নিজের প্রোগ্রামিং skill কে আরো improve করুন। প্রোগ্রামিং practice করার সেরা এ্যাপ |
- নিজের প্রোগ্রামিং skill কে আরো improve করুন। প্রোগ্রামিং practice করার সেরা এ্যাপ
- প্রতিদিন ৩$ আয় করুন মাত্র ২/৩ ঘন্টা কাজ করে চলুন দেখে আশা যাক।
- কম এমবির মধ্যে উজ্জ্বল গ্ৰাফিক্সের অফলাইন রেসিং গেম।
- Dying Light 2 Game Review: When Zombies Meet Parkour
- Kinemaster একদম latest ভার্সন সাথে থাকছে 4k এবং 120 fps ভিডিও export enable option. [(Hot post) না দেখলে পস্তাবেন ]
- অ্যান্ড্রোয়েড ফোনের জন্য সেরা ৫ টি Brain Game
- কোডিং করার জন্য ক্লাউড বেইসড একটি কম্পাইলার যেখানে সব ভাষা সাপোর্ট করে, সকল প্রোগ্রামারদের জন্য
- বিজ্ঞান ও ইসলাম কি পরস্পর প্রতিপক্ষ?
- ফোনের চার্জ আর এমনি এমনি শেষ হবে না। ফোনকে smooth ভাবে চালানোর জন্য সেরা এ্যাপ। [না দেখলে মিস করবেন ]
- YOUTUBE PREMIUM | নিয়ে নিন নতুন YT ReVance Apk | আর Enjoy করুন Ads Free YouTube
নিজের প্রোগ্রামিং skill কে আরো improve করুন। প্রোগ্রামিং practice করার সেরা এ্যাপ Posted: মুসলিম ভাইদের আস সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজকের পোস্ট টি শুরু করছি।হ্যালো ট্রিকবিডির দর্শকেরা কেমন আছেন সকলে?আশা রাখছি অনেক বেশি ভালো আছেন।আর যারা ভালো নেই তারাও এই পোস্ট দেখে ভালো হয়ে যাবেন ইন শাহ আল্লাহ। আজকের পোস্টটাই এমন।বেশি ফালতু বক বক না করে চলুন শুরু করি কাজের কথা। টাইটেলে তো নিশ্চ্য়ই আপনারা দেখেছেন আজকের পোস্ট টি কি বিষয়ে। আজ আপনাদের মাঝে এমন একটি এ্যাপ শেয়ার করবো যা ব্যবহার করে আপনারা আপনাদের programing language এর practice করতে পারবেন।[ যাই হোক আমি তাদের জন্য পোস্ট লিখি না যারা আলতু ফালতু মন্তব্য করে।আমার পোস্ট দেখে উপকৃত হয়ে লাইক করে আর সুন্দর কমেন্ট করে তাদের জন্য মূলত পোস্টটি বানানো।আশা করি সকলেই একটি করে ‘Like’ করবেন ইনশাল্লাহ ] প্রথমেই দিয়ে দিচ্ছি এ্যাপ টির ডাউনলোড লিংক:এ্যাপটি ডাউনলোড হয়ে গেলে এ্যাপটি ওপেন করে নিন।কিছুটা এমন interface দেখতে পাবেন। আপনারা এখন থেকে শিখতে পারবেন।অথবা practice করতে পারবেন।এখানে যেসকল language রয়েছে নিচে তালিকা দেওয়া হলো। আপনারা এর মধ্যে যেকোনো select করতে পারবেন। আমি simply HTML select করে দেখাচ্ছি। যেই icon দেখতে পাচ্ছেন এখানে press করলে কাংক্ষিত ভাষার সকল tag দেখতে পাবেন। আর output এ চাপ দিলে ফলাফল দেখতে পাবেন। যে আপনার কোড গুলোর দ্বারা তৈরী রেজাল্ট কি। এবার আসি গেম এ। এখানে আপনারা ভাষার tag গুলো চর্চা করতে পারবেন।আপাতত এখানে শুধু দুটি ভাষা অ্যাড করা আছে। ভবিষ্যতে আরো হবে আশা রাখছি। আশা করি পোস্ট টি আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে। এতো কষ্ট করে আপনাদের জন্য পোস্ট লিখি। একটা লাইক আশা রাখছি। পোস্টটি ধৈর্যসহকরে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। শীঘ্রই আপনাদের মাঝে নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হবো ইনশাআল্লাহ আল্লাহ যদি তাওফিক দান করেন। প্রযুক্তি এবং আরো নিত্যনতুন বিষয় সম্মদ্ধে আপডেট পেতে ট্রিকবিডির সাথে থাকুন। …………..আল্লাহ হাফেজ।ফি আমানিল্লাহ।………….. ফেসবুকে আমি:For any problem অথবা যেকোনো সমস্যার সমাধান পেতে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল এ জয়েন হতে পারেন: The post নিজের প্রোগ্রামিং skill কে আরো improve করুন। প্রোগ্রামিং practice করার সেরা এ্যাপ appeared first on Trickbd.com. |
প্রতিদিন ৩$ আয় করুন মাত্র ২/৩ ঘন্টা কাজ করে চলুন দেখে আশা যাক। Posted: আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি। আজ অনেক দিনপর আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম একটি Online earn করার ট্রিক। আমরা সবাই চাই কম বেশি ইনকাম করি কিন্তু আমরা তা পারি না বা কাংখিত app or website পাই না। আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম পার্ট টাইম ইনকাম করার জন্য একটি ওয়েবসাইট ।আপনি যদি ফুলটাইম কাজ করেন তাহলে ভালো একটা amount ইনকাম করতে পারবেন। ওয়েবসাইটের নাম workupjob তো চলুন শুরু করা যাক। প্রথমে আমরা নিচের লিংক থেকে sing up করে নিবো। Register
এই রকম একটা পেইজ পাবো সব ফিল আপ করে নিবো। নাম, ইমেল , পাসওয়ার্ড এবং দেশ সিলেক্ট করে created account ক্লিক করবো Account হলে এই রকম দেখতে পাবো। account করা হলে আপনি লগইন করবেন। এবং এখন কথা হচ্ছে আপনার account টি ভেরিফিকেশন করতে হবে। তা না হলে ব্যান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ বায়েরর কাজ তো সঠিক ভাবে সব কাজ করতে পারবেন না তাই আমি recommended করবো আগে আইডি ভেরিফিকেশন করে তারপর কাজ শুরু করা। আইডি ভেরিফিকেশন করার দুইটি উপায় আছে। ১) আপনি কাজ করে 1$ করবেন তা দিয়ে ভেরিফিকেশন করতে পারবেন। ২) আবার আপনি চাহলে deposit করে ভেরিফিকেশন করতে পারেন। deposit করার জন্য আপনি পাচ্ছেন বিকাশ , নগদ আরো কিছু মোবাইল ব্যাংকিং।
প্রোফাইলে গেলে আপনি এই অপশন গুলো দেখতে পারবেন। এখানে আপনার কাজের details পাবেন। এখন কথা হচ্ছে ওয়েবসাইটের কাজ কি । Find job নামে একটি অপশন দেখতে পাচ্ছেন ওইখানে ক্লিক করবেন। দেখতে পাচ্ছেন কি সুন্দর কাজ। বেশি সময় লাগে না কাজ গুলো শেষ করতে। দেখতে পাচ্ছেন আমি একবার পেমেন্ট পাইছি তাই ওয়েবসাইটি শেয়ার করলাম যাতে আমার মতো যারা student আছেন নিম্ন পরিবারের তাদের অনেক উপকার হবে। তো আজ এই পর্যন্তই ভালো থাকবেন।
The post প্রতিদিন ৩$ আয় করুন মাত্র ২/৩ ঘন্টা কাজ করে চলুন দেখে আশা যাক। appeared first on Trickbd.com. |
কম এমবির মধ্যে উজ্জ্বল গ্ৰাফিক্সের অফলাইন রেসিং গেম। Posted: আসসালামুয়ালাইকুম ! TrickBD তে সবাইকে স্বাগতম। কোনো ভুল হলে দয়া করে ক্ষমা করবেন। বেশি কথা না বলে শুরু করছি। আমরা যারা এন্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করি কমবেশি সবাই গেম খেলি। বর্তমান সময়ের Free Fire, PUBG এগুলোর কথা তো বাদই দিলাম। অনেকেই আছেন যারা রেসিং গেম খেলতে পছন্দ করেন। প্রায়ই Hill Climb Racing, Hill Climb Racing 2, Moto raceing, Car raceing ইত্যাদি গেম খেলে থাকেন। এবং এগুলো গেলে এখন আর ভালো লাগে না খেলতে, নতুন কোনো গেম চান, তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট। আগেই বলে রাখি এটা কোনো বড় সাইজের গেম না, তাই 1GB Ram, 512 Mb Ram এর ফোনেও ভালো ভাবো খেলতে পারবেন। এটাও রেসিং গেম তবে অন্য লেভেলের। এই গেমের নাম হলো: Beach Buggy racingগেমটার Installation Name : BB Racing নাম শুনেই বুঝতে পেরেছেন এই গেমে রেস হবে সমুদ্র সৈকতে। যার কারণে এই গেম খেলতে আরো ভালো লাগবে।গেমটার গ্ৰাফিক্স, ব্যাকগ্ৰাউন্ড মিউজিক, এবং ইউজার টিউটোরিয়াল সত্যিই প্রশংসনীয়। পাশাপাশি কন্ট্রোল নিয়ে কোনো সমস্যা পাই নি, স্মুথ রান হয়েছে। বেশি ভালো লেগেছে এই গেমের গ্ৰাফিক্স কোয়ালিটি। রেসিং গেম তো অনেক খেলেছেন, একবার এই গেমটা খেলে দেখুন আশা করছি ভালো লাগবে। এই গেমটার বেস্ট এক্সপেরিয়েন্স পেতে ইয়ারফোন ব্যবহার করুন। আপনাকে রেস চলাকালীন গেমের Unknown Box কালেক্ট করতে হবে, এবং বক্সে কি রয়েছে সেটা ব্যবহার করে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। আপনাকে পেছনে ফেলে কেউ সামনে এগিয়ে গেলে তাকে ডেভিল বল দিয়ে হিট করে রেস থেকে বের করে দিতে হবে, তবে হ্যাঁ এটা তখনই করতে পারবেন যখন সামনের রেসার আপনার নাগালের মধ্যে থাকবে। যতটা সম্ভব দ্রুত গতিতে ছুটে যেতে হবে কারণ আপনার পেছনে যারা থাকবে তারাও আপনাকে ডেভিল বল মেরে রেস থেকে আউট করে দিতে পারে। গেমটার সাইজ মাত্র ৮০ এমবি। কিন্তু গ্ৰাফিক্স নিয়ে কোনো অভিযোগ নেই, ক্লিন ইউআই। গেমটার কিছু স্ক্রীনশর্ট দেখে নিন: জানি এই পোস্ট ছোট হয়েছে, কিন্তু আমি এই গেমটা সম্পর্কে যতটুকু জানি, তার উপরেই আপনাদের ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এই গেমটা প্লে স্টোরে পেয়ে যাবেন। ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক করুন।Extra Tips: গ্ৰাফিক ডিজাইন কি? এই পোষ্ট এতটুকুই ! এতক্ষণ সময় নিয়ে পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ। The post কম এমবির মধ্যে উজ্জ্বল গ্ৰাফিক্সের অফলাইন রেসিং গেম। appeared first on Trickbd.com. |
Dying Light 2 Game Review: When Zombies Meet Parkour Posted: ডাইং লাইট 2 স্টে হিউম্যান — এখন পিসি এবং কনসোলে আছে — নামে একটি “2” থাকতে পারে তবে এটি আসলে একটি সিক্যুয়াল নয়। আপনি যদি ডাইং লাইট সিরিজে নতুন হন তবে চিন্তা করবেন না। প্রথম শিরোনামটি খেলার জন্য এটি একেবারে প্রয়োজনীয় নয় কারণ “সিক্যুয়েল” এ এটির সাথে খুব বেশি সংযোগ নেই। অবশ্যই, তারা কিছু পরিচিত নাম সামনে এবং পিছনে উল্লেখ করেছে — এবং গেমপ্লে, যুদ্ধ এবং মিথস্ক্রিয়াতে মিল রয়েছে, তবে ডাইং লাইট 2 স্টে হিউম্যান একটি স্বতন্ত্র শিরোনাম হিসাবে কাজ করে। এখানে গল্পটি হারানে ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের (প্রথম খেলা থেকে) প্রায় 20 বছর পরে সেট করা হয়েছে। বিজ্ঞানীরা আসল ভাইরাসের জন্য একটি ভ্যাকসিন খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছিলেন, কিন্তু কোনোভাবে কিছু রাসায়নিককে বিভ্রান্ত করতে এবং আরও মারাত্মক ভাইরাস তৈরি করতে পেরেছিলেন যা অবশ্যই জম্বিদের একটি নতুন প্রাদুর্ভাব সৃষ্টি করেছিল। গেমটি শুরু হয় আপনার সাথে অজানা জঙ্গলের মাঝখানে দৌড়ানো, রক্তপিপাসু জম্বিদের কাছ থেকে পালিয়ে যাওয়া, সেতুতে লাফ দেওয়া, পাদদেশে আরোহণ করা, প্রিয় জীবনের জন্য হাঁপিয়ে ওঠা — স্বাভাবিক রুটিন — বন্ধুত্বপূর্ণ মুখের সাথে দেখা করার আগে, স্পাইক, যে আপনাকে কিছু মধু তুলতে সাহায্য করে এবং ক্যামোমাইল যখন সে তার ছোট আত্মার কথা মনে করিয়ে দেয়, সে যে পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছিল এবং এইডেনকে মনে করিয়ে দেয় যে সে একজন তীর্থযাত্রীর জন্য বয়স্ক এবং ধীর হয়ে যাচ্ছে। ওহ, আমি আপনাকে ডাইং লাইট 2 স্টে হিউম্যান-এর নতুন প্রধান চরিত্রের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে ভুলে গেছি — এইডেন ক্যালডওয়েল (জোনাহ স্কট দ্বারা কণ্ঠ দিয়েছেন, বিস্টারসে লেগোশি) একজন তীর্থযাত্রী যিনি এখন কয়েক বছর ধরে ব্যবসা করছেন৷ এইডেন এক শহর থেকে অন্য শহরে ভ্রমণ করে ঠিক আপনার প্রতিদিনের পথিকের মতো। যাইহোক, তার গল্প জম্বিতে ভরা এবং কীভাবে তাদের আটকানো যায় তার একটি দ্রুত গাইড। এইডেন তার ছোট বোন মিয়াকে খুঁজছেন, যার সাথে একটি নির্দিষ্ট ডাক্তার একটি বন্ধ সুবিধায় তাদের বয়সের শিশুদের উপর জঘন্য পরীক্ষা চালানোর পরে তার সাথে যোগাযোগ হারিয়ে ফেলেছিল। তিনি ভিলেডোর নামক একটি শহরে পৌঁছাতে সক্ষম হন, যেটি মৃতদের সাথে ভরাট করে এবং তাদের শেষ পায়ে দাঁড়িয়ে থাকা ভবনগুলির সাথে। শহরটি বিভিন্ন দলে বিভক্ত যারা পানির টাওয়ার, বিদ্যুৎ সাবস্টেশন এবং অন্যান্য সম্পদের জন্য লড়াই করছে। দুটি দল, পিসকিপারস (পিকে) এবং সারভাইভারস, যুদ্ধে যেতে চলেছে কারণ প্রাক্তনরা মনে করে যে তাদের নেতা লুকাস পরবর্তীদের দ্বারা নিহত হয়েছিল। স্থানীয়রা প্রাচীরের বাইরের লোকেদের প্রতি সন্দিহান এবং এইডেনকে তাদের আস্থা অর্জন করতে হয়। তিনি শীঘ্রই নিজেকে একটি চিরস্থায়ী যুদ্ধের মতো মনে হয় এমন মধ্যে আটকে পড়েন। এইডেনের একমাত্র লক্ষ্য হল মিয়ার অবস্থানের উত্তর খোঁজা এবং দুষ্ট ডাক্তার ওয়াল্টজের প্রতিশোধ নেওয়া, যার কাছে মিয়া সম্পর্কে তথ্য থাকতে পারে। এইডেন যখন ভিলেডোর ভাঙ্গা শহরের মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করেন, তখন তিনি মিয়া এবং তার সুবিধার ফ্ল্যাশব্যাকে আঘাত পান। পথ ধরে, মুষ্টিমেয় বন্ধু তৈরি করার সময় এইডেন অনেক শত্রু তৈরি করে। Dying Light 2 review: a dropkick here and a dropkick thereজম্বি গেমগুলি সাধারণত বন্দুক, তলোয়ার এবং হোয়াটনোট দিয়ে মৃতদের উপর আঘাত করার জন্য পরিচিত। যদিও ডাইং লাইটে এর সবই রয়েছে, এটি সম্পূর্ণরূপে এর বিক্রয় বিন্দু নয়। কি? পার্কোর Aiden সহজে এক ছাদ থেকে অন্য ছাদে সুইং করতে সক্ষম, যদিও গেমের স্ট্যামিনা মেকানিজম কিছুটা হতাশাজনক — এটি গল্পের দৃষ্টিকোণ থেকে বোঝা যায়। স্থানীয়রা ছাদে নিরাপদ ঘর তৈরি করেছে এবং প্রয়োজনের সময় UV Light, গাছপালা এবং অস্ত্র দিয়ে নিজেদের সজ্জিত করেছে। অমৃতরা রাস্তায় আড্ডা দেয় এবং প্রথম ডাইং লাইটের মতো, রাস্তা পার না হয়ে এক ছাদ থেকে অন্য ছাদে লাফ দেওয়া ভাল। রাত নামার সাথে সাথে জম্বিরা শক্তিশালী হয়ে ওঠে এবং তাজা রক্তের সন্ধানে বেরিয়ে আসে। নির্ভীকদের জন্য, রাতে সম্পাদিত মিশনগুলি XP আকারে ভাল রিটার্ন দেয়। ডাইং লাইট 2 স্টে হিউম্যানের প্রথম কয়েক ঘন্টা সত্যিই ক্লান্তিকর, নড়বড়ে এবং কম স্ট্যামিনা এবং রুকি ক্লাইম্বিং দক্ষতার কারণে টলমল করে। এমনকি একটি চার ফুট সিঁড়ি আরোহণ সম্পূর্ণরূপে Aiden আউট নিষ্কাশন. গেমটিতে কিছু সময় কাটানোর পরে, আপনি অনেকগুলি ক্ষমতা আনলক করেন। স্কিল ট্রি একটি parkour section and a combat section নিয়ে গঠিত। এখানে প্রচুর Nifty Skills রয়েছে যা যুদ্ধের সময় বা জম্বিদের একটি দলকে ছাড়িয়ে যাওয়ার সময় ব্যবহার করা যেতে পারে। Love potion ছাদ থেকে একটি জম্বি লাথি এবং এটি ? যান এবং এটি আনলক. আরেকটি যুদ্ধের দক্ষতা আপনাকে শত্রুকে jumping tale হিসাবে ব্যবহার করতে দেয় যখন আপনি সরাসরি একটি অজানা শত্রুর মুখে তাকে বিস্মৃতিতে ফেলে দেন। Dying Light 2 review: the mechanismআসল ডাইং লাইটের ভালো একটি কাহিনী ছিল তবে যুদ্ধটি কিছুটা দোলা দিয়েছিল। টেকল্যান্ড মনে হচ্ছে গত কয়েক বছর ধরে এটিতে কাজ করেছে যুদ্ধ এবং পার্কুরকে দেখতে এবং অনেক উন্নত মনে করতে। সংক্রামিত বা মানুষের শত্রুদের দিকে অস্ত্রের স্লিঙ্গিং আর বিরক্তিকর মনে হয় না। কিছু যুদ্ধ দক্ষতার সাথে দম্পতি এবং আপনি জেলা 13 স্তরের অ্যাকশন পাবেন। জম্বিদের তুলনায় মানুষের শত্রুরা ততটা স্মার্ট বলে মনে হয় না। 1v3-এর যুদ্ধে, মানুষ একটি দলে না হয়ে স্বতন্ত্রভাবে আক্রমণ করতে পছন্দ করে যা আপনার কাজকে সহজ করে তোলে। এটি একটি বলিউড অ্যাকশন দৃশ্যের মতো দেখায়। অন্যদিকে, জম্বিরা সর্বদা সতর্ক এবং তাদের আশেপাশের বিষয়ে সচেতন থাকে এবং ইচ্ছামত আক্রমণ করে – এমন একটি সুযোগ রয়েছে যে তারা আপনাকে অফ-গার্ডও ধরতে পারে। প্রায় 10 টি বিভিন্ন ধরণের জম্বি রয়েছে, সবগুলি প্রাণঘাতী। বিটার্স থেকে শুরু করে, যারা মৃতদের সবচেয়ে সাধারণ রূপ, বোল্টার থেকে, যারা বিরল লুটের অধিকারী।।
Rating (out of 10): 7 রেটিং (10 এর মধ্যে): 7 ডাইং লাইট 2 স্টে হিউম্যান পিসি, প্লেস্টেশন 4, প্লেস্টেশন 5, এক্সবক্স ওয়ান, এবং এক্সবক্স সিরিজ এস/এক্সে 4 ফেব্রুয়ারি মুক্তি পেয়েছে। Nintendo Switch এ 2022 সালে (ক্লাউডের মাধ্যমে) পরে উপলব্ধ। আমি একটি বাজেট পিসি গেমিং রিগে ডাইং লাইট 2 স্টে হিউম্যান খেলেছি যেটিতে একটি Nvidia GeForce 1660 Super, 16GB RAM, AMD Ryzen 5 3600, এবং একটি 512GB SSD রয়েছে৷ দাম শুরু হচ্ছে ২৯৯৯ টাকা থেকে। স্টিম এবং এপিক গেম স্টোরে 2,999, এবং Rs. প্লেস্টেশন স্টোর এবং এক্সবক্স স্টোরে 3,999 টাকাতে পাওয়া যাচ্ছে ।
পোস্ট টি ভালো লাগলে আমার ওয়েবসাইট টি ভিজিট করুন- developsbd.com The post Dying Light 2 Game Review: When Zombies Meet Parkour appeared first on Trickbd.com. |
Posted: মুসলিম ভাইদের আস সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজকের পোস্ট টি শুরু করছি।হ্যালো ট্রিকবিডির দর্শকেরা কেমন আছেন সকলে?আশা রাখছি অনেক বেশি ভালো আছেন।আর যারা ভালো নেই তারাও এই পোস্ট দেখে ভালো হয়ে যাবেন ইন শাহ আল্লাহ। আজকের পোস্টটাই এমন।বেশি ফালতু বক বক না করে চলুন শুরু করি কাজের কথা। টাইটেলে তো নিশ্চ্য়ই আপনারা দেখেছেন আজকের পোস্ট টি কি বিষয়ে। আজ আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো kine master এর একদম latest premium ভার্সন। সাথে থাকছে 4k/2k এবং 60/120 fps video export enable ট্রিক।[ যাই হোক আমি তাদের জন্য পোস্ট লিখি না যারা আলতু ফালতু মন্তব্য করে।আমার পোস্ট দেখে উপকৃত হয়ে লাইক করে আর সুন্দর কমেন্ট করে তাদের জন্য মূলত পোস্টটি বানানো।আশা করি সকলেই একটি করে ‘Like’ করবেন ইনশাল্লাহ ] প্রথমেই দিয়ে দিচ্ছি এ্যাপ টির ডাউনলোড লিংক:Normal play store download link Kine Master premium download link এ্যাপটি ডাউনলোড হয়ে গেলে এ্যাপটি ওপেন করে নিন।যা যা permission চাইবে allow করে দিন। দেখুন install হয়ে গেলো আমাদের কাংক্ষিত premium kinemaster এ্যাপ টি।আপনারা এখানে press করে check করতে পারেন যে এটি premium verson. এখন আসি মূল বিষয়ে। আমরা জানি normally kinemaster এ kono. ভিডিও এডিট করার পর export (save) করার সময় সর্বোচ্চ 1080p এবং 30 fps এ সেভ করা যায়। আমি যেই পদ্ধতি দেখাচ্ছি অনুসরণ করলে 2/4k অবদি এবং 60/120 fps অবদি export করতে পারবেন। কিভাবে আমরা এটি করবো সেটা দেখানোর আগে একটি ভিডিও এডিট করে আপনাদের দেখাতে চাই প্রুফ হিসেবে যে 1080p এবং 30 fps এর বেশি তে export করা যায়না। এই ভিডিওটি আমি এডিট করছি দেখুন export করলাম।এখানে 1080p এবং 30 fps এর বেশি option নেই। এখন নিচের দেখানো পদ্ধতি অনুসরণ করুন:আমার ডিভাইস এ 60 fps এর বেশি support করে না। যাদের ফোনে একটু ভালো তাঁদের তা তে 60 fps এর নিচে আরেকটা option থাকবে 120 fps enable করার। তো আমি এটা অন করে নিচ্ছি। আমাদের 60 fps on হয়ে গেছে। এখন আমরা 2/4k enable করবো। তার জন্য নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন:এখানে দেখুন 1080p dekhacche maximum video quality. এখন এখানে চাপ দিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন। কাজ শেষ দেখুন এখন maximum video quality 2k দেখাচ্ছে। আর যাদের ফোনে একটু ভালো তাঁদের টা তে 4k অবদি সাপোর্ট করবে। আমরা আবার আগের ভিডিও টি এডিট করে export করে দেখবো video quality আর fps কাজ করে কি না!দেখুন এটি কাজ করছে। আগে 1080p এবং 30 fps ছিল আর এখন 1440p এবং 60 fps দেখাচ্ছে। আশা করি পোস্ট টি আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে। এতো কষ্ট করে আপনাদের জন্য পোস্ট লিখি। একটা লাইক আশা রাখছি। পোস্টটি ধৈর্যসহকরে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। শীঘ্রই আপনাদের মাঝে নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হবো ইনশাআল্লাহ আল্লাহ যদি তাওফিক দান করেন। প্রযুক্তি এবং আরো নিত্যনতুন বিষয় সম্মদ্ধে আপডেট পেতে ট্রিকবিডির সাথে থাকুন। …………..আল্লাহ হাফেজ।ফি আমানিল্লাহ।………….. ফেসবুকে আমি:For any problem অথবা যেকোনো সমস্যার সমাধান পেতে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল এ জয়েন হতে পারেন: The post Kinemaster একদম latest ভার্সন সাথে থাকছে 4k এবং 120 fps ভিডিও export enable option. [(Hot post) না দেখলে পস্তাবেন ] appeared first on Trickbd.com. |
অ্যান্ড্রোয়েড ফোনের জন্য সেরা ৫ টি Brain Game Posted: আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা,কেমন আছেন সবাই?আশা করছি সবাই আল্লাহর রহমতে সবাই অনেক ভালো আছেন। বর্তমান সময়ে আমরা অল্পটুকু ফ্রী সময় পেলেই টাইম পাসের জন্য অ্যান্ড্রয়েড গেমের শরণাপন্ন হয়। কিন্তু এতে করে আমাদের টাইম পাস হলেও সত্যি বলতে আমাদের কোনো উপকার হয় না।বরং অনেক ক্ষতি হয়। তাই গেম যদি খেলতেই হয়,তাহলে সেসব গেম খেলুন যেগুলো খেললে আপনা ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পাবে এবং কিছুটা হলেও যা আপমার উপকারে আসবে। তাই আজকে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি সেরা পাচটি ব্রেন গেম।যেগুলো আপনাদের অবশ্যই অবশ্যই ভালো লাগবে। তো চলুন শুরু করা যাকঃ- 1.Elevate Size:-39 mb Ratting:-4.5 এটি অ্যান্ড্রোয়েড ফোনের জন্য সবচেয়ে সেরা একটি Brain Game. গেমটিতে Speaking,Listening,Writing,Reading এবং Math বিষয়ে অসংখ্য ব্রেন গেম। Writing এর মধ্যে রয়েছে Spelling,Syntax,Punctuation,CommasCommas ইত্যাদি Math এর মধ্যে রয়েছে Measuring,Subtraction,Percentage,Division,Average ইত্যাদি অসংখ্য ব্রেন গেম, দুঃখজনক ভাবে এই গেমটি খেলার জন্য আপনাকে বছরে ৪০ ডলার দিতে হবে।আর আমি জানি এটা কারোর পক্ষেই সম্ভব নই।তাই আমি আপনাদের দিচ্ছি গেমটির মোড ভার্সন। ডাউনলোড করে ইনজয় করুন। Download Link:-Elevate Mod 2:-NeuroNation Size:-59 mb Rating:-4.6 Downloads:-10M+ 3:-Train Your Brain 2 Size:-8 mb Rating:4.8 Downloads:-100K+ Download Link:-Train Your Brain 2 4:-Reaction Training Size:-9 mb Rating:-4.6 Downloads:-1M+ 5:-ReaderPro Size:-58 mb Rating:-4.4 Downloads:-1M+ ReaderPro অ্যান্ড্রোয়েড ফোনের জন্য সুন্দর একটি ব্রেন এক্সারসাইজ গেম। আল্লাহ হাফেজ The post অ্যান্ড্রোয়েড ফোনের জন্য সেরা ৫ টি Brain Game appeared first on Trickbd.com. |
কোডিং করার জন্য ক্লাউড বেইসড একটি কম্পাইলার যেখানে সব ভাষা সাপোর্ট করে, সকল প্রোগ্রামারদের জন্য Posted:
App Review DETAILS Name:Dcoder, Compiler IDE:Code &Programming on mobile Download: 10M Genre:Language Reffer Code: yasirycs Price: Free Rating: 3.7/5 Size:15-30MB যারা নিয়মিত প্রোগ্রামিং, html ইত্যাদি প্রেকটিস করেন তারা হয়ত বেশিরভাগ কাজ পিসিতে করেন। কিন্তু আপনি চাইলে আপনার সকল কাজ আপনার ফোনেই করতে পারেন। যেহেতু আমার ফোন সারাদিন আমার হাতেই থাকে সেহেতু প্রোগ্রামিং এবং প্রয়োজনীয় সকল অ্যাপস আমি আমার হাতের কাছেই রাখি। অনেকে হয়ত ভাবেন ফোন এর মধ্যে প্রোগ্রামিং করে তেমন মজা নেই বা সবকিছু করা যায় না । কিন্তু কথাটি একদম সঠিক নয় ফোন আপনি প্রোগ্রামিং থেকে শুরু করে সবকিছুই করতে পারবেন। টেকনোলজী এত উন্নত হয়েছে যে এখন আমরা সকল কাজ আমাদের ফোনেই করতে পারি। প্রোগ্রামিং এর লাইব্রেরী ফাইল একসেস, গ্রাফিক্স ফাইল একসেস থেকে শুরু করে অ্যানিমেশন, এডিটিং সবকিছুই ফোন এর মধ্যে করা যায়। ফোন এর মধ্যে মাল্টিটাস্কিং করে যে মজা পাই আমি সেটি আর কোথাও পাওয়া যায় না। ফোন এর মধ্যে প্রোগ্রামিং করতে আমি মূলত ৩ টি IDE বা কম্পাইলার ব্যাবহার করি। এবং এই ৩ টির মধ্যে আমার সবচেয়ে পছন্দের কম্পাইলার টি নিয়ে আজকের পোস্ট। ফোন এর মধ্যে এর চেয়ে ভাল আর কোনো কম্পাইলার হয় না। আমার এক স্যার আমাকে সাজেস্ট করেছিল। অ্যাপটির ডাউনলোড লিংক সহ সকল ডিটেইলস আমি উপরে দিয়ে দিয়েছি এখন এ নিয়ে বিস্তারিত বলব।
Tested Device Device: Samsung J6 The post কোডিং করার জন্য ক্লাউড বেইসড একটি কম্পাইলার যেখানে সব ভাষা সাপোর্ট করে, সকল প্রোগ্রামারদের জন্য appeared first on Trickbd.com. |
বিজ্ঞান ও ইসলাম কি পরস্পর প্রতিপক্ষ? Posted: [লেখাটি ২০২০ সালের আগস্টে প্রথম নিয়নবাতিতে প্রকাশিত এবং পরবর্তীতে বিভিন্ন সময়ে প্রয়োজন অনুযায়ী কিছুটা সম্পাদনা হয়েছে। বর্তমানে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ বিষয়ক বিতর্কে এটি প্রাসঙ্গিক মনে হওয়াতে ট্রিকবিডিতে প্রকাশ করা।] আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু। অজ্ঞতাবশত অনেকের মধ্যে ধারণা প্রচলিত আছে, বিজ্ঞান ও ধর্ম বিপরীতধর্মী কথা বলবে, দুটো একসাথে চলতে পারে না। এ থেকে কেউ কেউ বিজ্ঞান ও ধর্মকে প্রতিপক্ষরূপে উপস্থাপন করে। অর্থাৎ, বিজ্ঞান ও ধর্মের একটা বেছে নিতে হবে। ইসলাম নিয়েও কারো ধারণা এমনটাই। কিছুটা ইসলাম চর্চা করেন, এমন অনেকের মধ্যেও ধারণা দেখা যায়, বিজ্ঞান বিজ্ঞানের স্থানে, ইসলাম ইসলামের স্থানে। বিজ্ঞান ও ইসলামকে মিক্স আপ করা যাবে না। দুটো আলাদাভাবে থাকবে। ব্যক্তিজীবনে একজন সালাত, সাওম এরকম ইবাদত পালন করতে পারে, কিন্তু বিজ্ঞানের কোন কথা ইসলামের মাধ্যমে যাচাই করা যাবে না। অনেক বিষয়ে বাস্তবিক ভাবেই ইসলাম ও বিজ্ঞান কিছুটা ভিন্ন কথা বলে। তাহলে, এখানে আমাদের মনোভাব কেমন হওয়া উচিৎ? ইসলাম: একটি পূর্ণাঙ্গ দ্বীনধর্ম বলতে আমরা অনেকে একজন ঈশ্বরের অস্তিত্ব স্বীকার করে নেওয়া, তার উপাসনা ও আনুসঙ্গিক কিছু আনুষ্ঠানিকতা অনেকটা এরকম বুঝে থাকি। কোন কোন ধর্মের ক্ষেত্রে এই সংজ্ঞা প্রযোজ্য হতে পারে, কিন্তু ইসলাম এর চেয়ে বেশি কিছু।
ইসলাম অর্থ আত্মসমর্পন। একজন মুসলিম একমাত্র আল্লাহর কাছে নিজেকে সমর্পন করে এবং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আল্লাহর নির্দেশনা মেনে চলে। ইসলাম হলো আল্লাহ তায়ালার মনোনীত দ্বীন। এখানে আছে একটি পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। আজান হলে আমি মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ে আসবো, আবার নামাজ শেষে মদ-গাঁজা নিয়ে পড়ে থাকবো, ইসলাম এরকম কোন ধর্ম নয়। বরং এখানে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রের দিকনির্দেশনা রয়েছে।তাই জীবনের কোন কাজই ইসলামের বাহিরে নয়। হোক সেটা সালাতে দাঁড়ানো কিংবা জ্ঞানচর্চা। আমাদের প্রতিটি কাজ হতে হবে আল্লাহর জন্য।
বিজ্ঞান কী?বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান অর্থ বিশেষ জ্ঞান, আর ইংরেজি ভাষায় Science শব্দটি ল্যাটিন শব্দ scientia থেকে, যার অর্থ জ্ঞান। তবে সব ধরণের জ্ঞানকে বিজ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত করা হয় না। কোন জ্ঞানকে বিজ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত বিবেচনা করা হবে, তা নিয়ে কিছু জায়গায় ভিন্নমত রয়েছে, যেটা স্বাভাবিক। প্রচলিতভাবে, গবেষণা ও পরীক্ষণের ভিত্তিতে কোন বিষয় সম্পর্কে অর্জিত প্রমাণিত জ্ঞান ও যুক্তিযুক্ত পূর্বাভাসকে আমরা বিজ্ঞান হিসেবে ধরে থাকি। আমরা যদি উইকিপিডিয়ার সংজ্ঞা দেখি, সেখানে বলা হয়েছে, " Science is a systematic enterprise that builds and organizes knowledge in the form of testable explanations and predictions about the universe ।" এই সংজ্ঞা যদি আমরা গ্রহণ করি, তাহলে বিজ্ঞানকে কেবল নিশ্চিত প্রমাণিত বিষয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না। বিভিন্ন হাইপোথিসিস, প্রেডিকশন বিজ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত হবে। এখন ব্লাক হোলের অস্তিত্ব প্রমাণিত। আমরা কিছুদিন আগে ব্লাক হোলের ছবি পেয়েছি। তবে আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব থেকে প্রথম যখন ব্লাক হোলের ধারণা করা হয়েছিলো, তখন কিন্তু এটা প্রমাণিত ছিলো না। মানুষের সীমাবদ্ধতা ও পরিবর্তনশীল বিজ্ঞানবিজ্ঞান যেহেতু কিছু শর্তসাপেক্ষে মানুষের অর্জিত জ্ঞানেরই সংগ্রহশালা, তাই মানুষের সীমাবদ্ধতাগুলো বিজ্ঞানের জন্যও প্রযোজ্য। মহাবিশ্বে যে কতশত রহস্য লুকিয়ে আছে, তার খুব অল্পই আমরা জানি। আল্লাহ তায়ালা বলেন:
এই আয়াতে আল্লাহ রব্বুল আ'লামীন স্পষ্ট ঘোষণা করে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা সকল বিষয়ে জানেন। অন্যদিকে, মানুষ শুধুমাত্র সে জ্ঞানটুকুই অর্জন করতে পারেন, যতটুকু তিনি চান। মানুষের জ্ঞানের এই সীমাবদ্ধতা বিজ্ঞানও স্বীকার করে। কোয়ান্টাম মেকানিক্স থেকে আমরা জানতে পেরেছি, প্রকৃতির সব রহস্য আমরা কখনোই জানতে পারবো না। একটা পর্যায়ে গিয়ে বিজ্ঞানীরা আর বলতে পারবেন না যে, এটা এরকম, বরং সর্বোচ্চ এমনটা বলতে পারবেন, এটা এরকম হতে পারে। সময়ের সাথে আমরা নতুন নতুন তথ্য জানছি। আমাদের জ্ঞানের পরিধি একটু একটু করে বাড়ার সাথে সাথে বিজ্ঞানও আধুনিক হচ্ছে। বিজ্ঞানের পুরনো ধারণাগুলো ভুল প্রমাণিত হয়ে নতুন ধারণা সে স্থান নিচ্ছে। আবার একদিন হয়ত সেটাও বদলে যাচ্ছে। টলেমি জন্ম নিয়েছিলেন ১০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে। তিনি বলেছিলেন, পৃথিবী আছে জগতের কেন্দ্রে, আর গ্রহ-নক্ষত্র যা কিছু আছে সবকিছু পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। তখন মানুষেরাও এটাই বিশ্বাস করেছে। কিন্তু তারপর কেউ কেউ দেখলেন আকাশের কিছু তারার গতিপথের দিকে তাকিয়ে কথাটা ঠিক মেলানো যাচ্ছে না। ষোড়শ শতকের দিকে নিকোলাস কোপারনিকাস বললেন, সূর্য কেন্দ্রে, পৃথিবীসহ গ্রহগুলো সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। প্রায় দেড় হাজার বছর যেটা ছিলো বিজ্ঞান, সেটা বদলে গেলো। আচ্ছা, এখন যদি কেউ পৃথিবীকেন্দ্রিক মডেলে বিশ্বাসী হয়, তাকে কি বিজ্ঞানমনস্ক বলা যাবে? বিজ্ঞানী নিউটন বললেন, আলো এক ধরণের কণা। বিজ্ঞানী হাইগেন বললেন, না, আলো এক ধরণের তরঙ্গ, যেটা ইথার মাধ্যমে বিচরণ করে। বিজ্ঞানী মাইকেলসন ও মোরলে পরীক্ষা করে জানিয়ে দিলেন ইথার বলে কিছু নাই। বিজ্ঞানী ম্যাক্সওয়েল বললেন, আলো আসলে তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ। মাধ্যম ছাড়া চলে। বিজ্ঞানী ম্যাক্স প্লাঙ্ক বললেন, আলো আসলে গুচ্ছ গুচ্ছ কনা আকারে নির্গত হয়। এটাই সাইন্স, এটা ধ্রুব কিছু নয়। মানুষের নতুন কিছু জানার সাথে যেটা বদলে যেতে থাকে। বিশ্বজগতের যে অংশটুকু থেকে পৃথিবীতে আলো পৌঁছেছে, তা হলো পৃথিবীর চারিদিক থেকে প্রায় চার হাজার ছয়শ পঞ্চাশ কোটি আলোকবর্ষ। এই এরিয়াটুকুকে বলা হয় দৃশ্যমান মহাবিশ্ব। যত শক্তিশালী টেলিস্কোপই হোক না কেন, মানুষ এর বাইরে দেখার ক্ষমতা রাখে না। কসমিক ইনফ্ল্যাশন তত্ত্ব বলছে, সম্পূর্ণ মহাবিশ্ব এই দৃশ্যমান মহাবিশ্বের 1.5*10^23 গুণ আর হতে পারে তা অসীম। এর বাহিরে মাল্টিভার্স বা প্যারালাল ইউনিভার্স, এসবের কথা না-ই বা বলি। সম্পূর্ণ মহাবিশ্বও না ধরি, শুধু দৃশ্যমান মহাবিশ্বের কতটুকু মানুষ জানে? বলা হয়, পৃথিবীর সমুদ্র তলদেশের মাত্র ৫% মানুষ উম্মোচন করতে পেরেছে। এই পৃথিবীরই কত রহস্য জানা বাকি রয়ে গেছে! পক্ষপাতী বিজ্ঞানবিজ্ঞানীরাও কিন্তু মানুষ। তারা মানবীয় দোষত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। বিজ্ঞানের অন্ধকার দিকও রয়েছে। কখনো বিজ্ঞানীরা নিজেরাই পক্ষপাতী হয়েছেন, অথবা কখনো সামাজিক, রাজনৈতিক কিংবা ধর্মীয় চাপ তাদেরকে পক্ষপাতী করেছে। কখনো ফলাফল নির্ধারিত হয়ে গেছে গবেষণার আগেই, আর কখনো সত্যকে গোপন করা হয়েছে। কখনো পূর্বের বদ্ধমূল ধারণাকে ঠিক রাখতে গবেষণা এদিক-ওদিক করে ফেলা হয়েছে।
তবে এটা বিজ্ঞানের অপব্যবহার, যা কিছু মানুষ করেছে এবং করছে- কেননা বিজ্ঞান কোন নির্দিষ্ট অথোরিটির হাতে সীমাবদ্ধ নয়। বিজ্ঞানের অপব্যবহার আর অপপ্রয়োগগুলো নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে সবসময়ই। যিনি সব জানেন…ইসলাম এসেছে এই সমগ্র বিশ্ব জাহানের সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তার কাছ থেকে, যিনি সবকিছু জানেন ও সবকিছুই তার আয়ত্তাধীন। আল্লাহ তায়ালা বলেন,
আল্লাহ তায়ালা তার প্রেরিত কিতাবকে প্রজ্ঞাময় উল্লেখ করেছেন,
আল কুরআনে বিজ্ঞানবিজ্ঞান কিছু বছর আগে যেটা আবিষ্কার করেছে, তার অনেক কিছুই কুরআনে রয়েছে চৌদ্দশত বছর আগে থেকেই। সূরা আল আম্বিয়ার ৩০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন:
আশ্চর্যজনক নয় যে, বর্তমান বিজ্ঞানের সাথে কুরআনের এই আয়াত মিলে যায়। বিগ ব্যাং থিউরিতে এরকমটাই বলা হয়েছে। আর প্রাণের সূচনা যে পানি থেকে হয়েছে, বর্তমান বিজ্ঞানের ধারণাও এরকমই। এরপর সূরা আয যারিয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন:
এখানেও আধুনিক বিজ্ঞান আল্লাহ রব্বুল আলামীনের কথারই স্বীকৃতি দিবে। বর্তমান বিজ্ঞান সম্প্রসারণশীল মহাবিশ্বের ধারণা সমর্থন করে। আর এটা কুরআনের মু'যেজার একটি যে, বিজ্ঞান যত আধুনিক হবে, স্বাভাবিকভাবেই বিজ্ঞান কুরআনের কথাগুলোরই সত্যতার সাক্ষ্য দিতে থাকবে। কুরআন পৃথিবীর কোন মানুষের রচনা হলে এটা সম্ভব হতো না। কারণ, কুরআনের অনেক তথ্য মানুষ জেনেছে কুরআন নাজিলের অনেক পরে। আর এখানে দুএকটি উদাহরণ দেওয়া হলো, এরকম আরো অনেক বৈজ্ঞানিক তথ্য মহাগ্রন্থ আল কুরআনে রয়েছে। বৈপরীত্ব ও করণীয়মানুষ সর্বজ্ঞানী নয়, মানুষের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। মানুষের পক্ষে সবকিছুর চূড়ান্ত রায় দেয়া সম্ভব না, সবকিছু জানা সম্ভব না- বিজ্ঞান এটা স্বীকার করে। এই সীমাবদ্ধতাকে পাশে রেখেই মানুষের জ্ঞানকে আরো উন্নততর পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া বিজ্ঞানের সাধনা। কিন্তু বিজ্ঞানকে মানবীয় ত্রুটির ঊর্ধ্বে পরম সত্য ধরে নেওয়া যেতে পারে কি? কখনোই না! বিজ্ঞান কোন পরম স্ট্যান্ডার্ড হওয়া সম্ভব নয়, কেননা মানবীয় সব সীমাবদ্ধতাই বিজ্ঞানের জন্য প্রযোজ্য। বিজ্ঞানীদের মধ্যে ভিন্নমত থাকবে, বিজ্ঞানের কখনো অপব্যবহার হবে- এটা বাস্তবতা। কিন্তু বিজ্ঞান হলো মানুষের জ্ঞান আহরণের নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া- মানুষের অস্তিত্বের সাথে বিজ্ঞানের অস্তিত্ব অনিবার্য। তাই বিজ্ঞানকে আমরা ইসলামের প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখি না, আবার বিজ্ঞানকে পরম সত্যও মনে করি না। আমরা বিজ্ঞান দিয়ে কুরআনকে জাস্টিফাই করব না। বিজ্ঞান যা বলছে তা যদি কুরআন বা ইসলামের সাথে না মিলে, তাহলে আমরা বলবো, ইসলাম সত্য, এবং বিজ্ঞান হয়ত পরবর্তীতে ইসলাম যা বলেছে তার সত্যতার সাক্ষ্য দিবে। এর কারণ হলো, ইসলাম এসেছে আল্লাহ রব্বুল আলামীনের কাছ থেকে, যিনি সবকিছুই জানেন ও দেখেন। ইসলাম যা বলেছে, তার কোন পরিবর্তন হবে না, অথচ আজকের বিজ্ঞান কালকেই বদলে যেতে পারে। ইসলামে চিন্তা ও গবেষণার গুরুত্বআল্লাহ তায়ালা বিজ্ঞান বা জ্ঞানচর্চাকে কুরআনের প্রতিপক্ষ করেননি। বরং জ্ঞানচর্চাকে কুরআনে উৎসাহিত করা হয়েছে। কুরআনের প্রথম যে আয়াত নাজিল হয়েছে, সেখানেই বলা হয়েছে,
সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা করলে স্রষ্ঠার মহিমা বোঝা যায়। কুরআনে সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা-গবেষণা ও জ্ঞান অর্জনের বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
আল্লাহ তায়ালা তার সৃষ্টিতে নিদর্শন রেখেছেন। তাই আমাদের চিন্তা ও গবেষণা করতে হবে।
আল কুরআনে আরো বলা হচ্ছে:
মহাগ্রন্থ আল-কুরআনের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, আমরা চিন্তা ও গবেষণার সাথে এই গ্রন্থ থেকে নতুন নতুন তথ্য জানতে পারবো।
এখন আমরা ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণগহ্বর সম্পর্কে জানি, কিন্তু কুরআন যখন নাজিল হয়,তখন মানুষের এ বিষয়ে ধারণা ছিলো না। সূরা আল ওয়াকিয়ার ৭৫ নম্বর আয়াতে বলা হচ্ছে,
বর্তমানে এই আয়াতের ব্যাখ্যা করা হচ্ছে যে, এখানে কৃষ্ণগহ্বর বিষয়ে বলা হয়েছে। এটা কুরআনের একটি মু'জেজা যে, চিন্তা ও গবেষণা করলে আমরা কুরআন থেকে নতুন নতুন তথ্য জানতে পারব। এটা এমন এটি গ্রন্থ যা চির আধুনিক। বিজ্ঞান কি ইসলামের প্রতিপক্ষ?ইসলাম চিন্তা ও গবেষণাকে উৎসাহিত করে। সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা মানুষকে আল্লাহর নিকটবর্তী করতে পারে। বিজ্ঞান ও ইসলাম প্রতিপক্ষ নয়। তবে, ইসলাম এসেছে স্রষ্ঠার নিকট থেকে যিনি সমস্ত ভুলত্রুটি থেকে পবিত্র। অন্যদিকে, বিজ্ঞান মানবীয় দোষত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। বিজ্ঞান ও ইসলাম প্রতিপক্ষ নয়। তবে একজন বিশ্বাসীর জন্য ইসলাম সবার আগে। বিজ্ঞান ও ইসলামের মধ্যে কোথাও অমিল থাকলে সেটা মানুষের সীমাবদ্ধতা। হতে পারে, ভবিষ্যতে বিজ্ঞান অমিলের বিষয়গুলোতেও ইসলামের সত্যতার সাক্ষ্য দিবে। ইসলাম এসেছে বিশ্বজাহানের প্রতিপালকের কাছ থেকে, আর নিঃসন্দেহে ইসলাম সত্য।
আরেকটি বিষয় আমাদের মাথায় রাখতে হবে, ইসলামের বিধানগুলো আমরা আল্লাহর আদেশ হিসেবেই মানবো। সালাত, সাওম এরকম ইবাদতগুলোর বৈজ্ঞানিকভাবে বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে, আমরা তা নিয়ে গবেষণা করতে পারি এবং এজন্য আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতে পারি, কিন্তু আমাদের ইবাদতের উদ্দেশ্য হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি। কোনভাবেই এর ওপরে তার পার্থিব উপকারিতা যেন আমাদের ইবাদতের মূল কারণ না হয়ে যায়। JWST বিষয়ক সংযোজনবিজ্ঞান মূলত যুক্তি ও প্রমাণনির্ভর। বর্তমানে মানুষের পরীক্ষণলদ্ধ জ্ঞান অনুযায়ী দূরবর্তী স্থান থেকে আলো আসতে একটা সময় প্রয়োজন। তাই অনেক দূরের কোন কিছুর ছবি তোলা হলে, ছবিটা সেটার বর্তমান অবস্থার না, বরং যত আলো সেখান থেকে আলো আসতে যতটা সময় নিয়েছে, তত আগের অবস্থানের হয়। এটা শুধু JWST-র বেলায় প্রযোজ্য না, হাবল বা অন্য টেলিস্কোপের ছবিগুলোতেও প্রযোজ্য। এমনকি আমরা যখন চোখ দিয়ে দূরবর্তী কোন তারা থেকে আসা আলো দেখি, তারও অতীতের অবস্থা দেখি আমরা। তবে JWST-র মার্কেটিংয়ে এই ব্যাপারটা আনা হচ্ছে বেশি। ধরা যাক, একটি অন্ধকার রুমকে টর্চ জ্বালিয়ে আলোকিত করা হলো। আপনার থেকে কেউ যদি 9.461 ট্রিলিয়ন কিলোমিটার দূরে থাকে, তাহলে সে সাথে সাথে এই আলো (তথা রুমকে আলোকিত) দেখবে না। আলো তার কাছে যেতে ১ বছর সময় নিবে। ১ বছর পর তার কাছে যখন আলো গেলো, সে মূলত ১ বছর আগে রুমটি থেকে যাত্রা করা আলো দেখছে, অর্থাৎ রুমের ১ বছর আগের অবস্থা দেখতে পাবে সে। অবশ্য এখানে আরেকটি বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে। মহাবিশ্ব যেহেতু প্রসারণশীল, এটির একটি প্রভাব রয়েছে। কাজেই বর্তমানে কোনকিছু যত আলোকবর্ষ দূরত্বে আছে, তার থেকে আলো তত বছরের আগেই আসা সম্ভব। প্রসঙ্গত, আলোকবর্ষ সময়ের না, দূরত্বের একক। এক বছরে আলো যে দূরত্ব অতিক্রম করে সেটা এক আলোকবর্ষ। এটার মান 9.461 ট্রিলিয়ন কিলোমিটার। এই অংশের আলোচনাটুকু সরলীকৃত, এই বিষয়টি নিয়ে আমার বেসিক লেভেলের পদার্থবিজ্ঞানের বাইরে যথেষ্ট পড়াশোনা নেই। বিশেষ কৃতজ্ঞতাএই লেখাটি লিখতে শাইখ ইফতেখার সিফাত, সাব্বির হোসাইন ভাই, মনির আহমদ মনির ভাই, মুহাম্মদ রাফসান নাসির ভাই, দীন মুহাম্মদ শেখ ভাই, তৌহিদুর রহমান মাহিন সহ আরো অনেক ভাইয়ের সহযোগিতা পেয়েছি। ভাইদের প্রতি আমি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ। আল্লাহ উনাদেরকে উত্তম প্রতিদান দান করুন। সহায়তা:
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ রব্বুল আলামীনের অশেষ রহমতে তিনি যতটুকু তাওফিক দিয়েছেন লিখতে চেষ্টা করেছি। লেখাটির বিষয়বস্তুর গুরুত্ব বিবেচনায় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনে সচেষ্ট থেকেছি। এরপরও কোন ভুলত্রুটি থেকে যেতে পারে, মহামহিম রব এজন্য আমাকে ক্ষমা করুন, আমিন। কোন ভুলত্রুটি চোখে পড়লে আমাকে জানালে ইন শা আল্লাহ সংশোধনে সচেষ্ট হব। একটি নিয়নবাতি পরিবেশনা The post বিজ্ঞান ও ইসলাম কি পরস্পর প্রতিপক্ষ? appeared first on Trickbd.com. |
Posted: হ্যালো ট্রিকবিডির দর্শকেরা কেমন আছেন সকলে?আশা রাখছি অনেক বেশি ভালো আছেন।আর যারা ভালো নেই তারাও এই পোস্ট দেখে ভালো হয়ে যাবেন ইন শাহ আল্লাহ। আজকের পোস্টটাই এমন।বেশি ফালতু বক বক না করে চলুন শুরু করি কাজের কথা। টাইটেলে তো নিশ্চ্য়ই আপনারা দেখেছেন আজকের পোস্ট টি কি বিষয়ে। আজ আপনাদের মাঝে এমন একটি এ্যাপ শেয়ার করবো যেই app ব্যবহার করে আপনাদের ফোনে যে সকল এ্যাপ আছে সকল এ্যাপ এর force stop করতে পারবেন। এক ক্লিকের মাধ্যমে।[ যাই হোক আমি তাদের জন্য পোস্ট লিখি না যারা আলতু ফালতু মন্তব্য করে।আমার পোস্ট দেখে উপকৃত হয়ে লাইক করে আর সুন্দর কমেন্ট করে তাদের জন্য মূলত পোস্টটি বানানো।আশা করি সকলেই একটি করে ‘Like’ করবেন ইনশাল্লাহ ] প্রথমেই দিয়ে দিচ্ছি এ্যাপ টির ডাউনলোড লিংক: এ্যাপটি ডাউনলোড হয়ে গেলে এ্যাপটি ওপেন করে নিন।যা যা permission চাইবে allow করে দিন। আমাদের ফোনে এখন মোট ২৮ টি এ্যাপ রান করছে। যা আপনার ফোনকে স্লো করে দিচ্ছে আবার। ফোনের ব্যাটারি drain করছে। আপনি use না করলেও।আপনার এ্যাপ গুলোর force stop করলে আপনার ফোনে অনেকটা ফাস্ট হয়ে যাবে, গরম কম হবে আর ব্যাটারি drain কম হবে। মানে চার্জ অনেক কম খরচ হবে। Kill লেখা এই option এ ক্লিক করুন। Accessibility তে নিয়ে যাবে এখন থেকে এ্যাপ টি select করে permission allow করে দিন। তারপর back button এ press করলে আপনাকে আবার কংক্ষিত এ্যাপ এ নিয়ে আসবে। আবার kill এ press করুন। এখন অটোমেটিক যত এ্যাপ আপনার ফোনের run হচ্ছে সব এ্যাপ এর force stop হয়ে যাবে। সব এ্যাপ কিল হওয়ার পর এখন দেখুন আমাদের ফোনে কয়টি এ্যাপ run করছে।মানে কোনো এ্যাপ রান করছে না এখন। ব্যাটারি ও খরচ হবে না এভাবে ফোনে রেখে দিলে। আশা করি পোস্ট টি আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে। এতো কষ্ট করে আপনাদের জন্য পোস্ট লিখি। একটা লাইক আশা রাখছি। পোস্টটি ধৈর্যসহকরে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। শীঘ্রই আপনাদের মাঝে নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হবো ইনশাআল্লাহ আল্লাহ যদি তাওফিক দান করেন। প্রযুক্তি এবং আরো নিত্যনতুন বিষয় সম্মদ্ধে আপডেট পেতে ট্রিকবিডির সাথে থাকুন। …………..আল্লাহ হাফেজ।ফি আমানিল্লাহ।………….. ফেসবুকে আমি:For any problem অথবা যেকোনো সমস্যার সমাধান পেতে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল এ জয়েন হতে পারেন: The post ফোনের চার্জ আর এমনি এমনি শেষ হবে না। ফোনকে smooth ভাবে চালানোর জন্য সেরা এ্যাপ। [না দেখলে মিস করবেন ] appeared first on Trickbd.com. |
YOUTUBE PREMIUM | নিয়ে নিন নতুন YT ReVance Apk | আর Enjoy করুন Ads Free YouTube Posted: আসসালামু আলাইকুম |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments