ক্রেডিট এবং ডেবিট কার্ডের পরিচয় ও পার্থক্য |
- ক্রেডিট এবং ডেবিট কার্ডের পরিচয় ও পার্থক্য
- বিকাশ এপ থেকে নিজের নাম্বারে ১৫ টাকা রিচার্জে পাচ্ছেন ১০০% ক্যাশব্যাক!
- কমদামে হোস্টিং আবার ডোমেইন?আসুন দেখে নেই কিভাবে দেয় অফার গুলো
- কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য
- বিকাশ এপ্সে ৩ জনকে রেফার করে নিয়ে নিন ৫০০ টাকা রেফার বোনাস।
ক্রেডিট এবং ডেবিট কার্ডের পরিচয় ও পার্থক্য Posted:
লেনদেনের ক্ষেত্রে কার্ডের ব্যবহার দিন দিন বেড়ে চলছে। কার্ড ব্যবহার করে কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়া জাস্ট একটি সোয়াইপ করে কেনাকাটা থেকে শুরু করে খাওয়া দাওয়ার বিল পর্যন্ত পরিশোধ করা যায়। তবে কার্ড এর মধ্যেও রয়েছে নানান প্রকার। বেশিরভাগ ব্যবহৃত ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড নিয়ে তর্কের যেন শেষ নেই। আপাতদৃষ্টিতে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড একই মনে হলেও এর মধ্যে রয়েছে বড় ধরনের পার্থক্য। তো বন্ধুরা চলুন আস্তে আস্তে সেই পার্থক্যগুলো জেনে নেয়া যাক। ডেবিট কার্ড কি?ডেবিট কার্ড এমন একটি প্লাস্টিকের কার্ড যার মাধ্যমে ব্যবহারকারী ব্যাংকে গচ্ছিত টাকা ব্যয় করতে পারেন। এই কার্ডটি সাধারণত ব্যাংক কার্ড অথবা চেক কার্ড নামে পরিচিত। এটি সাধারণত কেনাকাটা বা কোন রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়ার সময় ক্যাশ টাকার বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অনেকেই এই কার্ডটিকে ইলেকট্রিক চেক বলে থাকেন। ক্রেডিট কার্ড কি?দেখতে একই রকম হলেও এটি ডেবিট কার্ডের সম্পূর্ণ বিপরীত। এই কার্ডটি মাধ্যমে ব্যবহারকারী ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে খরচ করতে পারেন।অর্থাৎ ব্যবহারকারীর কাছে যদি কোন পণ্য বা সেবা কেনার সময় পর্যাপ্ত টাকা না থাকে তাহলে সে ব্যাংক থেকে তার প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দিষ্ট এমাউন্টের টাকা নিতে পারবে। এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে টাকা ব্যাংকে জমা দিতে হবে। ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের পার্থক্যআশা করি উপরের আলোচনা থেকে ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে কিছুটা ধারনা লাভ করতে পেরেছেন। তো এবার আমরা জানব ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের পার্থক্য সমূহ। ১ ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের প্রধান পার্থক্য টি হল ডেবিট কার্ড দিয়ে ব্যাংকে গচ্ছিত টাকা খরচ করা যায়। এবং ক্রেডিট কার্ড দিয়ে ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে খরচ করা যায়। ২ ডেবিট কার্ড কে ক্যাশ কার্ড বলা হয়। অন্যদিকে ক্রেডিট কার্ড কে লোন কার্ড বলা হয়। ৩ ডেবিট কার্ডের ক্ষেত্রে ব্যাংক গ্রহকে তার টাকার উপরে মুনাফা প্রদান করে থাকে। অপরদিকে ক্রেডিট কার্ডের ক্ষেত্রে গ্রহক তার খরচ করা টাকার উপরে ব্যাংকে মুনাফা প্রদান করে থাকে। ৪ ডেবিট কার্ডে ইএমআই সুবিধা পাওয়া যায় না। অন্যদিকে ক্রেডিট কার্ডে ইএমআই সুবিধা পাওয়া যায়। ৫ ডেবিট কার্ড ব্যবহারকারীকে কোন প্রকার প্রসেসিং ফি প্রদান করতে হয় না। অন্যদিকে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারী কে জয়নিং ফি, প্রসেসিং ফি, লেট পেমেন্ট ফি, বার্ষিক ফি সহ বিভিন্ন ফি প্রদান করতে হয়। ৬ সেভিং বা কারেন্ট যে কোন গ্রাহক ডেভিড কার্ড সংগ্রহ করতে পারেন। অপরদিকে যে কেউ চাইলেই ক্রেডিট কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেনা। তাকে ব্যাংকের নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করেই ক্রেডিট কার্ড সংগ্রহ করতে হবে। যেমন তিনি নিয়মিত লেনদেন করেন কিনা, অন্য ব্যাংক গুলোতে তার কি পরিমাণ ঋণ রয়েছে ইত্যাদি। ৭ অনলাইনে অনেক জায়গায় ডেবিট কার্ড সাপোর্ট করে না। কিন্তু অনলাইনে সব জায়গাতেই ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে পেমেন্ট করা যায়। ৮ ডেবিট কার্ডের ক্ষেত্রে গ্রাহককে কোন মাসিক স্টেটমেন্ট প্রদান করা হয় না। অপরদিকে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারী গ্রাহককে তার লেনদেন সম্পর্কিত মাসিক স্টেটমেন্ট প্রদান করা হয়। ৯ ফান্ড ব্যবহার করার ক্ষেত্রে ডেবিট কার্ড গ্রাহক শুধুমাত্র তার অ্যাকাউন্টে থাকা ব্যালেন্স ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু ক্রেডিট কার্ডধারী গ্রাহক ব্যাংক থেকে পূর্ব অনুমোদিত অ্যামাউন্ট ব্যবহার করতে পারবেন। তবে যদি ক্রেডিট কার্ড ধারী গ্রাহকের উচ্চ ক্রেডিট স্কোর যুক্ত অ্যাকাউন্ট বা কর্পোরেট একাউন্ট থাকে সে ক্ষেত্রে সে অনেক পরিমাণ অর্থ ব্যবহারের অনুমতি পায়। ১০ ডেবিট কার্ডের ক্ষেত্রে কোনো উল্লেখযোগ্য সুবিধা থাকে না বললেই চলে। অপরদিকে ক্রেডিট কার্ডের ক্ষেত্রে ক্যাশব্যাক, ডিসকাউন্ট সহ রিওয়ার্ড পয়েন্ট এর মত সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। শেষ কথামূলত ডেবিট কার্ড হলো প্রি-পেইড সিম এর মত অর্থাৎ আপনার একাউন্টে যতক্ষণ ব্যালেন্স থাকবে আপনি ততক্ষণ ব্যবহার করতে পারবেন অন্যথায় আপনি এই কার্ডটি ব্যবহার করতে পারবেন না। অন্যদিকে ক্রেডিট কার্ড হল পোস্ট-পেইড সিমের মত এই কার্ডের মাধ্যমে আপনি ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে প্রয়োজন অনুযায়ী খরচ করতে পারবেন।
The post ক্রেডিট এবং ডেবিট কার্ডের পরিচয় ও পার্থক্য appeared first on Trickbd.com. |
বিকাশ এপ থেকে নিজের নাম্বারে ১৫ টাকা রিচার্জে পাচ্ছেন ১০০% ক্যাশব্যাক! Posted: বিকাশ এপ থেকে নিজের নাম্বারে ১৫ টাকা রিচার্জে পাচ্ছেন ১০০% ক্যাশব্যাক । কিন্তু কিভাবে এই অফারটা নিবেন আর কারা কারা পাবেন ?
কিভাবে চেক করবেন অফারটা আপনার জন্য কিনা? প্রথমেই বিকাশ এপে লগিন করে নিন তারপর হোমে যদি এধরনের ব্যানার দেখতে পান তার মানে এই অফারটা আপনি পাবেন । বিকাশ থেকে ১৫ টাকা রিচার্জে ১৫ টাকা ক্যাশব্যাক পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই নিচের শর্তগুলো মানতে হবেঃ
কিভাবে নিবেন ?বিকাশ এপ থেকে মোবাইল রিচার্জে ক্লিক করুন তারপর আপনার নিজের বিকাশ একাউন্ট নাম্বারটি সিলেক্ট করুন তারপর আপনার এমাউন্ট ১৫ টাকা দিয়ে আপনার পিন দেওয়ার পর নিচের অংশে ট্যাপ করে ধরে রাখুন
Cashback Proof ———————————————————————————————————————————————————————- ———————————————————————————————————————————————————————— The post বিকাশ এপ থেকে নিজের নাম্বারে ১৫ টাকা রিচার্জে পাচ্ছেন ১০০% ক্যাশব্যাক! appeared first on Trickbd.com. |
কমদামে হোস্টিং আবার ডোমেইন?আসুন দেখে নেই কিভাবে দেয় অফার গুলো Posted: বাংলাদেশের সেরা ওয়েব হোস্টিং প্রোভাইডার হোস্টিংনেই [বেস্ট চিপ ট্রাস্টেড]Howdy chief, আশা করি ভালো আছেন! আজকে আপনাদের জন্যে নিয়ে আসলাম বিশেষ এক হোস্টিং ছাড় এর খবর। আজকের আর্টিকেলটি পড়ার আগে আপনাদের কিছু বিষয় নিয়ে সতর্ক করতে চাই। কমদামে হোস্টিং আবার ডোমেইন?আসুন দেখে নেই কিভাবে দেয় অফার গুলোআগে সতর্ক করার বিষয় গুলো আপনাদের বলি কারণ বাজারের ভুয়া হোস্টিং কোম্পানির ভিড়ে কেউ যদি বেশি দামে হোস্টিং দেয় তাতেও যেমন সমস্যা আবার যদি কমদামে কেউ হোস্টিং দেয় তাহলেও সমসস্যা। ওয়ার্ডপ্রেসে ওয়েবসাইট এবং ওয়েব হোস্টিংমানে ভাই কেউ ওয়ার্ডপ্রেস এ সাইট তৈরি করলেই যত সমস্যা। আরে ভাই যদি কেউ কমদামে বানাতে চায় তাহলে সে নিশ্চয়ই বেশি কাস্টমাইজড সাইট বানাবেনা আর কেউ তাকে বানায়ও দিবে না একারণে হোস্টিং কোম্পানি গুলো নিজেদের লাভ রেখেই ওই অনুযায়ী সাইট বানায় দেয়া সহ অন্যান্য সুবিধা দিয়ে থাকে। আর হ্যাঁ এর মধ্যে ভুয়া কিছু কোম্পানি আছে। তারা কমদামে সাইট বানায় দিবে সাথে নাইছ নাইছ অফার ও দিবে। তাদের কাছে ডোমেইন পাবেন ১০০ টাকায়। এরপর মাস খানেক পরে বিভিন্ন টার্ম এবিউজ করে ডোমেইন কিনার কারণে রেজিস্ট্রার এর কাছে ডোমেইন হোল্ড থাকে পরে আরো বেশি টাকা চায় অথবা অই ডোমেইন গুলো ব্যান হয়ে যায়। আর হোস্টিং? কোনো অস্তিত্বও থাকবে নাহ। কোম্পানিও নাই তাদের কিছুইনাই এমন হবে। তখন বলবেন আমি কিতার মদ্দে পানি ডালছি:-) আর বেশি দামে হোস্টিং দেয়ার ঝামেলা হলো এরা প্রায়ই এই প্রশ্নের সম্মুখীন হন যে উমুক কোম্পানি এতো কমে দেয় আর আপনারা এতো বেশি কেনো? এখন একটা জিনিষ কাস্টমার আর প্রোভাইডার দুইজনকেই বুঝতে হবে যে আসলে আমি কেনো হোস্টিং নিচ্ছি আর কি কাজে ব্যবহার করবো। অর্থাৎ আমার ওয়েবসাইটটি মুলত কি ধরণের হবে। ধরুন ওয়েবসাইট যদি ইকমার্স ভিত্তিক হয় তাহলে ব্যাকাপ+ইমেইল ফিচার্স এবং সাথে সিকিউরিটি মুখ্য। আবার কেউ যদি নিউজপোর্টাল ভিত্তিক সাইট বানায় তাহলে তার সাইটে কোন দেশ থেকে ট্রাফিক আসবে আর কোন দেশি সার্ভারের হোস্টিং ইউজ করা হয় এগুলো। স্কুল কলেজের ওয়েবসাইটে আমার জানামতে ব্যাকাপ টাই হয়তো মুখ্য। সুতরাং কমবেশি দিয়ে আসলে হোস্টিং কোম্পানির স্ট্যান্ডার্ড বিবেচনা করা ঠিক নয়। বেস্ট চিপ ওয়েব হোস্টিং সল্যুশনস হোস্টিংনেই আজকের আর্টিকেল এ আমি আমার দেখা মোটামুটি যারা স্ট্যান্ডার্ড প্যাক গুলো কিনেন তাদের জন্যে ভালো একটি হোস্টিং সার্ভিসের কথা বলবো। আপনি ১ জিবি ৮০০ টাকা, ২জিবি ১০০০ টাকা, ৫ জিবি ১৪০০ টাকা আর ১০ জিবি ১৮০০ টাকায়(ডোমেইন ফ্রি) পাচ্ছেন। কিছু কিওয়ার্ড যা আমার পোস্টটিকে র্যাংক করাবেঃ হোস্টিং ফ্রি হোস্টিং ডোমেইন হোস্টিং ফ্রি ডোমেইন হোস্টিং ডোমেইন হোস্টিং ব্যবসা ফ্রি ডোমেইন এবং হোস্টিং ওয়েব হোস্টিং ওয়েবসাইট হোস্টিং ফ্রি হোস্টিং সাইট হোস্টিং কোম্পানি ডোমেইন হোস্টিং এর দাম হোস্টিং ব্যবসা হোস্টিং এর দাম ডোমেইন ও হোস্টিং হোস্টিং কি হোস্টিং কী ডোমেইন হোস্টিং কি দেশের সেরা ডোমেইন হোস্টিং প্রোভাইডার ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় ডোমেইন হোস্টিং কেনার আগে আনলিমিটেড বলে দুনিয়াতে কিছুই নেই, যেটি আছে সেটি হচ্ছে মার্কেটিং পলিসি। অর্থাত লাভ-লস মাথায় রেখে কিছু কোম্পানি আনলিমিটেড হোস্টিং এর অফার দিয়ে থাকে। কারণ ১০ জন ক্লায়েন্ট আনলিমিটেড কিনলে ২জনও তা ইউজ করে শেষ করতে পারেনা কিন্তু মাস/বছর শেষে ঠিকই ভাড়া দিয়ে যায়। এবার আসি অন্যান্য কিছু বিষয় নিয়ে। যেমন একটা সিপ্যানেল এ কয়টা এডঅন ডোমেইন, কয়টা সাবডোমেইন ক্রিয়েট করা যাবে। এছাড়াও ইমেইল একাউন্ট ক্রিয়েট, এফটিপি একাউন্ট, মাই এসকিউএল ডাটাবেজ সহ ইত্যাদি। সবচেয়ে বড় কথা এখানে আপনি যেই দামে কিনবেন সেই দামেই রিনিউ করবেন। প্রাইস আজীবন সেইম থাকবে আর যদি প্রাইস বেড়েও যায় তাহলে আপনি পুর্ববর্তী দামেই রিনিউ করবেন। আপনার ওয়েবসাইট যদি ওয়ার্ডপ্রেসে অন্য সাইটে হোস্ট করা থাকে সেক্ষেত্রে আপনি উক্ত কোম্পানির সাপোর্টে কথা বলে ফ্রিতে সাইট এই হোশটিং এ মুভ করতে পারবেন । ডোমেইন প্রাইসঃ(অনেক বেশি ভাই |
কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য Posted: কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে সঠিন ধারণা থাকলে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া অনেকটা সহজ হয়। পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশের দুই কোটির অধিক মানুষ কিডনি রোগে আক্রান্ত এবং প্রতি ঘণ্টায় পাঁচজনের বেশি মানুষ কিডনি বিকল হয়ে মৃত্যুবরণ করে। তাই কিডনি রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান থাকা অনেক বেশি জরুরী। আসুন জেনে নেয়া যাক কিডনি রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত। কিডনি রোগের লক্ষণঃ কিডনি শরীরের বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয়ার ক্ষেত্রে কাজ করে সম্পর্কে যাবতীয় তথ্যঅতন্দ্র প্রহরী হিসেবে। শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, পানির ভারসাম্য রক্ষা, লোহিত রক্তকণিকা তৈরির জন্য হরমোন উৎপাদন, অস্থিমজ্জাকে শক্ত রাখা ইত্যাদি অতি গুরুত্বপূর্ণ এই কাজগুলো কিডনি করে থাকে। সাধারণত কিডনি বিকল হতে শুরু হলে ৭০% থেকে ৮০% কিডনির কার্যক্ষমতা নষ্ট হওয়ার পূর্বে রোগী টের পায়না। তাই কিডনি রোগের লক্ষণ সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখতে হবে এবং সচেতন থাকতে হবে। কিডনি রোগের লক্ষণগুলো হলোঃ ১. শরীর ফুলে যায়, এবং ফোলাটা শুরু হয় মুখমন্ডল থেকে। ২. স্বাভাবিকের তুলোনায় প্রসাবের পরিমাণ কমে যায়। ৩. প্রস্রাব লাল হতে থাকে, এমনকি রক্ত যায়। ৪. প্রসাবে জ্বালাপোড়া করে, এবং অস্বাভাবিক গন্ধ হয়ে থাকে। ৫. কোমড়ের দুই পাশে ব্যথা হয়। তবে ব্যথা তলপেটেও হয়ে থাকে। ৬. উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয়। ৭. বমি বমি ভাব এবং ক্ষুধামন্দা থাকে। কিডনি রোগ একটি মারাত্মক রোগ কারণ সহজে এই রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায় না এবং ধীরে ধীরে শরীরে বিস্তার লাভ করতে থাকে। এজন্য কিডনি রোগকে নীরব ঘাতক বলা হয়। তাই উপরিউক্ত লক্ষণগুলো দেখা দিলে দ্রুত নিকটস্থ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। সঠিক সময়ে চিকিৎসা গ্রহণ করলে এই রোগ থেকে জীবন রক্ষা করা সম্ভব। এবং সকলের মধ্যে কিডনি রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে।
কিডনি রোগের চিকিৎসাঃ কিডনি রোগীর হার দিন দিন আশংকাজনক ভাবে বেড়ে চলেছে। তাই কিডনি রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি আবশ্যক হয়ে পড়েছে। এবং কিডনি রোগীকে সঠিক সময় সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। কিডনি রোগকে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। হঠাৎ করেই কিডনি আক্রান্ত হলে তাকে বলে একিউট কিডনি রোগ এবং ধীরে ধীরে কিডনি আক্রান্ত হলে তাকে বলে ক্রনিক কিডনি রোগ। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে দুইটা রোগ থেকেই নিরাময় পাওয়া সম্ভব হয়। একিউট কিডনি রোগ নির্ণয় করার জন্য রোগীর রক্তে ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিন এবং ইলেকট্রোলাইটটা করা হয়ে থাকে। যদি ডায়রিয়া এবং বমির জন্য রোগীর একিউট কিডনি রোগ হয়, এবং রোগীর শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেয় তখন স্যালাইন দিয়ে চিকিৎসা প্রদান করে হয়ে থাকে। গ্রামগঞ্জের বাচ্চাদের ওরাল রিহাইড্রেশন সল্ট খাওয়ার পরামর্শ চিকিৎসকরা দিয়ে থাকেন। চিকিৎসকদের মতে অ্যান্টিবায়োটিকের গুরুত্বের তুলনায় ব্যক্তির শরীরের পানিস্বল্পতা ঠিক করার গুরুত্ব অধিক। তবে যদি হঠাৎ রোগীর চোখে পানি এসে যায়, এবং প্রস্রাব দিয়ে অ্যালবুমিন বেড়িয়ে যেতে থাকে সেক্ষেত্রে চিকিৎসকরা রোগীর কিডনি বায়োপসি করে কী ধরনের কিডনি রোগ হয়েছে তা নির্ণয় করে এর যথাযথ চিকিৎসা দিলে রোগী পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যায়। দেখা যায় শিশুদের ক্ষেত্রে শতকরা ৯০ ভাগ রোগী সুস্থ হয়ে যায়। এবং বড়দের ক্ষেত্রে বায়োপসির প্রতিবেদনের ওপর নির্ভর করে চিকিৎসা দেয়া হয়ে থাকে তবে ৫০ থেকে ৬০ ভাগ রোগী পুরোপুরি ভালো হয়ে যায়। এবং বাকিদের ওষুধের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হয়ে থাকে। সুতরাং এক্ষেত্রে কিডনি অকেজো হয়ে যাওয়ার আশংকা কম থাকে। অন্যদিকে ক্রনিক কিডনি রোগের ক্ষেত্রে চিকিৎসকরা বলে থাকেন যখনই রোগীর প্রস্রাব দিয়ে মাইক্রো-অ্যালবুমিন যাবে, তখন কিডনির কার্যক্রম সে অবস্থায় স্বাভাবিক থাকে। তবে এই মাইক্রো-অ্যালবুমিনের প্রতিকার করার জন্য বিভিন্ন ওষুধ আবিষ্কার হয়েছে। তবে রোগীকে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে সুস্থ থাকতে হবে। এবং রোগীকে অবশ্যই ফলোআপের জন্য তিন থেকে ছয় মাস পরপর চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
কিডনি রোগীর খাবারঃ কিডনি রোগীদের জন্য খাবারের সচেতনতা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক খাবারের নির্বাচন কিডনি রোগীকে সুস্থ সবল রাখতে এবং দ্রুত আরোগ্য লাভ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। শুরুতেই জেনে নেয়া যাক কিডনি রোগীর জন্য অবশ্য বর্জনীয় খাদ্যসমূহ সম্পর্কে। কিডনি রোগীকে চকোলেট, চকোলেট দুধ, পনির, মুরগির মাংস, গরুর মাংস, খাসির মাংস, সস, পিচস, ব্রকোলি, বাদাম, মাশরুম, মিষ্টি কুমড়া, পালংশাক, টমেটো, কলা, খেজুর ও আচার ইত্যাদি থেকে বিরত থাকতে হবে। কিডনি রোগীর জন্য উপকারী খাদ্য সমূহ হলোঃ ফল ও সবজি : কিডনি রোগীকে সপ্তাহে অন্তত একটি কচি ডাবের পানি পান করার পরামর্শ চিকিৎসকরা দিয়ে থাকেন। এবং প্রতিদিন অন্তত চারটি থানকুচি পাতা, শশা, তরমুজ, লাউ, বাঙ্গি, লেবু, কমলালেবু, মাল্টা, ডালিম, বীট, গাজর, আখের রস, বার্লি, পিয়াজ, সাজনা ইত্যাদি কিডনি রোগীকে পরিমাণ মতো খেতে হবে। এবং রোগীকে দানা বা বীজ জাতীয় খাদ্য যেমন ব্রেড, নুডুলস, বাদাম ইত্যাদি গ্রহণ করতে হবে নিয়মিত। গোক্ষুর : গবেষণায় দেখা গেছে যাদের প্রসাবের পরিমাণ কমে যায় এবং হাত পায়ে পানি জমতে থাকে তাদের নিয়মিত গোক্ষুর চূর্ণ ৩ গ্রাম মাত্রায় সেবন করলে মূত্রের পরিমাণ ঠিক হয়ে যায় এবং শরীরে জমে থাকা পানির পরিমাণ কমিয়ে দেয়। রক্ত চন্দন: কিডনি রোগীদের জন্য রক্তচন্দন অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ভেষজ। রক্তচন্দন প্রস্রাবের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় এবং প্রসাবের জ্বালাপোড়া বন্ধ করে। পাথরকুচি: গবেষণায় দেখা যায় কিডনি পাথরী ধ্বংস করতে পাথরকুচি পাতার নির্যাসের অবদান ব্যাপক।
কিডনি রোগের ক্ষেত্রে প্রতিকারের থেকে প্রতিরোধ গড়ে তোলায় বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এবং প্রতিরোধ জোরালো করতে সাধারণ জনগণের মধ্যে কিডনি রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। বিশ্ব কিডনি দিবসে প্রদান কৃত নির্দেশনা অনুযায়ী স্কুলপর্যায় থেকে শিশুদের বেশকিছু নিয়ম মেনে চলার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে কিডনি রোগ রোগ প্রতিরোধ করা অনেকটা সম্ভব। এবং সকলকে ওজন, রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। খাবার পরিমিত ও সুষম রাখার পাশাপাশি দিনে পরিমিত পানি পান করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। এবং সময়ের ব্যবধানে নিয়মিত প্রস্রাব ও রক্তের ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষা করা যেতে পারে৷ এসকল নিয়ম মেনে চললে কিডনি রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে। এবং কিডনি রোগের হার কমিয়ে আনা যাবে। তাই কিডনি রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে সঠিক ধারণা সকলের মধ্যে তুলে ধরার বিকল্প নেই। The post কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য appeared first on Trickbd.com. |
বিকাশ এপ্সে ৩ জনকে রেফার করে নিয়ে নিন ৫০০ টাকা রেফার বোনাস। Posted: আসসালামুআলাইকুম।আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন।প্রতিবারের মতো আবারো আপনাদের মাঝে আরেকটি আর্টিক্যাল নিয়ে হাজির হলাম।টাইটেল দেখে অনেকে হয়তো বুঝে গেছেন, আজকে কোন বিষয় আপনাদের মাঝে লিখতে যাচ্ছি। আজকের বিষয় হলো,কিভবে আপনি বিকাশ এপ্স থেকে ৩ জনকে রেফার করে ৫০০ টাকা বোনাস নিবেন।
একটি দিকে লক্ষ্য রাখবেন, যে ডিভাইস এ একবার বিকাশ এপ্স ব্যাবহার করছেন,সে ডিভাইস এ আবার ইন্সটল করলে কিন্তু রেফার বোনাস পাবেন না। যাদের বিকাশ এপ্স নেই,বা যারা কখনো বিকাশ এপ্স ব্যাবহার করেনি তারা ৭৫ টাকা বোনাস নিতে এপ্সটি ডাউনলোড করুন রেফার লিংক থেকেঃ রেফার ছাড়া এবার ওপেন করুন,লগ ইন করার পর এখানে ক্লিক করুন ![]() তার পর এখানে ![]() তার পর ![]() তার পর আপনার লিংক টি যাকে দিতে চান,দিয়ে তার ডিভাইস এ এপ্সটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করান,এবং যেকোন একটা লেনদেন করুন। ৩ জনকে রেফার করার পর রেফার বোনাস পাওয়ার প্রুফ ![]() টেকনিক্যাল বিষয়ে যাবতীয় ভিডিও ও সমাধান পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুনঃ আজ এ পযন্ত, যে কোনো প্রয়োজনে আমার সাথে ফেসবুকে যোগাযোগ করতে চাইলেঃ- Sk Shipon ধন্যবাদThe post বিকাশ এপ্সে ৩ জনকে রেফার করে নিয়ে নিন ৫০০ টাকা রেফার বোনাস। appeared first on Trickbd.com. |
You are subscribed to email updates from Trickbd.com. To stop receiving these emails, you may unsubscribe now. | Email delivery powered by Google |
Google, 1600 Amphitheatre Parkway, Mountain View, CA 94043, United States |
0 Comments