Search box..

ওমিক্রন এর লক্ষ্মণ – ওমিক্রন এর লক্ষ্মণ কি কি

ওমিক্রন এর লক্ষ্মণ – ওমিক্রন এর লক্ষ্মণ কি কি


ওমিক্রন এর লক্ষ্মণ – ওমিক্রন এর লক্ষ্মণ কি কি

Posted:

ওমিক্রন ভাইরাসের লক্ষ্মণ – ওমিক্রন এর লক্ষ্মণ কি কি – অমিক্রন ভাইরাসের লক্ষণ — করোনা ভাইরাসের নতুন রুপ বা ভ্যারিয়েন্ট হচ্ছে ওমিক্রণ যা বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করে তুলেছে। ২০২১ সালের নভেম্বরের শেষের দিকে এই ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই ভেরিয়েন্টের রূপান্তর ঘটেছে অনেক ধরনের যা কোনো বিশেষজ্ঞের চোখে আগে কখনো ধরা পড়েনি। এতে বুঝা যায় যে কিছু একটা অস্বাভাবিক সংক্রমণ ঘটছে ওমিক্রণ দ্বারা যা সকলকে নাড়া দেয়।

ওমিক্রন কি

বিশেষজ্ঞদের মতে এইচআইভি বা এইডস আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির শরীরে ওমিক্রণ তার রূপান্তর ঘটিয়েছে। এমন রোগী যার এইচআইভির কোনো চিকিৎসা করানো হয়নি এবং ব্যক্তিটির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবই দুর্বল প্রকৃতির। এই ভেরিয়েন্ট সম্পর্কে প্রথম জানা যায় ২৪ নভেম্বর যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে জানানো হয় দক্ষিণ আফ্রিকা কর্তৃক।

আগের ভেরিয়েন্টগুলো থেকে ওমিক্রণের সংক্রমণ অনেকটা বেশি হয়ে থাকে। আক্রান্ত হওয়ার পর এটি দ্রুত শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফ্রেড হাচিনসন ক্যান্সার রিসার্চ সেন্টার যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠানের বায়োলজিস্ট ডক্টর ল্যারি কোরি বলেছেন, এখন আমাদের কাছে আরো বেশি তথ্য আছে যা থেকে ধারণা করা যায়- যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল, তাদের সঙ্গে করোনাভাইরাস সংক্রমণের সম্পর্ক রয়েছে।

নতুন ভেরিয়েন্টের এই ভাইরাস ৫০ বার তার পরিবর্তন ঘটিয়েছে যার মধ্যে স্পাইক প্রোটিনে পরিবর্তন হয়েছে ৩০ টির ও বেশী। যা অমিক্রণ ভ্যারিয়েন্ট বিশ্লেষণের মাধ্যমে অবগত করা হয়েছে। অথচ মাত্র ৭ বার স্পাইক প্রোটিনের পরিবর্তন হয়েছিল ডেল্টা ভেরিয়েন্টের ক্ষেত্রে। সারাবিশ্বে গবেষণা করে দেখা যায় এই ভাইরাস অতিদ্রুত ও কম সময়ে শরীরে ছড়িয়ে পড়ারও দীর্ঘ সময় শরীরে থাকার সম্ভাবনা আছে তাদের শরীরে যাদের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা অত্যাধিক দুর্বল।

যদিও SARS-CoV-2 অল্প সময়ের মধ্যে শরীর থেকে দূর হয়েছে। ব্যাক্তির মাধ্যমে ছড়ানো হয়েছে এই ভেরিয়েন্ট এই তত্ত্বর উপর বেশিরভাগ বিজ্ঞানী সমর্থন করছে। উদ্বেগজনক ভেরিয়েন্ট হিসেবে প্রথমবারে এটিকে আখ্যা দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ১০১ দিন পর মৃত্যু ঘটে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত হওয়া ওই রোগীর যা গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে পাওয়া গিয়েছিল যুক্তরাজ্যে।

ক্যান্সার আক্রান্ত বা এইচআইভি পজিটিভ আক্রান্ত রোগী অথবা কোন অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা হয়েছে এমন রোগীর শরীর সাধারণত দুর্বল হয় ও তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, এ ধরনের রোগীর মধ্যে ভাইরাসটি অনেক পরিবর্তন করার সুযোগ সৃষ্টি করে। ডক্টর লেসেলস এর মতে অমিক্রণ এর সাথে বড় ধরনের পার্থক্য পাওয়া যায় বর্তমানে যেসব ভেরিয়েন্ট রয়েছে তাদের থেকে।

আরো পড়ুনঃ দুঃক্ষের স্ট্যাটাস

দক্ষিণ আফ্রিকা বসবাসরত এইচআইভি আক্রান্ত নারীর করোনাভাইরাসের নমুনা সংগ্রহ করে গবেষণা করে ডক্টর লেসেলস ও তার সহকর্মী দল। তারা জানতে পারেন আক্রান্ত ওই নারীর কোন ধরনের চিকিৎসা করানো হয়নি এইচআইভি এর জন্য। সেই নমুনার জেনেটিক অনেকবার বিশ্লেষণ করে দেখা যায় বড় ধরনের পরিবর্তন হচ্ছে সেই নমুনায়।

৮০ লাখের মত মানুষ এইচআইভি আক্রান্ত আফ্রিকাতে সাহারা মরুভূমির আশে পাশের দেশগুলোতে, যাদের আ্যন্টি রেট্রোভাইরাল এর কার্যকরী থেরাপি দেয়া হয়নি বা দেয়া হচ্ছে না। এবং এমন আরো অনেক ব্যক্তি রয়েছে যাদের এই রোগের ব্যাপারে কোনো পরীক্ষা পর্যন্ত করা হয়নি। ডক্টর ল্যারি কোরির মতে, তারা অমিক্রণ এর জেনেটিক বিশ্লেষণ করে ধারণা করেন যে মানবদেহেই এই ভেরিয়েন্ট এর উৎপত্তি সাধিত হয়েছে।

দ্বিতীয় ধারণা মতে অমিক্রণ এর উৎপত্তির ব্যাপারে বলা হচ্ছে যে এটি একজন ব্যক্তির দেহে জন্ম হয়নি বরং একটি এলাকার ভিতরে লোক জনের সংক্রমণের মাধ্যমে ঘটেছে। গামা ভেরিয়েন্ট এর উৎপত্তির সাথে অমিক্রণ এর মিল খুঁজে পান ব্রাজিলের বায়োলজিস্ট ও গবেষক ডক্টর ইমারিনো।

ডক্টর মাইকেল হেড যিনি যুক্তরাজ্যে সাদম্পটন বিশ্ববিদ্যালয় এ আছেন তিনি বলেন, নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্ট বের হয়ে আসার পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। কিন্তু টিকার এই অন্যায্যতা এর অন্যতম প্রধান কারণ। আমি বিশ্বাস করি আফ্রিকায় এই অসাম্যের কারণেই ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের উদ্ভব ঘটেছে।

ওমিক্রন এর লক্ষ্মণ – ওমিক্রন এর লক্ষ্মণ কি কি

দ্রুত বিস্তারকারী করোনার এই নতুন রূপের প্রজাতি অমিক্রণ অন্যান্য ভেরিয়েন্ট থেকে আরও বেশি ভয়াবহতা সৃষ্টি করছে। অমিক্রণের বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে যা ভিন্ন ধরনের। যেমনঃ

(১) আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে তাপমাত্রা বেড়ে যায়

(২) শুকনো কাশির সাথে গলা ব্যথা

(৩) পেশি বা শরীর ব্যথা দেখা দেয় এছাড়া রোগী প্রচুর ক্লান্তিতে ভোগে

(৪) ৪০ বছরের কম বয়সের লোকেরা বেশিরভাগ ওমিক্রণে আক্রান্ত হয়।

তাছাড়া রক্তে অক্সিজেন লেভেল কম হওয়ার যে বিষয়ে করোনা ভাইরাসে লক্ষণীয় ছিল তা এই অমিক্রণ ভেরিয়েন্টের ক্ষেত্রে দেখা যায়নি। ব্যাথার কিছু উপসর্গ দেখা গেলেও স্বাদ হীনতা ও গন্ধহীনতার কোন উপসর্গ আপাতত দেখা যাচ্ছে না। জ্বর, স্বাদ ও গন্ধ হীনতা এবং কাশি এ তিনটি প্রধান উপসর্গ হচ্ছে কোভিড-১৯ এর যা এখন পর্যন্ত সময়ে ও করোনার প্রথম ও প্রধান উপসর্গ হিসেবে ধরা হচ্ছে। ওমিক্রণ তার হালকা ও মৃদু উপসর্গ নিয়ে এই পৃথিবীতে ছড়িয়ে যাচ্ছে। এর মৃদু ধরনের জন্যই এটি এতদিন শনাক্ত হয়নি।

বিশ্বজুড়ে লাখো মানুষের মাঝে ছড়িয়ে যাচ্ছে করোনার এই নতুন ভেরিয়েন্ট ওমিক্রন। সরকারি সূত্র মতে, এখন পর্যন্ত ২৪ জন বাংলাদেশী নাগরিকের শরীরে ওমিক্রন ভাইরাসের অবস্থান জানান দিয়েছে। ১২৮ টি দেশে অমিক্রণ ছড়িয়েছে যা জাতিসংঘের সূত্র অনুযায়ী জানা গেছে। তাই এর দ্রুত বিস্তার রোধ করতে হলে সবাইকে টিকার আওতায় আনতে হবে। সোশ্যাল ডিসটেন্স বা সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে। যেকোনো ধরনের জনসমাগম বা সমাবেশ পরিহার করতে হবে এবং মাস্ক ব্যবহার বাধ্যতামূলক যা অনিবার্য করতে হবে।

আরো পড়ুনঃ মেয়ে শিশুর নাম

The post ওমিক্রন এর লক্ষ্মণ – ওমিক্রন এর লক্ষ্মণ কি কি appeared first on Trickbd.com.

মহানবি (স) এর বিদায় হজের ভাষণ সম্পকে জেনে নিন

Posted:

আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি । যাই হোক আমি বেশি কথা বাড়াতে চাই না সরাসরি পোস্টের কথাতে চলে আসতে চায় ।

অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদের সাথে মহানবি হযরত মোহাম্মদ (স) এর বিদায় হজের ভাষণ নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি । আশা করি সকলে আমার আজকের পোস্ট পড়বেন । ভালো লাগলে লাইক এবং কমেন্ট করবেন ।

মহানবি (স) এর মক্কা বিজয়ের পর মক্কার সকলে ইসলাম গ্রহণ করতে লাগল । এক পযায়ে বিশ্বজুড়ে ইসলাম পৌছে যেতে থাকল । তিনি বুঝতে পারলেন যে তিনি আর বেশি দিন পৃথিবীতে থাকবেন না । তাই ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে বা দশম হিজরিতে হজ করার ইচ্ছা করলেন । এই হজ বিদায় হজ নামেই পরিচিত ।

যুলহুলাইফা নামক স্থানে এসে সকলে ইহরাম বেঁধে বাইতুল্লাহর দিকে রওনা দিল । জিলহজ মাসের ৯ তারিখে আরফাত ময়দানে উপস্থিত জনসমুদ্রে উদ্দেশ্যে এক যুগান্তকরি ভাষণ দেন হযরত মোহাম্মদ (স) । এই ভাষণে তিনি কিছু দিক নিদেশনা দেন । আরাফাতের ময়দানের পাশে জাবালে রহমত নামক পাহাড়ে উঠে তিনি সবপ্রথম মহান আল্লাহ তায়ালার প্রশংসা করলেন । তিনি এই ভাষণে আরও বলেন –

১। হে মানব সকল । আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনবে । কারণ আগামী বছর আমি এখানে সমবেত হতে পারব কিনা জানি না ।

২। আজকের এ দিন,স্থান ও মাস যেমন পবিত্র তেমনই তোমাদের জীবন ও সম্পদ পরস্পরের নিকট পবিত্র ।

৩। মনে রাখবে অবশ্যয় একদিন সকলকে আল্লাহর সামনে উপস্থিত হতে হবে ও নিজ কাজের হিসাব দিতে হবে ।

৪। তোমরা স্ত্রীদের সাথে সদয় ব্যাবহার করবে । তাদের উপর তোমাদের যেমন অধিকার আছে তেমনই তোমাদের উপর তাদের অধিকার রয়েছে ।

৫। সবদা আমানত রক্ষা করবে এবং পাপ কাজ করবে না ও সুদ খাবে না ।

৬। আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করবে না । আর অন্যায়ভাবে একে অন্যকে হত্যা করবে না ।

৭। ধম নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না । পূবের অনেক জাতি এ কারণে ধ্বংস হয়ে গেছে । নিজ যোগ্যতা বলে ক্রিতদাস যদি নেতা হয় তবে তার অবাধ্য হবে না । বরং আনুগত্য করবে ।

৮। আজ থেকে বংশগত শ্রেষ্ঠত্ব বিলুপ্ত হলো । শ্রেষ্ঠত্বের মাপকাঠি সৎকম । সে ব্যাক্তিই সবচেয়ে সেরা যে নিজের সৎকম দ্বারা শ্রেষ্ঠত্ব অজন করে ।

৯। আমিই শেষ নবি । আমার পরে আর কোন নবি আসবে না ।

১০। আমি তোমাদের কাছে আল্লাহর কোরআন ও নবির আদশ রেখে দিলাম । এগুলো আকড়ে ধরলে তোমরা পথভ্রষ্ঠ হবে না ।

১১। তোমরা যারা উপস্থিত আছো তারা সবাই অনুপস্থিতদের কাছে আমার বাণী পৌঁছে দিবে ।

এছাড়া আরও কিছু গুরুত্বপূণ বক্তব্য দিয়েছিলেন । সব সময় ক্রিতদাসদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়ার নিদেশ দিয়েছেন ।

The post মহানবি (স) এর বিদায় হজের ভাষণ সম্পকে জেনে নিন appeared first on Trickbd.com.

কন্টেন্ট মার্কেটিং কী বিস্তারিত জানুন

Posted:

হ্যালো বন্ধুরা আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন। আপনাদেরকে আবারো আমাদের সাইটে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক স্বাগতম জানাই। আজকের পোস্ট এ আমি আপনাদের সাথে কন্টেন্ট মার্কেটিং কী সেই বিষয় টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। তো চলুন দেরি না করে পোস্ট টি শুরু করা যাক।

কন্টেন্ট মার্কেটিং কি?

সূক্ষ পরিকল্পনা ও সৃজনশীলতার, মাধ্যমে একটি বিষয়বস্তু বা কন্টেন্ট তৈরি করে তা টার্গেট কাস্টমারদের কাছে প্রমোশন করার নামই হলো কণ্টেন্ট মার্কেটিং। বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যমণিতে পরিণত হয়েছে কন্টেন্ট। কেননা, ভাল কন্টেন্ট তৈরি করা সম্ভব না হলে, শুধু প্রমোশন করে কাস্টমার রিচ করা সম্ভব হবে না।

কন্টেন্ট বা বিষয়বস্তু যদি প্রাসঙ্গিক না হয় তবে কোন মিডিয়াতেই মার্কেটিং ফলপ্রসূ হবে না। ব্লগ, ওয়েবসাইট, ইউটিউব, সোশ্যাল মিডিয়া সব যায়গাতেই এখন কন্টেন্ট একটি গুরুত্বপূর্ন মার্কেটিং এর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

কন্টেন্ট বা বিষয়বস্তু মার্কেটিং কেন প্রয়োজন?

আপনি যেকোনো প্রমোশনই করেন না কেন সবকিছুতে কন্টেন্ট লাগবেই। আপনি কাস্টমারদের ইমেইল করবেন বা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিবেন বা ব্লগে আর্টিকেল লিখবেন অবশ্যই সুন্দর একটি কন্টেন্টের প্রয়োজন হবে এবং এটির মার্কেটিং করতে হবে। মানুষ এখন এড পছন্দ করে না, অনেকেই আবার এড ব্লকার সফটওয়্যার ব্যবহার করে।

যারা এড ব্লকার ব্যবহার করে না তারাও কিন্তু এডে ক্লিক করে না। ফলে এড দিয়ে মানুষকে আকৃষ্ট না করে কন্টেন্ট দিয়ে কাস্টমারদের আকৃষ্ট করাই কন্টেন্ট বিপণন বা মার্কেটিং এর মূলকথা। ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রাণ বলা যায় কন্টেন্টকে।

•আপনার পণ্য বা সেবা সম্পর্কে কাস্টমারদের জানাতে কন্টেন্ট বিপণন বা মার্কেটিং অপরিহার্য ভুমিকা পালন করে।

•কাস্টমাদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করতে আকর্ষণীয় কন্টেন্টের বিকল্প নেই।

•কাস্টমারদের বিভিন্ন সমস্যা, কিভাবে আপনার প্রোডাক্ট সমাধান করতে পারে, তা বুঝাতে কন্টেন্ট বিপণন বা মার্কেটিং অত্যাবশ্যক।

•আপনার ব্যান্ড ভ্যলু বাড়াতে এবং আনুগত্যশীল কাস্টমার তৈরি করতে প্রয়োজন ভালো মানের কন্টেন্ট ।

•বিজ্ঞাপন, ইমেইল মার্কেটিং, ফেসবুক বুস্ট, ইউটিউব ভিডিও সবকিছুতেই প্রয়োজন আকর্ষণীয় ও গ্রহণযোগ্য কন্টেন্ট।

•একটি ভালো কন্টেন্ট অডিয়েন্সকে ভিজিটর থেকে কাস্টমারে রূপান্তর করতে পারে।

কন্টেন্ট স্ট্র্যাটেজি ও মার্কেটিং এর কৌশল

সব প্রতিষ্ঠানই কন্টেন্ট ব্যবহার করে কিন্ত কার কন্টেন্ট মার্কেটে জনপ্রিয়তা পাবে বা অডিয়েন্সের প্রয়োজন পূরণ করবে তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজন একটি পরিকল্পিত কন্টেন্ট বিপনন বা মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে এসইও Seo ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন

অডিয়েন্সের পছন্দ অনুযায়ী কন্টেন্ট তৈরি করা

অডিয়েন্স কি ধরণের কন্টেন্ট পছন্দ করে, কোন ধরনের কন্টেন্ট সোশ্যাল মিডিয়াতে বেশি শেয়ার হয়, অডিয়েন্স কোন ধরণের কন্টেন্টের প্রত্যাশা করে সে অনুযায়ী কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে।

রেফারেন্সসহ তথ্যবহুল কন্টেন্ট তৈরি করা

যেকোন কন্টেন্ট তৈরি করতে হলে সেখানে রেফারেন্স বা তথ্যসূত্র ব্যবহার করলে অডিয়েন্সের বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়। সেক্ষেত্রে কন্টেন্টটি তথ্যবহুল, নির্ভুল ও রেফারেন্সযুক্ত হতে হবে।

কন্টেন্ট রিসার্চ করে তৈরি করা

একটা বাস্তব সত্য কথা হচ্ছে পৃথিবীর বেশিরভাগ কন্টেন্টই লিখা হয়ে গেছে। যেমন আপনি যে শব্দ লিখেই গুগলে সার্চ করেন না কেন আপনি কন্টেন্ট পাবেন। সুতরাং এখন প্রয়োজন হবে –

•প্রচুর কন্টেন্ট রিসার্চ করে ধারণা নেওয়া

•বিদ্যমান কন্টেন্টের মন্দ দিক বা ঘাটতি বের করা

•ভাল কন্টেন্ট যারা প্রকাশ করে তাদের ফলো করা

•কোন ধরনের কন্টেন্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি শেয়ার হয়

•কন্টেন্ট এর কিওয়ার্ড রিসার্চ করা অর্থাৎ গ্রাহক কোন ধরণের কন্টেন্ট সার্চ করে তা খুঁজে বের করা

ওয়েব এনালাইটিক্স ব্যবহার করা

ভাল মানের কন্টেন্ট তৈরি করতে হলে অবশ্যই ওয়েব এনালাইটিক্স ব্যবহার করতে হবে, হতে পারে তা Google Analytics বা Facebook Analytics. এক্ষেত্রে বুঝা যাবে কোন কন্টেন্টের রিচ বেশি বা ওডিয়েন্সের কাছে বেশি গ্রহণযোগ্য।

কন্টেন্ট চ্যানেল সিলেক্ট করা

বিভিন্ন ধরনের চ্যানেলের জন্য আলাদা আলাদা কন্টেন্ট মার্কেটিং করা উচিত। অডিয়েন্সের চাহিদা, সময়, আগ্রহ, বয়স, অবস্থান ইত্যাদি বিবেচনা করে টার্গেট অডিয়েন্সকে তার ব্যবহৃত চ্যানেলে মার্কেটিং করতে হবে।

এসিও ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট তৈরি

সার্চ ইঞ্জনে কেউ সার্চ করলে যদি আপনার কন্টেন্টকে খুঁজে না পায় তবে কন্টেন্ট তৈরি করা অর্থহীন হয়ে যাবে। তাই আপনার কন্টেন্টকে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে হবে। সেক্ষেত্রে কিওয়ার্ড রিসার্চ করে কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে।

মানসম্পন্ন কন্টেন্ট তৈরি

•কন্টেন্ট অন্য কারো থেকে কপি করা যাবে না এতে এসিও র‍্যাংকিং পাওয়া যাবে না ও কাস্টমারের গ্রহনযোগ্যতা পাওয়া যাবে না।

•কন্টেন্টের টাইটেল ও মেটা ডেসক্রিপশন আকর্ষণীয় হতে হবে।

•ব্লগ কন্টেন্টের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত ছবি ও ভিডিও ব্যবহার করতে হবে যেন বিষয়বস্তু ফুটে উঠে।

•কন্টেন্ট গোছানো ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের হতে হবে।

কন্টেন্ট ক্যালেন্ডার তৈরি

নিয়মিত কন্টেন্ট পাবলিশ করতে হবে, সেক্ষেত্রে একটা শিডিউল করে রাখা যেতে পারে, সপ্তাহে কয়টি কন্টেন্ট কোন সময়ে কে পাবলিশ করবে। অনেক্ষেত্রে দেখা যায় কখনো নিয়মিত কন্টেন্ট পাবলিশ হয় আবার কখনো দীর্ঘদিন কন্টেন্ট পাবলিশ হয়। কন্টেন্ট পাবলিশের মধ্যে যেন ধারাবাহিকতা থাকে সেজন্য কন্টেন্ট ক্যালেন্ডার তৈরি করতে হবে।

মার্কেট সেগমেন্ট (বিভক্তিকরণ) করা

পেশা, অবস্থান, বয়স, লিঙ্গ, আর্থিক অবস্থা ইত্যাদি ভেদে ভিন্ন ভিন্ন মানুষের জন্য ভিন্ন ভিন্ন কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। যেমন বাচ্চাদের জন্য যে কন্টেন্ট সেটি অবশ্যই বয়স্কদের জন্য মানানসই হবে না।

কন্টেন্ট স্ট্র্যাটেজি ও মার্কেটিং এর প্রকারভেদ

সব ধরণের কোম্পানির জন্য কন্টেন্ট এর মার্কেটিং একটি কার্যকর কৌশল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভাল মানের কন্টেন্ট তৈরি করতে প্রয়োজন প্রচুর মেধাশ্রম। এখন প্রশ্ন আসে কি করে কন্টেন্ট এর মার্কেটিং এ সফল হওয়া যায় আর সফল হতে হলে কোন কোন মাধ্যম ব্যবহার করা উচিত। তাই আমরা আলোচনা করবো কন্টেন্ট মার্কেটিং এর প্রকারভেদ নিয়ে।

বিভিন্ন চ্যানেলে বিভন্ন ধরণের কন্টেন্ট নিয়ে মার্কেটিং করা যার। সেক্ষত্রে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে আপনার ভিজিটর কোন কোন প্ল্যাটফর্মে বেশি ভিজিট করে। এখন আমরা বেশ কিছু প্ল্যাটফর্মের কন্টেন্ট বিপনন বা মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করবো। অনালাইন প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন স্থানে কন্টেন্ট ব্যবহৃত হয়, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-

কন্টেন্ট মার্কেটিং এর প্রকারভেদ

•সোশ্যাল মিডিয়া
•ব্লগ
•ভিডিও
•ইমেইল
•ইনফোগ্রাফিক্স
•পডকাস্ট
•ই-বুক
•প্রেজেন্টেশন
•প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন ইত্যাদি

আরো পড়ুনঃ কিওয়ার্ড কি? কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ

সোশ্যাল মিডিয়া কন্টেন্ট

বিশ্বের প্রায় ৩৭০ কোটি মানুষ বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে, হতে পারে তা ফেসবুক, টুইটার, লিংকডইন, ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদি। বিভিন্ন ধরণের সোশ্যাল মিডিয়ার কন্টেন্টে ভিন্নতা রয়েছে। যেমন, ফেসবুকে ভাইরাল কন্টেন্টের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।

ফেসবুক এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে ভিজিটরদের শিক্ষা, সচেতন করা, আনন্দ দেয়া, নিউজ শেয়ার করা ইত্যাদি বিভিন্ন ধরণের কন্টেন্ট ব্যবহৃত হয়। সব বয়সী সব ধরণের মানুষই ফেসবুক ব্যবহার করে। কিন্ত টুইটারে ছোট ছোট টুইট বেশি ব্যবহৃত হয় যার মধ্যে আনন্দ দান ও অল্প কথার ব্যপকতা প্রকাশ পায়। অপরদিকে লিঙ্কডইন হচ্ছে প্রফেশনাল নেটওয়ার্ক যেখানে শুধু ব্যক্তিগত যোগাযোগের চেয়ে পেশাগত যোগাযোগই প্রাধান্য পায়।

সোশ্যাল মিডিয়া কন্টেন্ট

তাহলে বুঝা যাচ্ছে একেক ধরনের সোশ্যাল মিডিয়ার একেক ধরণের অডিয়েন্স থাকে ফলে প্রত্যেকটি কন্টেন্ট সে অনুযাগী অডিয়েন্সের নিকট পৌঁছাতে হবে। প্রতিটি সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য কন্টেন্ট তৈরি করার আগে সেই সোশ্যাল মিডিয়ার অডিয়েন্সদের আচরণ বুঝতে হবে। এজন্য কন্টেন্ট প্রস্তুতকারকে অবশ্যই বেসিক সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং জানতে হবে।

ব্লগ কন্টেন্ট

কাস্টমারদের কাছে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার জন্য ব্লগ কন্টেন্ট এর বিকল্প নেই। ব্লগ পোস্টগুলো এমন হওয়া উচিত যেন ভিজিটরা শিক্ষামূলক, জ্ঞানমূলক, প্রোডাক্ট সম্পর্কিত তথ্য ইত্যাদি পেয়ে থাকে। মনে রাখতে হবে ব্লগ এমন একটা প্লাটফর্ম যা পাঠক থেকে কাস্টমারে পরিনত করতে পারে। ব্লগের মাধ্যমে একটি কোম্পানির কাস্টমারের সাথে সম্পর্ক জোরদার হয় ও ব্র্যান্ডভ্যালু বৃদ্ধি পায়।

ব্লগে কন্টেন্ট প্রকাশ করার পর তা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। অন্য ব্লগের সাথে লিংকিং করে ও সোশ্যাল মিডিয়ার শেয়ার করে ব্লগের কন্টেন্ট মার্কেটিং করা হয়ে থাকে।

ভিডিও কন্টেন্ট

একথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে বর্তমান সময়ে মানুষ ব্লগ পড়ার চেয়ে ভিডিও দেখতে বেশি আগ্রহী। অন্যান্য সকল মাধ্যম হতে ভিডিও সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ও সহজতর অডিয়েন্সের কাছে। দীর্ঘসময় ধরে আর্টিকেল পড়ার চেয়ে ভিডিও কন্টেন্ট সল্প সময়ে অধিকতর বেশি ফলপ্রসূ তথ্য প্রদান করতে পারে। ইউটিউবে প্রতিদিন ১০০ কোটি ঘন্টা ভিডিও দেখা হয়, ফলে অডিয়েন্সকে আকৃষ্ট করতে ভিডিও কন্টেন্ট মার্কেটিং এর বিকল্প নেই।

ইমেইল ট্যামপ্লেট

ইমেইলের মাধ্যমে কাস্টমারের সাথে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য ইমেইল ট্যামপ্লেট ব্যবহার করতে হবে। ইমেইল ট্যামপ্লেটে সংক্ষেপে কাস্টমারদের পণ্য বা সেবা গ্রহণের আহবান জানানো হয়। ইমেইল ট্যামপ্লেটে টার্গেট কাস্টমারদের বিভিন্ন অফার, ফিচার, আপডেট ইত্যাদি জানানো হয়।

ইনফোগ্রাফিক্স

ইনফোগ্রাফিক্স কেবলমাত্র শব্দের চেয়ে ডেটা আরও চিত্র জোরালোভাবে ভিজ্যুয়ালাইজ করতে পারে। ট্যাবল, চার্ট, গ্রাফ ইত্যাদি হলো ইনফগ্রাফিক্সের উদাহরণ। অডিয়েন্সকে সংক্ষেপে পুরো বিষয়বস্তু বুঝাতে ইনফোগ্রাফিক্সের বিকল্প নেই।

তো প্রিয় বন্ধুরা আশা করছি আপনাদের কাছে আজকের এই পোস্ট টি ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কিন্তু কমেন্ট করে জানাবেন। এবং আমাদের সাইটে এরকম আরো অনেক হেল্পফুল পোস্ট রয়েছে সেগুলো পড়তে চাইলে আমাদের ShopTips24.CoM সাইট টি একবার ভিজিট করুন। আর আজকের মতো এখানেই বিদায়, ভালো থাকবেন সুস্থ্য থাকবেন।

The post কন্টেন্ট মার্কেটিং কী বিস্তারিত জানুন appeared first on Trickbd.com.

ফ্রি ফায়ার | FF OB 32 MOD INJECTOR & CONFIG FILE | SAFE RANK PUSH

Posted:

আসসালামু আলাইকুম
➤আশা করি সবাই ভালো আছেন
– Trickbd এর সাথে থাকলে ভালোই থাকবেন


তো চলুন পোস্টে ঢুকে পড়া যাক

প্রথমে CONFIG FILE দিচ্ছি যেহেতু নতুন CS Ranked Session

😆🥴

Don’t Use Main ID
Second ID দিয়ে পুশ করতে পারেন

🙁⚡

Config Download
Free Fire
Free Fire Max

Loot Location + Enemy Blue Laser

Normal Free Fire

Loot Location + Enemy Blue Laser

Max Free Fire

Zip Password : rakib✅⚡

Install Video On Telegram


Setup Video

🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆

BR Mods Injector

Feature
➡ Antena
➡ Ghost Mobile
➡ Wall Stone
➡ Under Car
➡ Wall Hack Car
➡ Teleport Car
➡ Speed Time

⚡Work Free Fire From Vphone Gaga
➤ Playstore


Download

BR Speed Injector


Safe Avoid Spector

Install Setup

Vphone GaGa Install পোস্ট

hey!

😥

Vphone Download Latest apk

Download

Happy Gaming

—————————————————-

অবশ্যই জয়েন হবেন


—————————————————-

Telegram

Telegram Channel”>

Join Telegram


—————————————————-

Facebook


Join Our FB Group


—————————————————

আল্লাহ হাফিজ

The post ফ্রি ফায়ার | FF OB 32 MOD INJECTOR & CONFIG FILE | SAFE RANK PUSH appeared first on Trickbd.com.

How to Add Post Views Counter on Blogger ? কিভাবে ব্লগারে পোস্ট ভিউ কাউন্ট অ্যাড করবেন?

Posted:

আজকের টিউনটি ব্লগারে পোস্ট ভিউ কাউন্ট নিয়ে।আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে আপনি আপনার ব্লগার সাইটে পোস্ট ভিউ কাউন্ট অন করবেন।আপনি/আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটররা আপনার প্রতিটি পোস্ট কতবার দেখা হয়েছে তা দেখতে পারবেন।

নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন আপনার ব্লগার ওয়েবসাইটে পোস্ট ভিউ কাউন্ট অ্যাড করার জন্য :

১. প্রথমে ব্লগারে লগইন করুন।তারপর Theme এ যান।

২.তারপর Edit Html এ ক্লিক করুন।

৩. আপনার ব্লগারে যদি Jquery Library এবং Font Awesome CDN ইনস্টল করা থাকে তবে ঠিক আছে।নয়তো নিচের বক্সে থেকে কোডগুলো কপি করে head ট্যাগ এর পরে এবং meta ট্যাগ এর সামনে পেস্ট করে দিন।

কোডগুলো কপি/ডাউনলোড করুন এখানে ক্লিক করে

৪. তারপর নিচের কোডগুলো কপি করে

<data:post.body/>

ট্যাগ খুঁজে বের করে তার সামনে পেস্ট করে দিন।

কোডগুলো কপি/ডাউনলোড করুন এখানে ক্লিক করে

৫. নিচের স্ক্রিপ্টটি একদম শেষে body ট্যাগ এর সামনে পেস্ট করে দিন।

কোডগুলো কপি/ডাউনলোড করুন এখানে ক্লিক করে

ফলাফল :



আজকের মত এত টুকুই।আগামীতে আরো ভালো টিউন নিয়ে আসার চেষ্টা করবো।ভুল – ত্রুটি ধরিয়ে দিতে ভুলবেন না।আসসালামু আলাইকুম।ভালো থাকবেন।সুস্থ থাকবেন।আল্লাহ হাফেজ।


The post How to Add Post Views Counter on Blogger ? কিভাবে ব্লগারে পোস্ট ভিউ কাউন্ট অ্যাড করবেন? appeared first on Trickbd.com.

Google AdSense এর টাকা উত্তোলনের জন্য কোন ব্যাংকে সুবিধা বেশি

Posted:

আমরা হয়তো প্রায় সবাই জানি, গুগল এডসেন্স একাউন্টে পিন ভেরিফিকেশন এবং ব্যাংক একাউন্ট সংযোগ থাকলে এডসেন্স একাউন্টে কমপক্ষে 100 ডলার যে মাসে কমপ্লিট হবে, তার পরের মাসের 21 তারিখে এডসেন্স অটোমেটিক ব্যাংক একাউন্টে পেমেন্ট করে দিবে ।

কিন্তু সমস্যা হল যে ব্যাংক একাউন্টে টাকাটা পাঠিয়েছে অর্থাৎ আপনি যে ব্যাংক একাউন্ট এডসেন্সে সংযোগ করেছেন ওই ব্যাংক এর জন্য আপনার টাকাটা হাতে পেতে অনেক দেরি হতে পারে । আবার কিছু কিছু ব্যাংক 21 তারিখে পেমেন্ট করার পরপরই খুব দ্রুত টাকা একাউন্টে চলে আসে ।

আরো পড়ুনঃ

হিন্দু ছেলেদের নাম

বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় সকল ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল । তাই গুগল অ্যাডসেন্সের টাকা প্রায় সকল ব্যাংকের মাধ্যমে উত্তোলন করা যায় । তবে কিছু কিছু ব্যাংকে অ্যাডসেন্সের টাকা উত্তোলনের সুবিধা অনেক বেশি ।

এর মধ্যে –

  • ডাচ-বাংলা ব্যাংক
  • ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড
  • ইস্টার্ন ব্যাংক
  • সিটি ব্যাংক
  • প্রাইম ব্যাংক ইত্যাদি

তবে অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় ডাচ বাংলা ব্যাংক বর্তমানে অনেক সময় নিচ্ছে , অ্যাকাউন্ট এ টাকা আসতে কমপক্ষে 7 8 দিন লাগে । আর অনান্য ব্যাংকে 3 দিন এর মত । আর ডাচ বাংলা ব্যাংকে প্রতি ডলার 83 টাকা 95 পয়সা করে দেয় ।

সে দিক থেকে অন্যান্য ব্যাংকে টাকা একাউন্টে জমা হতে অনেক সময় কম লাগে । তবে আমি আপনাকে সাজেস্ট করব ইসলামী ব্যাংক ব্যবহার করার কথা ।

এটা কিন্তু সরাসরি ইসলামিক ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড থেকে একাউন্ট হতে হবে । কারণ ইসলামী ব্যাংকের নামে সাত-আটটা অন্যান্য ব্যাংক রয়েছে । আপনারা সরাসরি ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড থেকে একাউন্ট করবেন ।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড গুগোল অ্যাডসেন্সে সংযোগ করলে 21 তারিখে পেমেন্ট করার 2 – 3 বিজনেস দিনের মধ্যে আপনার অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হবে ।

গুগল এডসেন্স এর টাকা উত্তোলনের জন্য বাংলাদেশের কোন ব্যাংক কত টাকা চার্জ কাটে

দেখুন গুগল এডসেন্স এর টাকা উত্তোলনের জন্য বাংলাদেশের কোন ব্যাংক চার্জ কাটে না । তবে আপনার অ্যাকাউন্ট রিলেটেড যে সকল চার্জ রয়েছে সেগুলো আলাদা ব্যাপার । যেমনঃ- যেকোনো ব্যাংকের কার্ড ব্যবহার করলে ওই কার্ডের বাৎসরিক চার্জ ইত্যাদি ইত্যাদি । কিন্তু গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আসলে কোন চার্জ কাটবে না ।

আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন । তারপরেও কিছু জানার থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন । এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।।

আরো পড়ুনঃ

ছবি দিয়ে ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার

The post Google AdSense এর টাকা উত্তোলনের জন্য কোন ব্যাংকে সুবিধা বেশি appeared first on Trickbd.com.

যেকোন pdf কে ছবিতে extract করুন ও যেকোন ছবি কে pdf এ রূপান্তরিত করুন

Posted:

আসসলামু আলাইকুম।
ট্রিকবিডির নতুন আরেক টিউটোরিয়ালে আপনাকে স্বাগতম।। আজকের এই পোস্টে আলোচনা করবো কিভাবে একটি পিডিএফ কে এক্সট্রাক্ট করে ছবি তে পরিণত করবেন।
এবং অনেক গুলো ছবি কে একসাথে পিডিএফ করবেন।

চলুন শুরু করি।

প্রথমে আপনাদের একটি অ্যাপ নামাতে হবেঃ

Download app

অ্যাপ টি ডাউনলোড করার পর ওপেন করুন।

প্রথমে চলুন কোন একটা পিডিএফ কে ভেঙ্গে তার ভেতরের ছবি গুলো ফোনে সেইভ করি।
তারজন্য আপনারা pdf to image এ ক্লিক করুন।

ফোন থেকে পিডিএফ টা সিলেক্ট করুন যেটা এক্সট্রাক্ট করতে চান

এক্সট্রাক্ট হতে ৫/১০ সেকেন্ডের মতন সময় নিবে

ফাইল সেইভ হলে আপনারা এখান থেকে দেখতে পারবেন

চাইলে গ্যালারি থেকেও দেখতে পারবেন।

এখন চলুন দেখি কিভাবে অনেক গুলো ছবি কে পিডিএফ বানাবো।
পিডিএফ বানানোর জন্য image to pdf এ ক্লিক করি

গ্যালারি থেকে ইমেইজ সিলেক্ট করি


সিলেক্ট করা হলে কোন ছবি আগ পিছ করতে চাইলে ড্রাগ করে আগে পিছে নিতে পারবেন।

পিডিএফের নাম দিয়ে ok তে ক্লিক করে সেইভ দিন

ফাইল সেইভ হয়ে গেলে আপনাদের স্টোরেজ ফাইলে দেখতে পাবেন।

তো আজ এই পর্যন্তই।

আমার ফেসবুক আইডিঃ Tawhid Hridoy

লেখালেখি করে জিতে নিন পুরস্কারঃ BDBoighor.com

আমাদের ইউটিউব চ্যানেলঃ TipTop BD

যেকোন ধরনের Thumbnail, Logo, Photo Editing, Wapkiz Web design ইত্যাদি করাতে চাইলে ইনবক্স করুন আমাদের ফেসবুক পেইজে।

The post যেকোন pdf কে ছবিতে extract করুন ও যেকোন ছবি কে pdf এ রূপান্তরিত করুন appeared first on Trickbd.com.

মোবাইল দিয়ে ওয়েব ডিজাইন শিখি (HTML Part – 13 Last Part of HTML)

Posted:

আজকে আলোচনা করবো div tag নিয়ে। আর এটাতে html পর্ব শেষ করে দিবো।

  • HTML প্রথম পর্ব
  • HTML দ্বিতীয়  পর্ব
  • HTML তৃতীয়  পর্ব
  • HTML চতুর্থ  পর্ব
  • HTML পঞ্চম পর্ব
  • HTML ৬ষ্ঠ পর্ব
  • HTML ৭ম পর্ব
  • HTML ৮ম পর্ব
  • HTML ৯ম পর্ব
  • HTML ১০ম পর্ব
  • HTML ১১তম পর্ব
  • HTML ১২তম পর্ব
  • div ট্যাগ html ও ওয়েব এর important tag একটি ট্যাগ। html এ বিভিন্ন section বা খন্ড তৈরী করা হয় এই div tag এর মাধ্যমে । যতগুলি div ততগুলি খন্ড। একটা div tag তার ভিতরে থাকা সব এলিমেন্টের জন্য container হিসেবে কাজ করে।
    ওয়েবসাইট সাধারণত বিভিন্ন layout এর উপরে তৈরী হয়।
    যেমনঃ


    লেআউট বানানোর জন্য div tag এর প্রয়োজন পরবে। উপরের স্ক্রিনশটে যে দেখতে পাচ্ছেন ভাগগুলো এই সব গুলো ভাগ মানে একেক টি div tag.
    আর এই ভাগ গুলো আপনারা করবেন css এর মাধ্যমে তার আগে আপনাকে এই div ঠিক জায়গায় ব্যবহার করা জানতে হবে।


    আমরা ট্রিকবিডি সাইট থেকেই দেখি div এর ব্যবহার।
    দেখুন আমার লাল মার্ক করা জায়গা গুলো একেকটি div দিয়ে ভাগ করা হয়েছে।

    div tag এর সাধারনত default কোন আকার আকৃতি থাকে না। div দিয়ে কোড লেখার পর css দিয়ে সেটা প্রয়োজনীয় আকৃতি দেয়া হয়। css টিউটোরিয়ালে এসব আলোচনা হবে।

    এখানে শুধু জেনে রাখুন div একটি অন্যান্য এ্ইচটিএমএল এলিমেন্টের মত একটা এলিমেন্ট । এটা block type tag।

    div এ গ্লোবাল (যেমন id, class, style, dir etc) এবং ইভেন্ট এট্রিবিউট (যেমন onmouseover, dblclick etc) ব্যবহার করা যাবে।

    div tag এর ব্যবহারঃ

    প্রথমে আমরা div start tag নিবো ও পরে div end tag নিবো।

    এই div এর ভেতর আমরা অন্যান্য এলিমেন্ট ট্যাগ ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারবো।

    ——–আউটপুট——–

    স্বাভাবিক ভাবে div tag দেখা যাবে না।
    কিন্তু ব্যাকগ্রাউন্ডে এটা ঠিকই আছে। আমরা এটাকে কালার করলে দেখতে পাবো।
    চলুন হালকা css এর মাধ্যমে কালার করি আর দেখি div কোথায়।

    ——–আউটপুট——–

    div এর বেসিক ধারণা আশা করি দিতে পেরেছি।
    css পর্বে আমরা div tag নিয়ে বিস্তারিত জানবো।

    আর এটাই html এর শেষ পর্ব করেছি। html এর ১৩ টা পর্বে আমি গুরুত্বপূর্ণ ট্যাগ গুলো নিয়ে আলোচনা করেছি। আর বাকি যেসব কোড আছে এগুলো আপনারা গুগল থেকে দেখে নিবেন। আর html এর আরো পার্ট লাগলে আমাকে বলবেন।
    আর সামনের পোস্ট হবে css নিয়ে। কারো কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে বলতে পারেন।
    তো আজ এই পর্যন্তই।

    আমার ফেসবুক আইডিঃ Tawhid Hridoy

    লেখালেখি করে জিতে নিন পুরস্কারঃ BDBoighor.com

    আমাদের ইউটিউব চ্যানেলঃ TipTop BD

    যেকোন ধরনের Thumbnail, Logo, Photo Editing, Wapkiz Web design ইত্যাদি করাতে চাইলে ইনবক্স করুন আমাদের ফেসবুক পেইজে।

    The post মোবাইল দিয়ে ওয়েব ডিজাইন শিখি (HTML Part – 13 Last Part of HTML) appeared first on Trickbd.com.

    ভাইবা পরীক্ষা কিভাবে নেয়া হয়

    Posted:

    ” ভাইবা পরীক্ষায় আপনার করণীয় ও বর্জনীয়”৷”ভাইবা পরীক্ষার প্রস্তুতি “৷ ” কিভাবে ভাইবা পরীক্ষার প্রস্তুতি নিবেন?” এসব প্রশ্নের উত্তর পাবেন আজকের আর্টিকলে৷
    ভাইভা বা মৌখিক পরীক্ষা কিংবা সাক্ষাৎকার—যে নামেই অভিহিত করা হােক না কেন, চাকরিপ্রার্থীদের জন্য বিষয়টি ভীতিকর কিছু নয়; বরং উত্তেজনাপূর্ণ উপভােগ্য অনুভূতি হতে পারে এবং সেটিই হওয়া উচিত। অহেতুক ভীতি নিয়ে ভাইভা বাের্ডে উপস্থিত হওয়া মানে সম্ভাবনার পথ বন্ধ করা।

    প্রার্থী সবজান্তা হবেন কিংবা সব প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতে পারবেন অথবা সব উত্তরই প্রশ্নকর্তার কাছে যথার্থ সন্তোষজনক বলে বিবেচিত হবে—এমন আশা করা পাগলামির নামান্তর। আবার মিথ্যা তথ্য প্রদান, অতিরিক্ত স্মার্টনেস, অতিমাত্রায় অঙ্গভঙ্গি প্রদর্শন করে কেউ কেউ মনে করেন যে প্রশ্নকর্তাকে বােকা , বানিয়েছি এমন ধারণা অবশ্যই পরিহার্য।

    কারণ উত্তর শুনে বাের্ডের কেউ কোনাে ভুল ধরলেন না বলে মনে করার কারণ নেই যে, তাদের বােকা বানানাে সহজ। ভাইভার আগের রাতে প্রচুর পড়াশােনা ও রাতজাগা অনাবশ্যক। যেটুকু প্রস্তুতি দরকার, তা আগে থেকেই বারবার অনুশীলন করে সেরে রাখতে হবে৷  শেষ মুহূর্তে তড়িঘড়ি করে কাগজপত্র বা ফাইল এবং প্রয়ােজনীয় তথ্য গােছানাে বােকামির কাজ।

    ভাইবা পরীক্ষায় করণীয়

    মূল কাগজপত্রের সেট, প্রতিলিপির সেট, ছবি, কলম, পেনসিল, সঠিকভাবে ফাইলে রাখা হয়েছে কি না, তা যাচাই করতেই হবে। মৌখিক পরীক্ষার শেষে মূল কাগজপত্র অবশ্যই ফেরত নিতে হবে যদি বাের্ড অনুমতি দেয়। যেটুকু পড়াশােনা আছে সেটুকুই যথেষ্ট। পরিধানের কাপড়চোপড় বা পােশাক শালীন ও মার্জিত হতে হবে। কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে ছেলেদের জন্য টাই অপরিহার্য হতে পারে। অনেকেই ট্রাই বাঁধতে পারেন—এমন দাবি করা যায় না। তবে টাই ব্যবহার করতে হলে ঠিকঠাক অবস্থানে সঠিকভাবে বাঁধাই উত্তম।

    মেয়েদের জন্য শাড়ি উত্তম। তবে যেকোনাে সংযত শালীন এবং সাবলীল পােশাকে থাকার চেষ্টা করাই সংগত। বিশেষ রঙের পােশাক বা জুতা ব্যবহার করতেই হবে—এমন বাধ্যবাধকতা সরকারি চাকরিপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নেই। ভাইভা বাের্ডে কাপড়চোপড় বা পােশাকের দিকে বেশি মনােযােগ মূল প্রশ্নোত্তর পর্বে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। |

    প্রার্থীর সহ্যশক্তি, মানসিক স্থিরতা, যুক্তির প্রাবল্য ইত্যাদিও কিন্তু ভাইভার অঙ্গ। আপনার মেজাজও পরীক্ষা করা হয় নানা ধরনের অনাবশ্যক প্রশ্ন বা মন্তব্য করে। ঘাবড়াবেন না। স্থিরভাবে প্রশ্ন বুঝে অল্প কথায় যুক্তিপূর্ণ উত্তর দিন। বিরক্ত হওয়া যাবে না।

    প্রার্থীর মা কিংবা বাবা যদি শ্রমজীবী মজুর, কৃষক, দোকানি ইত্যাদিও হন, তবে তাঁদের সম্পর্কে যথাযথ পরিচিতি প্রদান আবশ্যক। ভুল করেও মিথ্যা পরিচয় দেবেন না। বাবা নৈশপ্রহরী কিংবা কোনাে অফিসের নিম্ন শ্রেণিভুক্ত কর্মচারী হলেও কখনাে বলবেন না যে তিনি জব করেন, স্টাফ ইত্যাদি। বরং সরাসরি পরিচয় দিয়ে উত্তর দেবেন, যাতে প্রশ্নকর্তাকে দ্বিতীয়বার এ বিষয়ে আর প্রশ্ন করে সঠিক তথ্য খুঁজতে না হয়।

    মুখ গােমড়া করে থাকবেন না। প্রশ্নকর্তার দিকে তাকিয়ে উত্তর দিতে ভুলবেন না। উত্তর না জানা থাকলে। সময় নষ্ট না করে সরি বলুন। আমতা আমতা করে এমন ভাব দেখাবেন। যে আপনি জানেন অথচ পরিষ্কার করে বলতে পারছেন না। | ইংরেজিতে আপনাকে প্রশ্ন  করা হলে ওই ভাষাতেই উত্তর দিন। বাংলায় উত্তর দিতে চাইলে অনুমতি নিন।

    বাংলায় উত্তর দেওয়ার সময় So, but ইত্যাদি অনাবশ্যক ইংরেজি শব্দ বলে প্রশ্নকর্তার বিরক্তি বাড়াবেন না । সহজ ভাষায় উত্তর দিন সংক্ষেপে। কথা বাড়ালে ওই বাড়তি কথা থেকে প্রশ্ন করে আপনাকে। ঘায়েল করা হতে পারে। নিজ এলাকা সম্পর্কে স্পষ্ট জ্ঞান রাখুন।

    বাংলাদেশের সংবিধান, ইতিহাস-ঐতিহ্য, মুক্তিযুদ্ধ, বিখ্যাত মানুষ, নদ-নদী, পরিবেশ ও দেশের মানচিত্র বিষয়ে জেনে রাখুন। দেশ ও বিদেশের চলতি ঘটনাবলি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রাখুন। দেশ বা আন্তর্জাতিক সমস্যায় আপনার কাছে সমাধানের যুক্তি চাওয়া হতে পারে। বঙ্গাব্দের মাস, ঋতু, বার এবং তারিখ বিষয়ে জ্ঞান রাখুন। নিজের পঠিত বিষয় সম্পর্কে ধারণা রাখুন।

    কেউ কেউ অষ্টম-নবম শ্রেণিতে পড়া বিষয়ের প্রশ্নে বলে ফেলেন— অনেক দিন আগে পড়া, ভুলে গেছি। এ অজুহাত আপনার ক্ষতিসাধনে যথেষ্ট। কিছু কবির কবিতার লাইন, বইয়ের নাম, সংগীতের লাইন সম্পর্কে জানতে চেয়েও প্রশ্ন করা হয়। বানান বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরি।

    ভাইভা বাের্ডে প্রবেশ করা থেকে বিদায় নেওয়া পর্যন্ত আপনাকে সতর্ক, প্রফুল্ল, আত্মবিশ্বাসী এবং চটপটে থাকতে হবে। ১০টি প্রশ্নের মধ্যে ৩-৪টি উত্তরও যদি সঠিক হয়ে থাকে, তাহলেও ঘাবড়াবেন না, ঘামবেন না, মন খারাপ করে মনে মনে হা-হুতাশ করবেন না।

    বাের্ডে আপনার জ্ঞানের পরীক্ষা ছাড়াও চলা, বলা, উপস্থাপনাশৈলী, ভাষার মাধুর্য, যুক্তির সবলতা, বুদ্ধিদীপ্ত চোখমুখ, অঙ্গভঙ্গি, চিন্তার স্থিরতা ও উত্তরদানের কৌশল-সবই লক্ষ করা হয়। ঘেমে ওঠা নয়, রেগে যাওয়া নয়, স্মিত হাসি দূরে রাখা নয়, মনােবল হারানাে নয়, কোনাে মতাদর্শ বা মানুষ সম্পর্কে ঘৃণা বা অবজ্ঞা প্রদর্শন নয়—যেটুকু পারবেন, সেটুকুই যথেষ্ট। কেউ ১৩টি সঠিক উত্তর দিয়েও চাকরি পায় না, আবার কেউ ৩টি সাবলীল উত্তর দিয়েও বেশি নম্বর পেয়ে যেতে পারেন  অবলীলায়।

    যিনি ঘাবড়ে যাবেন, তার জন্য ভাইভা বাের্ড অনুকম্পা দেখাবে না। আপনি কর্মক্ষেত্রে কেমন হবেন, সেটি নির্ধারণ করাই ভাইভা বাের্ডের কাজ৷ জ্ঞান ও মেধার সঙ্গে ব্যক্তিত্বের প্রকাশ পর্যবেক্ষণও বাের্ডের লক্ষ্য।। আরেকটি বিষয়ে জেনে রাখুন  বিসিএসের মতাে পরীক্ষায় কারও করুণা ভিক্ষা করা, তদবিরপত্র আনা বা কাউকে ধরাধরি করে কোনাে কাজ হয় না, বরং ক্ষতিই হতে পারে।

    আরও পড়ুন : ঢাবিতে চান্স পাওয়ার উপায়

    আপনার অবস্থান কোথায়, তা ফাইনাল রেজাল্টের আগে কেউ জানে না। আপনার অবস্থান শুধু আপনার যােগ্যতা ও মেধার ওপর নির্ভরশীল, কারও করুণার ওপর নয়। সুতরাং নির্ভয়ে নিজেকে প্রস্তুত করুন, সফলতা আসবে। আশা করছি আজকের আর্টিকল ” ভাইবা পরীক্ষায় আপনার করণীয় ও বর্জনীয়” খুব ভালো লেগেছে! ” ভাইবা পরীক্ষায় আপনার করণীয় ও বর্জনীয়”৷

    The post ভাইবা পরীক্ষা কিভাবে নেয়া হয় appeared first on Trickbd.com.

    অনেক তো ইংরেজি শিখলেন । এবার বাংলা ব্যাকরণের পদ শিখুন সহজে

    Posted:

    আসসালামু আলাইকুম । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমিও আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি । যাই হোক আমি বেশি কথা বাড়াতে চাই না সরাসরি পোস্টের কথাতে চলে আসতে চায় ।

    অনেকেই হয়তো পোস্টের টপিক দেখেই বুঝে ফেলেছেন যে আজ আমি কোন বিষয় নিয়ে লিখতে যাচ্ছি । আজ আমি আপনাদের সাথে বাংলা ব্যাকরণের পদ নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি । আশা করি সকলে আমার আজকের পোস্ট পড়বেন । ভালো লাগলে লাইক এবং কমেন্ট করবেন ।

    আমরা অনেকেই ইংরেজি ব্যাকরণে পারদশী । কিন্তু বাংলা ব্যাকরণ ভালোভাবে পারি না । তাই আজকে আমি বাংলা ব্যাকরণের পদ নিয়ে একটু আলোচনা করলাম । বাংলা ব্যাকরণের পদ কে ইংরেজিতে বলে Parts of speech । কিন্তু ইংরেজিতে Parts of speech ৮প্রকার । কিন্তু বাংলায় পদ ৫প্রকার ।

    কোন বাক্যের অন্তভূক্ত এক একটি শব্দকে পদ বলে ।

    পদ ৫ প্রকার । যথা :-

    ১। বিশেষ্য
    ২। বিশেষণ
    ৩। সবনাম
    ৪। অব্যয়
    ৫। ক্রিয়া


    বিশেষ্য :-[b]

    যে কোন প্রকার নামকেই বিশেষ্য বলে । এই নাম কোন বস্তু, ব্যাক্তি বা কোন সংগঠন বা কোন স্থানের নাম ইত্যাদি জিনিসের হতে পারে । যেমন :-

    কাজী নজরুল ইসলাম চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ।

    বাক্যটিতে ‘কাজী নজরুল ইসলাম’ হলো একজন ব্যাক্তির নাম ও ‘চুরুলিয়া’ হলো একটি গ্রাম বা স্থানের নাম । সুতরাং এই দুটি শব্দ হলো বিশেষ্য ।

    তো এগুলো শুনেই হয়তো বুঝতে পেরেছেন যে ইংরেজিতে এটাকে কি বলে । হ্যাঁ, এটাকে ইংরেজিতে বলে Noun ।

    [b]আমরা বিশেষণটা একটু দেরিতে শিখি । তাহলে একটু ভালো হবে । আমার বোঝাতেও ভালো হবে । আর আপনাদের বুঝতেও ।

    সবনাম :- বাক্যে কোন নামের পরিবতে যে শব্দগুলো ব্যাবহার করা হয় তাকে সবনাম বলে । যেমন :-

    তারা ঐখানে খেলা করছে ।

    বাক্যটিতে ‘তারা’ কয়েকজনের নামের পরিবতে ব্যাবহার করা হয়েছে এবং ‘ঐখানে’ শব্দটি কোন একটি স্থানের পরিবতে ব্যাবহার করা হয়েছে । তাই শব্দ দুটি সবনাম ।

    এতক্ষণে হয়তো বুঝে ফেলেছেন এটাকে ইংরেজিতে কি বলে? হ্যাঁ,এটাকে ইংরেজিতে Pronoun বলে ।

    অব্যয় :-

    যে শব্দ দ্বারা কয়েকটি শব্দ বা বাক্যকে একত্রিত করা হয় তাকে অব্যয় বলে । যেমন :-

    আমি এবং সে একসাথে খেলা করি ।

    বাক্যটিতে ‘আমি’ ও ‘সে’ শব্দ দুটিকে ‘এবং’ দ্বারা যুক্ত করা হয়েছে । তাই এবং একটি অব্যয় ।

    ক্রিয়া :-

    যে শব্দ দ্বারা কোন কিছু করা বোঝায় তাকে ক্রিয়া বলে । যেমন :-

    আমি ঘুড়ি বানায় ।

    বাক্যটিতে ‘বানায়’ শব্দ দ্বারা কাজ বোঝাচ্ছে । তাই এটি ক্রিয়া ।

    এবার আসি বিশেষণ এ-

    বিশেষণের শব্দ দ্বারা:-

    –ক্রিয়া বা কাজ কিভাবে সম্পন্ন হয় তা বোঝায় । যেমন :- আমি ভালোভাবে পরীক্ষা দিয়েছি ।

    বাক্যটিতে ‘ভালোভাবে’ শব্দ দ্বারা কাজ বা পরীক্ষা দেওয়া কেমন হয়েছে তা বোঝানো হয়েছে । তাই শব্দটি বিশেষণ ।

    –কতার দোষ,গুণ, অবস্থা, পরিমাণ ইত্যাদি বোঝায় । যেমন :-

    লোকটি গরিব ।

    বাক্যটিতে কতা হচ্ছে লোকটি । আর গরিব শব্দ দ্বারা কতার অবস্থা বোঝাচ্ছে । তাই ‘গরিব’ শব্দটি হচ্ছে বিশেষণ ।

    তো এই ছিল আমার পক্ষ থেকে । পরবতীতে আরও ভালো আটিকেল দেওয়ার চেষ্টা করব । ধন্যবাদ ।

    The post অনেক তো ইংরেজি শিখলেন । এবার বাংলা ব্যাকরণের পদ শিখুন সহজে appeared first on Trickbd.com.

    Post a Comment

    0 Comments