IDOR Tutorial: ওয়েব অ্যাপ্লিকেশান থেকে ইনফরমেশন হ্যাক করা। |
- IDOR Tutorial: ওয়েব অ্যাপ্লিকেশান থেকে ইনফরমেশন হ্যাক করা।
- [Free Download] Infinity Portfolio Premium Blogger Template
- [167-1] আসুন পরিচিত হই লিনাক্স টার্মিনালের সাথে। সাথে জেনে নিন কয়েকটি কমান্ড ও তাদের ব্যবহার। (পর্ব -১)
- আল কোরআন তেলাওয়াতে থামা বা ওয়াকফ করার নিয়মাবলী
- কালেমা কয়টি ও কি কি?
- আপনার রুটেড ফোনে ইনস্টল করে নিন আইওএস ১৪ এর ইমুজি সাথে থাকছে আরো কিছু ইমুজী (Magisk Module)
IDOR Tutorial: ওয়েব অ্যাপ্লিকেশান থেকে ইনফরমেশন হ্যাক করা। Posted: আসসালামু আলাইকুম। আগের পোস্টে সাপোর্ট এবং রেস্পন্স পাওয়ার জন্য নতুন টিউটোরিয়াল নিয়ে আসছি।আজ এডভান্স টিউটোরিয়াল নিয়ে লিখবো। বি.দ্রঃ আমি ফেসবুক হ্যাক বা ইমু হ্যাক পারি না।তাই ফেসবুকে এই মেসেজগুলো দিবেন না।শুধুমাত্র আমার পোস্টের টপিক নিয়ে সমস্যা থাকলে মেসেজ করতে পারেন। আজ যে টপিক নিয়ে আলোচনা করব তা Owaps top 10 এর একটি। আজকের টপিক IDOR(Insecure Direct Object Reference) IDOR কি: এই ভালনেরেবিলিটি দিয়ে প্রধানত পারমিশন বাদেও কোন ওয়েবসাইটের ইউজারের তথ্য দেখা যায়। যেমন আমি কোন ওয়েবসাইটের ইউজারের মোবাইল নম্বর, ইমেইল, ঠিকানা এই রকম ইনফোরমেশন পেতে পারেব। আবার অন্য ইউজারের অ্যাকাউন্ট টেকওভারও করতে পারেন। IDOR দিয়ে কি কি সম্ভবঃ ফেসবুক, টুইটার এই জাতীয় ওয়েবসাইটেও এই বাগ পাওয়া গেছে তাই ট্রাই করতে পারেন। এতে লাভ কি?: যা যা প্রয়োজনঃ এখন স্টেপ বাই স্টেপ শুরু করিঃ ৪.আমি এই ওয়েবসাইটে ব্যাংক ডিটেইলস অপশনে idor প্যারামিটার পেয়েছি।আমি user id প্যারামিটার পেয়েছি। Bank Details >Add Bank Details >এখন burp suite ওপেন করে intercet on করুন> তারপর OTP/Password যেকোন একটি সিলেক্ট করলে Burp Suite অটো রেসপন্স ক্যাপচার করবে।এই ভাবে আপনি এই ওয়েবসাইটে প্যারামিটারটি পাবেন। প্যারামিটারটি সিলেক্ট করে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Do intercept > Response this request এ ক্লিক করুন।তারপর forward এ ক্লিক করুন।এখন নতুন রেস্পন্স দেখতে পাবেন। ৬.এখন আমরা আমাদের অ্যাকাউন্ট এর ইনফরমেশন দেখতে পাবো।ইমেল এবং মোবাইল নম্বর। সুতরাং এই ওয়েবসাইট ভানরেনেবল। এখন exploit করার পালা।এখন আবার প্রথম স্টেপ থেকে শুরু করেন।আপনার ইউজার আইডি Burp এর রেসপন্স এ নিয়ে আসুন। এটা বেসিক কনসেপ্ট।আপনি যদি পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের রেসপন্স এ প্যারামিটার পান এবং এক্সপ্লোইট করা যায় তাহলে আপনি অ্যাকাউন্ট টেকওভার করতে পারবেন। ভিডিও টিউটোরিয়ালঃ The post IDOR Tutorial: ওয়েব অ্যাপ্লিকেশান থেকে ইনফরমেশন হ্যাক করা। appeared first on Trickbd.com. |
