Search box..

নিয়ে নিন একটি প্রেরণামূলক রোমান্টিক উপন্যাস

নিয়ে নিন একটি প্রেরণামূলক রোমান্টিক উপন্যাস


নিয়ে নিন একটি প্রেরণামূলক রোমান্টিক উপন্যাস

Posted:

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । আশা করি পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখবেন । তো বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক গল্পের নাম : নিশ্চুপ কথা।       
আহ্‌ঃ.. ব্লেড এর আঁচড়ে ছিড়ে গেলো আবিরের হাত। না আর নয় আর যে পারছি না ….আঃ আঃ মা গো। আরেকটি ব্যর্থ দিন এর সমাপ্তি। মা মরা ে বাবা যেন থেকেও নেই, মেশার মতো মানুষ নেই। নেই বন্ধু বান্ধবী। পূর্বে গুঞ্জন বেশি হওয়ায় মোটা বলে আজ কারো কাছে পাত্তা নেই কালো বলে কেউ তাকে মানুষ বলে গণ্য করে না। নাজিহা

'আই আই তুই আবার হাত কেঁটেছিস? তোকে না বলেছি এভাবে নিজেকে কষ্ট দিবি না?' আবির

‘কী করবো? কষ্ট দেয়ার ও তো কেউ নেই তাই নিজেই নিজেকে কষ্ট দিচ্ছি।’ ‘কেন তোর খুব কষ্ট দরকার?’

'আমার কষ্ট কি আছে রে? আমার কি জীবন আছে? প্রতিদিন এক ঘরেই

জীবন কাটিয়ে দিচ্ছি। কে আছে আমার? বল?’

'তোর কী হয়েছে বলবি?’ ‘না রে কিছুই হয়নি। হঠাৎ?

‘তোর হাতের দিকে খেয়াল করেছিস? রক্তে পুরো বাড়ি ভেসে গাছে ভাই তুই কি পাগল না ছাগল? আমি এতিম অসহায় এক ব্যাক্তি। যার জীবনে কিছু পাওয়া নেই। আচ্ছা নাজিহা তোরও তো বন্ধু বান্ধবী আছে তাই না?

‘থাকবে না কোনো? আমার কেনো নেই বলতে পারিস? (নাজিহা কোনো উত্তর খুঁজে পেলো না) আচ্ছা আমার বাবা কেন একজন পাপী মেয়েকে বিয়ে করলো? সেই মেয়ে কি ভার্জিন? এরকম এক মেয়েকে বাবা কেন বিয়ে করলো? বাবা কেন মা’কে এভাবে হত্যা করলো? আমার কথা কি বাবার একবারও মনে পড়েনি?

‘যাই হোক রাত ২টা বাজে অনেক হলো এবার যা ঘুম দে একটা আরামসে সকালে ক্লাস আছে তো আমি ক্লাস করে কী করবো? কলেজেই বা কেন যাবো?’ ‘তোকে সুন্দর মতো পড়াশুনা করতে হবে। দেখবি ভালো ভার্সিটিতে চান্স পেলে সবাই দৌড়ে ছুটে তোর পেছনেই ঘুরবে বলছিস? কথাটা মিলিয়ে নিস।’ ‘ঠিকাছে মিলিয়ে নিবো।’

'যাচ্ছিস? আরেকটু থাক? তুই বাদে আর তো কেউ নেই আমার…. 'এখানে আমাকে দেখলে বাবা মেরে ফেলবে এমনিই আমি রাত দুইটায় এসেছি।’

‘আচ্ছা যা … শাড়িতে সেই লাগছে তোকে।’ ‘পাইছে একটা ডায়ালগ।’

‘হাহা…।’

শাড়ির আঁচলটা আবিরের মুখের উপর ভাসিয়ে দিয়ে দৌড় দিলো নাজিহা। নাজিহার পারফিউমের গন্ধে আবির এর রুম ভোরে গেলো আহ্‌হ্‌হঃ কত্ত সুন্দর নাজিহা। হাতের দিকে তাকিয়ে দেখলো কী সুন্দর করে বান্ডিজ করে দেয়া আছে। নাজিহা কত্ত সুন্দরী কত্ত বুদ্ধিমতী। নাজিহার কথা ভাবতে ভাবতে চোখ বুজলো আবির।

পরেরদিন সকালে ঘুম ঠিক উঠলো আবির আঃ আআ ঘাড় মর মর করে উঠলো। দুইদিন আগে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছিল আবির ভাগ্যকর্মে নাজিহার কল্যানে মেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেয়েছে আবির। মাঝেমাঝে মনে হয় আবির এর তার বেঁচে থাকার একমাত্র কারণ বোধয় নাজিহা। আরেকটু ঘুমাই না হয় মাত্রই তো ৬টা বাজে ।

‘এই কী হলো? হঠাৎ কে জানি আবিরের মুখে এক বালতি পানি ফেলে বসলো কেরে? ঘুম কাটলো?’

‘নাজিহা? তুই কী করিস?’ ‘মর্নিং ওয়াক এ যেতে হবে।’

‘আমি কেন যাবো?’

'শরীর এর কী হাল দেখেছিস? নিজেকে একবার দেখে নিলো আব্রি পেটটা

অনেক বেড়ে গিয়েছে।’

‘কী? কদিন পড়তো আইল্যান্ডে তালগাছ ও দেখতে পারবি না…।’

‘মানে?’

‘ইফ ইউ নো হোয়াট আই মিন ।’

'শয়তান! শালীইই।’

‘হাহাহা! তাল গাছের ঘাস ফেলসেন তো?’

"মানে? তালগাছে ঘাস আসবে কোত্থেকে? মানে না বুঝলে কী আবার? ধুর

আবার শুরু হইসোস?’

‘হাহা! যাইহোক নবাবজাদা এবার গেঞ্জি পরে নিন।’ ‘ঠিকাছে চল।’

আবিরকে হাত ধরে উঠতে সাহায্য করলো স্যান্ডেল পরে আবির বের হয়ে যেতে

চাইলো। ‘এই পাগল?’

‘কী?’

স্যান্ডেলে পরে কেউ ব্যায়াম এ যায়?’ "যায়। স্নিকার্সটা পরে নেয়া ভালো।

‘বলদ!’ আচ্ছা আচ্ছা পড়ছি স্নিকার্স তা পরে নিলো আবির। কিন্তু সে তো

আর ফিতা বাঁধতে পারে না।

'এত বড় ছেলে কলেজ এ পরে কিন্তু ফিতা বাঁধতে পারে না। আল্লাহ! নে আমি দিচ্ছি।’ আবিরের জুতার ফিতা সুন্দর করে বেঁধে দিলো নাজিহা।

'এবার চল।’

'আচ্ছা তুই কোথায় যেতে চাচ্ছিস? জিয়া উদ্যান পুরোটা হাঁটবো?’

‘জি।’

'আর আমরা রিকশা নিবো না পুরোটা হেঁটেই যাবেন হেঁটেই আসবেন?’

'মানে? জি? তাই?’ "জি তাই।’

‘তুই এত জ্বালাস।’

“ধুর শুকাতে হবে মামা শুকাতে হবে আচ্ছা চল যত্তসব ভাওতাবাজি।’ হঠাৎ আবিরের পা খানিকটা পিছলে গেলো।

‘আইই গাধা! ঠিকমতো দেখে হাঁটতে পারিস না?’ ‘পারবো না কেন?’

“তাইলে পিছলে গেলি কেন?’

‘না মানে কিয়ে বলবো।

‘হইছে আর বলা লাগবে না বুঝছি তোর মন অন্য কোথাও।’

‘না সেটা না।’

‘হাত ধর আমার।’

‘তোর হাত?’

‘ধর তো।’

‘আচ্ছা।’

‘এবার উঠ চল রোদ উঠে গেলে আর মজা লাগবে না।’

'উঃ কী শীত!’

‘আরেহ এটাই তো সকালের মজা।’

‘আচ্ছা এবার কই যাবি?’

‘চল জিয়া উদ্যানে হেঁটে আসি?’

'এত দূর?’

‘দূর কই? সেন্ট জোসেফ থেকে একটু পাশেই তো রেসিডেন্সিয়াল পার

হয়ে।’

'এত হাঁটবো?’

‘মাত্র ১ কিলো রাস্তা….!

‘আচ্ছা চল।’

'১০ মিনিট পর ওরা জিয়া উদ্যান পৌছুলো।’

‘কী? কতক্ষণ লাগলো?’

'১০ মিনিট।’

‘অন্য সময় তো ৩০ মিনিটও আপনি হাঁটেন না!’

‘কী জানি আজকে মন কেমন জানি হাঁটিহাঁটি পা পা করছে।’

"জি না।’

‘তাইলে?’

‘সকালে আপনি এখন ভুঁড়িতে খাবার ঢুকান নাই আর সকাল এর এনার্জিরও

একটা মূল্য আছে তাই না??

‘তুই এত জ্বালাস।’

“ধুর শুকাতে হবে মামা শুকাতে হবে আচ্ছা চল যত্তসব ভাওতাবাজি।’ হঠাৎ আবিরের পা খানিকটা পিছলে গেলো।

‘আইই গাধা! ঠিকমতো দেখে হাঁটতে পারিস না?’ ‘পারবো না কেন?’

“তাইলে পিছলে গেলি কেন?’

‘না মানে কিয়ে বলবো।

‘হইছে আর বলা লাগবে না বুঝছি তোর মন অন্য কোথাও।’

‘না সেটা না।’

‘হাত ধর আমার।’

‘তোর হাত?’

‘ধর তো।’

‘আচ্ছা।’

‘এবার উঠ চল রোদ উঠে গেলে আর মজা লাগবে না।’

'উঃ কী শীত!’

‘আরেহ এটাই তো সকালের মজা।’

‘আচ্ছা এবার কই যাবি?’

‘চল জিয়া উদ্যানে হেঁটে আসি?’

'এত দূর?’

‘দূর কই? সেন্ট জোসেফ থেকে একটু পাশেই তো রেসিডেন্সিয়াল পার

হয়ে।’

'এত হাঁটবো?’

‘মাত্র ১ কিলো রাস্তা….!

‘আচ্ছা চল।’

'১০ মিনিট পর ওরা জিয়া উদ্যান পৌছুলো।’

‘কী? কতক্ষণ লাগলো?’

'১০ মিনিট।’

‘অন্য সময় তো ৩০ মিনিটও আপনি হাঁটেন না!’

‘কী জানি আজকে মন কেমন জানি হাঁটিহাঁটি পা পা করছে।’

"জি না।’

‘তাইলে?’

‘সকালে আপনি এখন ভুঁড়িতে খাবার ঢুকান নাই আর সকাল এর এনার্জিরও

একটা মূল্য আছে তাই না??

‘যাই হোক এবার জগিং শুরু করুন ১-২-৩১-২-৩’

আবির দীর্ঘশ্বাস ফেলতে ফেলতে নাজিহার পিছে ছুটলো। মনে মনে তার খুব ভালো লাগছিলো। সামনে প্রকাশ না করলেও সে অনেক খুশি ছিল অন্তত নাজিश তো আছে তার জীবনে।

নাজিহা

'এবার চল স্ট্রেচিং করি।"

‘স্ট্রেচিং করতে গেলে তো আমার কোমর ব্যথা হয়ে যাবে।’

‘আমার সাথে সাথে কর কিচ্ছু হবে না।’

‘আচ্ছা।’

‘এত্ত প্রথমে হাত দুইটা পিছে রেখে একটা টান দে।’

‘এইত্ত সাব্বাশ। এবার পা উঠিয়ে মাথার পিছে রাখ।

'এই বলদ।’

‘এটা আমার দ্বারা হবে না।’

‘কেন হবে না?’

‘হবে না মানে হবে না??

‘আচ্ছা পা আমাকে দে।

'আবির পা বাড়িয়ে দিলো।

'এবার একটু একটু করে পা পিছনে নিয়ে জাস্ট একটু বাঁকা করবি এইত্তও

সাব্বাশ।

‘আরেহ!’

‘বলেছিলাম না পারবি!’

'এবার তুই পা দুটো সামনে নিয়ে হাত দিয়ে আঙুল দুইটা টাচ করার চেষ্টা

কর।’

'আচ্ছা ঠিকাছে।’

'এটা পারবো না ভুঁড়িরই কারণে।’

'আজকের মতো চল যাই ৮ টায় ক্লাস আছে।’

"আচ্ছা চল।’

যেতে যেতে ওরা নিজেদের মধ্যে বিভিন্ন আলোচনা সেরে নিলো পরেরদিনের ব্যাপারে।

‘আচ্ছা তুই আজকে থেকে আমি যা বলবো তাই খাবি এর বাহিরে কিচ্ছু

না।”

‘কেন? তুই কি এখন খাইতেও দিচ্ছিস না??

‘আগে তো চল বাসায়।’

‘আচ্ছা চল।’

‘এবার বল কী খাবো?

‘এইযে নেয়া গরম পানি দিয়ে লেবুর পানি আর সকাল এ খালি একটা রুটি একটা ডিম সিদ্ধ আর একটু দুধ খাবি।’

‘এটুক?’

‘ইস্সিরে যেই ছেলে গতকাল মরতে বসছিলো তার আবার শখ আহ্লাদের খাওন এগুলো তোর শান্তি।’

“আচ্ছা যা তাড়াতাড়ি কলেজ এ যা।”

কলেজ আবির এর কাছে জেলখানা মনে হতো। সবসময় সে কলেজকে ঘৃণা করতো। না ছিল কোনো বন্ধু না ছিল কোনো কেউ। রোজকার মতো কলেজে শিক্ষকদের পড়া শুনে বাড়ি ফিরে এলো। এসে দেখলো টেবিল এ একটি চিরকুট লেখা আর খাবার দেয়া। "এইযে মিস্টার আজকে ঠিক এক পিএস মুরগি একটু ডাল দিয়েই খাবেন এর

চেয়ে বেশি কিছু না কিন্তু।"

আবির এর কাছে সব যন্ত্রণা লাগলো!

বিকেলে নাজিহা ফিরেই আবির এর ঘরে গেলো ।

‘কিরে কী খবর।’

"তোর জ্বালায় আর তো বাঁচি না।’

‘একদিনেই এই অবস্থা?’

‘তো কি রোজ এভাবে চলবে??

'একটু আসতো ওয়েট মেশিন এ ।’ ‘এসে?’

"আরেহ আয় তোহ।’

‘আচ্ছা এইযে দাঁড়ালাম।’

'১২৫ কেজি! তুই কি ভালুক না অন্যকিছু?’

‘বাজে বলবি না।’

‘আচ্ছা যা যা বললাম না বাজে কিছু।’

‘আচ্ছা রাতে রুটি আর ভাল পাঠিয়ে দিবো খেয়ে নিশ ‘ধ্যাৎ আর ভাল্লাগে না।’

"ওকে টাটা ক্লিক সকালে দেখা হবে থাকিস কিন্তু।’

বিরক্ত হয়ে আবির রুটি খেয়ে নিলো।

রাতে সবার সময় আবারো তার মন খারাপ হয়ে গেলো সে আবার তার মা বাবার কথা ভাবতে লাগলো। বাবা তুমি কি আমাকে ভালোবাসতে না? মাকে কেন তুমি মারলে? আর কেউ জানুক আর না জানুক আমি তো জানি আমার মাকে তুমি মেরে ফেলেছিলে। কেন বাবা? কেন? আমার কথা কি একটি বারো তোমার মনে হয়নি? এতো নিষ্ঠুরতম কাজ তুমি কিভাবে করলে বাবা? এসব ভাবতে ভাবতে কখন যে আবির ঘুমিয়ে গিয়েছিলো তার মনেও নেই সকাল হলো আবির এবার নিজেই উঠে পড়লো

‘আরেহ বাহ্ নবাব দেখি নিজেই উঠেছেন!’

‘কেন আমি কি নিজে উঠতে পারি না?"

‘জি জি পারেন পারেন।

‘চল যাই।’

“আচ্ছা চল।’

আগেরদিনের থেকে বেশ ভালো স্পিড পেলো আবির স্ট্রেচিং করতেও আগের দিন থেকে ভালো ফিল করছে। পায়ের এগুলি ছুঁতে পারছে কিছুটা কাছে এসে। ঘরে ফিরে আসার পর সেবা দেখলো করলার জুস।

'আরেহ এটা কী?’

‘জি আজকে আপনি করলার ভাজি দিয়ে রুটি আর করলার জুস খাবেন।’ ‘মানে কী ভাই?’

‘আমি ছেলে?’

'না তুই একটা….।’

‘কী?’

‘থাক আর বললাম না।’

‘রাগ করেন বাবা শোনা তোমার ভুঁড়ি তো কমাতে হবে। সাহস করে একবার মেশিন এ দাড়ালো। ৭৫ কেজি! মানে? ১২৫-৭৫….তিন মাসে ৫০ কেজি! এটা সত্যি না স্বপ্ন নিজে বিশ্বাস করতে পারছিলো না আবির। কি? ৫০ কেজি কমেছে?’

পিছনে তাকিয়ে আবির দেখলো শাড়ি পরা নাজিহাকে। কী যে সুন্দর লাগছে। আবিরের যেন নাজিহার দিকে তাকিয়ে থাকতেই মন চাচ্ছে তারউপর ও আজ শাড়ি পরে এসেছে। কী অপরূপ। কী সুন্দর গোলাপি লিপিস্টিক। কী সুন্দর পারফিউমে ভরে উঠলো রুম।

আবির নিজের মধ্যে নাজিহার জন্যে ভালোবাসা অনুভব করলো। এই তিন মাসে

নাজিহার জন্যে তার মন কম টানেনি। "জি ৫০ কেজি কমেছে।’

‘সত্যি?’

‘দেখেন!’ ‘আলহামদুলিল্লাহ।’

আবির কেঁদে নাজিহাকে জড়িয়ে ধরলো ।

‘এই ছাড় ছাড় আমি না খারাপ আমাকে কেন ধরলি?’

‘না তুই খুব ভালো।’

‘দেখলি? একটু কষ্ট করলেই মানুষ সব পারে? অসম্ভব কিছু না। আর চাইবি মরতে? আর কখনো বলবি? জীবনে কিছু অসম্ভব না।’ আবির কেঁদে বললো,

না আর কখনো এমন বলবো না।’ ‘আয় বুকে আয়।’

আবির পরম মমতায় নাজিহাকে জড়িয়ে ধরলো। ‘এবার চল ছাদে তোর কয়েকটা ছবি তুলে দেই সবাই দেখবে আর পটবে।’

‘আমি মেয়ে পটাবো?’

‘আরেহ তোকে দেখে আমিই তো ফ্লাট খেয়ে গেছি। চল আমি পোজ

দেখিয়ে দিবো।’ ছাদে আবিরকে পাঞ্জাবি পরিয়ে সুন্দর করে সাজিয়ে দিলো নাজিহা। ক্যান্ডিড পোজে বসে কচু গাছের সামনে ভিন্ন ধরনের পোজ দেখালো

‘আরেহ কচু গাছের সামনে বস। পা’টা একটু ভেঙে বস। হচ্ছে না হচ্ছে না

মুখটা একটু সুন্দর কর হাসি দে।’ ‘আরেহ পাগল এভাবেই বলেছি।’

"উমমম হিইইই।’

এরকম খুনসুটিতে মেতে আবিরের অনেক সুন্দর ছবি তুলে দিলো নাজিহা।

‘শুন এই ছবির ক্যাপশন দিবি- কচু গাছের সামনে হাহা ।। “আচ্ছা যাহ এটাই দিবো।

ফেইসবুকে আবিরের কোনো মেয়ে বান্ধবীকে ছিলো না। নতুন প্রোফাইল ছবি

দেখে ক্লাস ও কলেজের সব মেয়েরা ওকে একটিবার দেখার জন্যে ফ্রেন্ড

রিকোয়েস্ট দিলো। আবির সানন্দে সেগুলো একসেপ্ট করলো। একেকজনের কমেন্ট— সুন্দর! হট! দারুণ ফিগার! এই ধরনের এপ্রিসিয়েশন পেয়ে আবির যেন আবার নিজের জীবন ফিরে পেলো আবার যেন নিজেকে চিনতে শিখলো আবার যেন নিজেকে বুঝতে শিখলো।

‘কী? দেখলাম অনেক মেয়ে এক্কেবারে ইম্প্রেসেড!

‘হেহে ভালোই লাগছে মন ফুরফুরে লাগছে।’ ‘ও তাই বুঝি? এত মেয়েদের দিকে নজর কেন ছেলেটার!’

‘বাজে কথা বলবি না বলে দিচ্ছি।’ ‘না না বাজে কিছু বলছি না।’

‘শুধুই….

"আচ্ছা যাই হোক কালকে কলেজ এ কী খাবি বল? বিরিয়ানি?’

‘কেন? তুই বানিয়ে দিবি?’

"জি শিখেছি বিরিয়ানি বানানো।’

‘আচ্ছা যা তাইলে কালকে তোর হাতের বিরিয়ানি কালকে খাবো হাহা।

পরের দিন কলেজে

কলেজের সব ছেলে মেয়ের আকর্ষণ আবিরের প্রতি। কোথায় সেই তিন মাস আগের আবির? আগের আবির থেকে এ তো কমপ্লিটলি চেঞ্জড! সকল মেয়েদের আকর্ষিত করছে যারা তাকে একবিন্দু পাত্তাও দেয়নি তারা আজ আবির এর সাথে ছবি তুলছে।

বাহ্ নাজিহার হাতের বিরিয়ানি তো অনেক ভালো হয়েছে। হেহে, আমি ওকে

এসব বলছি না। দুপুরের দিকে আবির বাসায় ফিরলো

‘কীরে বিরিয়ানি কেমন হলো??

'খুবই ফালতু, বাজে।’

‘কী!’

'এরচেয়ে বাজে বিরিয়ানি জীবনেও খাইনি।’

‘ঠিকাছে যা জীবনেও কিছু পাবি না।’

পরবর্তী দুই দিন আবির এর সাথে নাজিহার কোনো কথা হয়নি। আবিরকে পরবর্তী দিন থেকে স্কুল এর সারাহর সাথে রেগুলার দেখা যায়। নাজিহা একদিন
কলেজ থেকে আসতে আসতে দেখলো আবির সারাহকে নিয়ে ফুচকা খাচ্ছে। ঘরে ফিরে আসার পর নাজিহা আবিরকে জিজ্ঞাসা করলো "কীরে? সারাহর সাথে তো দেখি খুব খাতির।

আরেহ ও তো সেই! সেই। ওর হাতের বিরিয়ানি উমমম!! সেই সেই।’ ‘মানে?’

"আরেহ ও আমাকে বিরিয়ানি রেঁধে খাওয়ায় ডেইলি ‘ও আচ্ছা ঠিকাছে থাক। আমি না হয় যাই।’

নাজিহার মনে হতে লাগলো, মানুষটাকে বদলালাম আমি চেঞ্জ করলাম আমি শেষে কি-না সারাহ! না এতো হতে পারে না।

ঐদিন বিকালেই নাজিহা জানতে পারলো তার বাবার ট্রান্সফার হয়েছে। তারা শীঘ্রই চিটাগাং চলে যাচ্ছে। "যাই না হয় চিটাগং, আবিরকে বদলাতে পেরেছি এতেই আমার শান্তি।"

যাই হোক আবির ভালো থাকুক সুস্থ থাকুক এইটাই আমার কামনা। ও থাকুক সারাহকে নিয়ে। যাই হোক খবর তা অন্তত বলে আসি। ‘আবির?’

"আচ্ছা পরে ফোন দিচ্ছি আচ্ছা নাজিহা এসেছে।" "জি বল কী বলবি? তাড়াতাড়ি বল টাইম নাই ।

‘আমি কালকে সকালে চলে যাচ্ছি বাবার ট্রান্সফার হয়েছে কালকে চট্টগ্রাম চলে যাবো তোর সাথে এই বোধয় শেষ কথা। কথাটি বলে নাজিহা পিছনের দিকে হেটে চলে গেলো শাড়ির আঁচলের ছোঁয়া

দিয়ে গেলো আবিরকে। কথাটা শুনে আবির দশ মিনিট থমকে ছিল। নাজিহা চলে যাবে? কাকে নিয়ে থাকবে সে? নাজিহাকে ও তো এতোক্ষণ বিরক্ত করছিলো, জ্বালাচ্ছিলো। ও চলে গেলে কার সাথে মজা নিবে কার সাথে মজা করবে? আবির আবার ব্লেড হাতে নিলো।

‘এই? কী করছিস আবার?’

তাতে তোর কী? তুই যা চিটাগাং ।

‘আমি গেলে তোর কী?’

‘আমার কী?’

‘কী?’ ‘কিচ্ছু না।’

‘আমি হাত কাটলে তোর কী?’

‘আমার কী আবার? কিচ্ছু না।’

‘আচ্ছা যা।’ ‘যাই ভালো থাকিস আশা করি দুনিয়ায় কোথাও দেখা হবে।

আবির এক পলকে নাজিহার দিকে তাকিয়ে থাকলো… ভ্যান সব লাগেজ নিয়ে

পরেরদিন সকালে নাজিহা চলে যাচ্ছে তাদের পিকআপ গেছে। আবির যেন নাজিহাকে জানালা দিয়ে দেখছে।

‘নাজিহা একটু আসবি? একটিবার?’

নাজিহা উপরে এলো…

‘নাজিহা আমি তোকে ভালোবাসি, আই লাভ ইউ।’ নাজিহা কথা শুনে থমকে গেলো। "বল? তুই কি বাসিস না?’

এবারও কোনো উত্তর নেই। ‘নাজিহা?’

‘তুই না সারাহকে পছন্দ করিস?’

"আরেহ ধুর সব আমি করসি তোরে জ্বালানোর জন্যে। তোর হাতের বিরিয়ানি আসলে সেই ছিল। ওদিন ইচ্ছা করে সারাহকে নিয়ে আমি ফুচকা খেতে গেসিলাম তোকে দেখানোর জন্যে সারাহ আমার কাজিন আমার চাচাতো বোন।

'তাই বল।’ নাজিহার চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়লো 'বল? তুই কি আমাকে চাস? তুই সত্যি আমাকে ভালোবাসিস?’

‘অনেক।’

‘আমি তোকে কী শিখিয়েছি?’ 'অনেক কিছু শিখিয়েছিস।’

‘কী শিখিয়েছি বল।’

আবির কিছুক্ষণ চিন্তা করে বললো

‘কোনোকিছুই অসম্ভব না।’

‘এখন আমরা মাত্র কলেজে। তোকে বুয়েটে পড়তে হবে আবির, সাথে

আমাকেও।

'আমি আর বুয়েট? অসম্ভব

'কেন অসম্ভব?’

‘দেখ তুই মেধাবী আমি তো ফেন্টুস। আমি কি পারবো?’

"আমি তোকে কী শিখিয়েছি? তোর ক্যাপাবিলিটি আছে আবির। তুই পারবি। যদি আমাকে মন থেকে চাস আজ ৩১ ডিসেম্বর দুই বছর পর ঠিক এই দিনে বুয়েট এর ক্যাম্পাস এ আমরা মিট করবো। ঠিকাছে? ‘ঠিক আছে নাজিহা।’

এরপর আলতো করে নাজিহা আবির এর কপালে একটা চুমু খেলো। এরপর বিদায় নিলো। নাজিহার গাড়ি ছেড়ে দেয়ার পর থেকে আবির এর আর ভালো লাগে না। কিন্তু না আবিরকে পড়তে হবে। আবিরকে পড়তে হবেই…

এখন আবির আর আগের আবির নেই। কলেজ এর ফার্স্ট বয়। ফিজিক্স ম্যাথ এ পারদর্শী। মেয়েরা তার থেকে পাত্তাই পায় না। ডেইলি উঠে জিম করে। পুশ আপ দিয়ে থাকে। দেখতে ফিটফাট। পড়াশোনায় সমান পারদর্শী। একদিন হঠাৎ আবির দেখতে পেলো

তার বিছানার নিচে একটা চিরকুট "কী খবর মিস্টার? ভাবছিলাম সামনে এসে দিয়ে যাই। একটা চিরকুট লিখে

যাই।’

আরেহ এটা তো নাজিহার লিখা। তার মানে নাজিহা আজ এখানে এসেছিলো।

আরেহ সেন্ট এর গন্ধ! পিছনে আবির লিখা দেখতে পেলো

খবর নিয়েছি, ইউ আর অন রাইট ট্র্যাক মাই বয়। আমাকে পেতে চাইলে চালিয়ে

যা। তোকে চালিয়ে যেতেই হবে…।

আমি পারবো। আমি পারবো বুয়েটে চান্স পেতে। নাজিহাকে পেয়ে দেখাবোই আমি পারবোই। আই উইল মেক ইট। আইই উইল মেক ইট….। আমি পড়বো আমি ঠিকঠাক কাজ করবো।

দুই বছর পর….

বুয়েটের রেজাল্ট দিয়েছে। আবির শেষ থেকে দেখা শুরু করলো। না শেষ থেকে তার নাম নেই। কী মনে করে আবির যেন প্রথম নামটা লক্ষ্য করলো- আরেহ? আবিরের চোখ দিয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়লো….

আমি ফার্স্ট। আমি বুয়েটে ফার্স্ট। আমি পেরেছি, এই হ্যাভ ডান ইট। সেকেন্ড নামটি আবিরের পরিচিত লাগলো। নাজীহা! আরেহ নাজিহা সেকেন্ড? আরেহ!

আজ ২৭ সেপ্টেম্বর….৩১ ডিসেম্বর….আমি অপেক্ষা করব। ইনশাআল্লাহ সব ঠিক হবে। আল্লাহ যা চান তাই হবে।

দশদিনের মাথায় আবির হঠাৎ একটি বিব্রতকর পোস্ট দেখলো। নাজিহা। দশজন ছেলে মিলে নাজিহর জামা টানাটানি করছে টেনেহিচড়ে নাজিহাকে নগ্ন করে তুলেছে। ছিহঃ.ছিঃ.. এসব কাজের মাঝে আবির যেন ফিরে পেলো এক পরিচিত। মুখ।

বাবা! সামনের লোকটি যেন তার বাবা?

নাজিহার কাছে যেতে মন চেয়েছিল আবিরের। আবির ওদিন রাতের বাসেই চিটাগাং এ চলে গেলো। পরেরদিন সকালে আবির চিটাগাং পৌছালো। নাজিহার বাবা প্রভাবশালী ইঞ্জিয়ার ছিল। যার কারণে তার বাসা খুঁজে পেতে আবির এর সমস্যা হয়নি। ঘরে ঢুকে দেখলো

‘আমার মা মা গো…কী দোষ ছিল তোর? মা? মা গো?’ আবির দেখলো নাজিহার মা বিলাপ বকছে। আবির আস্তে করে তাঁর কাছে গিয়ে বসলো।

‘আন্টি আমাকে চিনেছেন?’

‘কে তুমি?’

‘আন্টি একটু খেয়াল করে দেখুন চিনেন কি-না?’

‘তুমি কি আবির?’ "জি আন্টি আমি আবির।’

‘বাবা, নাজিহাকে প্রভাবশালী পলিটিকাল এমপিরা ধরে নিয়ে গেছে। আমার

মেয়েটাকে নিয়ে তারা আজেবাজে কাজ করছে। আমার মেয়েকে কে বিয়ে করবে

বাবা? সে এখন ধর্ষিতা একজন মেয়ে।’

‘আন্টি দোষ তার নয়।’

‘কত্তবার বলেছি ওয়েস্টার্ন পরতে না ওয়েস্টার্ন পরতে না। হলো তো।’ ‘তুমি এসব বিলাপ বাদ দাও। সেই ছেলে কীভাবে ভাবে মাস্তান এর সাথে আমার মেয়ের বিয়ে দিবো? আরেহ আবির না-কি?’

‘আংকেল আমাকে বলুন নাজিহা কোথায় আছে। করা ধরে নিয়েছে।’

'করা ধরে নিয়েছে আমরা কিছু বুঝছি না বাবা। কিন্তু আমি জানি এলাকার

মাস্তান রাকিব ওকে ধরে নিয়ে গিয়েছে।

‘কোথায় সেই রাকিব?’

‘বাবা বাইরেই আছে। খুঁজে পাবে।’

কথা দিচ্ছি আংকেল। নাজীহাকে আমি খুঁজে আনবোই আনবো। কথা

দিলাম।

এই ভেবে আবির রাকিব এর খোজে বের হলো। রাস্তার একদম মোড়ের মাথায় বিড়ি টানছিলো রাকিব।

‘রাকিব?’ "জি ভাই?’

"তোমাকে আমি কয়েকটা প্রশ্ন করবো জাস্ট উত্তর দিবে। আমি কোনো

ঝামেলা চাই না।’

‘আমার কথা আপনাকে কেন বলবো? ‘তুমি নাজিহাকে অপহরণ করেছো?’

‘ভাই এগুলো আমি আপনাকে কেন বলবো? আপনি কি পুলিশের লোক?’ ‘বলো তুমি কি করেছো?’

"না ভাই।’

আবির রাকিবের কলার চেপে ধরলো।

"সত্যি বলো তুমি কী জানো?’

‘ভাই আমি কিচ্ছু জানি না।’

আবির এক ঘুষি লাগলো রাকিবের নাকে। ‘বলবি কি-না বল!’

"আরেহ ভাই আমি কিছুই জানি না কী বলবো?’ ‘বলবি? না-কি তোর গোপনাঙ্গে লাখি দিবো? বিয়ে শাদি তো করিস নাই

সো সমস্যা নাই তাই না?’

‘ভাই? বুঝতেসেন আপ্নে কী করতেসেন?’ ‘বল শালা বলবি? না-কি।’

আবির পকেট থেকে ছুরি বের করলো।

‘এটা দিয়ে কেটে দিবো।

‘বলছি ভাই বলছি।’

‘বল শালা।’

‘আমার নাজিহার প্রতি কোনো আকর্ষণ কোনো দিন ছিলো না।’

‘তাহলে?’

‘আমাকে কমান্ড দেয়া হয়েছে। আমার বাবা মা নেই। আমি একা থাকি। আমি একা চলাফেরা করি। ছোটবেলায় খাইতে পারতাম না কিছু। হঠাৎ একদল সন্ত্রাসী আমাকে প্রাণে মারার চেষ্টা করে। তাদের থেকে প্রাণ ভিক্ষা চাই। দলের

লিভার আমাকে প্রাণ ভিক্কা দেন এই শর্তে যে ওনার কাজে আমাকে সারাজীবন পড়ে থাকতে হবে।

এখানে নাজিহার কী সম্পর্ক।

"তিনি প্রতিদিন কোনো না কোনো মেয়েকে টার্গেট করে থাকেন। তাদের বিনা দোষে হত্যা করেন। হত্যা করে তার বাগান এ কবর দিয়ে সেন ? ‘এত নিকৃষ্ট? এত নিকৃষ্ট মানুষ বেঁচে আছে কী করে??

তিনি এই নিয়ে ৫০০ জন নারী কে হত্যা করেছেন।” ‘নাজিহার কিছু হয়নি তো?

নাজিহাকে আজকে পুড়িয়ে মারবেন। কারণ ধর্ষণের সময় বস এর গালে থাপ্পড় বসিয়েছিলো।’

"আল্লাহ না করুক কিচ্ছু হবে না।? ‘আর ২ ঘণ্টা পর নাজিহাকে ঝোলানো হবে।

‘২ ঘণ্টা? ২ ঘণ্টায় আমি কিভাবে যাবো? তোমাদের ডেরা কোথায়?

“আমাদের ডেরা কক্সসবাজার এর মহেশখালীতে।

এখন থেকে মহেশখালী যেতে কতক্ষণ লাগবে??

‘আনুমানিক ৮ ঘণ্টা…।’

৮ ঘণ্টার পথ ২ ঘণ্টায় সম্ভব?’

‘না স্যার অসম্ভব।’

‘পৃথিবীটা এক আজিব নক্ষত্র। কেউ বলে সম্ভব কেউ বলে অসম্ভব কিন্তু নাজিহা আমাকে শিখিয়েছে- সব ই সম্ভব।

আমি পারবো, আমি নাজিহাকে বাঁচাবো। যেই মেয়ে আমাকে উদ্ধার করেছে আমাকে দ্বিতীয় জীবন দিয়েছে আমাকে বদলাতে সাহায্য করেছে। আমি তাকে

বাঁচাবো। আমি তাকে রক্ষা করবো।

ঠিকাছে রাকিব, আমাকে ডেরার ঠিকানা দাও বাকিটা দেখছি।’

‘মহেশখালী গিয়ে আপনি পাবেন না।’

‘তাহলে?’

'আপনাকে কুতুবদিয়া আইল্যান্ড দিয়ে পার হতে হবে যাওয়ার পথে অনেক কালো পোশাক পরা বাহিনী পাবেন তাদের দাঁড়ানোর লাইন অনুসরণ করে আপনি পৌঁছে যেতে পারবেন।’

"ঠিকাছে।’

দৌড় শুরু করলো আবির। অসম্ভবকে সম্ভব করতেই হবে। নাজিহার কথাগুলো মনে করতে করতে দৌড়াতে থাকলো। সকালে নাজিহার বকাঝকা, বিকেলে
নাজিহার সাথে ছবি তোলা, খুনসুটি, বিরক্ত, ওর পাগলামি। নাজিহা আমাকে দ্বিতীয় জীবন দিয়েছে। আই উইল ডু ইট ইনশাআল্লাহ এই উইল মেক ইট পসিবল। নাজিহার কথা মনে করতে করতে আবির ৬০ মিনিটেই কক্সবাজার লৌছে গেলো। নৌকা না পেয়ে সাঁতার কেটে বড়ো মহেশখালী পৌঁছালো। এনার্জি পাবার জন্যে আবির একটা ডাব কিনে খেলো। বাকি আর ৪৫ মিনিট। আবার সে পানিতে ঝাঁপ দিলো ১৫ মিনিট এ কুতুবদিয়া আইল্যান্ড এ পৌঁছালো। আইল্যান্ড এর মালিকই সেই নরপিশাচ পশু।

সে দূর থেকে কালো পোশাক পরা দস্যুদের দেখতে পেলো।

আবির আরো জোরে সাঁতরাতে লাগলো। ধীরে ধীরে তার কেন যেন জায়গাটা চেনা জানা লাগছিলো। আরেহ এখানে তো আমার মাকে হত্যা করেছিল। আমি তো, এইতো এখানে তো আমি রোজ খেলতে আসতাম। জায়গাটা তো আমার বাবার ছিল। হঠাৎ তার দিকে একজন তেড়ে এলো। আবিরকে এক কিল মেরে আঘাত করলো। আবির তাতে দমে গেলো না। আবির ঘাবড়ালো না। দস্যুকে পানিতে চুবিয়ে মারলো। সে দ্বীপে উঠে এলো। দুইজন একইসাথে আবিরের দিকে তেড়ে এলো। আবির পিছে ঘুরে দুইজনকে দুইদিক থেকে লাখি মারলো। কিন্তু না, আবির যেন শৈশব এ ফিরে গেলো। অন্যমনস্ক হয়ে পড়লো সে। হঠাৎ একজন তলোয়ার নিয়ে তার দিকে ঝাঁপিয়ে পড়তে আসলো। হঠাৎ একটি মেয়ে কণ্ঠস্বর বলে উঠলো- থামুন। আবির যেন একটি চেনা কণ্ঠ শুনতে পেলো।

'থামুন এটি আমার ছেলে আবির।’

আবির পিছে ঘুরে দেখলো তার মা দাঁড়িয়ে আছে।

‘মা তুমি?’

‘বাবা তুই এতদিনে আসলি? চিনেছিস?’ 'বাবা কিছুই করেনি। সব নরপিশাচ ড্যানিয়েল এর কারণে।’

‘বাবা আমি বেঁচে আছি, মরিনি।’

‘বাবা তোমাকে কী করেছে?’

‘ড্যানিয়েল?’

‘হ্যাঁ বাবা, ড্যানিয়েল তোর বাবার থেকে এই দ্বীপ কেড়ে নিতে চেয়েছিলো। তোর বাবা তখন দিতে চায়নি। তখন তোকে মেরে ফেলতে চেয়েছে। আমি তোকে আমার দাসীর হাত দিয়ে ঢাকায় পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে আমাকে মারতে চেয়েছিলো তবে বুড়ি ছদ্দবেশ ধারণ করে আমি আজ অব্দি বেঁচে আছি। আমাকে মারতে পারেনি। আর ড্যানিয়েল তোর বড়ো চাচা। তোর বাবাকে বন্দি করে রেখেছে। তোর বাবাকে সব ধরনের কষ্ট সহ্য করতে হচ্ছে।

আবির অশ্রুঝরা কান্নায় তার মাকে জড়িয়ে ধরলো।

‘যা বাবা যা নাজিহার মতো নিষ্পাপ একটা প্রাণ রক্ষা কর। আমি সব জানি। বাড়িওয়ালা আমার দাসী ছিল প্রতিদিন আমি তোর খবর নিয়েছি ।। আবির আবার দৌড়াতে শুরু করলো। হাতে আছে ২০ মিনিট। মাত্র ২০ মিনিট। আবির কি পারবে?

৫মিনিটে আবির তার চাচার ডেরায় পৌঁছে গেলো। হঠাৎ চারপাশ অন্ধকার। আবির…এসেছো বাবা…তুমি এসেছো…. আবির..আমাকে বাঁচাও…ওরা আমাকে মেরে ফেলবে…

আবির আর পারবি না সামাল দিতে। তুই মরবি।

আবির। বাবা, তুই আমাদের সম্পদ আমাদের বাঁচাতে আবির, হাত কাট। হাত কেটে ফেলে।

পারবি তো !

আবির, সুইসাইড ইজ অল সল্যুশন ডু ইট আবির ডু ইট। নো ইট’স নোট। সুইসাইড ইজ নোট এ সল্যুশন। নাজিহা আবিরকে শিক্ষা দিয়েছে— সুইসাইড ইজ নট এ সল্যুশন।

আবির চিল্লিয়ে বললো

না না না। সুইসাইড কোনো সল্যুশন নাআআআআ।

হঠাৎ চারপাশ নরমাল হয়ে উঠলো। আবির বুঝতে পারলো, অচেনা মানুষের জন্য তার চাচা মাইন্ড গেম সেট করে রেখছে। এতে মানুষ দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে তার ডেরায় আর প্রবেশ করে না। কিন্তু আবির পেরেছে, আবির মাইন্ড গেম জয় করে ফিরতে পেরেছে। আবির হ্যাভ ডান ইট।

৫ মিনিট আর মাত্র পাঁচ মিনিট। জানালা ভেঙে আবির ডেরায় প্রবেশ করলো।

নাজিহাকে দেখতে পেলো। ব্লাউজ আর শর্টস পরিয়ে তাকে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। ড্যানিয়েল ধীরে ধীরে নাজিহার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আবির দৌড়ে গিয়ে নাজিহার সামনে দাঁড়ালো। পারবি না তুই পারবি না। তুমি কে?

আবির বাবা তুমি?

আবির পিছনে তার অসহায় বাবাকে দেখতে পেলো।

‘ও ভাতিজা, তোমায় আমি প্রাণে ছেড়ে দিয়েছি। তার উপহার স্বরূপ এই মেয়েটিকে খেতে দাও। ভাতিজা সরে যাও কিন্তু না আবির সরে গেলো না। দৌড়ে গিয়ে তার চাচার মাথায় একটি ঘুষি মারলো। চাচা দূরে পড়ে গেলো। আবির নাজিহার দিকে চলে গেলো। হঠাৎ তার মাথায় বাবা আবির নাজিহা কেউ না কেউ না। ওকে তুমি কেন বাঁচাবে? এস আমরা তোমাকে আরো সুন্দর মেয়ে দিচ্ছি। বাবা, দেখো তোমার মা। এইতো তোমার মা। আবিরের মাথা কাজ করছিলো না। সে নাজেহাল হয়ে পড়লো। কী করবে কিচ্ছু বুঝতে পারছিলো না। সে চিল্লিয়ে বলে উঠলো- নাজিহা এই লাভ ইউউউ অনলি ইউউউ। হঠাৎ সব নরমাল হয়ে গেলো। সে নাজিহার দিকে আবার দৌড়ে গেলো। হঠাৎ কে যেন তার মাথায় আঘাত করলো। আবিরের গলা পেঁচিয়ে ধরলো। তার বাবাকে তার চাচা বলতে লাগলো- গুলি করো গুলি করো।

আবিরও ভাবছিলো, জীবনে কারো মমতা পাইনি। সব ফিরে পেয়েও মনে হয় হারাতে হচ্ছে সামনে আজ মা বাবা নাজিহা। সবাইকে ছেড়ে মনে হয় আজ পৃথিবী ছাড়তে হবে। আবির ভাবলো এই বুঝি তার শেষ কিন্তু না তার বুকে কোনো গুলি লাগেনি। ডান পাশে তাকিয়ে দেখলো তার চাচা। তার চাচার পায়ে গুলি করা হয়েছে।

হ্যাঁ তার বাবা এটি তার বাবা। মাইন্ড গেম থেকে মুক্তি পেয়েছে। তার বাবা না, পুরো দ্বীপের মানুষ মাইন্ড গেম থেকে মুক্তি পেয়েছে। আবির দৌড়ে গিয়ে ড্যানিয়েল এর বুকে লাথি দিলো। হাতুড়ি নিয়ে এসে ড্যানিয়েল এর বুকে মারলো। চুরি দিয়ে চোখ দুটি উপরে নিলো। পুরো দ্বীপের মানুষ বাহবা দিতে লাগলো। শেষে আবির নাজিহাকে কোলে করে নিচে নামিয়ে অন্য। সেই জায়গায় ড্যানিয়েলকে ঝোলানো হলো।

‘তোকে আমি ছাড়বো না।’ আবির বলে উঠলো। ‘তুই আমাদের বংশের দজ্জাল।’ এই বলে। আবির ড্যানিয়েল এর পা জ্বালিয়ে দিলো। সকলে প্রত্তক্ষণ করলো ড্যানিয়েল এর আগুন এ পড়া দৃশ্য। সবাই যেন এক সুখানুভূতি ফিল

করছে। আবির নাজিহার দিকে দৌড়ে এলো। নাজিহাকে জড়িয়ে ধরলো। তার বাবাকে আলিঙ্গন করলো। বাবা ও নাজিহাকে নিয়ে আবির ডেরা থেকে বেরিয়ে এলো। এসে দেখলো তার মা বাইরে দাঁড়িয়ে আছে।

‘আমি জানতাম বাবা তুই আসবি। তুই পারবি, আল্লাহ আমার ইচ্ছে পূরণ করেছে শুকুর আলহামদুলিল্লাহ দীর্ঘ ২১ বছরের প্রতীক্ষা আজ শেষ হলো।’ আবির তার মা বাবাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগলো। নাজিহার চোখ দিয়েও এই দৃশ্য দেখে পানি পড়তে লাগলো।

পরবর্তীতে সব মৃত নারীদের লাশ পরিবার এর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল। আবিরকে জাতীয় সাহসী বীর হিসেবে প্রধানমন্ত্রী খেতাব দেন। যেই আবির কারো কাছে পাত্তা পেতো না সে আজ লাখ মানুষের ইনস্পিরেশন। পুরো বিশ্বে যেন এক পরিচিত মুখ।

৩১ ডিসেম্বর….

নাজিহা একটা লাল গাউন পরেছে। আবির কালো সাদা স্যুট। ‘প্রমিজ রাখতে পারলাম?’

তারা যেন বুয়েট এর ক্যাম্পাস এ মোমবাতি জ্বালিয়ে বসে আছে মাঝে আছে টেবিল।

‘হাতটা দাও একটু ধরি। একটা জিনিস জানো??

‘কী?’

‘আজ আমাদের পরিচিত হবার ১০০০০ দিন। ঠিক দশ হাজার দিন আগে

আমরা পরিচিত হয়েছিলাম।’ "ও তাই তো। আমি তো তোদের বাসায়। এতো মনে আছে?’

"জি আছে। তোর ডায়েরিটা ফেলে গিয়েছিলি।’ "ইশ পাজি এতদিন এ ডায়েরিটা পেলাম।’

'চোখটা বন্ধ কর।’ 'এবার খুলবো?’

‘খুলো।’

নাজিহা দেখলো, আবির হাটু গেড়ে বসে আছে। হাতে একটা হীরার আংটি।

‘নাজিহা উইল ইউ ম্যারি মি?’

'উত্তর দিতে পারবো না সরি।’

'হাতটা দিবেন?’

‘নিন।’

আবির সুন্দর করে আংটি পরিয়ে দিলো। আজকে থেকে আপনি আমার আমি আপনার।

আবির নাজিহাকে কাছে টেনে আনলো। তাদের চুম্বনে যেন মুখরিত হয়ে উঠলো তখনকার বাতাস।

এবার ফানুস উড়াবো। ফানুস এ এতদিন যা কষ্ট ছিল সব লাঘব হবে ৩২১ গো। হঠাৎ‍ নাজিহা আতশবাজি দেখতে পেলো। চারিদিকে ফানুস আর ফানুস। আকাশে আজ ৮৯২ ফানুস। কারণ ঠিক ৮৯২ দিন আগে আমি আপনাকে কথা দিয়েছিলাম বুয়েট এর মাঝে দেখা করার।

‘আবির?’

‘নাজিহা।’

হঠাৎ ১২ টা বাজলো। আতশবাজিতে মুখরিত হয়ে উঠলো আকাশ। এই আতশবাজি ফানুস ভরা রাতে কালো খোলা আকাশের নিচে আবির আর নাজিহা একে অপরকে চুম্বন করতে লাগলো। তাদের ভালোবাসার বন্ধন যেন অটুট। সারাজীবন এর জন্যে।  

তো আজকে আমার পোষ্ট এই পর্যন্তই । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন । অনেক কষ্ট করে পোস্টটি তৈরি করেছি। আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে । কোনো কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্টে জানান । আর আপনারা কমেন্ট করলে আমিও নতুন নতুন পোস্ট লেখার উৎসাহ পাই । আপনি চাইলে এই লিংক এ ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন । আর যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে  আমার সাথে যোগাযোগ করবেন । 

The post নিয়ে নিন একটি প্রেরণামূলক রোমান্টিক উপন্যাস appeared first on Trickbd.com.

গ্রামীণফোন প্রিপেইড এবং পোস্টপেইড এর সুবিধা অসুবিধা কী কী জানতে হলে পোস্টটি দেখুন!!

Posted:

আসসালামুয়ালাইকুম প্রিয় মেম্বার গণ।

কেমন আছেন সবাই।

আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন সবাই।

আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।

আজকের বিষয় হলো গ্রামীণফোন সিম

এর প্রিপেইড প্যাকেজ এবং পোস্টপেইড প্যাকেজ এর

মধ্যে সুবিধা অসুবিধা নিয়ে।

আমরা জানি বাংলাদেশের টেলিকমিউনিকেশন

এর ক্ষেত্রে গ্রামীণফোন এর অবদান

সবচেয়ে বেশি।

যেই সময় বাংলাদেশে প্রথম

যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠে ঠিক তখন

গ্রামীণফোন এর মাধ্যমে দেশের প্রায় ৭০%

মানুষ টেলিযোগযোগ

এর মধ্যে সংযুক্ত হয়।

বর্তমানে গ্রামীণফোন অনেক ভালো

সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছে আমাদের সবাইকে।

তাদের ২ টি প্যাকেজ আছে একটি প্রিপেইড প্যাকেজ অন্যটি

হলো পোস্টপেইড প্যাকেজ।

বাংলাদেশের ৮০% মানুষ প্রিপেইড প্যাকেজ ব্যাবহার করে

খুব কম সংখ্যক মানুষ পোস্টপেইড প্যাকেজ ব্যাবহার করে।

আমরা যারা গ্রামীণফোন সিম ইউজ করি

আমরা জানি এই সিম এর সব

ভালো কিন্তু খরচ একটু বেশি

অন্য সিম এর তুলনায়

আজকে আমি বলবো কোন প্যাকেজ এর সুবিধা বেশি।

গ্রামীণফোন প্রিপেইড এর সুবিধা অসুবিধা:

i) প্রিপেইড প্যাকেজ এ কল রেট বেশি

প্রতি মিনিটে প্রায় ২ টাকা এর মত চার্জ কাটে।

ii) প্রিপেইড প্যাকেজ এ বিভিন্ন অ্যামাউন্ট

রিচার্জ করার পর স্পেশাল কল রেট ব্যাবহার করা যায়।

iii) যেকোনো মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস এর মাধ্যমে

রিচার্জ করা যায়।

v) পোস্টপেইড এর চাইতে খরচ বেশি হয়

তাই সাশ্রয় কম হয়। ইমারজেন্সি ব্যালেন্স নেওয়া যায়।

গ্রামীণফোন পোস্ট পেইড এর সুবিধা এবং অসুবিধা:

i) My GP অ্যাপস থেকে প্রিপেইড প্যাকেজ থেকে

পোস্ট পেইড করলে পাওয়া যাবে

ফ্রি তে ৫০০ টাকা একাউন্ট ব্যালেন্স।

যেটি পরে পরিশোধ করতে হবে না ।

টাকা শেষ হওয়ার পরে প্রিপেইড প্যাকেজ এ যেভাবে

রিচার্জ করেন সেভাবে আবার রিচার্জ করে চালাতে পারবেন।

(বি.দ্র অনেক এ মনে করেন এই ৫০০ টাকা

পাওয়ার পরে টাকা শেষ হলে পরের রিচার্জ এ টাকা কেটে নিবে

কিন্তু না এই টাকা কাটবে না ,,

তাই নিশ্চিন্ত মনে পোস্টপেইড

প্যাকেজ ব্যাবহার করতে পারবেন।)

ii) কোন শর্ত ছাড়াই সকল লোকাল নম্বরে ৫৪ পয়সা প্রতি

মিনিট কথা বলতে পারবেন।

প্রিপেইড এর মত নির্দিষ্ট রিচার্জ করতে হবেনা

iii)
প্রিপেইড এর মত যেকোন মোবাইল ফিনান্সিয়াল

সার্ভিস এর মাধ্যমে আপনি রিচার্জ

করতে পারবেন।

iv) আপনি পোষ্ট পেইড এ ইমারজেন্সি

ব্যালেন্স নিতে পারবেন না

v) প্রিপেইড এর চাইতে খরচ অনেক কম।

মোবাইল রিচার্জ করার পর ২ মিনিট পর

টাকা অ্যাড হয়ে যায় একাউন্টে।

আমার মতে সবার পোষ্টপেইড ব্যাবহার করা উচিত।

তাহলে কম খরচে কথা বলতে

পারবেন।

আমি আমার নিজস্ব মন্তব্য করলাম

হতে পারে আপনাদের বিষয় টা আলাদা ।

ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি পড়ার জন্য।

দেখা হবে খুব জলদি নতুন পোস্ট নিয়ে।

আল্লাহ্ হাফেজ

যেকোনো প্রয়োজনে ফেসবুকে আমাকে পাবেন এই লিংকে

আমার ফেসবুক আইডি

The post গ্রামীণফোন প্রিপেইড এবং পোস্টপেইড এর সুবিধা অসুবিধা কী কী জানতে হলে পোস্টটি দেখুন!! appeared first on Trickbd.com.

নিয়ে নিন দুটি চমৎকার android game

Posted:

Hello what’s up guys কেমন আছেন সবাই ? আশা করি ভালো আছেন । সবাইকে স্বাগতম আজকের একটি নতুন পোস্টে । টাইটেল আর thumbnail দেখে already বুঝে গেছেন আজকের টপিক কি । আশা করি পোস্টটি শেষ পর্যন্ত দেখবেন । তো বেশি কথা না বলে আজকের পোষ্ট শুরু করা যাক
আজকে আমি আপনাদের সাথে দুইটি চমৎকার গেম শেয়ার করব ।
   ১/Name : the walking zombie 2
Size : 61  mb
Playstore rating : 4.6
Personal rating : 4.5
Device : Android and any
Type : offline
Style : battle royale single player
গেমটি সত্যি অসাধারণ । এটি মূলত একটি জম্বি বেসড গেম । এটিতে আপনাকে জম্বি দের মারতে হবে । আস্তে আস্তে আপনার লেবেল আপ হবে । তবে এটির গ্রাফিক্স সিস্টেম আমার অন্য সব জম্বি গেম থেকে একটু কমই লেগেছে । যাই হোক , তবুও আপনারা একবার খেলে দেখতে পারেন । চলুন কিছু স্ক্রিনশট দেখে নেওয়া যাক । 
               তো আর দেরি না করে এই ডাউনলোড লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন
২/ name : total conquest
style: streatigy
type : online and offline
playstore rating :3.8
personal rating : 4.5
size : 30 mb
  device: android
গেম টি আগে অনেক জনপ্রিয় ছিল । কিন্তু এখন ফ্রি ফায়ার এর মতো গেম আসায় এটি জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে । তবুও আপনি একবার খেলে দেখতে পারেন  । গেম টি অনেকটা art of war 3 গেম টির মতো । আপনি আপনার ইচ্ছা মত রাজ্য বানাতে পারবেন । আর রাজ্যে gold coin দিয়ে ইচ্ছা মত archery tower , bomb tower , ইত্যাদি বসাতে পারবেন ।
আর রাজ্যের চারদিকে বেড়া দিতে পারবেন ।
কিছু নির্দিষ্ট সময় পর পর শত্রুরা আপনার রাজ্যে attack করবে । তাই আগে থেকেই সব কিছু নিয়ে তৈরি থাকতে হবে ।
আর আপনিও আপনার troops আর soldiers team নিয়ে শত্রুর রাজ্যে attack করতে পারবেন ।
তাছাড়া ফ্যাক্টরি , টাওয়ার ইত্যাদি আপগ্রেড করা যায় ।
  আর গ্রাফিক্স টা মোটামুটি ভালোই ।
আপনি যদি কম সাইজের গেম পছন্দ করেন তাহলে এটি খুব usefull ।  তো আমি আর কথা বাড়াবো না । আপনি ডাউনলোড করুন এবং game টি উপভোগ করুন । চলুন কিছু screenshot দেখে নেয়া যাক । আর একটা কথা ,,, আমি screenshot গুলো সরাসরি গেম থেকে নিতে পারিনি , কারণ আমি এখন free fire খেলি । তাই play store থেকে নিয়েছি    তাই দেরি না করে তাড়াতাড়ি আমার দেওয়া ডাউনলোড লিংক থেকে ডাউনলোড করে ফেলুন download  


The post নিয়ে নিন দুটি চমৎকার android game appeared first on Trickbd.com.

যেকোনো Software এ অভ্র দিয়ে লিখুন । Avro To Bijoy কনভার্ট করুন

Posted:

আমরা যারা কম্পিউটার এ লেখার জন্য অভ্র ব্যবহার করি তাদের জন্য আজকের এই ট্রিকস টি বেস্ট হবে।

ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর সহ আরো অনেক সফটওয়ার এ বাংলা দিয়ে লেখতে গেলে লেখা পুরো ভেঙে চুড়ে যায়। আকার একার বা ওকার ঠিক থাকে না। তো দেরী না করে এটির সলিউশন নিয়ে হাজির হলাম। এছাড়াও যারা অভ্র এর লেখাকে বিজয় এ কনভার্ট করতে চান তারা পোস্ট টি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

Photoshop / Illustrator / Premier Pro / After Effects / Camtasia ভেঙে চুড়ে যাওয়ার সমাধানঃ

**এর জন্য প্রথমে আভ্র কিবোর্ড চালু আছে কি না তা নিশ্চিত হতে হবে।

avro writting in photoshop avro writting in photoshop

**এরপর টপ বার এ থাকলে এই টুলস চিহ্নিত অংশে অথবা সিস্টেম ট্রে তে থাকলে রাইট ক্লিক করে টুলস এ ক্লিক করতে হবে।

avro writting in photoshop

**এরপর অপশন গুলোর মধ্যে দ্বীতিয় অপশন সিলেক্ট করতে হবে অর্থাৎ আগে Output as Unicode ছিলো এখন তা Output as ANSI করে দিতে হবে ।

avro writting in photoshop**আপনাকে আবার শিওর হওয়ার জণ্য Use ANSI Anyway তে ক্লিক করতে হবে।

Shift + F12 চাপলেও আপনি এই অপশন এ ডিরেক্ট আসতে পারবেন অভ্র কিবোর্ড রানিং থাকা অবস্থায়।

**এরপর আপনার সিস্টেমে ANSI এর বাংলা কোনো ফন্ট না থাকলে সরাসরি গুগল থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এজন্য google এ  টাইপ করতে হবে Bangla ANSI fonts free  download এবং সার্চ করতে হবে ।

avro writting in photoshop avro writting in photoshop

**আপনারা চাইলে অভ্র এর নিজস্ব ওয়েবসাইট Omicrolab থেকেও ফন্ট ডাউনলোড দিতে পারেন। কিন্তু আমার পছন্দ লিপিঘর । এখানে ফ্রি তে বাংলা অনেক স্টাইলিস ফন্ট ও পাওয়া যায়।

**এর জন্য সার্চ রেজাল্ট এ থাকা লিপিঘর এর ওয়েবসাইট এ যেতে হবে এবং ফ্রি ফন্ট সিলেক্ট করতে হবে। এবং আপনার পছন্দ অনুযায়ি ফন্ট বাছাই করে নিতে হবে।

**সাধারনত বেসিক কাজ এর জন্য সবাই Kalpurush ANSI অথবা Nikosh BAN ANSI ফণ্ট টি ব্যাবহার করে । আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ি যেটি পছন্দ হবে সেটিতে ক্লিক করে ডাউনলোড অপশন এ ক্লিক করতে হবে।

avro writting in photoshop

**ট্রার্মস কন্ডিশন টি ভালো ভাবে পড়ে নিয়ে অ্যাক্সেপ্ট করতে হবে এবং ডাউনলোড করতে হবে। ডাউনলোড করা ফাইল টি জিপ ফাইল হিসেবে থাকবে তাই এক্সট্রাক্ট করে নিয়ে ভিতরে থাকা ttf ফরম্যট এ ফন্ট টি ইনস্টল করতে হবে।

avro writting in photoshop

এবার আপনি যে সফটওয়্যার এ লিখতে চান সেখানে গিয়ে Font চয়েজ করার সময় ডাউনলোড কৃত ANSI ফন্ট টি সিলেক্ট করে দিতে হবে ।

**তবে লেখার সময় শিওর হয়ে নিবেন যে অভ্র এর Output as ANSI অপশন টি এনাবল করা আছে কি না, অবশ্যই এনাবল থাকতে হবে এছাড়া কাজ করবে না। এবার আপনি আপনার মন মত লিখুন দেখবেন যে আর আপনার লেখার আকার ওকার ভেঙে যাচ্ছে না।

Avro To Bijoy Converter

তো এবার আসি অভ্র থেকে কিভাবে বিজয় এ কনভার্ট করবেন।

avro writting in photoshopavro writting in photoshop

**এর জন্য অভ্র এর টুলস এ ক্লিক করলে একটি অপশন দেখবেন Unicode to Bijoy Coverter ।

avro writting in photoshop

**মনে রাখবেন যে এইটি ব্যাবহার করতে কিন্তু আপনাকে Unicode ফরম্যাট এ লিখতে হবে । অর্থাৎ Output ANSI করা থাকলে তা আবার Unicode করে দিতে হবে, নাহলে অনেক সময় তা কাজ করেনা ।

avro to bijoy converter

**এবার Converter টি তে যা যা লিখতে চান তা অভ্র তে যেভাবে লেখেন তা লিখে ফেলুন । এরপর Convert to Bijoy Encoding এ ক্লিক করলেই আপনার লেখা বিজয় এর ফরম্যাট এ কনভার্ট হয়ে যাবে।

ms word

**এবার আপনি এটি কপি করে বিজয় এর সবচেয়ে পপুলার ফন্ট Suttony MJ তেও ব্যবহার করতে পারেন। 

লেখায় বুঝতে অসুবিধা হলে ভিডিও টি তে বিস্তারিত দেখতে পারেন 😍

 

আশা করি আজকের Trick টি  আপনাদের অনেক কাজে লাগবে। কোনো প্রকার সমস্যা হলে অবশ্যই কমেন্ট এ জানাবেন। ত্রুটি ক্ষমা করবেন ।

ফেসবুক এ আমি 

The post যেকোনো Software এ অভ্র দিয়ে লিখুন । Avro To Bijoy কনভার্ট করুন appeared first on Trickbd.com.

সুন্দর গ্রাম বসন্তের সিনারি ধাপে ধাপে অঙ্কন

Posted: 26 Jun 2022 09:28 AM PDT

আজ আমরা গ্রামের সুন্দর দৃশ্য আঁকবো। এত সুন্দর দৃশ্য গ্রাম ছাড়া আর কোথাও দেখা যায় না। দুপাশে বাড়ির মাঝখানে রাস্তা আর রাস্তার পাশে ছোট বাগান, সুন্দর গাছ। প্রকৃতির এমন অপরূপ দৃশ্য গ্রামেই দেখা যায়। আমরা ঘরের সাথে আঁকা শুরু করব। তারপরে আমরা ধাপে ধাপে সবকিছু আঁকব। আমরা প্রতিটি ধাপ ছোট ছোট অংশে আঁকব। চল এখন আঁকা শুরু করি, ছোট বন্ধুরা।

কিভাবে সুন্দর গ্রামের বসন্তের দৃশ্য ধাপে ধাপে আঁকবেন

Village-Spring-Scenery-Drawing

প্রয়োজনীয় উপকরণ:

এখানে একটি সুন্দর গ্রামের বসন্তের দৃশ্য আঁকার জন্য একটি ছবি আঁকার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণগুলি রয়েছে।

  • সাদা কাগজ
  • পেন্সিল
  • পেন্সিল শার্পনার
  • ইরেজার
  • রঙের বাক্স
  • টিস্যু পেপার

1. ঘর আঁকা.

Village-Scenery-Drawing-1

প্রথমে আমরা সাদা কাগজ নেব। সাদা কাগজের চারপাশে সমানভাবে মার্জিন আঁকতে আধা ইঞ্চি রেখে মার্জিন আঁকুন। কাগজের বাম পাশে বাড়িটি আঁকুন। বাড়ির দুটি জানালা একটি দরজা এবং একটি সুন্দর ছাদ আঁকা হবে।

2. বাম দিকে আরেকটি ঘর আঁকুন।

Village-Scenery-Drawing-2

এই ঘর মার্জিন দাগের সাথে যুক্ত হবে। এবং প্রথম বাড়ির পাশে বাড়িটি আঁকুন। এই বাড়ির একটি জানালা, একটি দরজা এবং একটি ছাদ আঁকুন।

3. দুটি বাড়ির মধ্যে একটি ঘর আঁকুন।

দুটি বাড়ির ঠিক উপরের অংশে একটি ঘর আঁকুন। ডান দিকে একটি ঘর আঁকা. প্রতিটি ঘর দেখতে একই আঁকুন।

4. এখন বাড়ির পাশে গাছের গুঁড়ি এবং রাস্তা আঁকুন।

বাম দিকে, বাড়ির পাশে একটি গাছের কাণ্ড আঁকুন। ডানদিকে, প্রচুর গাছের গুঁড়ি আঁকুন। এবং কাগজের মাঝখানে বক্ররেখার সাহায্যে রাস্তা আঁকুন।

5. রাস্তার পাশে বেড়া আঁকুন।

রাস্তার ডান পাশে একটি বেড়া আঁকুন। বেড়াটি বেড়ার নীচে খুঁটি এবং উপরে দুটি লম্বা বাঁশ দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত।

6. বাড়ির ছাদ রং করুন।

বাড়ির ছাদ রং করতে কমলা রঙ ব্যবহার করব। আমরা বাড়ির ছাদের নীচের অংশে হালকা কমলা এবং উপরের অংশে আরও কমলা রঙ দেব।

7. বাম পাশের জমি পেইন্ট করুন।

প্রতিটি বাড়ির নীচে বাদামী রঙ করুন। আমরা রাস্তার পাশে হলুদ রঙ করব। হালকা হলুদ রং দিন।

8. গাছের কাণ্ড রঙ করুন।

গাছের গুঁড়ি বাদামি রঙ করুন। গাছের কাণ্ডে, আমরা একদিকে আরও কিছুটা বাদামী রঙ করব, এবং অন্যদিকে হালকা হলুদ। আমরা বাড়ির পিছনে ঝোপ রং করা হবে.

9. গাছের পাতা আঁকা।

প্রথমে গাছের পাতায় গোলাপি রঙ দিব তারপর আস্তে আস্তে হলুদ দিব। গাছের পাতা খুব ধীরে ধীরে এবং সুন্দরভাবে আঁকা।

10. ডান দিকে ঘাস আঁকা.

ডানদিকে একটি ছোট বাগান আছে। বাগানে প্রচুর ঘাস আছে। ঘাস সবুজ রং দিন। ঘাসে গাঢ় সবুজ রং ব্যবহার করুন।

11. রাস্তা আঁকা।

রাস্তার রঙ কমলা। তারপর আমরা বেড়া গাঢ় বাদামী রঙ করা হবে. বেড়ার খুঁটি ও বাঁশের ওপর বাদামি রং ব্যবহার করুন।

12. বাড়ির জানালা এবং দরজা রঙ করুন এবং সীমানা হাইলাইট করুন।

প্রতিটি বাড়ির জানালা-দরজা কালো রঙ করব। এখন, “সুন্দর দৃশ্যের গ্রাম” এর অঙ্কন এবং রঙ সম্পূর্ণ হয়েছে৷ সাধারণত গ্রামেই সুন্দর দৃশ্য দেখা যায়।

শিশুদের জন্য আমাদের গ্রামের দৃশ্য আঁকা প্রায় সম্পূর্ণ হয়েছে দেখুন. আমাদের ওয়েবসাইটে এই ধরনের আরো অনেক অঙ্কন ধারণা আছে. এবং আরো অনেক ছবি পরে আসবে। তাই আপনারা সবাই আমাদের ব্রাউজারে এই ওয়েবসাইটটি বুকমার্ক করুন এবং আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Draw With Pappu সাবস্ক্রাইব করুন।

আপনাকে অবশ্যই বসন্তের দৃশ্যের অঙ্কনটি আঁকতে হবে এবং নীচে দেওয়া লিঙ্কের সাহায্যে আপনার দৃশ্যাবলী আঁকার একটি ছবি আমাকে পাঠাতে হবে। আমি অবশ্যই আমার গল্পে আপনার ছবি দেওয়ার চেষ্টা করব।

Whatsapp , ফেসবুক , ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে আপনার অঙ্কন পাঠান

সুন্দর গ্রাম বসন্তের সিনারি অঙ্কন ধাপে ধাপে ভিডিও টিউটোরিয়াল 

 

 

 

 

The post সুন্দর গ্রাম বসন্তের সিনারি ধাপে ধাপে অঙ্কন appeared first on Trickbd.com.

Microsoft Word আপডেট ভার্সনে পুরাতন পদ্ধতির WordArt ব্যবহার করুন।

Posted:

কম্পিউটারে লেখালেখি করার জন্য জনপ্রিয় মাধ্যম বা সফটওয়্যার হচ্ছে Microsoft Word. এই মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের যেকোন লেখাকে স্টাইলিশ করার জন্য সাধারণত WordArt নামক একটি ফাংশন বা টুলের ব্যবহার করা হয়। আর এটি মাইক্রোসফট অফিস প্রোগ্রামের শুরু থেকে এই পর্যন্ত সকল ভার্সনেই অন্তর্ভুক্ত হয়ে আসছে। এখন যারা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর পূর্বের ভার্সন বা ২০০৭ ভার্সন এবং তার আগের ভার্সনগুলি ব্যবহার করেছেন তারা হয়তো আগে WordArt ফাংশন বা টুলসটি অন্যরকম দেখেছেন এবং এর কাজও ছিল অন্যরকম। কিন্তু ২০১০ ভার্সন থেকে পরবর্তী ভার্সনগুলিতে WordArt ফাংশনটি বা টুলসটির ডিজাইন এবং কাজে ব্যবহার করার বিষয়টিতে বেশ পরিবর্তন এসেছে।

যার ফলে যারা পুরাতন ব্যবহারকারী আছেন তাদের এটির সাথে সামঞ্জস্যতা করতে পারতেছেন না। অর্থাৎ এটি ব্যবহার করতে গিয়ে ভোগান্তির মধ্যে পড়তেছেন বা হিমশিম খাচ্ছেন। এখন আপনার মনে হচ্ছে যে, পূর্বের WordArt টি হলে আপনার জন্য ভালো হতো। যার মাধ্যমে আগের মত সহজে টেক্সট এর স্টাইল করতে পারতেন। তাই আপনার জন্যই আমার আজকের এই টপিক। চলুন তাহলে নিচে থেকে স্ক্রিনশট সহ লিখিত আকারে দেখে নেই কিভাবে Microsoft Word এর আপডেট ভার্সনগুলিতে পূর্বের WordArt এর ব্যবহার করবেন।

উপরের স্ক্রিনশটটি লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন যে Microsoft Word এর WordArt ফাংশন বা টুলসটি পূর্বে এমন ছিলো।

আর Microsoft Word এর আপডেট ভার্সনগুলিতে বর্তমানে WordArt ফাংশন বা টুলসটি উপরের স্ক্রিনশটের মত দেখায়।

বর্তমান WordArt ফাংশন বা টুলসটি দ্বারা লেখার স্টাইলিশ Transform পরিবর্তন করতে গেলে উপরের স্ক্রিনশটের মত আসে।

নতুন ভার্সনের WordArt এ Transform স্টাইল নেওয়ার পর লেখাকে পূর্বের মত আর সহজে বাকাতেড়া, বড়, ছোট করা যায় না। যা পূর্বের WordArt এ সহজে করা যেত। যেমন এখানে আপনি লেখাকে বড় বা ছোট করতে গেলে উপরের স্ক্রিনশটের মত বড় টেক্সট বক্স চলে আসে যা খুবই বিরক্তিকর কাজ করতে গেলে বোঝা যায়। এছাড়াও লেখা সিলেক্ট করতে গেলে এক লাইনের মধ্যে যতটুকু আছে ততটুকু সিলেক্ট হয় বাকি লেখা সিলেক্ট হয় না। তারপর স্টাইল অনুযায়ী লেখা কতটুকু বড় হচ্ছে বা ছোট হচ্ছে এবং কেমন দেখাচ্ছে তা বুঝা যায় না। এইরকম বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়।

কিন্তু পুরাতন ভার্সনের WordArt_এ Transform সহ লেখার সকল স্টাইল সহজে পরিবর্তন এবং ডিজাইন করা যায়। যার মাধ্যমে আপনি সহজেই বুঝতে পারতেছেন যে, আপনার লেখাটা বড় বা ছোট করলে কেমন দেখাচ্ছে। এছাড়াও এটি কোন বর্তমান ভার্সনের মত টেক্সট বক্স আকারে হয় না। যার ফলে আপনার আর এডিট বা ফরম্যাটিং করতে সমস্যা হয় না ঠিক উপরের স্ক্রিনশটের মত।

এখন উপরের মত Microsoft Word এর নতুন ভার্সনের WordArt টি যদি পূর্বের WordArt এর মত করতে চান তাহলে আপনাকে যা করতে হবে তা হলো উপরের স্ক্রিনশটের মত আপনি Microsoft Word এর যে পেজ বা ডকুমেন্টে টেক্সট এর WordArt এর কাজ করবেন সেই পেজ বা ডকুমেন্টকে আগে আপনার কম্পিউটারে সেভ করে নিতে হবে। এর জন্য ফাইলটিকে সেভ করতে গিয়ে আপনাকে শুধু Save as type এর জায়গায় ক্লিক করে ফরম্যাটটি Word 97-2003 Document এ সিলেক্ট করে দিতে হবে এবং তারপর ফাইলটি সেভ করতে হবে।

ফাইলটি সেভ করার পর এইবার Microsoft Word এর স্ক্রিনে আবার ফিরে আসুন এবং Insert ট্যাবে ক্লিক করে WordArt ফাংশন বা টুলসে ক্লিক করে দেখুন ঠিক উপরের স্ক্রিনশটের মত আপনার Microsoft Word এর আপডেট ভার্সনটিতে WordArt ফাংশন বা টুলসটি পূর্বের WordArt ফাংশন বা টুলসের মত হয়ে গেছে।

এইভাবে আপনি উপরের প্রক্রিয়া ফলো করে এখন থেকে সহজে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের আপডেট ভার্সনগুলিতে পুরাতন ওয়ার্ডআর্ট ফাংশন বা টুলসটির ব্যবহার করতে পারেন এবং সহজে পূর্বের মত কাজ টেক্সট স্টাইলের কাজ সম্পাদন করতে পারেন। আশা করি আমার আজকের টপিকটি আপনাদের ভালো লেগেছে এবং আপনাদের অনেক উপকারে এসেছে।

আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার টিপস এন্ড ট্রিকসগুলি ভিডিও আকারে শেয়ার করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছি। আশা করি চ্যানেলটি Subscribe করবেন।

সৌজন্যে : বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং বর্তমান সময়ের বাংলা ভাষায় সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ক টিউটোরিয়াল সাইট – www.TutorialBD71.blogspot.com নিত্যনতুন বিভিন্ন বিষয়ে টিউটোরিয়াল পেতে সাইটটিতে সবসময় ভিজিট করুন।

The post Microsoft Word আপডেট ভার্সনে পুরাতন পদ্ধতির WordArt ব্যবহার করুন। appeared first on Trickbd.com.

কিভাবে একটি পিকাচু আঁকবো – How to draw a Pikachu From Pokemon

Posted: 26 Jun 2022 09:25 AM PDT

আজ আমরা Oil Pastel, Pencils এবং Drawing Paper  এর সাহায্যে পিকাচু অঙ্কন করব। পিকাচু ছবি বাচ্চারা সহজেই আঁকতে পারে। আমরা খুব সহজে এবং সহজভাবে ধাপে ধাপে পিকাচুর ছবি আঁকব। প্রথমে, আমরা একটি পিকাচু স্কেচ তৈরি করব এবং তারপরে রঙ করব। শুধু আমাদের টিউটোরিয়াল অনুসরণ করুন এবং সহজেই একটি পিকাচু অঙ্কন তৈরি করুন।

চলুন দেরি না করে পিকাচু ছবি আঁকা শুরু করি বন্ধুরা।

কিভাবে পিকাচু ছবি ধাপে ধাপে আঁকবেন ?

এখানে পিকাচু ছবি আঁকার কিছু খুব সহজ এবং সহজ ধাপ রয়েছে।

পিকাচু আঁকার প্রয়োজনীয় উপকরণ:

এই পিকাচু আঁকার জন্য আমাদের প্রয়োজনীয় উপকরণগুলি এখানে রয়েছে।

  • সাদা কাগজ
  • পেন্সিল
  • পেন্সিল শার্পনার
  • ইরেজার
  • রঙের বাক্স
  • টিস্যু পেপার

1. পিকাচুর কান আঁকুন।

প্রথমে আমরা ড্রয়িং পেপার নেব। অঙ্কন কাগজের চারপাশে সমানভাবে মার্জিন আঁকুন। আমরা মাথার উপর কান আঁকব। কান লম্বা এবং পাতার আকৃতির।

2. পিকাচুর মুখ তৈরি করুন।

আমরা পিকাচু আঁকা ছবি অনুসরণ করে পিকাচুর মুখ তৈরি করব। আমরা দুই কানের মাঝখানে একটি বাঁকা রেখা দিয়ে মাথার আকৃতি করব। দুটি চোখ আঁকতে, দুটি ছোট বৃত্ত আঁকুন। নাক আঁকতে ছোট লাইন আঁকুন। নাকের নীচে মুখ আঁকুন। এবং পিকাচুর গাল ডিজাইন করুন। দুই কানের মাঝে রেখা আঁকুন। কানের ভিতরের ও বাইরের অংশ বোঝাতে।

3. পিকাচুর হাত এবং আঙ্গুলগুলি আঁকুন।

পিকাচুর ঘাড়ের নিচে দুই পাশে দুই হাত আঁকবো। পিকাচুর হাতের আঙ্গুলগুলি খুব ছোট আঁকুন। দুই হাতের আঙ্গুল একইভাবে আঁকুন।

4. পিকাচুর পেটের আকৃতি, পা এবং লেজ আঁকুন।

 

দুই হাত দিয়ে নীচে বাঁকা রেখার সাহায্যে তার পেটের আকৃতি আঁকুন। তারপর শরীরের নীচের অংশে পা আঁকুন। আর পায়ের আঙ্গুলগুলো ভালো করে কাঁচা করুন। পিছনে একটি বাঁকা লাইন দিয়ে লেজ আঁকুন।

দেখুন আমাদের পিকাচু ছবির লাইন আঁকা প্রায় সম্পূর্ণ। এখন আমরা ধাপে ধাপে পিকাচুর ছবি সহজেই রঙ করি।

5. পিকাচুর শরীরে রঙ করুন।

আমরা উভয় হাত এবং কানের ভিতরে পিকাচু হলুদ রঙ করব। মুখ ও চোখের চারপাশে হলুদ রং দিন। পেট, পা এবং লেজ হলুদ রঙ করুন। কানের বাইরের অংশ, চোখ, মুখ, গাল এবং লেজের কিছু অংশ ফাঁকা রাখুন।

6. এখন, কানের বাইরের অংশ, চোখ এবং চোখের বলকে রঙ করুন।

কানের বাইরের অংশ গাঢ় কালো রঙ করুন। চোখ কালো করুন এবং চোখের বলকে সাদা রঙ দিন। চোখের কালো রং যেন আউটলাইনের বাইরে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখুন।

7. পিকাচুর গালের নকশা এবং জিহ্বা এবং লেজের মধ্যে ফাঁক রঙ করুন।

পিকাচুর গালের ডিজাইনে লাল রং ব্যবহার করুন। মুখের ভিতরের জিহ্বা গোলাপী রঙ করুন। আর লেজের খালি অংশে বাদামি রং ব্যবহার করুন।

8. নাক তৈরি করুন এবং পিকাচুর ছবি হাইলাইট করুন।

1. পিকাচুর কান আঁকুন। প্রথমে আমরা ড্রয়িং পেপার নেব। অঙ্কন কাগজের চারপাশে সমানভাবে মার্জিন আঁকুন। আমরা মাথার উপর কান আঁকব। কান লম্বা এবং পাতার আকৃতির। 2. পিকাচুর মুখ তৈরি করুন। আমরা পিকাচু আঁকা ছবি অনুসরণ করে পিকাচুর মুখ তৈরি করব। আমরা দুই কানের মাঝখানে একটি বাঁকা রেখা দিয়ে মাথার আকৃতি করব। দুটি চোখ আঁকতে, দুটি ছোট বৃত্ত আঁকুন। নাক আঁকতে ছোট লাইন আঁকুন। নাকের নীচে মুখ আঁকুন। এবং পিকাচুর গাল ডিজাইন করুন। দুই কানের মাঝে রেখা আঁকুন। কানের ভিতরের ও বাইরের অংশ বোঝাতে। 3. পিকাচুর হাত এবং আঙ্গুলগুলি আঁকুন। পিকাচুর ঘাড়ের নিচে দুই পাশে দুই হাত আঁকবো। পিকাচুর হাতের আঙ্গুলগুলি খুব ছোট আঁকুন। দুই হাতের আঙ্গুল একইভাবে আঁকুন। 4. পিকাচুর পেটের আকৃতি, পা এবং লেজ আঁকুন। দুই হাত দিয়ে নীচে বাঁকা রেখার সাহায্যে তার পেটের আকৃতি আঁকুন। তারপর শরীরের নীচের অংশে পা আঁকুন। আর পায়ের আঙ্গুলগুলো ভালো করে কাঁচা করুন। পিছনে একটি বাঁকা লাইন দিয়ে লেজ আঁকুন। দেখুন আমাদের পিকাচু ছবির লাইন আঁকা প্রায় সম্পূর্ণ। এখন আমরা ধাপে ধাপে পিকাচুর ছবি সহজেই রঙ করি। 5. পিকাচুর শরীরে রঙ করুন। আমরা উভয় হাত এবং কানের ভিতরে পিকাচু হলুদ রঙ করব। মুখ ও চোখের চারপাশে হলুদ রং দিন। পেট, পা এবং লেজ হলুদ রঙ করুন। কানের বাইরের অংশ, চোখ, মুখ, গাল এবং লেজের কিছু অংশ ফাঁকা রাখুন। 6. এখন, কানের বাইরের অংশ, চোখ এবং চোখের বলকে রঙ করুন। কানের বাইরের অংশ গাঢ় কালো রঙ করুন। চোখ কালো করুন এবং চোখের বলকে সাদা রঙ দিন। চোখের কালো রং যেন আউটলাইনের বাইরে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখুন। 7. পিকাচুর গালের নকশা এবং জিহ্বা এবং লেজের মধ্যে ফাঁক রঙ করুন। পিকাচুর গালের ডিজাইনে লাল রং ব্যবহার করুন। মুখের ভিতরের জিহ্বা গোলাপী রঙ করুন। আর লেজের খালি অংশে বাদামি রং ব্যবহার করুন। 8. নাক তৈরি করুন এবং পিকাচুর ছবি হাইলাইট করুন। নাকে রঙ করার জন্য, আমরা একটি কালো মার্কার পেনের সাহায্যে একটি ছোট রেখা আঁকব। একটি কালো মার্কার পেন দিয়ে পিকাচুর পুরো শরীর হাইলাইট করুন। পায়ের আঙ্গুল, হাতের আঙ্গুল এবং লেজ খুব ভালভাবে হাইলাইট করুন। এখন আমাদের অঙ্কন এবং রঙ সম্পূর্ণ হয়েছে। দেখুন বাচ্চাদের জন্য আমাদের পিকাচু আঁকা প্রায় সম্পূর্ণ। আমাদের ওয়েবসাইটে এই ধরনের আরো অনেক অঙ্কন ধারণা আছে. এবং আরো অনেক ছবি পরে আসবে। তাই আপনারা সবাই আমাদের ব্রাউজারে এই ওয়েবসাইটটিকে বুকমার্ক করুন এবং আমাদের YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন
নাকে রঙ করার জন্য, আমরা একটি কালো মার্কার পেনের সাহায্যে একটি ছোট রেখা আঁকব। একটি কালো মার্কার পেন দিয়ে পিকাচুর পুরো শরীর হাইলাইট করুন। পায়ের আঙ্গুল, হাতের আঙ্গুল এবং লেজ খুব ভালভাবে হাইলাইট করুন। এখন আমাদের অঙ্কন এবং রঙ সম্পূর্ণ হয়েছে।

দেখুন বাচ্চাদের জন্য আমাদের পিকাচু আঁকা প্রায় সম্পূর্ণ। আমাদের ওয়েবসাইটে এই ধরনের আরো অনেক অঙ্কন ধারণা আছে. এবং আরো অনেক ছবি পরে আসবে। তাই আপনারা সবাই আমাদের ব্রাউজারে এই ওয়েবসাইটটিকে বুকমার্ক করুন এবং আমাদের YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন

পিকাচু অঙ্কন ভিডিও টিউটোরিয়াল

এখানে পিকাচু আঁকার একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল রয়েছে। এই ভিডিও টিউটোরিয়াল নতুনদের জন্য খুবই সহায়ক। এই পিকাচু অঙ্কন ভিডিও টিউটোরিয়ালে, আমরা পিকাচু আঁকার প্রতিটি ধাপ ধীরে ধীরে ব্যাখ্যা করি। তাই আমাদের ভিডিও টিউটোরিয়াল অনুসরণ করুন এবং একটি পিকাচু আঁকুন😊

Click Hare 👍

 

The post কিভাবে একটি পিকাচু আঁকবো – How to draw a Pikachu From Pokemon appeared first on Trickbd.com.

[hot] আপনার ফেসবুক গ্রুপের মেম্বার খুব সহজেই বাড়িয়ে নিন একটি অ্যাপস এর মাধ্যমে। না দেখলে চরম মিস।

Posted: 26 Jun 2022 09:22 AM PDT

হ্যালো ব্রো, স্বাগতম, সবাইকে, আমার আজকের আরেকটা নতুন টিউটোরিয়ালে । আশা করি সবাই খুবই ভালো আছেন। ভালো তো থাকারই কথা, কারন trickbd র সাথে থাকলে সবাই খুব ভালো থাকে । আর ভালো থাকার জন্যই মানুষ ট্রিকবিডিতে আসে। চলুন শুরু করা যাক।

আজকে আমি আপনাদেরকে এমন একটি অ্যাপ সম্পর্কে জানাবো যেটির মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার নিজস্ব গ্রুপে অথবা অন্য কারো গ্রুপে ইনভাইট দিয়ে খুব সহজেই আপনার গ্রুপের মেম্বার আরও বাড়াতে পারবেন l
app name: auto clicker
50M+ downloaded

অনেকেই আপ টি সম্পর্কে জানেন আবার অনেকেই অ্যাপ টি সম্পর্কে জানেন না  । যারা জানেন না তারা আমার এই পোস্টটি দেখে অবশ্যই উপকৃত হবে । আর যারা জানেন তারা এ পোস্ট থেকে 100 গজ দূরে থাকুন  । তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে চলে যাওয়া যাক মুল পোস্টে l

এই কাজটি করার জন্য প্রথমে আপনার একটি অ্যাপ দরকার হবে l অ্যাপটি আপনি প্লে স্টোরে পেয়ে যাবেন l নিচে আমি একটি প্লে স্টোর লিংকঃ দিয়ে দিয়েছি l

app link

তো তাহলে প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ টি ডাউনলোড করে অ্যাপটি ইন্সটল করে অ্যাপটি ওপেন করুন l এরপর আপনার কাছে এরকম একটি নোটিফিকেশনের মতো সামনে ভেসে উঠবে l আপনি এখানে ওকে অপশনে ক্লিক করুন l


ক্লিক করার পর আপনাকে আপনার ফোনের সেটিংস এ নিয়ে যাবে l এখান থেকে আপনি এই অপশনটিতে ক্লিক করুন l

এবার এই অপশনটিতে ক্লিক করুন l

এবার এই অপশনটি অন করে দিন l

এখানে কিছু শর্তসাপেক্ষে আপনার কাছে কিছু অনুমতি চাইবে l আপনি এগুলো এলাও করে দিন l

এবার  আবার আপনার অ্যাপ টি ওপেন করুন এবং এই এনাবল অপশনটিতে ক্লিক করুন l

enable অপশন এ ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার ফোনের বাম সাইডে পপ-আপ এ এরকম একটি অপশন ভেসে উঠবে l

এবার আপনি আপনার যে গ্রুপে ইনভাইট দিতে চান সেই গ্রুপে চলে যান এবং সেখানে ইনভাইট অপশান এ চলে যান l

এবার আপনি এই প্লাস চিহ্নটিতে কয়েকটি ক্লিক করুন l

আপনি যতটি ক্লিক করবেন আপনি একসাথে ঠিক ততটি ইনভাইট করতে পারবেন l আমার কথা আরো ভালোভাবে বুঝতে আমার স্ক্রিনশট গুলো ফলো করুন l

যেমন এখানে আমি দশটি করে ক্লিক করেছি l এখন এখানে আপনার ফোনের মাঝখানে দশটি বাটন অ্যাড হবে l বাটনগুলো একটার উপর আরেকটা চলে আসে l তাই প্রথমে আপনি দেখতে পাবেন না l তারপর ধীরে ধীরে বাটনগুলো কে আলাদা করুন নিচের স্ক্রীনশটএর মত l

এবার এই বাটন গুলোকে সিরিয়াল করে 1 থেকে 10 পর্যন্ত যে ইনভাইট অপশনগুলো লেখা রয়েছে সেগুলোর উপর নিয়ে নিচের স্ক্রীনশটএর মত সুন্দর ভাবে বসিয়ে দিন l খেয়াল রাখবেন একটা বাটন যেন এলোমেলো না হয় এবং সিরিয়াল মেনটেন থাকে l


এবার এই চিহ্ন টি তে ক্লিক করুন l

এবার আপনি ভাল ভাবে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন আপনি যে সিরিয়ালে বাটনগুলো কে বসিয়ে ছিলেন, সেখানে একটা একটা করে ক্লিক পড়ছে আর ইনভাইট চলে যাচ্ছে l

এভাবেই মূলত এই অ্যাপসটি কাজ করে l একবার একটি পুরো পেয়েছে ইনভাইট দেয়ার পর আপনি স্ক্রল করে আবার বাটনগুলোর নিচে ইনভাইট অপশন গুলো কে বসিয়ে দিবেন । এবং আবার এই অপশনটি চালু করে দিলে আবার ইনভাইট চলে যাবে l এভাবে আপনি এক ক্লিকে সর্বোচ্চ সম্ভবত 17 ইনভাইট দিতে পারবেন l

এবার চলুন দেখে নেই কিভাবে আপনি অ্যাপটি বন্ধ করবেন এজন্য আপনি এই অপশনটিতে ক্লিক করুন l

এরপর Cross অপশনটিতে ক্লিক করুন তাহলেই এই চিহ্ন টি উঠে চলে যাবে l

note: গ্রুপে মেম্বার নেওয়ার আরো বিভিন্ন অপশন থাকলে ওগুলো থেকে দেখা যায় যে মেম্বার নিলে কয়েকদিন পর হয় আপনার গ্রুপ ডিজেবল হয়ে যায় , অথবা ওই ফেসবুক আইডির কোন ক্ষতি হয় । কিন্তু এই অ্যাপ দিয়ে গ্রুপ মেম্বার বাড়ালে আপনার ফেসবুক আইডির কোন ক্ষতি হবে না । এমন কি এই অ্যাপটি আমি নিজে ট্রাই করে দেখেছি । খুব সহজে এপ্স টির মাধ্যমে আপনি আপনার ফেসবুক গ্রুপের মেম্বার সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারবেন।

তো তাহলে আমার আজকের পোস্ট আমি এখানেই শেষ করছি। আশা করছি পোস্টটি আপনার বিন্দুমাত্র হলেও উপকার করবে। সবাইকে ধন্যবাদ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য।

মানুষ মাত্রেই ভুল হয় , তাই পোষ্টে কোন ভুল থাকলে দয়া করে মাপ করে ‍দিয়েন, আর প্লিজ কমেন্টে লিখে ভুলগুলা শোধরানোর সুযোগ করে ‍দিয়েন।
কোন কিছু না বুঝলে বা কোন কিছু জানার থাকলে, আমাকে কমেন্টে জানান।
পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই একটি লাইক দিবেন এবং কমেন্টে তা জানিয়ে দেবে যেন আমি আরো নতুন নতুন পোস্ট করার উৎসাহ পাই।

আর এরকম নিত্যনতুন আরো তথ্য জানতে এবং আমাদের সাথে যুক্ত থাকার জন্য আপনি আমাদের ফেইসবুক গ্রুপে জয়েন হতে পারেন l group link—>

আর যেকোন প্রবলেমে ফেসবুকে আমি [—>profile link]
তাহলে সবাইকে ট্রিকবিডির সাথে থাকার জন্য আমন্ত্রন জানিয়ে আজকে আমি আমার আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করছি। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।


The post [hot] আপনার ফেসবুক গ্রুপের মেম্বার খুব সহজেই বাড়িয়ে নিন একটি অ্যাপস এর মাধ্যমে। না দেখলে চরম মিস। appeared first on Trickbd.com.

এবার পাসওয়ার্ড জানলেও কেউ আপনার ওয়াইফাই কানেক্ট করতে পারবে না

Posted: 26 Jun 2022 09:18 AM PDT

আসসালমুআলাইকুম বন্ধুরা। আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই খুব ভালো আছেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে এমন একটা ট্রিক শেয়ার করবো যার মাধ্যমে আপনি পাসওয়ার্ড শেয়ার করলেও কেউ আপনার ওয়াইফাই কানেক্ট করতে পারবে না। এমন কি আপনি নিজেও পারবেন না।

তাহলে কি আর এই ওয়াইফাই কানেক্ট করা যাবেনা? অবশ্যই যাবে। তবে এক্ষেত্রে ওয়াইফাই কানেক্ট করার সাথে ছোটো একটা দুই মিনিটের কাজ করতে হবে তাহলেই সেই মোবাইলটি কানেক্ট হয়ে যাবে। যেটা আমি আপনাদের সবাই কে আমার পোস্টের শেষের দিকে দেখিয়ে দিবো।

সতর্ক বার্তা

আমার এই ট্রিক টি খুবই সতর্কতার সাথে কাজে লাগাতে হবে। সামান্য একটু ভুল হলেও আপনার রাউটারের অনেক বড় কোনো ক্ষতি হতে পারে। আপনার রাউটার রিসেট করা লাগতে পারে আপনি যদি সামান্য একটু ও ভুল করে বসেন। এতে ভাই ক্ষতি হলে আপনারই হবে। ফলে আমার মতো নতুন ট্রেইনার এর পক্ষে আপনাদের সকলের সমস্যা সমাধান দেওয়া অসম্ভব হয়ে উঠতে পারে। তাই আগে থেকেই সতর্ক বানি দিয়ে রাখলাম। অনুগ্রহপূর্বক কেউ কেউ সম্পূর্ণ পোস্ট টি ভালোমত না পড়ে ট্রিক টি এপ্লাই করবেন না ।এতে ক্ষতি হলে আপনারই হবে। যদি সম্ভব হয় তিন চার বার পোস্ট টি ভালোমত পড়ুন তাহলে কোনো সমস্যায় পড়বেন না ইনশাআল্লাহ

১, প্রথমেই আপনাকে আপনার রাউটারের এডমিন প্যানেল এ যেতে হবে। এখানে আপনাদের মাঝে অনেকেই আছেন যারা এডমিন সম্মন্ধে জানেন না। তাদের কে এডমিন প্যানেল সম্পর্কে বিস্তারিত লিখে বুঝিয়ে দিচ্ছি। তবে যাঁরা এডমিন প্যানেল চিনেন বা জানেন বা এর আগেও এডমিন প্যানেল ব্যাবহার করেছেন তারা এই সবুজ প্যারা টি স্কিপ করতে পারেন।

এডমিন প্যানেল কি?

এডমিন প্যানেল হচ্ছে এমন একটি ওয়েব পেজ যেখান থেকে আপনার রাউটার পরিচালনা করা যায়। আপনার রাউটারের পরিচালনা সংক্রান্ত কার্যক্রম যেমন ওয়াইফাই এর নাম পরিবর্তন পাসওয়ার্ড পরিবর্তন সহ ইউজার চেক করা ইত্যাদি কাজ আপনি আপনার রাউটারের এডমিন প্যানেল পেজে যেয়ে করতে পারবেন। রাউটার এর মালিক আপনি হলে শুধু আপনি পারবেন এডমিন প্যানেল এ ঢুকতে। অন্য কেউ পারবেনা। কারণ আপনার রাউটারের এডমিন প্যানেল এ প্রবেশ করার জন্যে আপনার আরো একটি পাসওয়ার্ড প্রয়োজন হবে। সেটি হচ্ছে আপনার রাউটারের এডমিন পাসওয়ার্ড। সেই পাসওয়ার্ড টি শুধুমাত্র আপনি এবং আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার ই জানেন। অন্য কেউ সেই পাসওয়ার্ড জানতে পারবেন না। যদি আপনি নিজে আপনার এডমিন পাসওয়ার্ড না জানেন তাহলে আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার থেকে জেনে নিবেন। এখন জেনে নেই এডমিন প্যানেল এ ঢুকবো কিভাবে? চলুন দেখে নেওয়া যাক

১. প্রথমে আপনাকে আপনার মোবাইলের ক্রোম ব্রাউজার ওপেন করতে হবে।

২. এরপর আপনাকে আপনার ব্রাউজার এর অ্যাড্রেস বারে ক্লিক করতে হবে। যেখানে আপনি ওয়েব এড্রেস লিখেন সেইখানে ক্লিক করুন।

৩. এইখানে আপনাকে 192.168.0.1 এই লেখা টা একদম নির্ভুল ভাবে লিখতে হবে। অথবা কপি করে পেস্ট করে দিতে পারেন। পেস্ট করে আমার দেখানো বাটনে প্রেস করে আপনি আপনার রাউটারের এডমিন প্যানেল এ ঢুকতে পারবেন।

৪. এর যে পেজ আসে এতে যদি ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড চায় তাহলে মনে করবেন আপনি একদম সঠিক জায়গায় ঢুকেছেন। পেজ টা আমার পেজের মতো না ও আসতে পারে।

২. এডমিন প্যানেল এ ঢুকতে আপনার রাউটারের এডমিন ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড চাইবে। ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড টি দিয়ে অ্যাডমিন প্যানেল এ ঢুকে পড়ুন। যাঁরা আপনাদের রাউটারের এডমিন পাসওয়ার্ড আর ইউজারনেম জানেন না তারা ইউজারনেম এর জায়গায় admin আর পাসওয়ার্ড এর জায়গাতেও admin লিখুন। লিখে সাইন ইন এ ক্লিক করুন। এতে আপনার এডমিন প্যানেল টি ওপেন হয়ে যাবে।

কিন্তু এতেও যদি এডমিন প্যানেল টি না খুলে তাহলে আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভইডারদের থেকে আপনার রাউটারের এডমিন ইউজারনেম ও এডমিন পাসওয়ার্ড জেনে নিবেন।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে এডমিন ও পাসওয়ার্ড চায় না। সেক্ষেত্রে সরাসরি এডমিন প্যানেল ওপেন হয়ে যায়। ইউজারনেম পাসওয়ার্ড দিয়ে খুলতে হয়না।

৩. দেখুন এডমিন প্যানেল টি ওপেন হয়ে গেছে। এখন আপনাকে এখান থেকে অ্যাডভান্সড সেটিং এ যেতে হবে। যা আপনি রাউটারের এডমিন প্যানেল এর বাম দিকে পেয়ে যাবেন।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে ডান পাশে থ্রি লাইন এ পেয়ে যাবেন।

আবার কিছু কিছু রাউটারে উপরের দিকে পেয়ে যাবেন।

৪. এবার আপনাকে খুঁজতে হবে wireless mac filter অপশন টি। যা আপনি ওয়্যারলেস এ ক্লিক করে উপরের দিকে দেখতে পাবেন।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে ম্যাক ফিল্টারিং এর বদলে নেটওয়ার্ক ফিল্টারিং লেখা থাকে।

আবার কিছু রাউটারে অ্যাডভান্স অপশন এ ঢুকে সবার সামনেই পেয়ে যাবেন।

আজ এই পর্যন্তই থাক। পোষ্ট টি ইতিমধ্যে এতো বড় হয়ে গেছে যে আমাকে এই পোষ্ট কে দুই পার্ট এ বিভক্ত করতেই হচ্ছে। তাছাড়া পোষ্ট কমপ্লিট করা সম্ভব হচ্ছেনা।

সকলে ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। আর এর মধ্য কোনো প্রবলেম হলে আমাকে ইমেইল করুন। marufkhan1215@gmail.com ধন্যবাদ।

The post এবার পাসওয়ার্ড জানলেও কেউ আপনার ওয়াইফাই কানেক্ট করতে পারবে না appeared first on Trickbd.com.

ফ্রিল্যান্সিং করতে যেয়ে প্রতারিত হচ্ছেন না তো? ফ্রিল্যান্সিং করার আগে পোষ্ট টি পড়ে নিন।

Posted: 26 Jun 2022 09:18 AM PDT

আসসাামুআলাইকুম বন্ধুরা। কেমন আছেন সবাই। আশাকরি মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে সকলে অনেক ভালো আছেন।

আজকে আমি আপনাদের সাথে ফ্রিল্যান্সিং জগতের এমন কিছু বাস্তব ঘটনা শেয়ার করবো যার দ্বারা আপনারা হয়তো ভুল পথ ও পদক্ষেপ নেওয়া থেকে বিরত থাকতে পারবেন। যারা এই ফ্রিল্যান্সিং লাইফে বিগেনার আছেন তাদের জন্য এই পোষ্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ন।

আর যারা মিড বা এক্সপার্ট লেভেল আছেন তারা নিজের অভিজ্ঞতার সাথে আমার কথাগুলো মিলিয়ে দেখতে পারেন আমি ঠিক বলি কি না।

ফ্রিল্যান্সিং। এই নাম টির সাথে বর্তমানে আমাদের দেশের প্রায় সকলেই পরিচিত। আর পরিচিত না হয়েও কোনো উপায় নেই।

ইউটিউব, ফেসবুক, কিংবা আপনার এলাকার কারো কাছ থেকেই হয়তো শুনেই নিয়েছেন যে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করা সম্ভব।

তাছাড়া ইউটিউব ফেসবুক কিংবা জনপ্রিয় নিউজ পেপারে বড় বড় ফ্রিল্যান্সার দের চটকদার বিজ্ঞাপন বা ইন্টারভিউ দেখে হয়তো আপনি ও প্রভাবিত হয়েছেন।

আর এখান থেকেই শুরু হয় ফ্রিল্যান্সিং এর ভন্ডামি।

যারা ফ্রিল্যান্সিং এ আগ্রহী না কিছুটা নিজেকে সামলে রাখতে পারবেন। কিন্তু আগ্রহী ব্যক্তিগণ কখনো না কখনো কোন না কোন ভাবে তাদের একটি বিজ্ঞাপন এ ক্লিক করবেন।

এর পরই আপনি প্রতারণার একটি গোলক ধাঁধা তে আটকে যাবেন। তাহলে চলুন জেনে নেই সেই গোলক ধাধা গুলো কী কী বা কেমন হয়।

কয়েকটা বিজ্ঞাপন দেখে আপনি নিশ্চয় ইউটিউব বা গুগল এ সার্চ করে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আরও কিছু বিস্তারিত জেনে নিবেন।

এতে আপনার মাথায় সম্পূর্ণ রূপ এ ঢুকে যাবে যে একটা পিসি আর ইন্টারনেট কিনলেই আপনি কয়েক মাস এর মধ্য লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করতে করবেন।

তাছাড়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তারা আপনাকে তাদের কোর্স টি কমপ্লিট করতে বলবে। কোর্স শেষে চাকরি দেওয়ার 100%মিথ্যা গ্যারান্টি দিয়ে।

চাকরির বেপার টা যদি বলি তাহলে দেশের কোনো প্রতিষ্ঠান ই কোর্স এর পর আপনাকে চাকরি ধরিয়ে দিতে পারবেনা। এটা একদম অসম্ভব।

কেউ কোর্স ভালো দিতে পারে। কেউ বা পারেনা। কিন্তু চাকরি যে কেউ ধরিয়ে দিতে পারবেনা এটা আমি ১০০% নিশ্চিত। তারা চাইলেও আপনাকে জব দিতে পারবেনা। কারণ উপযুক্ত জব পেলে সেটা তাদের নিজেদের লোকদের কেই ধরিয়ে দিতে হবে।

কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান তাদের বিদেশে থাকা লোকদের দিয়ে বিদেশী fake Fiverr account খুলে আপনাকে আপনাকে না জানিয়ে আপনার Fiverr অ্যাকাউট এ মেসেজ করবে।

সেই মেসেজ টি আপনি পেলে আপনার মনে হবে কোনো সত্যিকারের বায়ার এর অ্যাকাউন্ট। মেসেজ টি পেয়ে আপনি হয়তো খুব খুশিতে আত্নহারা হয়ে যাবেন।

কারণ এই প্রথম কোনো বায়ার আপনাকে মেসেজ দিলো। এরপর তার সাথেকিছুক্ষন চ্যাটিং করার পরই সে আপনাকে 5$ এর সমান একটি জব প্রোভাইড করবে। যা তার প্রয়োজন নেই ।

জব টি করে দিয়ে আপনি আপনি 5$ পেয়ে খুব খুশি হয়ে গেলেন। কিন্তু তাদের থেকে যেই কোর্স করেছেন সেই কোর্স এর দাম 10000, 20000 এমন কি তার চেয়েও বেশি হয়। যা 5$এর অনেক বেশি।

চাকরির বেপার টা আপনার নিজের হাতে। যেটা আপনাকে অনলাইন এ বা অফলাইন এ খুজে খুজে বের করতে হবে।

তাছাড়া আরো কয়েকটা বিষয় আছে ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতারণা এই টপিক টার উপর যেগুলো লিখতে হলে আরো একটি পোস্ট তৈরি করতে হবে। তাই বলছি যে এই পোস্ট এর আগামী পর্ব তৈরি করে পরবর্তী পোস্ট বিস্তারিত আলোচনা করবো।

ততদিনে সকলে ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন। আর আমার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে marufkhan1215@gmail.com এ মেইল করুন। খোদা হাফেজ।

The post ফ্রিল্যান্সিং করতে যেয়ে প্রতারিত হচ্ছেন না তো? ফ্রিল্যান্সিং করার আগে পোষ্ট টি পড়ে নিন। appeared first on Trickbd.com.

Post a Comment

0 Comments