Search box..

চোখ ওঠার পর আমাদের করনীয় গুলো কি কি জেনে নিন।

চোখ ওঠার পর আমাদের করনীয় গুলো কি কি জেনে নিন।


চোখ ওঠার পর আমাদের করনীয় গুলো কি কি জেনে নিন।

Posted:

আসসালামুআলাইকুম।আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন।প্রতিবারের মতো আবারো আপনাদের মাঝে আরেকটি আর্টিক্যাল নিয়ে হাজির হলাম।টাইটেল দেখে অনেকে হয়তো বুঝে গেছেন, আজকে কোন বিষয় আপনাদের মাঝে লিখতে যাচ্ছি। আজকের বিষয় হলো,চোখ ওঠার পর আমাদের করনীয় গুলো কি কি। গরম কিংবা বর্ষার সময় বিশেষ করে আমাদের চোখ উঠে থাকে। চোখ ওঠার আরেকটি নাম আছে, সেটা হলো কনজাংটিভাইটিস। আমাদের কাছে চোখ ওঠা নামেই পরিচিত। এই রোগটি কিন্তু ছোয়াচে।যার চোখ উঠছে সে যদি অন্যজনের সংস্পর্শে আসে তার ও তাহলে চোখ ওঠে। চোখ উঠলে চোখ লালা হয়ে যায়।এবং চোখে ব্যাথা অনুভূতি হয় ও আরো বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।এছাড়া ও চোখ উঠলে চোখ থেকে পানি পানি পড়তে থাকে। চোখের নিচের অংশে ভুলে যায়।আলোতে গেলে আরো বেশি খারাপ লাগে চোখে। কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক,চোখ ওঠার পর আমাদের করনীয় গুলো কি কিঃ

১) চোখ উঠলে চোখ ঘষাঘষি বা চুলকানো যাবে না। চোখ হাত দিয়ে বেশি স্পর্শ ও করা যাবে না। কারন চোখ ডলাডলি ও ঘষাঘষি করলে সমস্যা বেড়ে যায়। এছাড়া ও অন্যার দেয়া ড্রপ ব্যাবহার করা যাবে না চোখ উঠলে।

২) নিজের ব্যাবহার করা কাপড়, বা আরো বিভিন্ন সামগ্রী অন্য কাউকে ব্যাবহার করতে দেয়া যাবে না। আবার অন্যার জিনিস ও ব্যাবহার করা যাবে না এ সময়। কারন চোখ ওঠা রোগ হলো ছোয়াচে,এ দিকে খেয়াল রাখতে হবে আমাদের সবার।

৩) চোখ উঠলে চিকিৎসক এর কাছে গিয়ে পরামর্শ নিয়ে,উপযুক্ত ড্রপ ব্যাবহার করতে পারেন। চিকিৎসক ছাড়া অন্য কারো পরামর্শ অনুযায়ী কোনো ড্রপ ব্যাবহার করবেন না।এতে ক্ষতি হতে পারে।

৪) যখন চোখ উঠবে, তখন থেকে ই চশমা ব্যাবহার করুন।কারন চশমা ব্যাবহার করলে, চোখে ধুলাবালি,ধোয়া থেকে চোখ রক্ষা পাবে। এছাড়া ও চোখ উঠলে চশমা ব্যাবহার করলে, আলোর সস্তি থেকে চোখ রক্ষা পাবেন।

৫) চোখ উঠলে যদি চোখের পানিতে চোখ ভিজে যায়,তাহলে টিসু পেপার দিয়ে সে পানি আস্তে করে মুছে নিতে হবে।তার পর খেয়াল করে সেই টিসু পেপার টি নিরাপদ স্থানে ফেলতে হবে,কারন ব্যাবহৃত টিসু পেপার থেকে এ রোগ ছড়াতে পারে।

৬) ছোখ উঠলে সাবান দিয়ে হাত পরিস্কার করতে হবে। যতটা সম্ভব একটু পর পর ই সাবান দিয়ে হাত পরিস্কার করা উচিৎ।

৭) চোখ উঠলে ঘরের বাহিরে না যাওয়াটাই ভাল। কারন বাহিরে গেলে এর সংক্রামক ছড়াতে পারে।

৮) চোখ উঠলে চোখ বেশি ধোয়া যাবে না, কারন স্পর্শ পেলে সমস্যা হতে পারে। তাই দিনে ২ বার ধোয়া যাবে,এর বেশি পানি দিয়ে ধুলে স্পর্শ পেলে সমস্যা হবে।

৯) এছাড়া ও প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে হবে।

টেকনিক্যাল বিষয়ে যাবতীয় ভিডিও ও সমাধান পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুনঃ

Youtube Channel

আজ এ পযন্ত,
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জ্ঞান আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেস্টা করি।
পরবর্তী আর্টিক্যাল এর জন্য অপেক্ষা করুন, আবারো ভাল কিছু নিয়ে হাজির হবো।
সে পযন্ত ভাল থাকুন,সুস্থ থাকুন।

যে কোনো প্রয়োজনে আমার সাথে ফেসবুকে যোগাযোগ করতে চাইলেঃ- Sk Shipon

ধন্যবাদ

The post চোখ ওঠার পর আমাদের করনীয় গুলো কি কি জেনে নিন। appeared first on Trickbd.com.

হার্ড ডিস্কের সকল কার্যক্রম ।।

Posted:

হার্ড ড্রাইভ তৈরি হয়েছিল ১৯৫০ সালে। প্রথম হার্ড ড্রাইভ তৈরি করেছিল ২০ ইঞ্চি, সবথেকে বড়ো হার্ড ড্রাইভ এর সাইজ ছিল মাত্র কয়েক  megabytes. এটি মূলত নাম ছিল"fixed disks" আর "Winchesters". এবং পরে পরিচিত হয় হার্ড ড্রাইভ নামে। হার্ড ড্রাইভে hard platter থাকে যা

এটি একটি সাধারণ স্তর ,হার্ড ড্রাইভ সিডি ক্যাসেট, ফিতা ক্যাসেট এর থেকে আলাদা কিছু নয়। হার্ড ড্রাইভ এবং ফিতা ক্যাসেট একই magnetic recording ব্যবহার করে। ড্রাইভ এবং ফিতা ক্যাসেট এর magnetic storage এর কাজ গুলি হল—- খুব সহজে তথ্য মুছে ফেলা, মনে রাখা, এবং অনেক বছর অবধি ধরে রাখা। 

ফিতা ক্যাসেট V/S হার্ড ড্রাইভঃ–

  • ফিতা ক্যাসেট এর চৌম্বকীয় রেকর্ডিং উপাদান পাতলা প্লাস্টিকের মধ্যে লিপ্ত থাকে। কিন্তু হার্ড ড্রাইভ এর চৌম্বকীয় রেকর্ডিং উপাদান স্তর ভাবে কাচের উপরে  স্পষ্ট ভাবে লিপ্ত থাকে। 
  • ফিতা ক্যাসেট এর  এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত যেতে খানিকটা সময় লাগে। হার্ড ড্রাইভ এর মধ্যে তৎক্ষণাৎ সম্ভব। 
  • ফিতা ক্যাসেটকে মেশিনের পড়তে বা লিখতে ক্যাসেটকে সরাসরি স্পর্শ করতে হয়। হার্ড ড্রাইভ এ সরাসরি স্পর্শ করতে হয়না। 
  • ফিতা ক্যাসেট এর তুলনায় হার্ড ড্রাইভ এর তথ্য  গুলি অনেক ছোট magnetic domains এর মধ্যে থাকে। 
  • হার্ড ড্রাইভ একদম আলাদা, এটি একটি মর্ডার্ন হার্ড ড্রাইভ। এর  অল্প জায়গাতেও তথ্য রাখা যায়। 

    ধারণক্ষমতা ও কর্মক্ষমতাঃ-

    typical desktop মেশিনে হার্ড ড্রাইভ capacity থাকবে 10 and 40 gigabytes. এখানে তথ্য ফাইল হিসেবে সেভ করা থাকবে। ফাইল গুলি হার্ড ড্রাইভে bytes হিসেবে থাকে। bytes গুলি কোন লেখার অক্ষরের ASCII কোড হতে পারে। কম্পিউটার যখন হার্ড ড্রাইভকে কোন প্রোগ্রামের জন্য নির্দেশ করে তখন হার্ড ড্রাইভ bytes গুলি খুঁজে বেরকরে সাথে সাথে  সিপিইউতে পাঠিয়ে দেয়। 

    একটি হার্ড ডিস্কের কর্মক্ষমতা পরিমাপের  দুটি উপায় রয়েছে:–

    Data rate:হার্ড ড্রাইভ প্রতি সেকেন্ডে যত সংখক bytes সিপিইউতে পাঠায় সেটাই Data rate . হার্ড ড্রাইভ সাধারণত সেকেন্ডে 5 থেকে 40 মেগাবাইট পাঠায়। 

    Seek time:সিপিইউ যখন থেকে হার্ড ড্রাইভ এ অনুরোধ পাঠায় তখন থেকে প্রথম ডাটা পাঠানোর সময়টাই Seek time . ডাটার Seek time 10 থেকে 20 মিলিসেকেন্ড।

    অন্য গুরুত্বপূর্ণ প্যারামিটারটি ড্রাইভের ক্ষমতা, যা বাইটের সংখ্যা  ধারণ করতে পারে।

    ভিতরের ইলেকট্রনিক্স বোর্ড :

    হার্ড ড্রাইভ কিভাবে কাজ করে তাবোঝার সহজ উপায় হলো খুলে দেখা। হার্ড ড্রাইভে একটি অ্যালুমিনিয়াম বক্স যা কন্ট্রোলার ইলেকট্রনিক্সের বোর্ড এর একপাশে সংযুক্ত। ইলেকট্রনিক্সগুলি পড়া ও লেখার প্রক্রিয়া এবং প্লাটারগুলিকে মোটর ঘুরিয়ে নিয়ন্ত্রণ করে। ইলেকট্রনিক্সগুলি ড্রাইভের চৌম্বকীয় ডোমেনগুলি বাইটে (পড়ায়) রূপান্তর করে , এবং বাইটগুলি চৌম্বকীয় ডোমেনগুলিতে (লিখনে) রূপান্তর করে। ইলেক্ট্রনিক্সগুলি একটি ছোট বোর্ডে রয়েছে যাতে বাকী ড্রাইভ থেকে আলাদা করে রাখে। 

    ভিতরে, নিচের বোর্ড:-

    বোর্ডের নীচে রয়েছে মোটরটির সংযোগ যা প্লাটারগুলিকে ঘোড়ায়, পাশাপাশি একটি উচ্চ-ফিল্টারযুক্ত গর্ত আছে যা ভিতরের এবং বাইরের বায়ুচাপকে নিয়ন্ত্রণ করে। ড্রাইভ থেকে কভারটি সরিয়ে ফেলা একটি অত্যন্ত সহজ  তবে খুব সাবধানে ও সঠিক ভাবে দেখতে হবে। 

    *Platters: ড্রাইভটির কাজ চলাকালীন এগুলি সাধারণত মিনিটে 3,600 থেকে 7,200 বার ঘোড়ে। এই প্ল্যাটারগুলি আশ্চর্যজনক সহ্যশক্তি এবং কাছ -মসৃণ হওয়ার জন্য বানানোহয়। 

    *Arm: এটি পড়া ও লেখার শিরোনাম ধরে রাখে এবং উপরের প্রক্রিয়া দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। Arm হাব থেকে ড্রাইভের প্রান্তে মাথা সরাতে সক্ষম। Arm এবং তার চলার  প্রক্রিয়া অত্যন্ত হালকা এবং দ্রুত। একটি সাধারণ হার্ড-ড্রাইভের হাব থেকে প্রান্তে চলে যেতে পারে এবং প্রতি সেকেন্ডে 50 বার পর্যন্ত ফিরে যেতে পারে – এটি দেখার জন্য আশ্চর্যজনক জিনিস। 

    ভিতরের Platters এবং Heads:-

    ড্রাইভটি যে পরিমাণ তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে তার পরিমাণ বাড়ানোর জন্য বেশিরভাগ হার্ড ডিস্কে একাধিক Platters থাকে। একটি Platters এ  দুটি করে Heads থাকে। 

    বেশির ভাগ হার্ড ড্রাইভে ভয়েস কয়েল" পদ্ধতির ব্যবহার করে। 

    কিভাবে তথ্য জমা রাখে:-

    প্লাটারের পৃষ্ঠে সেক্টর এবং ট্র্যাকগুলিতে ডেটা সংরক্ষণ করা হয়। একটি সেক্টরে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক বাইট থাকে – উদাহরণস্বরূপ, 256 বা 512 ither হয় ড্রাইভ বা অপারেটিং সিস্টেমের স্তরে ক্ষেত্রগুলি একসাথেযুক্ত হয়।

    ড্রাইভকে নিম্ন-স্তরের ফর্ম্যাট করার প্রক্রিয়াটি প্ল্যাটারে ট্র্যাক এবং সেক্টর স্থাপন করে। প্রতিটি সেক্টরের শুরু এবং শেষের পয়েন্টগুলি প্ল্যাটারে লেখা হয়। এই প্রক্রিয়াটি বাইটের ব্লক ধরে রাখতে ড্রাইভ প্রস্তুত করে। তারপরে উচ্চ-স্তরের ফর্ম্যাটিং ফাইল-স্টোরেজ স্ট্রাকচারগুলি ফাইল-বরাদ্দ সারণীর মতো সেক্টরে লেখায়। এই প্রক্রিয়াটি ফাইল ধরে রাখতে ড্রাইভ প্রস্তুত করে।

    The post হার্ড ডিস্কের সকল কার্যক্রম ।। appeared first on Trickbd.com.

    ডাউনলোড করে নিন Godzilla vs. Kong অরিজিনাল হিন্দি ডাব

    Posted:

    🎬 Godzilla vs. Kong (2021)
    🔥 IMDb Rating: 6.5/10
    💫 Personal Rating: ♥/10
    ✨ Genres: Sci-fi, Action.
    🗣 Language: English, Hindi.
    😍 93% Google users liked this film

    💢 Movie Review: 💢

    মনস্টার মুভির দুই আইকনিক মেম্বার গডজিলা এবং কিং-কং যখন একই সিনেমায় মুখোমুখি, তাদেরকে পর্দায় ঠিকভাবে উপস্থাপন বেশ চ্যালেঞ্জের কাজ। প্রায় একশ বছর ধরেই কিং-কং আর গডজিলা চলচিত্রশিল্পে খুবই বিখ্যাত, খুবই আপন দুই দানব।

    WB এর মনস্টারভার্স হিসেবেই চিন্তা করি কিংবা একটা স্ট্যান্ডালোন মুভি, Godzilla vs Kong delivers! মুভির প্লাস পয়েন্ট ধুমধাড়াক্কা একশন এবং চোখ ধাঁধানো সিজিআই।

    মুভির বেশ কিছু অংশে Stranger Things এর একটা আবহ তৈরির চেষ্টা করা হয়েছে। যা হার্ডকোর ফ্যানদের ভাল লাগলেও অন্যদের কাছে অপ্রয়োজনীয় মনে হতে পারে। এছাড়া Hollow Earth থিওরির সাথে মিল পেয়েছি Journey To The Center of The Earth নামক জুল ভার্নের বিখ্যাত উপন্যাসের সাথে।

    সব মিলিয়ে দু ঘণ্টার ভেতর বেশ কিছু সাবপ্লটকে একত্র করে উপাদেয় একটা টাইমপাস মুভি হিসেবে সফল গডজিলা ভার্সেস কং। কমেডি আর একশন মিলে পরিবার নিয়েই দেখার উপযোগী এক হলিউড ছবি।

    Download Link

    720p Download Link: Click Here To Download

    1080p Download Link: Click Here To Download

    4K 2160p Download Link: Click Here To Download

    আপনার যদি কোন প্রকার মুভি রিকুয়েস্ট থাকে তাহলে আপনি FilmyBRO ফেসবুক গ্রুপে রিকুয়েস্ট করতে পারেন। আর নিত্যনতুন মুভি সবার আগে পেতে FilmyBRO টেলিগ্রাম চ্যানেলে জয়েন হতে পারেন। আমাদের ফেসবুক গ্রুপ লিংকঃ Facebook Group Join Link

    আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল লিংকঃ Telegram Channel Join Link

    The post ডাউনলোড করে নিন Godzilla vs. Kong অরিজিনাল হিন্দি ডাব appeared first on Trickbd.com.

    ব্যাকলিংক আসলে কি? ব্যাকলিংক সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা

    Posted:

    ব্যাকলিঙ্ক আসলে কি?

    Search Engine Optimization (SEO) এর পরিভাষায় Backlinks বলতে বুঝায় অন্যের ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইটের সাথে নিজের ব্লগটির Hyperlink তৈরী করা, যার মাধ্যমে উক্ত লিংক থেকে আপনার ব্লগে ভিজিটর আসার সম্ভাবনা তৈরী করে দেয়।

    তাছাড়া আরো সহজ ভাষায় বললে বলা যায় যে- আপনি আপনার ডোমেইনটিকে আরো পপুলার করার জন্য অন্য আরেকটি ওয়েবসাইটের সাথে আপনার ওয়েবসাইটটিকে সংযুক্ত করা!

    তোহ আজ এই পোষ্টে আমি আপনাদেরকে Backlinks সম্পর্ক সম্পুর্ণভাবে বুঝানোর চেষ্টা করবো! আশা করি শেষ পর্যন্ত পড়বেন!

    আসলে গুগলের সার্চ ইন্জিনে আপনার ওয়েবসাইটটি রেঙ্ক করানোর জন্য গুগলের কাছে প্রায় ২০০টিরও বেশি নিয়ম আছে!

    যার মধ্যে সবচেয়ে অন্যতম হলো Backlinks! কথায় আছে The more backlink you have that means You well get More rank! যার কারনে আপনাকে অনেক বেকলিঙ্ক তৈরী করতে হয়!

    তবে বেকলিঙ্ক তৈরী করারও অনেক নিয়ম আছে! আমি যেকোন ওয়েবসাইটে বেকলিঙ্ক তৈরী করলে হবে নাহ! বেকলিঙ্ক তৈরী করার ক্ষেত্রে একটি বিষয় খুবই গুরুত্বপুর্ন!

    আর তা হলো বেকলিঙ্ক এর কুয়ালিটি! আপনি যেকোন ওয়েবসাইটের সাথে আপনার ওয়েবসাইটটি সংযুক্ত করার আছে সেই ওয়েবসাইটের DA AND PA এর দিকে নজর দিতে হবে!

    এখন প্রশ্ন হতে পারে da, pa আসলে কি?

    DA means Domain Authority! Domain Authority সাধারনত ০-১০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে! যার মধ্যে ১-৩০ Domain Authority খুবই নিম্নের! যেই সাইটগুলোর লিঙ্ক ততটা কার্যকরী নাহ!

    অর্থাৎ যে ওয়েবসাইটের Domain Authority যতো বেশি সেই ওয়েবসাইটের লিঙ্কগুলো ততটাই ভালো!
    তাই আপনাকে অবশ্যই একটি ভালো Domain Authority সাইট থেকে লিঙ্ক তৈরী করতে হবে!

    Pa- pa means Page Authority! এটাও সাধারনত ০-১০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে! আপনাকে অবশ্যই High pa সাইট থেকে লিঙ্ক বিল্ডিং তৈরী করতে হবে!

    অতঃপর আপনাকে অবশ্যই ভালো DA PA সাইট থেকে বেকলিঙ্ক তৈরী করতে হবে! যাহ আপনাকে ভালো রেঙ্কিং এ সহায়তা করবে!

    এখন প্রশ্ন হলো বেকলিঙ্ক কিভাবে পাবেন?

    উদাহরণ স্বরুপ বলা যায়! আপনি যখন কোন ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্কটা দিয়ে দিলেন এবং তা এপরোভ হয়ে গেলো তাহলে আপনি একটি বেকলিঙ্ক পেয়ে যাবেন!

    তাছাড়াও বেকলিঙ্ক তৈরী করার কয়েকটি উপায় আছে! যার মধ্যে অন্যতম ২টি উপায় হলোঃ-

    ১- Guest Posting
    2- Comment

    – Guest Posting ঃ- লিঙ্ক বিল্ডিং এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো Guest Posting! অর্থাৎ আপনি এরকম অনেক ভালো ভালো ওয়েবসাইট পাবেন যেখানে আপনি আপনার নিজস্ব পোষ্ট করতে পারবেন!

    অর্থাৎ আপনি আপনার পোষ্টটি করতে পারবেন! যার দ্বারা আপনি পোষ্টের যেকোন একটি অংশে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক যুক্ত করতে পারেন!

    এবং এর দ্বারা আপনি একটি বেকলিঙ্ক পেয়ে যাবেন! এবং এই বেকলিঙ্কটা হবে অনেকটা কুয়ালিটি বেকলিঙ্ক!

    অতএব আপনি চেষ্টা করবে Guest Post করার! যার দ্বারা আপনি অনেকটা ভালো এবং কুয়ালিটি বেকলিঙ্ক পাবেন! যাহ আপনার রেঙ্কিং এ যাদুকরী ভুমিকা পালন করবে!

    ২. Commentঃ– বেকলিঙ্ক তৈরী করার জন্য এটাও একটি মাধ্যম যার দ্বারা আপনি আপনার ওয়েবসাইটটিকে অন্য আরেকটি ওয়েবসাইটের সাথে সংযুক্ত করতে পারবেন!.

    এই প্রসেস টা তাদের জন্য যারা খুব ভালো একটা পোষ্ট লিখতে পারছেন না! কিংবা আপনি অনেকটা গেষ্ট পোষ্ট করার পরেও এপরোভাল পাচ্ছেন নাহ!

    যাদের এরকম হচ্ছে তারা এরকম ভাবে খুব ভালো ওয়েবসাইটের পোষ্টের নিচে গিয়ে কমেন্ট করতে পারেন! এবং কমেন্টের যেকোন অংশে আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক দিতে পারেন!

    বেকলিঙ্ক গুগলের রেঙ্কিং এ কতটুকু ভুমিকা পালন করে তার একটি উদাহরন দেওয়া যাক! —

    ধরেন আপনার একটি ওয়েবসাইট আছে! আপনি নিশ্চয়ই এটা কখনও চাইবেন নাহ! যে আপনার ওয়েবসাইটে কোন অযোগ্য ব্যক্তি অথর হোক!

    এবং ঠিক এমনিভাবে গুগলও চায় নাহ! যে কোন অযোগ্য ওয়েবসাইটকে তাদের প্রথম পেজে যায়গা দিতে! তারা সবসময় এরকম ওয়েবসাইটকে যায়গা দিবে যার বেকলিঙ্ক সবচেয়ে বেশি!

    তাছাড়া বেকলিঙ্ক এর মধ্যে আরো দুটি বিষয় আছে! যা হলো ঃ-

    1. Do follow Backlink.
    2.No follow backlink.

    চলুন এই দুইটি নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা যাক!

    1. Do follow Backlink. এটা হলো আপনার লিঙ্কটিকে যখন তৈরী করবেন তখন লিঙ্কটিকে সরাররি দেখিয়ে তৈরী করা!

    উদাহরন স্বরুপঃ <a href="http://www.google.com/">Google</a> এই লিঙ্কটি হলো Do follow Link! যদিও এই লিঙ্কগুলো আপনার রেঙ্কিং এ সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করবে!

    2.No follow backlink. এটা ব্যাকলিংক সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাহলো আপনার লিঙ্কটিকে কোন একটি টেক্সটের ভিতরে দেওয়া ! তবে সাবধান এই ধরনের লিঙ্ক খুব বেশি তৈরী করতে যাবেন নাহ!

    কারন এই লিঙ্কগুলো আপনার রেঙ্কিং এ বিরুপ প্রভাব ফেলতে পারে! কারন এইসব লিঙ্ক সার্চ ইন্জিন ইগনোর করে! অর্থাৎ গুগল মনে করে এগুলা স্প্যাম!

    example: <a href="http://www.google.com" rel="nofollow">

    তাই আপনাকে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে! আপনাকে অবশ্যই Do follow link তৈরী করতে হবে! অবশ্য no follow link তৈরি করতে পারেন! তবে তা খুবই স্বল্প পরিমান তৈরী করলে ভালো হবে!

    তোহ আজ এই পর্যন্ত! আমি চেষ্টা করেছি কিছুটা ধারনা দেওয়ার! আশা করি ভালো লেগেছে!

    ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য!

    Also Read: 

     

    The post ব্যাকলিংক আসলে কি? ব্যাকলিংক সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা appeared first on Trickbd.com.

    দেখে নিন কিভাবে ফ্রিতে ২ মাসের জন্য Skillshare Premium Account তৈরি করবেন

    Posted:















    কেমন আছেন বন্ধুরা ..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আজকে আপনাদের সাথে একটি গুরুত্বপূর্ণ Tips শেয়ার করতে যাচ্ছি টাইটেল দেখে হয়তো আপনারা বুঝে গিয়েছেন । শুরু করার আগেই বলে নেই, আমার কথাতো ততো শুদ্ধ নয় , তাই কথার মধ্যে খামতি থাকলে , ভুল ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন

    আমরা অনেকেই Skillshare সম্পর্কে জানি আবার অনেকেই ব্যবহার করে থাকি এটি একটি জনপ্রিয় Learn And Teaching Web এই Skillshare এর মাধ্যমে আমরা সহজেই আমাদের প্রয়োজনীয় CLASS করতে পারি , আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব যে কিভাবে 2 MONTH এর জন্য Skillshare PREMIUM ACCOUNT তৈরি করব

    দেখে নেই কিভাবে Skillshare PREMIUM ACCOUNT 2 জন্য নেওয়া যায়

    1 . ফ্রিতে Edu Mail নেওয়ার জন্য আমাদের প্রথমে এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে ,




    Step 1 : Go to This Website :





    Free Edu Mail For Skillshare



    তারপর আমাদের এখান থেকে মেইলটি Address টি কপি করে নিতে হবে




    যদি সেখানে Edu Mail মানে @edu.pl না থাকে তাহলে ডিলিট আইকনে ক্লিক করতে হবে এরপর




    @edu.pl মেইল Address টি পেলে কপি করে নিন এবং ওয়েবসাইটটিকে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে দিন পরে আবার এই ওয়েবসাইটটি ফিরে আসতে হবে

    2. দ্বিতীয়তে আমাদের এই ওয়েবসাইটে যেতে হবে

    Step 2 : Go To






    Skillshare Premium Sing Up


    এরপর আমাদের কপি করা Edu Mail Address দিয়ে SUBMIT এ ক্লিক করতে হবে


    এরপর আপনার কপি করা Edu Mail Address এ একটা Link যাবে




    Link টা আগের ওয়েবসাইটে পাবেন , মানে আপনি যেই ওয়েবসাইট থেকে Edu Mail পেয়েছেন ওই ওয়েবসাইটে আবার ফিরে যেতে হবে ওখান থেকে , আপনার কাছে যে মেইলটি এসেছে সেই মেইলে ক্লিক করে , CLICK Hear to Redeem এ ক্লিক করুন , এরপর আপনার Name , কপি করা Edu Mail টি এবং Password দিয়ে Sign Up এ ক্লিক করুন ।



    এখন আমাদের Activate এ ক্লিক করতে হবে ‌‌ব্যাস আপনার একাউন্ট তৈরি করা হয়ে গেল ।



    এবার Enjoy করুন 2 MONTH Skillshare PREMIUM





    1000+ Skillshare Account

    যেকোনো Premium App,Apps Modding Tutorial, Account, Netflix Amazon prime Nord Vpn, Bin, Udemy Course And Other Course লাগলে এই টেলিগ্রাম গ্রুপে জয়েন হতে পারেন



    PremiumAppsAccount Free






    আজ এ পর্যন্তই ,যে কোন Premium Apps লাগলে বলতে পারেন দেওয়ার চেষ্টা করবো । এভাবেই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জ্ঞান আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেস্টা করবো ।
    ধন্যবাদ সবাইকে ।

    The post দেখে নিন কিভাবে ফ্রিতে ২ মাসের জন্য Skillshare Premium Account তৈরি করবেন appeared first on Trickbd.com.

    [NK Light – 22] একটা সুন্দর ও ফ্রেন্ডলি ওয়াপকিজ ব্লগ থীম ডাউনলোড করে নিন।।যেটাতে গুগল এডসেন্স পাওয়া যাবে!!! (Wapkiz User Must See)

    Posted:

    আসসালামু আলাইকুম ও আদাব

    আমি নাবিদ ইসলাম এন কে।আপনারা সবাই কেমন আছেন নিশ্চয় ভালো আছেন।আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি।
    আজ আপনাদের জন্য একটা Wapkiz Theme রিভিও নিয়ে এসেছি।
    আজ আপনাদের সাথে একটা ওয়াপকিজ থীম সেয়ার করবো।এটা অত্যন্ত ফিচার সমৃদ্ধ।এই থীমটি এসইও ফ্রেন্ডলি।আমি এটার গুগল মোবাইল ফ্রেন্ডলি টেষ্ট করেছি যা প্রায় ৯০% এবং ডেস্কটপ ফ্রেন্ডলি টেষ্ট এ ৯৫% এর চেয়ে বেশি।তাহলে বুজতেই পারছেন কেমন থীম হবে।আর একটা কথা ১০০% গ্যারান্টি ইউনিক আর্টিকেল লিখলে এবং বাকি কাজ (ads.txt ফাইল,গুগলে এড,এসইও ETC.) ভালো করে করতে পারলে ওয়াপকিজেও এই থীম ইউজ করে এডসেন্স পাবেন।অনেকেই হাস্যোকর ভেবে উড়িয়ে দিবেন না করন ওয়াপকিজেও এডসেন্স পাওয়া যায় (উদাহরনও আছে)।কারন গুগল এডসেন্স ডোমেইন আর্টিকেল এবং ডিজাইন দেখে এডসেন্স দেয়।আর থীমটা এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যে আপনাকে কিছু ইডিট করতে হবে না অটোমেটিক আপনার সাইট নেম এড হয়ে যাবে।চলুন থীমটা সম্পর্কে একটু জেনে নিই।

    Theme Info

    Name: NKwap Forum v1 theme


    Type: .wapkiztpl


    Size: 58KB+


    Devoloper: NKwap Ltd.


    Review Writer: Nabid Islam NK


    Review Publisher: NKwapStore & NKBD


    কয়েকটা স্ক্রিনসট দেখে নেই তারপর ডাউনলোড করে নিয়েন।
    হেডার

    ফুটার

    হোম পেজ

    ভালো লাগলে ডোমো দেখে ডাউনলোড করে নিন।ডাউনলোডে প্রবলেম হলে নিচে কমেন্ট করুন নয়তো এখানে যোগাযোগ করতে পারেন।

  • Demo
  • Download
  • ভালো থাকবেন,ধন্যবাদ


    The post [NK Light – 22] একটা সুন্দর ও ফ্রেন্ডলি ওয়াপকিজ ব্লগ থীম ডাউনলোড করে নিন।।যেটাতে গুগল এডসেন্স পাওয়া যাবে!!! (Wapkiz User Must See) appeared first on Trickbd.com.

    Post a Comment

    0 Comments