[Free Download] Infinity Portfolio Premium Blogger Template Posted: Infinity Portfolio Premium Blogger Templateআস্সালামুআলাইুম… আজ আমি আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম Infinity Portfolio Premium Blogger Template. থিমটি সম্পূর্ণ Responsive থীম। ডাউনলোড করে নিন একটি অসাধারন ব্লগার প্রিমিয়াম টেম্পলেট। যারা ভাবতেছেন ব্লগার একটি সাইট বানাবেন তারা অবশ্যই এই টেমপ্লেটটি ইউজ করতে পারেন। কারণ এই টেমপ্লেটটি তে রয়েছে অসাধারণ সকল ফিচার যা আপনার সাইটকে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় করে তুলবে। আর অবশ্য এই থীমটি আমি আপনাদেরকে ফ্রীতে দিচ্ছি । এটা আপনারা টাকা দিয়া কিনতে হবে না। ➥কথা না বাড়িয়ে কাজ এ চলে যাই। থিমটির পরিচয়: নামঃ Infinity Portfolio Premium Blogger Template বর্তমান ভার্সন: v1.0 মূল ডিজাইনারঃ soratemplates পাবলিশারঃ যরেক্স যিরা ✿থীম সম্পর্কে বর্ণনাঃInfinity Blogger Template is a stunning modern portfolio blogspot theme that we designed to showcase your work the way it truly deserves. In this theme You will get a huge selection of exciting illustration, design and the perfect color combination. Infinity is the perfect portfolio theme that helps you to make a professional website with greater ease. ✿থীম স্ক্রিনশট:✿টেমপ্লেট বৈশিষ্ট্য:-
➥Performance and Documentation:
✿থীম সাপোর্টঃ
➥কিভাবে টেম্পলেট ইনস্টল করবেন?
✿ফর হেল্পঃঅবশ্য আপনাদের কোন সমস্যা হলে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। আমি আমার সম্পূর্ণ দেয়ে হেল্প কারার চেষ্টা করব। ইনশাআল্লাহ! ➥সকল প্রকার টিপস পেতে আমার সাইটে ভিজিট করুন ।➥আরো এইরকম অন্যান্য পোস্ট পড়তে আমাদের সাইট Zorexzira ও ZorexTheme.Online ভিজিট করুন ।খোদা হাফেজThe post [🔥Free Download] Infinity Portfolio Premium Blogger Template appeared first on Trickbd.com. |
Posted: 16 Apr 2021 05:15 AM PDT লিনাক্স হুম অনেকের কাছে লিনাক্স মানে শুধু এতটুকুই। কিন্তু আসলেই কি তাই? না, ভাই/বোন । লিনাক্সের ইউনিভার্স এর চেয়ে অনেক বড়। তবে হ্যাঁ লিনাক্স কিন্তু নিজে এত বড় না। এটি শুধুমাত্র একটা কার্নেল। যা আপনার হার্ডওয়্যার আর সফটওয়্যার এর মধ্য সংযোগ তৈরি করে। এর চেয়ে বেশি কিছু হবার ক্ষমতা খোদ লিনাক্সেরও নেই। লিনাক্সকে বড় করে এর উপর ভিত্তি করে তৈরি সফটওয়্যার গুলো। তাই এই টিউটোরিয়ালে আমরা যখনই লিনাক্স কথাটি বলবো তখন আমরা লিনাক্স কার্নেল না বুঝিয়ে এর উপর ভিত্তি করে তৈরি কোন সফটওয়্যার বা অপারেটিং সিস্টেমের কথা বলবো। তো প্রথমেই যে কথা বলছিলাম, লিনাক্স কি শুধুই টার্মিনাল? না। বর্তমানে এমনও লিনাক্স ডিস্ট্র (লিনাক্স বেইসড অপারেটিং সিস্টেমকে লিনাক্স ডিস্টোবিউশন বলা হয়, আর ডিস্টোবিউশনকে সংক্ষেপে ডিস্ট্র বলা হয়) আছে যেমনঃ উবুন্টু, মিন্ট, এলিমেন্টরি ইত্যাদি যেগুলো আপনি একবারের জন্যও টার্মিনাল ওপেন না করে আপনার দৈনন্দিন জীবনের সব কাজ অনায়াসে চালিয়ে যেতে পারবেন। >> তাহলে ভাই টার্মিনালটা দিয়েছে কেন? তবে কিছু টার্মিনাল কমান্ড আছে যা সবারই জেনে রাখা ভালো। এতে যেমন আপনার নিজের কম্পিউটার সিস্টেম সম্পর্কে জ্ঞান বাড়বে তেমনি অন্যদের কাছে কিছুটা শো-অফ করতে পারবেন। আজকে এমনি কিছু টার্মিনাল কমান্ড নিয়ে আলোচনা করবো, আর টার্মিনালের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেব। এক্ষেত্রে প্রথমেই যে সফটওয়্যারটি আপনাদের দরকার তা হলো একটি টার্মিনাল। প্রত্যেকটি লিনাক্স os এর মধ্য একটি টার্মিনাল থাকে। আপনি ctrl+alt+t প্রেস করে বা আপনার মেনু সিস্টেম থকে টার্মিনালটি চালু করতে পারবেন। সাধারণত একটি লিনাক্স টার্মিনাল দেখতে নিচের ছবির মতো হয়। j@S:~$ >>এইগুলা কি ভাই? >> হুম বুঝলাম $ মানে সাধারণ ইউজার। তাইলে আমি রুট কেমনে হইমু ব্রাদার?? এখানে দেখুন আমার ইউজারনেম চেঙ্গ হয়ে root চলে আসছে এর মানে আমি এখন রুট ইউজার। আবার $ ক্যারেক্টারটির জায়গায় # ক্যারেক্টারটি আসছে। # থাকার অর্থ হলো আমি রুট ইউজার বা সুপার ইউজার। এখন আপনি আপনার সিস্টেমের প্রায় সকল ক্ষমতার অধিকারী। >> থাক ভাই এত ক্ষমতা আমার লাগবে না। রুট থেকে আবার নরমাল কেমনে হইমু তাই বলেন। — ঠিকই বলেছেন নতুন মানুষের হাতে এত ক্ষমতা দেয়া উচিত না। তো রুট থেকে আবার নরমাল হতে চাইলে exit লিখে এন্টার চাপুন তাহলেই হবে।
১ . pwdpwd এর পূর্ণরূপ হলো print working directory আপনি যদি আপনার টার্মিনালে এই কমান্ডটি এন্টার করেন তবে আপনি এখন যে ডিরেক্টরিতে আছেন তা দেখতে পারবেন। আমি বর্তমানে আছি আমার হোম ডিরেক্টরিতে। এখানে প্রথম / নির্দেশ করে আমাদের মেইন ফাইলসিস্টেম, আমাদের রুট ডিরেক্টরি। তারপর home হলো লিনাক্স সিস্টেমের এমন একটি ফোল্ডার যেখানে সকল সাধারণ ইউজারের ফাইলগুলো থাকে। j হলো আমার ইউজারনেম অর্থাৎ এটি j ইউজারের হোম ফোল্ডার। এখন আপনি যদি k নামে একজন ইউজার ক্রিয়েট করেন তবে তার হোম ফোল্ডার হবে /home/k । >> আচ্ছা বুঝলাম, আমি টার্মিনালে আমার হোম ফোল্ডার দেখতে পারব। এখন আমি যদি দেখতে চাই যে আমার হোম ফোল্ডারে কি কি আছে তাহলে কি করতে হবে?? — সেজন্য রয়েছে ls কমান্ড। চলুন এবার এটা নিয়ে আলোচনা করা যাক। ২ . lsls (এল এস) মানে হলো লিস্ট । এই কমান্ডটি মূলত আমরা বর্তমানে যে ডিরেক্টরিতে কাজ করছি তার মধ্য যা কিছু আছে তা দেখাবে। এখানে আমার হোম ফোল্ডারে অনেকগুলো ডিরেক্টরি আছে যেমনঃ Desktop, Documents, Downloads ইত্যাদি। উল্লেখ্য এখানে নীল রঙয়ের লেখাগুলো হলো ফোল্ডার আর অন্য রঙ্গের লেখাগুলো ফাইল। প্রায় প্রত্যেকটি কমান্ডেই কিছু ফ্ল্যাগ দেয়া যায়। এখানে ফ্ল্যাগ মানে আমাদের কমান্ডের সাথে কিছু কথা যুক্ত করা যাতে কমান্ডটি দিয়ে একটু বেশি কিছু করা যায়। তো এখানে ls কমান্ড দিলে ফাইল এবং ফোল্ডারগুলো দেখাচ্ছে। তবে আসলেই কি সব ফাইল দেখাচ্ছে?? এখানে লক্ষ করার মতো একটি বিষয় হলো যে সকল ফাইল বা ফোল্ডার কিন্তু লিস্ট আকারে আসছে না এগুলো পাশাপাশি আসছে। আমরা যারা উইন্ডোজ বা মোবাইলফোন ব্যবহার করি তারা তো আর এভাবে দেখে অভ্যস্ত নই। তাই আমরা ls কমান্ডের সাথে একটি -l ( এল, l = long) ফ্ল্যাগ যুক্ত করে >>কিন্তু ভাই হিডেন ফাইল গুলোতো আর দেখা যাচ্ছে না। তবে আপনি চাইলে কমান্ডটি শর্ট করে ls -la লিখতে পারেন। অর্থাৎ আপনি দুটো ফ্ল্যাগ একসাথেও লিখতে পারেন। >> ভাই ls কমান্ড দিয়ে কি শুধু এই দুটোই করা যায়?? এখানে আপনি ls কমান্ড কি কাকে বলে এর কাজ কি এর দ্বারা কি কি করা সম্ভব তার সবকিছুই জানতে পারবেন। >> ভাই এটা দিয়ে কি শুধু ls এরই সব কিছু জানা যাবে ? অন্যগুলোর দেখা যাবে না? — হ্যাঁ ভাই যাবে। এখানে man মানে হলো manual । আপনারা যখন কোনও পণ্য কেনেন তখন তার সাথে পণ্যটি কিভাবে প্যবহার করতে হবে সে সম্পর্কিত একটি বই থাকে। যাকে বলে manual বা ব্যবহারবিধি। ঠিক সেই রকমই লিনাক্স এর প্রতিটি সফটওয়ারের সাথেই এরকম একটি manual থাকে। আপনি টার্মিনালে man <command name> লিখে যেকোনো প্রোগ্রাম বা কমান্ডের নিয়মাবলী বা ব্যবহারবিধি পড়তে পারবেন। যেমন আমি যদি firefox এর manual পড়তে চাই তবে টার্মিনালে লিখতে হবে man firefox আগামীতে একদিন man কমান্ড বা man পেইজ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে ইনশাহআল্লাহ। তাহলে ls কমান্ডটিও এখানেই শেষ করছি। এটা নিয়েও ইনশাহআল্লাহ বিস্তারিত আলোচনা হবে। >> আচ্ছা ভাই কইরেন একদিন। এখন প্রশ্ন হলো এক ফোল্ডারে কি কি আছে তা নাহয় দেখালাম তবে এক ফোল্ডার থেকে আরেক ফোল্ডারে কেমনে যাব? ৩ . cdcd এর পুর্ণরূপ হলো change directory এর মাধ্যমে আপনি এক ডিরেক্টরি বা ফোল্ডার থেকে অন্য ফোল্ডারে যেতে পারবেন। যেমন আমি এখন আছি আমার home ফোল্ডারে এখানে যদি ls করি তবে অনেকগুলো ফোল্ডার দেখা যাচ্ছে। ধরুন আমি jf ফোল্ডারে যেতে চাই তবে আমাকে টাইপ করতে হবে cd jf ( উল্লেখ্য লিনাক্সে ছোট হাতের অক্ষর আর বড় হাতের অক্ষর আলাদা। অর্থাৎ আপনি যদি Downloads ডিরেক্টরিতে যেতে চান তবে আপনাকে টাইপ করতে হবে cd Downloads এখানে যদি আপনি cd downloads টাইপ করেন তবে কিন্তু হবে না। ) দেখুন এবার আমার ~ ক্যারেক্টারের পরে /jf চলে এসেছে। তার মানে আমি jf ডিরেক্টরিতে আছি। এখন যদি আমি ls করি তবে এই ফোল্ডারে থাকা সকল ফাইল দেখতে পারব। দেখুন এই ফোল্ডারে শুধু আমার mount.sh নামে একটি শেল স্ক্রিপ্ট আর pp নামে একটি ফোল্ডার আছে। এভাবেই আপনি এখন আপনার লিনাক্স মেশিনের ফাইল সিস্টেমে ঘুরে বেড়ান আর বিভিন্ন কমান্ড এবং প্রোগ্রামের man পেইজ নিয়ে গবেষণা করুন। সতর্কতাঃলিনাক্স টার্মিনাল অনেক মজার জিনিস হলেও এটি কিন্তু ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে। কিছু কমান্ড আছে, যেমন rm -rf এই কমান্ডটি কখনই আপনার টার্মিনালে রান করা উচিত নয়। এটি আপনার সমস্ত ফাইল সিস্টেমকে ধ্বংস করে দিতে পারে। তাই কোনও কমান্ড রান করার পূর্বে তার সম্পর্কে আর হ্যাঁ এই পোস্টটি লিনাক্স মাস্টারদের জন্য নয়। এই সম্পূর্ণই নিউবি এবং যারা লিনাক্সে সুইচ করার কথা ভাবছেন তাদের জন্য। আর আগামীতে আরও অনেক পর্ব দিব ইনশাহআল্লাহ । তাই চিন্তার কোন কারণ নেই। The post [167-1] আসুন পরিচিত হই লিনাক্স টার্মিনালের সাথে। সাথে জেনে নিন কয়েকটি কমান্ড ও তাদের ব্যবহার। (পর্ব -১) appeared first on Trickbd.com. |
আল কোরআন তেলাওয়াতে থামা বা ওয়াকফ করার নিয়মাবলী Posted: আল কোরআন তেলাওয়াতে থামা বা ওয়াকফ করার নিয়মাবলী ওয়াকফ অর্থ কি তা কত প্রকার? (এর বিস্তারিত আলোচনা এই পোস্টে) ওয়াকফ অর্থ কোনো শব্দের শেষের অক্ষর কে সাকিন করে থামা আর দুই যবরযুক্ত শেষ অক্ষর হলে এক যবর করে এক আলিফ লম্বা করে থামা যা অনেক প্রকার। প্রসিদ্ধ কয়েকটি হচ্ছে এই- ১.ওয়াকফে লাযেম(م): তা ওই স্থানে হয় যেখানে থামা আবশ্যক। না থামলে অনেক সময় অর্থ বিনষ্ট হওয়ার আশংকা হয়। ২.ওয়াকফে মুত্বলাক(ط): এখানে থামা উচিৎ। তার চিহ্ন ط এর উপরও থেমে পর থেকে শুরু করবে এবং পূনরাবৃত্তি করবে না। (৩) ওয়াকফে জায়িয(ج): এখানে থামা না থামা উভয়টি জায়িয। তার চিহ্ন ج এর উপর থেমে গেলে পর থেকে শুরু করবে। (৪) ওয়াকফে মুজাওয়ায( ز): এখানে থামা তো জায়িয কিন্তু না থামা উত্তম। তার চিহ্ন ز এই চিহ্ন যদি আয়াতের মধ্যখানে হয়। (৫) ওয়াকফে মুরাখখাস(ص): তার চিহ্ন হলো ص আর এটা ওয়াকফে মুজাওয়াযের মতো। প্রশ্ন: ز – ج – ط – م এবং ص ছাড়াও কোরআন মাজীদে আরো কয়েকটি চিহ্ন দেখা যায়। এগুলির মাঝে কি করতে হয়? উত্তর: (i) قِ – قف এ দুটির মাঝে থামা উচিৎ। (ii) وقفة – سكته এগুলোতে শ্বাস না ছেড়ে একটু থেমে সামনের দিকে পড়া উচিৎ। (iii) তিনটি তিনটি করে পাশাপাশি দুইটি চিহ্ন থাকে যেগুলিকে “মুআনাকা” বলা হয় এই দুটি থেকে কোনো একটির উপর থামা উচিৎ। (iv) لا, যেখানে لا লিখিত আছে সেখানে থামবে না, থেমে গেলে পূনরাবৃত্তি করতে হবে। আয়াতের মাঝে (لا)লাম থাকলে থামা যাবে না,আর যেসব ক্ষেত্রে লাম শেষে গোল চিহ্নের উপর থাকে তখন থামতে পারা যায়। (v) এসব চিহ্ন ছাড়া অন্যান্য চিহ্নগুলো যেখানে লাগানো হয়েছে صل – صلي ইত্যাদি। সেগুলোতে ইচ্ছা করলে থামতে পারবে, নাও থামতে পারবে। প্রশ্ন: কোরআন মাজীদে সাকতা কতটি? এগুলোতে কি করতে হয়? উত্তর: কোরআন মাজীদে সাকতা চারটি: প্রশ্ন: ওয়াকফ কোথায় করতে হয়? উত্তর: যে ব্যক্তি কোরআন শরীফের অর্থ জানে না সে যেন এমন সকল স্থানে ওয়াকফ করে যে সব স্থানে আলামত (চিহ্ন) লাগানো রয়েছে। যে শব্দে থেমেছে ওই শব্দ থেকে বা তার আগ থেকে পূনরাবৃত্তি করে পরের শব্দের সাথে মিলিয়ে পড়া উচিৎ। প্রশ্ন: হারাকাতযুক্ত হরফের উপর কিভাবে ওয়াক্বফ করা উচিত? উত্তর: হারাকাতযুক্ত হরফে ওয়াকফ করার সময় তাকে সাকিন করতে হবে। কারণ হারাকাতের উপর ওয়াকফ করা ভুল। প্রশ্ন: শ্বাস না ছেড়ে শব্দের শেষে শুধু সাকিন করলেই কি ওয়াকফ হয়ে যায় এবং এরকম করা কি? উত্তর: শ্বাস না ছেড়ে শব্দের শেষে শুধু সাকিন করলেই ওয়াকফ হয় না। প্রশ্ন :আমার খাড়া যবর ওয়াকফ করার নিয়ম কি? উত্তর : আয়াতের শেষ শব্দটি খাড়া যবর দ্বারা শেষ হলে : ওয়াকফ করার ক্ষেত্রে কোন পরিবর্তন হবেনা , মিলিয়ে থামতে হবে। প্রশ্ন: যে শব্দের উপর ওয়াকফ করা হবে তার শেষে যদি যবরের তানভীন হয়। বা গোল তা (ة) হয়, তবে কিভাবে ওয়াকফ করতে হয়? উত্তর: যদি যবরের তানভীন হয় তবে ওয়াকফের অবস্থায় ওই তানভীনের জায়গায় আলিফে মাদ্দাহ পড়তে হয়। প্রশ্ন: কোরআন মাজীদের কোনো কোনো শব্দের শেষে যে আলিফ লিখিত রয়েছে। এ সকল আলিফকে কি পড়তে হয়? উত্তর: কোরআনের শব্দ সমূহের শেষে লিখিত আলিফকে অধিকাংশ শব্দে পড়তে হয়। যেমন- لَاْ الي الجحيم- لَاْ الي الله – لَاْ اذبحنه অধিকাংশ কোরআন মাজীদে এ জাতীয় আলিফের উপর গোল চিহ্ন দেয়া হয়েছে। সমাপ্ত The post আল কোরআন তেলাওয়াতে থামা বা ওয়াকফ করার নিয়মাবলী appeared first on Trickbd.com. |
Posted: যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর। দরুদ ও সালাম আল্লাহর রাসূল (সা) এর উপর। পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি। আমাদের দেশে ইসলামী ঈমান-আকীদার বিবরণের ক্ষেত্রে 'পাঁচটি কালিমা'র কথা প্রচলিত আছে। এছাড়া ঈমানে মুজমাল ও ঈমানে মুফাস্সাল নামে দুইটি ঈমানের কথা আছে। কায়েদা, আমপারা, দ্বীনিয়াত ও বিভিন্ন প্রচলিত বই পুস্তকে এই কালিমাগুলি রয়েছে। এগুলিকে অত্যন্ত জরুরী মনে করা হয় এবং বিশেষভাবে মুখস্থ করা হয়। এই বাক্যগুলির অর্থ সুন্দর। তবে সবগুলি বাক্য এভাবে হাদীস শরীফে বর্ণিত হয় নি। এগুলিকে সব কুরআনের কথা বা হাদীসের কথা মনে করলে ভুল হবে। (১) কালিমায়ে শাহাদত কুরআন ও হাদীসে ইসলামী ঈমান বা বিশ্বাসের মূল হিসাবে দু ইটি সাক্ষ্য প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যা আমাদের দেশে 'কালিমা শাহাদত' হিসাবে পরিচিত। এই কালিমায় আল্লাহর তাওহীদ এবং মুহাম্মাদ (সা) এর রিসালাতের সাক্ষ্য প্র দান করা হয়। প্রকৃতপক্ষে একমাত্র কালিমা শাহাদতই হাদীস শরীফে ঈমানের মূল বাক্য হিসাবে উল্লে খ করা হয়েছে। সালাতের (নামাযের) 'তাশাহ্ হুদের' মধ্যে বাক্যদ্বয় এভাবে একত্রে বলা হয়েছে: أَشْهَدُ أَنْ لا إلا الله و أَشْهَدُ أنَّ مُحَمَّدًا عََبْدُهُ وَ رَسولُهُ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবূদ (উপাস্য) নেই এবং আমি সাক্ষ্য প্রদান করছি যে, মুহাম্মাদ (সা) আল্লাহর এই 'কালিমা' বা বাক্যটি দুইটি বাক্যের সমন্বয়ে গঠিত। প্রথম বাক্য: أَشْهَدُ أَنْ لا إلا الله "আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবূদ (উপাস্য) নেই।" لا إِلَهَ إِلا اللهُ وَحْدَهُ لا شَرِيْكَ لَهُ "আল্লাহ ছাড়া কোনো মা'বুদ নেই, তিনি একক, তাঁর কোনো শরীক নেই।" দ্বিতীয় বাক্য: و أَشْهَدُ أنَّ مُحَمَّدًا عََبْدُهُ وَ رَسولُهُ "আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (সা) আল্লাহর বান্দা ও রাসূল। لا إِلَهَ إِلَّا اللهُ وَ أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللهِ দ্বিতীয় বাক্যটির ক্ষেত্রে অনেক হাদীসে ( أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللهِ) 'মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসূল' কথাটির পরিবর্তে ( أَنَّ مُحَمَّدًا عََبْدُهُ وَ رَسولُهُ) 'মুহাম্মাদ আল্লাহর বান্দা ও রাসূল' – বলা হয়েছে। এছাড়া কোনো কোনো হাদীসে 'সাক্ষ্য প্রদান' শব্দের পরিবর্তে 'বলা' শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। এভাবে বিভিন্ন হাদীসে আমরা এ কালেমাটিকে নিম্নের বিভিন্ন রূপে দেখতে পাই (বুখারী, আস-সহীহ, ১/১২, ২৯, ৩/১২৬৭; মুসলিম, আস-সহীহ ১/৪৫, ৪৭, ৫৭, ৬১) (১) প্রথম রূপ: أَشْهَدُ أَنْ لا إِلَهَ إِلَّا اللهُ و أَشْهَدُ أَنِّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللهِ বিভিন্ন হাদীসে আমরা দেখতে পাই যে, সাহাবায়ে কেরাম ইসলাম গ্রহণের সময়ে এ উপরে উল্লিখিত এ সকল বাক্যের কোনো একটি পাঠ করে ইসলামের ছায়াতলে প্রবেশ করতেন। (বুখারী, আস-সহীহ ১/১৭৬, ৩/১২১১; মুসলিম, আস-সহীহ ১/৩০২, ৩/১৩৮৬; নাসাঈ, আস-সুনান ১/১০৯) (২) কালিমায়ে তাইয়েবা আমাদের দেশে কালিমা তাইয়েবা বা 'পবিত্র বাক্য' বলতে বুঝানো হয় তাওহীদ ও রিসালাতের একত্রিত ঘোষণা: لا إله إلا الله محمّدٌ رسول اللهِ কুরআন কারীমে এরশাদ করা হয়েছে: এ আয়াতের ব্যাখ্যায় আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস (রা) ও অন্যান্য মুফাস্সির থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, এখানে 'কালিমা তাইয়েবা' বলতে 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু' তাওহীদের এ বাক্যটিকে বুঝানো হয়েছে। (তাফসির ইবনে কাসির) কিন্তু (লা ইলাহা ইল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ) দুইটি বাক্য একত্রিতভাবে কোনো হাদীসে কালিমা তাইয়েবা হিসাবে উল্লেখ করা হয়নি। আমরা দেখেছি যে, কালিমা শাহাদাতকে অনেক সময় "শাহাদাত" শব্দ উহ্য রেখে নিম্নরূপে বলা হয়েছে: لا إِلَهَ إِلَّا اللهُ و أَنِّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللهِ কিন্তু মাঝখানে (وَ أَنَّ) বাদ দিয়ে উভয় অংশ একত্রে لا إله إلا الله محمّدٌ رسول اللهِ لا إله إلا الله محمّدٌ رسول اللهِ এ অর্থের হাদীসগুলির সনদে দুর্বলতা আছে। (হাইসামী, মাজমাউয যাওয়াইদ ৫/৩২১) এখানে উল্লেখ্য যে, কালিমা তাইয়িবার দুটি অংশ পৃথকভাবে কুরআন কারীমে ও হাদীস শরীফে উল্লে খ করা হয়েছে। উভয় বাক্যই কুরআনের অংশ এবং ঈমানের মূল সাক্ষ্যের প্রকাশ। উভয় বাক্যকে একত্রে বলার মধ্যে কোনো প্রকারের অসুবিধা নেই । (৩) কালিমায়ে তাওহীদ কালিমায়ে তাওহীদ নামে আমাদের দেশে নিম্নের বাক্যটি প্রচলিত: لا إلَهَ إلَّا أَنْتَ و احِدٌا لا ثَاني لَكَ مُحَمَّدٌ رَسولُ اللهِ إِمامُ المُتَّقينَ و رَسولُ رَبِّ العالَمينَ এ বাক্যটির অর্থ সুন্দর। তবে এ বাক্যটির কোনোরূপ গুরুত্ব এমনকি এর কোনো প্রকারের উল্লেখ বা অস্তিত্ব কুরআন বা হাদীসে পাওয়া যায় না। (৪) কালিমায়ে তামজীদ কালেমায়ে তামজীদ হিসাবে নিম্নে র বাক্যটি প্রচলিত: لا إَلَهَ آلَّا أَنْتَ نورًا يَهْديْ اللهُ لِنورِهِ مَنْ يَشَاءُ مُحَمَّدٌ رَسولُ اللهِ إِمامُ المُرْسَلينَ خاتَمُ النَّبيِّينَ এ বাক্যটির অর্থও সুন্দর। কিন্তু এভাবে এ বাক্যটি বলার কোনো নির্দেশনা, এর কোনো গুরুত্ব বা অস্তিত্ব কুরআন বা হাদীসে পাওয়া যায় না। (৫) কালিমায়ে রাদ্দে কুফর কালেমায়ে রাদ্দে কুফর নামে কয়েকটি বাক্য প্রচলিত আছে, যেমন: اللَّهُمَّ إِنِّى أَعوذُ بِكَ مِنْ أَنْ أُشْرِكَ بِكَ شَيْعًا و نُؤْمِنَ بِهِ و أَسْتَغْفِرُكَ مِمَّا أَعْلَمُ بِهِ وَ ما لا أَعْلَمُ بِهِ و أَتُوبُ و آَمَنْتُ وَ أَقُوْلُ أَنْ لا إِلَهَ إِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَسُولُ اللهِ বাক্যগুলির অর্থ ভাল। কিন্তু বাক্যগুলি এভাবে কোনো হাদীসে পাওয়া যায় না এবং এই বাক্যের কোনো বিশেষ গুরুত্বও হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়। (৬) ঈমানে মুজমাল ইমানে মুজমাল নামে প্রচলিত বাক্যটির অর্থ সুন্দর ও সঠিক। তবে এরূপ কোনো বাক্য কোনোভাবে কোনো হাদীসে উল্লেখ করা হয়নি। (৭) ঈমানে মুফাস্সাল ঈমানের পরিচয় দিয়ে রাসূলুল্লাহ (সা) বলেন: أَنْ تُؤْمِنَ بِاللهِ وَ مَلائِكَتِهِ و كُتُبِهِ و رُسُلِهِ و اليَومِ الآَخِرِ و تُؤْمِنَ بِالقَدْرِ خَيْرِهِ و شَرِّهِ "তুমি ঈমান আনবে আল্লাহর উপরে, তাঁর ফিরিশতাগণের উপরে, তাঁর কেতাবগুলির উপরে, তাঁর রাসূলগণের উপরে, শেষ দিবসের (আখেরাতের) উপরে, এবং তুমি ঈমান আনবে তাকদীরের উপরে: তার ভাল এবং তার মন্দের উপরে।" (মুসলিম, আস-সহীহ ১/৩৭; বুখারী, আস-সহীহ ১/২৭, ৪/১৭৯৩) ঈমানের এ ছয়টি রুকন বা স্তম্ভের কথা কু রআন ও হাদীসে বারংবার উল্লেখ করা হয়েছে। লক্ষ্যণীয় যে, 'ঈমানে মুফাস্সালের মধ্যে আখিরাতের বিশ্বাসকে পৃথক দুটি বাক্যাংশে প্রকাশ করা হয়েছে (ইয়াওমিল আখির) ও (বা'সি বা'দাল মাউত): শেষ দিবস ও মৃত্যুর পরে উত্থান। উভয় বিষয় একই। সমাপ্ত The post কালেমা কয়টি ও কি কি? appeared first on Trickbd.com. |
আপনার রুটেড ফোনে ইনস্টল করে নিন আইওএস ১৪ এর ইমুজি সাথে থাকছে আরো কিছু ইমুজী (Magisk Module) Posted: যারা তাদের ফোন রুট করে তাদের মূলত একটি উদ্দেশ্য থাকে তা হল তাদের ফোন কাস্টোমাইজ করা। তাছাড়া ফোনের পারফরমেন্স বৃদ্ধ করা এবং বেশ কিছু অ্যাপ এর একসেস পাওয়া। আজকে বেশ কিছু মেজীস্ক এর কাস্টম মডিউল নিয়ে হাজির হলাম যার মাধ্যমে ফোনের সিস্টেম ইমুজি চেইন্জ করতে পারবেন। Tested DeviceDevice: Poco x3 SCREENSHOTSযা যা লাগবে1. একটি রুটেড ফোন। Installations1.Open Magisk Manager More Emojiঅনেক কাস্টম ইমুজিই আপনি পাবেন। এদের ডাউনলোড লোকেশন আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। নিচের লিংক থেকে নামিয়ে নিয়েন। The post আপনার রুটেড ফোনে ইনস্টল করে নিন আইওএস ১৪ এর ইমুজি সাথে থাকছে আরো কিছু ইমুজী (Magisk Module) appeared first on Trickbd.com. |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments