার
কথা বড় মনে পড়লেও, আমি কবিতা লিখি না। লিখতে পারি না। আমার মাথার
ভেতরে চলতে থাকা ঘোরগাড়ির ছন্দে ছন্দ মিলিয়ে দুইটা শব্দ লিখার ক্ষমতাও আমার
এখন আর নেই ।
রাত ২.৪৯
কলেজের অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়ার শেষদিন কালকে। চারটা সাজেক্টের
অ্যাসাইনমেন্ট কম্পলিট হয়নি এখনো। শেষ করতে হবে আজকে রাতের মধ্যেই।
আচ্ছা, এক্সামের ডেট দিয়েছে কী? রুটিনটাও একবার চেক করা দরকার। এতো এতো
কাজের ভিড়ে এখন রাত্রিবিলাস করার কোন মানে হয় না। এই রে, চা এর কাপে সর
পড়ে গেছে, চুমুক দেওয়ার কথা মনেই ছিলো না। এক চুমুকে সবটা চা শেষ করলাম।
আমার চিনি বেশি দেওয়া চা ঠান্ডা হয়ে বিস্বাদ শরবতে পরিনত হয়েছে। কলমদানি
থেকে কলম বের করলাম।
"কোন কোন দেশগুলো আমাদের আমদানি ও রপ্তানি বানিজ্যে বৃহৎ ভূমিকা রাখে?"
"২০২০-২০২১ অর্থবছরে বিশ্ব অর্থনীতিতে তৈরী পোশাকের বানিজ্যিক হার কেমন
ছিলো? ব্যাখ্যা করো।"
"২০২১-২০২২ অর্থবছরে সম্ভাবনাময় বানিজ্য খাতগুলোর ব্যাখ্যা দাও।"
আমি লিখছি, এসব অর্থনীতির কঠিন ব্যাখ্যা আমার কলম থেকে বের হয় খুব স্বাচ্ছন্দ্যে।
আমি ধীর স্থিরভাবে বিশ্লেষণ করি বিশ্ব অর্থনীতির দুরূহ সম্ভাবনাগুলো, কলম দিয়ে আমি লিখি বাজেট প্রনয়ণের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট। অথচ আমাকে দেখলে কে বলবে বুকের
ভেতর একটা সামুদ্রিক তুফান নিয়ে আমি শান্তভাবে লিখে যাচ্ছি ভৌগোলিক উপাখ্যান?
আমার কাছে আমার সহজ বিষণ্নতার ব্যাখ্যা বড় সহজ হলেও বিষণ্নতার একটা চিঠি
লিখতে গিয়ে বারবার ফুরিয়ে যায় আমার কলমের কালি। বজ্রাঘাতের মতো থেমে যায়
আমার হাত। আমার আকাশ বাতাস বিদীর্ণ করা চিৎকারগুলো খুব বেশি মূল্যহীন।
কেন যেন হঠাৎ, হঠাৎ আমার ভিতরে চাওয়া থাকা সবটুকু ক্ষোভ যেন ফেটে
পড়তে চাইলো। ঝড়ের রাতে দরজা জানালায় কপট আঘাতের মতো মগজের প্রতিটা
কোষে কোষে প্রতিধ্বনিত হতে লাগলো আমার আশৈশবের সমস্ত চিৎকার। আমি ক্লান্তভাবে তাকে প্রতিহত করতে চাইলাম । আমার অনেক কাজ বাকি , এসব কবিতার প্রেমকে মূল্য দেওয়ার সময় আমার নেই। টাইপরাইটারের আদিম খটখট শব্দের মতো
করে শব্দ হতে লাগলো মস্তিষ্কের খুব গোপন কোনো প্রকোষ্ঠে। একটা একটা করে অদৃশ্য
শব্দ লিখা হচ্ছে-
"তারা ঝরে গেছে প্রায় দেড়শো বছর আগে,
রারের বাতাসে ন্যাপথলিনের ঘ্রাণ-
মেকি উল্লাস মিশে যায় চেনা উৎসবের সমারোহে….."
রাত ৩.১৮
আমি উঠে দাঁড়ালাম। একটানে ছিঁড়ে ফেললাম আমার ত্রিকোনমিতির খাতাটা, ছিড়ে
ফেললাম দেওয়ালে টাঙিয়ে রাখা দেশগুলোর মানচিত্রি, অসম্পূর্ণ অর্থনৈতিক
সমীক্ষাগুলোও ছিঁড়ে ফেললাম- কেননা এগুলো সম্পূর্ণ করার বিন্দুমাত্র ইচ্ছে আমার
নেই। আমি লিখতে বসলাম। পুরনো ভেজা নষ্ট সেই খাতাটা, যা আমি নিজের অজান্তেই
রেখে দিয়েছিলাম কোনো এক সমারোহের জন্য- সেই খাতার ঘোলা পৃষ্ঠায় লেখা হতে
থাকলো একের পর এক শব্দ, আনাড়ি কিন্তু স্পষ্ট।
"ভিতর-বাহির খুব ভাংচুর,
কে আসে, কে যায়; আর দেশলাই জ্বলে আগুনের ছদ্মনামে,
একফোঁটা অন্ধকার বেঁচে থাকে যুগ যুগ ধরে।
এসো দ্বিপাক্ষিক সত্যকে শূলেবিদ্ধ করি,
তারপর, অন্ধকার যেগে থাক দেশলাই কাঠিতে-
আমার কিছু যায় আসে না।”
নামতার মতো আওড়ালাম মনে মনে, ‘আমার কিচ্ছু যায় আসে না, আমার কিচ্ছু যায়
আসে না।’ ধুর ছাই, নামতা না- কবিতা। কবিতার মতো করে বললাম মনে মনে,
‘আমার প্রকৃতপক্ষেই কিছু যায় আসে না।’ আমি ফিরে পেয়েছি আমার প্রেমকে। এতদিন
যে না পাওয়া, যে অপ্রেম আমাকে কুড়ে কুড়ে খেয়েছে, আজ তার দিন শেষ। কাল কি
হবে তা জানি না, জানার প্রয়োজন নেই।
কীই বা আসে যায়?

তো আজকে এই পর্যন্তই । আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । অনেক কষ্ট করে লিখেছি । পরের গল্প চাইলে কমেন্ট করুন । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমি

The post [ ধামাকা পোষ্ট ] পড়ে নিন অনন্ত বিষাদগাথা বইটির প্রথম গল্প (কি আসে যায়) appeared first on Trickbd.com.

যৌবন ধরে রাখতে কোন কোন খাবার গুলো খাওয়া দরকার

Posted:

যৌবন ধরে রাখতে আমরা কত কি না করে থাকি। সকলেই চায় যৌবন ধরে রাখতে। যৌবন ধরে রাখতে হলে পুষ্টিকর খাবার ছাড়া কোনো বিকল্প পথ নেই।

নিজেদেরকে সুস্থ রাখতে পুষ্টিকর খাবারের দিকে ভালো ভাবে নজর দিতে হবে। চলুন জেনে নিই কী কী খাবার খেলে যৌবন অনেক সময় ধরে রাখা যাবে।

সামুদ্রিক মাছ:

যৌবন ধরে রাখতে হলে সামুদ্রিক মাছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। দীর্ঘ সময় যৌবন ধরে রাখতে হলে আমাদের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় লাল মাংস পরিবর্তে সামুদ্রিক মাছ রাখা উচিত। সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার ফলে শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের অভাব পূরণ হয়।

কলা:

কলা তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ, বি, সি এবং পটাশিয়াম রয়েছে। পটাশিয়ামের অভাবে ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়, কলা আমাদের দেহে পটাশিয়ামের অভাব পূরণ করে এবং ত্বকের রুক্ষতা দূর কর।

আবার কলার ভিটামিন-বি এবং পটাশিয়াম মানবদেহের যৌন রস উৎপাদন বৃদ্ধি করে। একই সাথে কলাতে আছে ব্রোমেলিয়ান যা শরীরের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।

দই:

দই আমাদের প্রায় সকলেরই পছন্দের একটি খাবার। দই আমাদের ভুড়ি ও কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। সেই সাথে যারা যৌবন ধরে রাখতে চাই তাদের নিয়মিত দই খাওয়া উচিত। দই এর মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন। যা আমাদের শরীরের গঠন ভালো রাখে। হাড়ের ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে।

তাছাড়াও দই আমাদের বয়সজনিত রোগগুলো প্রতিরোধে অনেক সাহায্য করে।একই সাথে দই ত্বককে দাগমুক্ত রাখে।

পালং শাক:

পালং শাক মধ্যে প্রচুর পরিমাণে লুটেইন থাকে , যা যৌবন ধরে রাখতে অনেক সাহায্য করে। প্রায় প্রতিদিন পালং শাক খাওয়ার ফলে ত্বকের এবং চোখের বয়সজনিত সমস্যা কমে আসে। পাশাপাশি পালং শাকে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন। যা শরীরের নানা রকম অসুবিধা দূর করে এবং আমাদের শরীরে পুষ্টি ও শক্তির যোগান দেয়।

ফলমূল:

ফলমুলে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ফাইবার ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এই উপাদান গুলো শরীরে পুষ্টি জোগায় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। যৌবন ধরে রাখার জন্য নিয়মিত ফলমুল খাওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।

সবুজ শাক-সবজি:

সবুজ শাক সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে যা শরীরের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি শরীরকে সুস্থ সবল রাখে।

আমলা:

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় আমলাকে পুরুষের শারীরিক সক্ষমতা মূল মন্ত্র হিসেবে বলা হয়। পুরুষের শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখার জন্য আমলা অনেক কার্যকর।

কমলালেবু:

আমাদের শরীরের জন্য কমলা অনেক উপকারী একটা ফল। কারণ কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। যেটি আমাদের ত্বক টানটান ও উজ্জ্বল রাখতলতে সহায়তা করে।

রসুন:

রসুনে এলিসিন নামক এক উপাদান আছে যা ইন্দ্রিয় গুলোতে রক্তের প্রবাহের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে এবং দেহে যদি দৈহিক কোনো সমস্যা থাকে তাহলে রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

গাজর ও টমেটো:

টমেটো এবং গাজর ত্বক ও শরীরের জন্য খুবই উপকারী উপাদান। এগুলো বিশেষত যৌবন ধরে রাখার জন্য অনেক উপকারি। গাজর ও টমেটো তে প্রচুর পরিমাণে ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। তাছাড়াও বিটা ক্যারোটিন ও লুটেইন থাকে।

ডার্ক চকলেট:

ডার্ক চকলেটে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। যা আমাদের শরীরের জন্য পুষ্টি জোগাতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

মিষ্টি কুমড়ার বিচি:

মিষ্টি কুমড়ার বিচিতে প্রচুর পরিমাণে সাইটোস্টেরোল আছে। মিষ্টি কুমড়ার বিচি পুরুষ দেহের ভিতর টেসটোস্টেরন হরমোনের ভারসাম্যতা রক্ষার জন্য কাজ করে। এটিতে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ফ্যাটি এসিড পুরুষ দেহের শক্তি বাড়ায়। পুরুষদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কুমড়ার বিচি সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

মিষ্টি কুমড়ার বেগুনি খাইয়েন না আবার 😁

অলিভ অয়েল:

রান্নার জন্য অলিভ অয়েল তৈল ব্যবহার করলে শরীরের মধ্যে থাকা ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায় তাছাড়াও শরীরে মেদ জমে না। পাশাপাশি ঘুমানোর আগে দৈনিক ত্বকে অলিভ অয়েল লাগালে ত্বকে সহজে বলিরেখা পরে না।

আঙ্গুর:

যৌবন ধরে রাখতে হলে আঙ্গুরের কোনো জুড়ি নেই। আঙ্গুরে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। আঙ্গুর ফল প্রতিদিন খেলে ত্বক এবং দেহ সুন্দর ও সুস্থ থাকে।

তাই আমাদের যৌবন ধরে রাখাতে হলে পুষ্টিকর খাবার ছাড়া কোনো বিকল্প রাস্তা নাই।

 

লিখার মধ্যে কোনো ভুল হয়ে থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

আল্লাহ হাফেজ।

The post যৌবন ধরে রাখতে কোন কোন খাবার গুলো খাওয়া দরকার appeared first on Trickbd.com.

ভোটার তালিকায় নাম তুলুন, ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম চলতেছে।

Posted:

আপনি কি বাংলাদেশের একজন নাগরিক। কিন্তু এখনো ভোটার হতে পারেননি অথবা আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নেই। তাহলে এখনই সুযোগ আপনার ভোটার হওয়ার এবং জাতীয় পরিচয় পত্র হাতে পাওয়ার। আসলে আপনার যদি জাতীয় পরিচয় পত্র না থেকে থাকে। তাহলে আপনি দেশের মধ্যে থাকা অনেক ধরনের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। যেটা আপনারা কোন কাজে ক্ষেত্রে গেলে বুঝতে পারবেন। তাই যেহেতু এখন সুযোগ এসেছে তা করার। তাই দেরি না করে করে ফেলেন। তো এই ভোটার তালিকা হালনাগাদের মধ্যে নিজের নাম উঠাতে আপনার কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে তা জানতে পোস্টটি ভালো করে পড়ুন।

প্রায় সারা বাংলাদেশের সবগুলো জেলা এবং উপজেলায় গত ২০ তারিখ ২০২২ইং থেকে ভোটার হালনাগাদ কার্যক্রম চালু হয়েছে শুধুমাত্র বন্যা কবলিত কিছু অঞ্চল ছাড়া। যা নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করতেছে। তাই আপনার লক্ষ্য রাখতে হবে যে কখন বা কবে আপনার বাড়িতে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা তথ্য সংগ্রহের জন্য যাবে। আর এর জন্য আপনি আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়ে থাকতে হবে। যাতে করে কর্মকর্তা আপনার বাড়িতে গেলে প্রয়োজনীয় যে কাগজপত্রাদী লাগে সেগুলো সাথে সাথে দিতে পারেন। তো এর জন্য মূলত এই পোস্টটি আপনাকে ভালো করে পড়তে হবে।



কোন কোন উপজেলাতে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হবে, কত তারিখ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হবে এবং কত তারিখে নিবন্ধন সম্পন্ন করা হবে তা দেখতে উপরের স্ক্রিনশটগুলি ভালো করে দেখে নিন। অথবা এই স্ক্রিনশটগুলির একসাথে পিডিএফ ফাইল পেতে এই লিংকে ক্লিক করুন।

ভোটার হালনাগাদের সময়সীমা:
আসলে বাংলাদেশের সকল জেলা বা উপজেলায় একসাথে ২০/০৫/২০২২ইং থেকে শুরু হয়ে ০৯/০৬/২০২২ইং তারিখ পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহের কাজ করা হবে। তবে নিবন্ধন কার্যক্রমের তারিখটা এলাকা ভিত্তিক আলাদা আলাদা সময়ের মধ্যে হবে যা উপরের স্ক্রিনশটগুলি খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন। তো আপনি যে এলাকার সে এলকাটি দেখলেই হবে। আর মনে রাখবেন যে এলাকার নাম এখানে নেই সেগুলো ধাপে ধাপে পরবর্তীতে আগামী ২০ নভেম্বর ২০২২ইং তারিখ মধ্যে তথ্য সংগ্রহ করা হবে।

<ভোটার হওয়ার যোগ্যতা:
এইবারে তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতিটা আলাদা। আগে ১৮ বছর বা তার উপরের বয়সের ব্যক্তিদের তথ্য নেওয়া হতো এবং তাদের আইডি কার্ড দেওয়া হতো। তবে এবার যাদের বয়স ১৫ বছর বা তার উপরে তাদেরও সবারই তথ্য সংগ্রহ করা হবে। কিন্তু বয়স অনযায়ী ধাপে ধাপে সেগুলোর আইডি কার্ড দেওয়া হবে। তো এইবারের নিয়মানুযায়ী আপনার বয়স যদি ১৫ বা তার উপরে হয়ে থাকে তাহলে নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে আপনার তথ্য দিতে পারেন। এতে করে আপনার আইডি কার্ড করার জন্য প্রাপ্ত বয়স না হলেও কাজটা একধাপ এগিয়ে থাকলো। পরবর্তীতে সময় অনুযায়ী কার্ডটি পেয়ে যাবেন। তো সেটা কবে পাবেন তা আমি নিচে উল্লেখ করে দিব।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র করার জন্য কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন পড়বে। কাগজগুলো হলো নিবন্ধন ফরম-২ যেটা কর্মকর্তা দিবে এবং উনি সেটা পূরণ করবেন। এছাড়া আপনার অনলাইনকৃত জন্ম সনদ, আপনি যদি শিক্ষার্থী হোন বা পড়ালেখা করে থাকেন তাহলে আপনার যেকোন একটি সার্টিফিকেট এর ফটোকপি, নাগরিক সনদ, হোল্ডিং ট্যাক্স বা বিদ্যুৎ বিল অথবা বাড়ি ভাড়া পরিশোধের রশিদের ফটোকপি। তো এই প্রয়োজনীয় কাগজগুলি গুছিয়ে নিজের কাছে সংরক্ষণ করে রাখবেন। যাতে কর্মকর্তা আপনার বাড়িতে আসলে আপনি তাৎক্ষণিক দিতে পারেন। মনে রাখবেন কর্মকর্তা যখন আপনার বাড়িতে গিয়ে আপনার তথ্য সংগ্রহ করবেন তখন তিনি ফরম-২ নামক একটি ফরমে আপনার সম্পূর্ণ ডাটা বা তথ্য পূরণ করবেন এবং আপনাকে একটি কপি বা নকল দিবেন। যাতে করে আপনি প্রথম ধাপে সাথে সাথে দেখে নিতে পারেন আপনার দেওয়া কোন তথ্য ভুল এন্ট্রি বা পূরণ করা হয়েছে কিনা। যদি সব ঠিকঠাক থাকে তাহলে তিনি আপনাকে একটা ফরম দিবে যেটাতে উল্লেখ থাকবে কত তারিখে আপনার নিবন্ধন করা হবে। তো সে তারিখ অনুযায়ী আপনাকে নিবন্ধনের কার্যালয়ে গিয়ে আপনার ছবি, ফিঙ্গার এবং চোখের আইরিশ দিয়ে কার্যক্রম সম্পন্ন করে আসতে হবে। এছাড়াও আপনি যেদিন নিবন্ধন করবেন অর্থাৎ ছবি, ফিঙ্গার এবং চোখের আইরিশ দিতে যাবেন এবং দিবেন। সেদিন আপনার সকল কার্যক্রম সম্পাদনের পরে আপনাকে দ্বিতীয় ধাপে আরেকটি কপি দেওয়া হবে। যেটার মাধ্যমে আপনি দেখে নিতে পারবেন আপনার দেওয়া ডাটা বা তথ্য টাইপিং এর কারণে ভুল হয়েছে কিনা। যদি হয়ে থাকে তাহলে তা তাৎক্ষণিক ঠিক করে নিতে পারবেন। এই সুযোগটি এইবারই প্রথম রাখা হয়েছে। কেননা বিগত কয়েক সাল ধরে যে নিবন্ধনগুলো করা হয়েছে সেগুলো জন্ম তারিখ সহ নামে বেশ ভুল লক্ষ্য করা গেছে।

জাতীয় পরিচয়পত্র কবে পাবেন:
আপনার যদি বয়স ০১লা জানুয়ারি ২০০৫ইং সাল বা তার আগের হয়ে থাকে অর্থাৎ ১৭ বা ১৮ বছরের উপরে হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনার আইডি সম্ভাব্য তারিখ ০২য় মার্চ ২০২৩ইং সালে পেতে পারেন। আর আপনার বয়স যদি ০১লা জানুয়ারি ২০০৬ইং সাল বা তার আগে হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনার কার্ডটি সম্ভাব্য ২০২৪ সালের ০২য় মার্চে পেতে পারেন। সর্বশেষ আপনার বয়স যদি ০১ জানুয়ারি ২০০৭ইং সাল বা এর আগের হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনাে জাতীয় পরিচয়পত্রটি সম্ভাব্য তারিখ ০২য় মার্চ ২০২৫ইং সালে পেতে পারেন।

কিছু কথা:
আপনি যদি শিক্ষার্থী হোন তাহলে ভোটার তালিকায় আপনার নাম, পিতার ও মাতার নাম ও জন্ম তারিখ এগুলো সার্টিফিকেট অনুযায়ী দিবেন। কেননা তানাহলে আপনার সার্টিফিকেটের কোন মূল্য থাকবে না। ভালো করে করে বারবার আপনার দেওয়া ডাটাগুলো সঠিকভাবে পূরণ এন্ট্রি হয়েছে কিনা তা দেখে নিবেন। তারপর আপনাকে ডেলিভারী স্লিপ হিসেবে একটি ছোট্ট স্লিপ বা ফরম দিবে সেটি যত্নসহকারে সংরক্ষণ করে রাখবেন। যাতে করে যেদিন আপনার আইডি কার্ড দেওয়া হবে সেদিন এটি দিয়ে আনতে পারেন। মনে রাখবেন ০১লা জানুয়ারি ২০০৭ইং সাল বা এর আগে যাদের জন্ম কিন্তু কোন কারণে এখনো ভোটার তালিকায় নাম উঠাতে পারেননি এবং জাতীয় পরিচয়পত্র পাননি তারাও কিন্তু এখন ভোটার তালিকায় নাম উঠানোর সুযোগ পাবেন। তাই অবহেলা না করে এই সুযোগটি কাজে লাগান। তানাহলে পরবর্তীতে কাজে ক্ষেত্রে গিয়ে সমস্যার সম্মুখীন হবেন।

অনেক বলে ফেললাম আজকে। বলতে বলতে পোস্টের শেষ পর্যায়ে চলে আসলাম। আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে এবং আপনাদের উপকারে এসেছে। এখন কখা হলো আপনার যদি পোস্টটি লেগে থাকে তাহলে একটা লাইক এবং কমেন্ট করে যাবেন যাতে করে আরো বেশি বেশি করে পোস্ট করার উদ্দীপনা পাই।

আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

The post ভোটার তালিকায় নাম তুলুন, ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম চলতেছে। appeared first on Trickbd.com.

‘ভাদাইমাখ্যাত’ কৌতুক অভিনেতা আহসান আলী আর নেই

Posted:

টাঙ্গাইলের কৌতুক অভিনেতা 'ভাদাইমাখ্যাত' আহসান আলী (৫০) মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাহি রাজিউন)। রোববার (২২ মে) দুপুরে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

আহসান আলীর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দাইন্যা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আফজাল হোসেন।

মারা যাওয়ার সময় আহসান আলী দুই স্ত্রী, দুই ছেলে ও দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি টাঙ্গাইল সদর উপজেলার দাইন্যা ইউনিয়নের দাইন্যা রামপাল গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।

কৌতুক এ অভিনেতার শ্যালক জজ আলী জানান, 'দীর্ঘদিন যাবত ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন আহসান আলী। এছাড়া তার লিভারেও পানি জমা ছিল। রোববার সকালে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে প্রথমে শহরের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে নেওয়া হয়। সেখানে থেকে পরে আহসান আলীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুরে মারা যান আহসান আলী।

ইউপি চেয়ারম্যান আফজাল হোসেন জানান, লাশ হাসপাতালে আছে। বাড়িতে আনার প্রক্রিয়া চলছে।

মরহুমের পারিবার সূত্র জানা গেছে, আহসান আলী এক সময়ে কৃষি কাজ করে সংসার চালাতেন। প্রায় দুই বছর আগে তিনি কৌতুক অভিনয় শুরু করেন। ২০ বছর আগে ক্যাসেটের মাধ্যমে তিনি 'ভাদাইমা' হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।'

পোষ্টটা করলাম উনি একজন বাংলাদেশের জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা ভুল-ত্রুটি হলে মাফ করবেন।

The post 'ভাদাইমাখ্যাত' কৌতুক অভিনেতা আহসান আলী আর নেই appeared first on Trickbd.com.

কিভাবে নিজেকে দুশ্চিন্তামুক্ত রাখবেন?

Posted:

কিভাবে নিজেকে দুশ্চিন্তামুক্ত রাখবেন?

আসুন আমিরা কিছু বিষয় নিয়ে কল্পনা করি।

যখন একজন মানুষের বয়স ৫০ বছর পার হয়। তখন কালো কে কালো কে ফর্সা তা কিন্তু দেখে না। তখন সবই সমান। কার চেহারা সুন্দর কে কতটা স্মার্ট এটা নিয়েও তখন আর কেউ ভাবেনা।

তারপর মানুষের বয়স যখন ৬০ বছর পার হয়। তখন উচু পদে চাকুরী করা আর নিম্ন পদে চাকুরী করা এটা আর কোন ব্যাপার নয়।

তারপর বয়স যখন ৭০ বছর হবে। তখন আপনার বড় বাড়ি বড় বড় গাড়ি কোন গর্বের বিষয় হবে না। তখন কিন্তু বড় বাড়ি, গাড়ি হলে সেটা দেখাশুনা করাই অনেক কঠিন হয়ে যাবে। তখন কিন্তু একটা ছোট রুম হলেই আপনার চলে।

তারপর বয়স বেড়ে যখন ৮০ বছর হবে। তখন আপনার টাকা থাকলেও যেমন না থাকলেও তেমন। আপনার টাকা খরচ করার ইচ্ছা হলেও সেটা খরচ করার জায়গাও খুঁজে পাবেননা।

তারপর বয়স যখন ৯০ বছর পার হবে। তখন আপনার ঘুমানো আর জেগে থাকা একই বিষয়। তখন আপনি জেগে ওঠার পর কি করবেন আপনি নিজেও জানেননা।

বয়স বেড়ে যখন ১০০ বছর এ পা দিবেন। তখন আপনার বেঁচে থাকা আর বেঁচে না থাকা এতে কিছুই যায় আসে না। তখন আপনাকে নিয়ে আর কেউ ভাববে না।

জীবনের মানে টা ব্যাস এইটুকুই এর বেশি কিছুই না। তাই জিবনে দুশ্চিন্তা করে লাভ নাই। বরং তাতে আপনার ক্ষতিই হবে।

 

বোনাস টিপস 😁

চালাক হওয়ার জন্য কী কী কাজ করা যেতে পারে।

প্রতিকূল পরিবেশে নিজেকে গড়ে তুলিতে হবে।

যেকোনো পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া শিখতে হবে।

নিজেকে মোটামুটিভাবে অলরাউন্ডার করার চেষ্টা করবেন।

কারো প্রতি অসন্তোষ হয়ে থাকলে তাকে সেটা বুঝতে দিলে চলবে না। তবে তার সাথে মিলেমিশে থাকবেন। তাকে বেশি টাইম দিবেন তাতে করে আপনি আরও বেশি চালাক হবেন।

কমপ্লেক্স কমপ্লেক্স চিন্তা ভাবনা করবেন।

রহস্যময় হওয়ার চেষ্টা করতে হবে।

যেকোনো পরিস্থিতিতে পর্যবেক্ষণ করে সিদ্ধান্ত নিবেন।

প্রচুর পরিমাণে অচেনা এবং অজানা মানুষের সাথে মেলা মেশা করতে হবে।

কখন চুপ করে থাকতে হবে এনং কখন কথা বলতে হবে তা ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে।

চালাক হতে হলে ভয় পাওয়া চলভে না। 

আপনার লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য নিয়ে কখনো কারো সাথে আলোচনা করবেন না।

 

লিখার মধ্যে কোনো ভুল করে থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমার জন্য আপনার কিছু উপদেশ থাকলে নিশ্চয় জানাবেন।

আল্লাহ হাফেজ।

The post কিভাবে নিজেকে দুশ্চিন্তামুক্ত রাখবেন? appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments